![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পরিচয় খুঁজে পাওয়ার চেষ্টা করছি । খুঁজে পেলেই জানিয়ে দেব।
নিশ্চয় আপনার এ জীবনে অন্তত একবার হলেও বাজারে গিয়ে ফার্মের মুরগী কেনার অভিজ্ঞতা হয়েছে। এখানে একটা বিষয় লক্ষনীয়, সেটা হল এই,,,,
অনেকগুলো মুরগী খাঁচার ভিতরে আটকানো থাকে।সবগুলো মুরগী সবসময় এই ভয়ে তটস্থ থাকে যে এই বুঝি তাকে ধরে নিয়ে জবাই করে ফেলবে।
আপনি যখন দোকানদার কে মুরগীর কথা বলবেন তখন দোকানদার মুরগী ধরার জন্য খাঁচার ভিতর হাতড়াতে থাকে। মুরগী গুলো তখন বাঁচার জন্য এদিক-ওদিক ছোটাছুটি শুরু করে। শেষ পযর্ন্ত কেউ না কেউ ধরা পরে এবং জবাই হয়ে আপনার হাতে চলে আসে।এভাবে খাঁচার সবগুলো মুরগীই একে একে জীবন দিয়ে দেয়।।।
,
,
আমাদের যাদের বিভিন্ন সময়ে নানা ধরনের ভাইবা পরীক্ষা ফেইস করতে হয় তাদের জীবনটাও মোটামুটি এই ফার্মের মুরগীর জীবনের মত।সব পরীক্ষার্থি কে একটা রুমের মধ্যে আটকে রাখা হয়। তারপর একটা একটা করে ধরে ভাইবা বোর্ডে আনা হয়।তারপর ইচ্ছামত ধোলাই দিয়ে, গলা কেটে বের করে দেয়া হয়।এরই মধ্যে যাদের কপাল ভাল বা যাদের মামা-খালুর জোর আছে তারা বেঁচে যায় এবং সিলেক্ট হয়।।
,
,
,
বিঃদ্রঃ এই বিষয়টা কমবেশি সবার জীবনেই ঘটেছে বা ঘটবে তবে সবচেয়ে বেশি ঘটে মনে হয় একজন মেডিকেল স্টুডেন্টের জীবনে,,,,
২৮ শে মে, ২০১৫ বিকাল ৩:১৫
রেফায়েত প্রধান বলেছেন: ভাই আপনাদের তো পাশ করার পর কঠিন আকারে ভাইভার খেলা শুরু হয়।আর একজন মেডিকেল স্টুডেন্ট কে পাশই করতে হয় ভাইভা নামক খেলা খেলে।মেডিকেলে পাশ/ফেল মোটামুটি ৭০% নির্ভর করে এই ভাইভার উপর।এর বাকি সবার মতই একজন মেডিকেল স্টুডেন্ট কেও চাকুরী পাওয়ার জন্য নানান ধরনের ভাইভা ফেইস করতে হয়।
,
ধন্যবাদ
©somewhere in net ltd.
১|
২৮ শে মে, ২০১৫ ভোর ৬:১৫
সুবৃষ্টি বলেছেন: আমরা যারা সরকারি ভার্সিটি থেকে বিবিএ-এমবিএ করে বের হই, একটার পর একটা ভাইভা দিতেই থাকি। সরকারি চাকরির আশা যাদের থাকে তাদের ক্ষেত্রে তো কথাই নেই। কিন্তু তাই বলে মেডিকেল স্টুডেন্টদের ক্ষেত্রেও এই? অবাক হলাম, কিন্তু কেনো? উত্তর দিলে খুশি হবো।