নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
♦أَعُوْذُ بِاللهِ مِنَ الشِّيْطَانِ الرَّجِيْمِ (বিতাড়িত শয়তান থেকে আল্লাহ্'র নিকট আশ্রয় প্রার্থনা করছি)
♦بِسْمِ ٱللَّٰهِ ٱلرَّحْمَٰنِ ٱلرَّحِيمِ (পরম করুণাময় অসীম দয়ালু আল্লাহ্'র নামে)
♦ٱلسَّلَامُ عَلَيْكُمْ (আপনার উপর শান্তি বর্ষিত হোক)
(ছবি নেট হতে নিয়ে এডিট করা)
ভাই নতুন নকিব,
আশা করি আল্লাহ্'র অশেষ রহমতে ভালোই আছেন। আপনাকে হঠাৎই লিখছি না। বরং অনেকদিন ধরেই লিখার ইচ্ছে। আপনার ইসলামিক পোস্টগুলোর প্রতি আমার বিশেষ দুর্বলতা রয়েছে। কিন্তু আপনার সঙ্গে সেভাবে ইন্টারেকসন না থাকায় কখনো সেসব বলা হয়নি। সেইসাথে আমার আরেকটা ইন্টারেস্টিং বিষয় শেয়ার করি। আমি প্রায়ই আপনি, ভাই নতুন, ভাই আমি সাজিদ এবং ভাই সড়ে চুয়াত্তরকে গুলিয়ে ফেলি। কেনো যেনো আপনাদের এক্টিভিটিগুলো আমার একরকম মনে হয়। তাই এসব নানা কারণে লিখার ইচ্ছা থাকলেও সুযোগ পাচ্ছিলাম না। কিন্তু আজ যেহুতু সুযোগ পেয়েছি, তাই সেই সুযোগ আর হাত ছাড়া করতে চাচ্ছি না।
সুযোগের বিষয়ে পরে আসি। আগে আপনার নিকট একটি বিষয়ে ইসলামিক ভিত্তিতে ফয়সালা চাই। আপনার নিশ্চই সেই আয়াত মনে আছে-
ক্ষমাশীলতার নীতি অবলম্বন করো, সত্য-সঠিক কাজের আদেশ দাও আর মূর্খদের এড়িয়ে চলো।’ (সুরা : আরাফ, আয়াত : ১৯৯)
কিন্তু আফসোস লাগে, আমরা কি করে শাশ্বত আদেশ ভুলে যাই? যেখানে এড়িয়ে যাবার কথা বলা হয়েছে, সেখানে কেনো তা নিয়েই এনালাইসিস বেশি? কিজন্যে এমন বিপথগামীতা? যা এড়িয়ে যাওয়া কর্তব্য, তার পেছনেই বেশি সময় ব্যয় করি?
আশা করি বুঝতে পারছেন আমি আমাদের কোন আচরণের কথা বুঝাতে চাইছি। জীবনের প্রায় প্রতিটি স্তরেই এমন আচরণ বিদ্যমান। কিন্তু বুঝানোর জন্যে শুধু ব্লগের সেই আচরণসমূহ নিয়ে আলোকপাত করছি।
ব্লগ ছোটোর মাঝে বড় বিষয়। মুটামুটি জানি কে কেমন। তাই যাকে পরিত্যাগ করা কর্তব্য, চাইলেই তার এক্টিভিটিজ-এ নজর না দিয়ে তাকে এড়িয়ে যেতে পারি। কিন্তু অবাক বিষয় হচ্ছে, এড়িয়ে না গিয়ে বরং বিশ্লেষণ শুরু করি!
বিষ্ঠা নিয়ে যতো ঘাটাঘাটি করবো, তাতো শুধু দুর্গন্ধই ছড়াবে। তাই বাস্তব জীবনে নাক চেপে তা এড়িয়ে চলি। দেখাতো দূর থাক, গন্ধ পর্যন্ত এড়িয়ে দ্রুত স্থান ত্যাগ করি। এখন এটা বিষ্ঠার নিকট যদি পরাজয় মনে হয়, তখন নিশ্চই নিজেকে জয়ী প্রমাণে বিষ্ঠা নিয়ে ঘাটাঘাটি শুরু করিনা?
কিন্তু ব্লগে কেনো এই কাজটাই করি? এমন দ্বিচরিত কেনো?
ব্লগের অনেকের আচরণই এমন বিষ্ঠাসম যেমনি বিষ্ঠার জন্মই নাপাক। অনেক পোস্ট বা কমেন্টের জন্মই বিষ্ঠার মতো। এখন সে পোস্ট বা মন্তব্য নিয়ে যতো ঘাটাঘাটি করা যাবে তা ততো দুর্গন্ধ ছাড়া আর কিছুই ছড়াবে না। পরিবেশ দূষিত করা ছাড়া তার আর কোনো উপযোগীতা নেই। চাইলেই পারি সেই নিক এড়িয়ে যেতে। কিন্তু তা না করে বরং চা-পানি নিয়ে সেই বিষ্ঠা ঘাটাঘাটিতে লেগে যাই! কি অবাক চরিত্র আমার!
আজ ইসলাম বিজয়ী হয়েছে স্বমহীমায়। ইসলামের শত্রুদের নিয়ে ঘাটাঘাটির আলোচনা কি ইসলাম শিক্ষা দেয়? নিশ্চই এড়িয়ে যাওয়াই শিখায়। আর এই এড়িয়ে যাওয়ার মধ্যদিয়েই ইসলামের বিজয় আর ইসলাম বিমূখীদের বিলীণ। কিন্তু এখন বিষ্ঠা নিয়ে বিশ্লেষণ করে তা জিয়িয়ে(জীবিত করে) রাখছি! এমন আচরণতো হবার কথা ছিলোনা!
এখন আপনি ইসলাম বিরোধীদের জন্য ফরজ জিহাদের কথা বলবেন? আপনি জঙ্গী। কিন্তু তথাকথিত সুশীল নামধারিরা যখন আপনাকে সমাজ তথা দুনিয়াচ্যুত করতে সরব হবে, তখন সেটা সমাজ সংস্কার। ইন্টারেস্টিং না? তেমনি এই ব্লগেও ইসলামের পক্ষে বললেই জামাত-শিবির-রাজাকার। আর বিজ্ঞানের নামে যতো আজগুবি কথাও জ্ঞাণ! হাউ ফানি! কিন্তু আফসোস, এই ফানি বিষয়টা টিকে আছে আমাদের বিষ্ঠা নিয়ে ঘাটাঘাটি করার কারণে। নয়তো কবেই প্রকৃতির নিয়মে বিষ্ঠা বিলীণ হয়ে যেতো। তবে কি পোশাকে আমি বিষ্ঠাবিরোধী হলেও বাস্তবে বিষ্ঠাপ্রেমী!
এখানেই পোস্ট শেষ করতাম। কিন্তু ব্লগে যেহুতু এখন সরাসরি নাম উল্লেখ করে ব্যক্তিআক্রমণ চলমান, তাই বলছি। সোনাগাজি নিয়ে ঘাটাঘাটি বিষ্ঠা ঘাটাঘাটির চেয়েও খারাপ কিছু। যদিও অনেকের কাছে আবার বিষ্ঠার তীর্যক ঘ্রাণ সবচেয়ে দামী সুগন্ধি বলে জ্ঞাণ হয়। আর বিষ্ঠার পাশে যেমন কিছু মাছি ঘুরঘুর করে কামাল প্রমুখ সেই মাছি। কিন্তু কেনো এড়িয়ে না গিয়ে এইসব বিষ্ঠা ঘাটাঘাটি করি? উচিৎ ছিলোতো এসব বিষ্ঠা নিক দেখলেই এড়িয়ে চলে নিজেদের মতো ব্লগিং করা। কিন্তু ব্যার্থতা হচ্ছে আমরা অনিয়মিত। বাড়িতে মানুষ না থাকলে সেটা ধীরে-ধীরে ধুলো-ময়লা, পোকা-মাকড় হয়ে আস্তে আস্তে ডাস্টবিন হয়ে যায়। তখন ময়লাই বাড়ির রাজা। এই ব্লগেরও হয়েছে সেই দশা। এখানে বিশিষ্ট্যদের অনুপস্থিতি আর নীরবতার কারণে আবর্জনার স্তূপের উৎপত্তি। আর সেই আবর্জনার মাঝে থেকে পচন আমাদের প্রতিটি আইডিতেই লেগেছে। কিন্তু আমরা সেই পচন সাড়াতে চেষ্টা না করে বরং সেই পাচনকারী নিয়ে ঘাটাঘাটি করছি। এই বিষয়টার সমাধান আশা করি প্রদান করে বাধিত করবেন। এই উদ্দেশ্য নিয়েই আজ আপনাকে লিখা।
আমি অনেক চেষ্টা করছি ব্লগে এসে বিষ্ঠা নিয়ে ঘাটাঘাটি এড়িয়ে চলতে। কিন্তু কিছুতেই সফল হতে পারছি না। এইক্ষেত্রে আমার বা আমাদের করণীয় সম্পর্কে আপনিসহ যারা এই চিঠি পাঠ করছেন, আশা করছি সবাই সুদিকনির্দেশনা প্রদান করবেন। সবাইকে আল্লাহ্ রহমত করুন।
ফিআমানিল্লাহ্।
২৮ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ১০:২০
জটিল ভাই বলেছেন:
প্রিয় ভাই, একটা সময়ের মতো রাজনৈতিক পোস্ট খালি কমে নাই, বিশিষ্ট্য ব্লগারগণও কমছে। আর সেই থেকেই খালি মাঠে বিষ্ঠা আর মাছিরা নিজেদের বিশিষ্ট্য ব্লগার ভাবা শুরু করছে। যেমনি স্বৈরাচার আমলে পাতিহাঁসও পিও অভিভাবক হইয়া বইছিলো
২| ২৮ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ১০:৪৭
ঢাবিয়ান বলেছেন: সাইকোর কতা কথা বাদ দেন। কয়েকটা নতুন জন্ম নেয়া নিক নিয়া একটা গভেষনা দরকার। মোহাম্ম১০০, দুরমিয়া এই দুইডা কার নিক বইলা মনে হয় ? সাইকোর শিষ্যগুলানরে ইদানিং দেখা যাচ্ছে না ব্লগে।
২৮ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ১০:৫৩
জটিল ভাই বলেছেন:
প্রিয় ভাই,
আপনি যেগুলার কথা উল্লেখ করলেন, আমারতো মনে হয় সেগুলা বিষ্ঠার মাছিরই নতুন সংস্করণ। তবে ১ম যে নিকটা তার নাম দেখলেই বুঝা যায় উদ্দেশ্য প্রণোদিত। আজ জুল ভার্ণ ভাইরে যেই কমেন্ট করছে তা চালাইলে মনে হয় না হায়াৎ বেশি হবে। কিন্তু সমস্যা হইলো মইরা আবার নতুন নামে জন্ম নিবে
৩| ২৮ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ১১:৫৪
গোবিন্দলগোবেচারা বলেছেন: আমরা যখন ছোট তখন আমাদের খেলার মাঠে একদিন সোনা মনির মত কেউ একজন পায়খানা করে রেখেছিল। আমরা সবাই উত্তেজিত ছিলাম কিন্তু কালপ্রিট ধরার কোন উপায় ছিল না। মুরুব্বী গোছের একজন পরামর্শ দিলেন আগুন দিয়ে মল জ্বালিয়ে দিতে। এতে করে নাকি মলত্যাগ কারীর পশ্চাৎদেশে পোড়া জ্বালা যন্ত্রণা হবে। তখন স্কুলে পড়ি এত বুদ্ধিশুদ্ধি ছিল না ওনার পরামর্শ মত কেরোসিন ঢেলে আগুন জ্বালিয়ে দিয়েছিলাম।
অগ্নি সন্ত্রাসের কাজ BAL কেই মানায়। যারা এরকম যত্রতত্র মল ত্যাগ করে তাদেরকে ধরে পশ্চাদদেশে সুপার গ্লু লাগিয়ে দেয়া যায়।
২৯ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ১২:১১
জটিল ভাই বলেছেন:
মন্তব্যের প্রথমাংশের ব্যাপারে শুনছি। কিন্তু শেষাংশে এইডা কি হুনাইলেন!!!
তা নিচের মন্তব্যের সত্যতা সম্পর্কে কিছু জানেন?
৪| ২৯ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ১২:০৬
জ্যাকেল বলেছেন: আপনার নকিব সাহেবের মনটা বদ্ধ একটা মন। উনার আত্মশুদ্ধির চান্স দেখি না। আপনার দেখি।
২৯ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ১২:১৩
জটিল ভাই বলেছেন:
মেয়াভাই, নকিব ভাইয়ের না। আমি আমার আত্মশুদ্ধির ব্যার্থ চেষ্টার সম্পর্কেই কইছি
তা আছেন কেমন?
৫| ২৯ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ৩:৪৮
জিকোব্লগ বলেছেন:
যেখানে সোনাগাজী কে নিয়ে যে চক্রাকার খেলার ইনস এন্ড আউট জানা ,
সেখানে সোনাগাজীকে নিয়ে এত্ত চিন্তা দেখে বেশ আশ্চর্যই হই। সোনাগাজী
কে নিয়ে যে চক্রাকার খেলা চলে এটা বহু আগেই বলেছিলাম। আর এই
চক্রাকার খেলার পৃষ্ঠপোষকতা করে ব্লগ মডু। এটা তো পুরান ব্লগাররা সবাই
বোঝেন। এই জন্যেই আপনার একটি পোস্টে বলেছিলাম, উহাকে প্রশ্রয়
দেওয়ার জন্য ১০০% দায়ী মডু ও ব্লগ কর্তৃপক্ষ।
খুনি হাসিনা পলানোর সাথে সাথে উহার সন্ত্রাসী লীগের সবাই যেমন
পালানোর পথ খুঁজতেছে , তেমনি কোনোদিন যদি এই ব্লগ মডু পলাইয়ে যায়
অথবা অবসরে গিয়ে কোনো নিরপক্ষ ব্লগ মডু আসলে দেখবেন সোনাগাজী
ও উহার সাগরেদরা পালানোর পথ খুঁজতেছে।
এখনো এই পুরান চক্রাকার খেলায় পা দেওয়া মানেই বর্তমান ব্লগ মডু ও
সোনাগাজীকে জিতিয়ে দেওয়া। কারণ উহারাতো এটাই চায়।
সোনাগাজী ও সোনাগাজীর সাগরেদদের. সাথে কোনো যুক্তি তর্ক মানেই সময় নষ্ট।
সোনাগাজী ও সোনাগাজীর সাগরেদদের সবসময় জুতা পেটের উপরে রাখবেন ,
দেখবেন উহা সব সময় আপনার নামে জপমালা নিয়ে জপ করতেছে । এমনকি উহা
উহার মৃত্যুর আগে মুহূর্তেও আপনার নামে জপ করে যাবে।
আপনি বলছিলেন 'উহায়তো আপনারে ভুইলাই গেছে '। না এটা ভুল কথা।
আমি এর মাঝেও ব্লগে চোখ রেখেছি। আমি দেখেছি, আমি ব্লগে না থাকলেও উহা
আমার নামে জপ করতেছিলো। সোনাগাজী আইডির পিছনে যে এক কুৎসিত বীভৎস
লোক আছে, উহা যে উহার মৃত্যুর আগে মুহূর্তেও আপনার আমার ও নির্দিষ্ট কিছু
সম্মানিত ব্লগারদের নামে জপ করতে থাকবে , এই বিষয়ে আমি ১০০% নিশ্চিত।
সারমর্ম: সোনাগাজী ও সোনাগাজীর সাগরেদদের জুতা পেটার উপরে রাখেন।
যুক্তি তর্ক দিয়ে এদের সাথে কোন কাজ হবে না।
শেরজা তপন উহাকে কেমন জুতা পেটা করেছিলেন , তার একটা স্যাম্পল নিচে দেখুন।
আপনার অন্য একটি পোস্টে আমাকে করার প্রশ্নের জওয়াবে বলি
আমি আলহামদুলিল্লাহ ভালোই আছি।
আপনি কেমন আছেন ?
আপনার জন্যে অনেক অনেক শুভ কামনা।
২৯ শে আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৩:৪১
জটিল ভাই বলেছেন:
আপনার জন্যেও শুভ কামনাসমেত জটিলবাদ। তবে জুতাপেটা করে জুতার মর্যাদাহানির পক্ষপাতি আমি নই। বিষ্ঠাকে কি কখনো জুতাপেটা করেছেন? নাকি বিষ্ঠা লাগলে দ্রুত জুতা পাক করার চেষ্টা করেন?
৬| ২৯ শে আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ১২:০৬
রুদ্রনীল৭৮ বলেছেন: সোনাগাজীর ব্লগীয় আচরণ মর্ষকামী টাইপের। যেইদিন সে অন্যের লাত্থি গুতা বাজে কমেন্ট না পায়, সেইদিন তার মনটা খারাপ থাকে।
২৯ শে আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৩:৩৯
জটিল ভাই বলেছেন:
হাহাহাহাহা....... একেবারে যথাযথ পর্যবেক্ষণ করেছেন ভাই
৭| ২৯ শে আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৩:২৪
কিরকুট বলেছেন: আপনি নতুন নকিব ভাই কে চিঠি লিখলেন যার অনেক বড় একটা অংশ জুড়ে সোনাদার বদনাম । ইঙ্গিতপুর্ন গালাগালি । বুঝলাম না বিষোয় টা ।
মানুষ চিঠি লেখে ভালো ভালো শ্রুতি মধুর বাক্য দিয়ে আপনি লিখলেন কান জ্বালীয়ে দেয়ার মতো বাক্য সমষ্ঠি দিয়ে ।
২৯ শে আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৩:৩৮
জটিল ভাই বলেছেন:
ভালো কথা বলেছেনতো। তা যেই আপনি এতো ভালো-ভালো কথা বলতে পারেন তার নিকটা এতোটা বিদঘুটে কেনো? মানুষতো ভালো ভালো শ্রুতি মধুর নামে নিক তৈরী করে, তাই না?
৮| ২৯ শে আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৩:৪৩
কিরকুট বলেছেন: লেখক বলেছেন:
ভালো কথা বলেছেনতো। তা যেই আপনি এতো ভালো-ভালো কথা বলতে পারেন তার নিকটা এতোটা বিদঘুটে কেনো? মানুষতো ভালো ভালো শ্রুতি মধুর নামে নিক তৈরী করে, তাই না?
আমার নিক টা মোটেও বিদ্ঘুটে না । উহা বেশ শ্রুতি মধুর । অনেকেই আদর করে কুট কুট বলে
২৯ শে আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৩:৪৯
জটিল ভাই বলেছেন:
তেমনি আপনার নিকটে যেসব "ইঙ্গিতপুর্ন গালাগালি" মনে হচ্ছে তা বাস্তবে আমার আর সোনার ব্লগিয় কোলাকোলি। আমরা দুজনে ভালবেসে এটাকে ব্লগকেলি বলে থাকি।
৯| ২৯ শে আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৩:৪৬
নতুন নকিব বলেছেন:
দুঃখিত! আপনার পোস্টটি দেরিতে দেখতে পেয়েছি বলে। অবশ্য, আপনি ইশারা করে এসেছিলেন ঠিকই কিন্তু আমি ভেবেছিলাম হয়তো আপনি নতুন কোনো পোস্ট দিবেন বলেই ইঙ্গিত দিয়েছেন। আমাকে উদ্দেশ্য করেই পোস্ট লিখবেন, এমনটা ভাবিনি। যা হোক, খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষন করার জন্য আন্তরিক কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করছি। আমার সত্যিকারের বন্ধু তো তিনিই যিনি আমাকে আমার চলার পথের ভুলত্রুটি সম্মন্ধে সচেতন করিয়ে দেন, যিনি আমাকে অন্তহীন পরকালের কথা স্মরণ করিয়ে দেন।
আমি মনে করি, ব্লগে পোস্ট, কমেন্টস প্রকাশের ক্ষেত্রে প্রতিটি বিষয়ের প্রতিই আমাদের আরও যত্নবান হওয়া উচিত। আরও পরিশীলন, পরিমার্জন এবং প্রজ্ঞাপূর্ণ অনুশীলন প্রয়োজন। বিশেষ করে, আমার ক্ষেত্রে এটা বেশি প্রয়োজন।
জাজাকুমুল্লাহু তাআ'লা আহসানাল জাজা।
২৯ শে আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৩:৫৬
জটিল ভাই বলেছেন:
প্রিয় ভাই, মানুষ হিসেবে আমরা কেউই ভুলের উর্দ্ধে নই। ব্লগার হিসেবে আমরা একে অন্যের পরিপূরক বলেই মনে করি। আপনাকে সংশোধনের উদ্দেশ্যে নয়, বরং নিজের সংশোধনের পথ খুঁজার জন্যেই আপনাকে লিখেছি। কারণ ব্লগে এমনিতেই গুরুত্বপূর্ণ অনেকটা সময় নষ্ট হয়। এখন দেখা যায় আমি এই নষ্ট হওয়া সময়টা আবার নষ্ট করি বিষ্ঠা ঘাটাঘাটি করে। বিষয়টা সত্যি আমাকে ভীষণ কষ্ট দেয় যখন ইসলামের আলোকে জীবনের উদ্দেশ্য নিয়ে চিন্তা করি। ইসলামিক বিষয়ে আপনার জ্ঞাণকে শ্রদ্ধা করেই এই বিষ্ঠা ঘাটাঘাটির পথ হতে মুক্তি লাভে আপনার নির্দেশনা চেয়েছি।
আল্লাহ্ আপনার বিনয় এবং বদন্যতার উত্তম জাজা প্রদান করুন। ফিআমানিল্লাহ্।
©somewhere in net ltd.
১| ২৮ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ১০:০৪
ভুয়া মফিজ বলেছেন: চরম সত্যি কথা কইছেন। এর উপ্রে আর কোন কথা নাই।
নকীবভাই একটা রাজনৈতিক পোষ্ট দিছে। ''ধরি মাছ, না ছুই পানি'' টাইপ!!! একটা সময়ে অনেকেই এমন পোষ্ট দিতো, এখন একটু কমছে!!!!