নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

পিওর

আমি নতুন

রাজু ১৯৮৯

আমি নতুন

রাজু ১৯৮৯ › বিস্তারিত পোস্টঃ

ভাই ১ টাকার হলুদ কয়েন সম্পর্কে কেউ জানলে আওয়াজ দেন।

২৬ শে নভেম্বর, ২০১০ দুপুর ১:১৮

ভাই ১ টাকার হলুদ কয়েন সম্পর্কে কেউ জানলে আওয়াজ দেন।

মন্তব্য ১০ টি রেটিং +০/-৩

মন্তব্য (১০) মন্তব্য লিখুন

১| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১০ দুপুর ১:৩২

ব্লগী তানীম বলেছেন: বিববগমমমমমমমমমমমমমম

২| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১০ দুপুর ১:৩৫

মুজিব রহমান বলেছেন: যারা কিনেছে তারা কপাল থাপরাচ্ছে।
কয়েনে তামা আছে ২.৭৬ গ্রাম, দস্তা ১.২০ গ্রাম ও টিন আছে ০.০৪গ্রাম।
তৈরি করতে বাংলাদেশ ব্যাংকের খরচ হয়েছে মাত্র ৭৮ পয়সা।
হুজুগে অনেকে বিশেষ করে অসচেতন ও দরিদ্র মানুষ বেশি দামে কয়েন ক্রয় করে জমা রেখেছে ধনী হওয়ার আশা নিয়ে। কিন্তু হায়! গরীবরা চিরকালই ঠকে, এবারও তাই।
এক দরিদ্র ছেলের কথা শুনলাম, সে ৫০ টাকা দরে কয়েন কিনেছে তার জমানো ১০ হাজার টাকার। পরে যখন শুনেছে এবং বিক্রির কোন ব্যবস্থা না করতে পেরে জ্ঞান হারিয়েছে।

৩| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১০ দুপুর ১:৩৯

সনৎ বলেছেন: বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্র জানায়, এক টাকার এই মুদ্রার ওজন মাত্র চার গ্রাম। তিনটি ধাতব উপাদানে তৈরি এই মুদ্রায় তামার পরিমাণ ৬৯ শতাংশ, দস্তা ৩০ শতাংশ ও টিন ১ শতাংশ। এই হিসাবে এক টাকার এই মুদ্রায় তামা আছে মাত্র ২.৭৬ গ্রাম, দস্তা ১.২০ গ্রাম ও টিন ০.০৪ গ্রাম। মুদ্রাটি তৈরিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের খরচ পড়েছিল মাত্র ৭৮ পয়সা।

দি সিকিউরিটি প্রিন্টিং কর্পোরেশন (বাংলাদেশ) লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক জিয়াউদ্দীন আহমেদ যুগান্তরকে জানান, আইন অনুযায়ী কয়েনের অভিহিত মূল্যের (ফেস ভ্যালু) চেয়ে এর ধাতব মূল্য কম হতে হবে। এক টাকা মূল্যমানের সোনালী রঙের কয়েন প্রায় এক যুগ আগে বাজারে ছাড়া হয়। এর উপাদানগুলো কোন মূল্যবান ধাতব নয়। এর ওপর স্বর্ণ বা অন্য কোন মূল্যবান ধাতুর প্রলেপ নেই। কিছুদিন ব্যবহারের পর এ কয়েন কালচে রঙ ধারণ করে। এছাড়া একটি কয়েনে যে ৩ থেকে ৪ ধরনের ধাতব পদার্থ এমনভাবে ব্যবহার করা হয় যে কয়েন গলিয়ে বা অন্য কোন প্রক্রিয়ায় সেগুলো আলাদা করা খুবই কঠিন।

মুদ্রা বিশেষজ্ঞরা বলছেন, আন্তর্জাতিক বাজারে তামার দাম যেটুকু বেড়েছিল, তাতে এই মুদ্রা থেকে যে তামা পাওয়া যাবে, তার সঙ্গে এই হুজুগে কেনাবেচা ও লাভ-লোকসানের হিসাব মিলছে না। তা ছাড়া এই মুদ্রা থেকে তামা আলাদা করার প্রক্রিয়া অত্যন্ত জটিল এবং সাধারণ কোনো প্রক্রিয়ায় এটা সম্ভবও নয়।

ইন্টারনেট থেকে পাওয়া তথ্যে দেখা যায়, কয়েক বছর ধরেই আন্তর্জাতিক বাজারে তামার দাম বাড়ছিল। কিন্তু কয়েক দিন ধরে দাম আবার কমতে শুরু করেছে। চীন বিশ্বে তামার বড় আমদানিকারক দেশ। সম্প্রতি অভ্যন্তরীণ মূল্যস্ফীতির চাপ কমাতে দেশটি আমদানি কমিয়ে দেওয়ায় আন্তর্জাতিক বাজারে তামার দাম পড়তে শুরু করেছে। বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় ব্লুমবার্গ বিজনেসউইকের তথ্যমতে, গতকাল প্রতি পাউন্ড তামার দাম ছিল ৩ দশমিক ৭ ডলার।

সূত্র: প্রথম আলো এবং যুগান্তর

৪| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১০ দুপুর ১:৫৬

রাজু ১৯৮৯ বলেছেন: ২ দিব আগে দিনাজপুর ফুলবাড়ি বেরাতে গেছিলাম ওখানে শুনলাম ১ টাকার হলুদ কয়েন ৮০ টাকাই বিক্রি হচ্ছে। বাপারটা বিশ্বাস হয় নাই তাই ব্লগে লিখলাম।

৫| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১০ দুপুর ২:০৪

শামুক বলেছেন: ভুয়া রে ভাই, আপনি না, গুজবটা

৬| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১০ দুপুর ২:০৯

প্রদীপ মিত্র বলেছেন: আমার কাছে আসে অনেকগুলা। কিনবেন?

২৬ শে নভেম্বর, ২০১০ দুপুর ২:১২

রাজু ১৯৮৯ বলেছেন: কিনমু ২৫ পয়সা দরে যা আছে সব।

৭| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১০ দুপুর ২:১৭

হেডস্যার বলেছেন:
পুরান ক্যাচাল।
তা আওয়াজ কই দিমু ? আপনের কানে ?

৮| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১০ দুপুর ২:২৪

জিসসান বলেছেন: ১২টা আছে, বেচুম। কিনবেন নি?

২৬ শে নভেম্বর, ২০১০ বিকাল ৩:২১

রাজু ১৯৮৯ বলেছেন: কিনমু ২৫ পয়সা দরে যা আছে সব।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.