নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

রাসেল টাচ

রাসেল টাচ › বিস্তারিত পোস্টঃ

পোপের আগমন ও সমস্যা সমাধানের বাস্তবতা....।

০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:০৭

মিয়ানমারের সেনাপ্রধানের কাছে থ্রেট খেয়ে সেনাপ্রধানের সাথে দেখা করা ও রোহিঙ্গা শব্দটি উচ্চারণ না করার অর্থ হচ্ছে মিয়ানমারে পোপের গ্রহণযোগ্যতা ও গুরুত্ব দুটোই কম। তিনি বাংলাদেশে এসে এই ব্যাপারে কার্যকর কিছু করতে পারবেন এই ধারনা করা বোকামি।
মিয়ানমার বন্ধু হিসেবে বা পার্শ্ববর্তী প্রতিবেশী হিসেবে বিশ্বস্ত নয়। মিয়ানমার মুখে যা বলে, তা বিশ্বাস করে না, সেই অনুযায়ী কাজও করে না। এ কথা বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীসহ সবাই একাধিকবার বলেছেন। ১৯৭৮, ১৯৯২ সালের চুক্তি মিয়ানমার ভঙ্গ করেছে। এবারও সে চুক্তির আলোকেই নতুন চুক্তি।
এই সম্মতিপত্রে স্বাক্ষর করে বাংলাদেশ বলছে, রোহিঙ্গাদের ফেরত পাঠাতে পারবে। আগামী দুই মাসের মধ্যে এই কার্যক্রম শুরু হবে। আবার সম্মতিপত্রে স্বাক্ষর করার তিন-চার দিন পরেই বাংলাদেশ রোহিঙ্গাদের পুনর্বাসন প্রকল্প দৃশ্যমান করেছে। রোহিঙ্গাদের ভাসানচরে পুনর্বাসন করার জন্য প্রায় আড়াই হাজার কোটি টাকার একটি প্রকল্প হাতে নেওয়া হয়েছে, যা বাস্তবায়ন করবে বাংলাদেশ নৌবাহিনী।
সম্মতিপত্র অনুযায়ী যদি দুই মাসের মধ্যে রোহিঙ্গাদের ফেরত পাঠানোর প্রক্রিয়া শুরু হয়, বাংলাদেশ যদি রোহিঙ্গাদের ফেরতই পাঠাতে চায়, তাহলে এই পুনর্বাসন প্রকল্প কেন?
যাইহোক, রোহিঙ্গা সমস্যার সমাধান আদৌ হবে কিনা, আর হলেও কি প্রক্রিয়ায় এর সমাধান বা অতি শীঘ্রই এর সমাধান এটা সুদূর পরাহত। বাংলাদেশ এই সংকট থেকে বের হতে না পারলে, রোহিঙ্গা ও স্থানীয় অধিবাসীদের মানবিক বিপর্যয় দীর্ঘ থেকে দীর্ঘতর হবে।

মন্তব্য ৩ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৩) মন্তব্য লিখুন

১| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২৫

কানিজ রিনা বলেছেন: মায়ানমার বৌদ্ধজাতী আজ বিশ্বের কাছে
ঘৃনিত এক বর্বর অসভ্য জাতী অতীতেও
তারা জলদস্যু বর্বর জাতী নামে পরিচিত।
আজও এই বর্বর অসভ্য জাতী থেকে একপা
নড়ে নাই। পোপ সেখানে গিয়ে তার মহানুভতার
স্বাধীন বক্তব্য প্রদান করতে পারবেন আশা
করাই ভুল। যে সরকার বৌদ্ধ বাহীনির বর্বর
অসভ্যতায় রহিঙ্গাদের নিপীরন নিশংসতা
যুগ যুগ ধরে ওদের বর্বরতা নীল নকশা
তৈরি করে রহিঙ্গাদের মাতৃভুমির নাগরিকত্ব
থেকে বঞ্চিত করেছে তাদে আরাকান রাজ্য
খনিজ সম্পদে ভরপুর বলে তাদের কিভাবে
খেদানো যায় তার সকল কার্জকলাপ নির্লজ্জ
ভাবে ওদের উপর নির্যাতন খুন ধর্ষন জালাও

পুড়াও চালিয়েছে তাদের কাছে পোপের বকৃতা
কতটা সম্মান পাবে। আমাদের দেশের দুর্ভাগ্য
মিয়ানমারের মত প্রতিবেশী দেশ আমাদের
লাগোয়া। ধন্যবাদ।

২| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:০৩

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: পোপ, আমেরিকা, চায়না কিছুই করবে না। তাই আমাদের মনে হয় এদের বন্দী হিসেবেই লালন পালন করে যেতে হবে...

৩| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১:০০

আমি তনুর ভাই বলেছেন: Usually I never comment on blogs but your article is so convincing that I never stop myself to say something about it. You’re doing a great job Man,Keep it up.

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.