![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমাদের মাঝে যারা মুক্তমনা আছি অর্থাৎ যারা নিজেদের নাস্তিক দাবী করি তারা নিজেরা নিজেদেরকে বুদ্ধিমান, জ্ঞানী, উচ্চশিক্ষিত, আধুনিক, বিজ্ঞান নির্ভর গোষ্টি এমনকি স্মার্ট শহুরে ব্যাক্তিবর্গ , বড়লোক গোছের ও উচ্চ হাইফাই ফ্যামিলির মেম্বার মনে করে থাকি।কিন্তু দুখের বিষয় হল যে বর্তমানে সমীক্ষায় দেখা গেছে যে নাস্তিকদের এই ধারনা শুধুই তাদের নিজস্ব কল্পনা ছারা আর কিছুই নয়, কেননা বিশেষ সমীক্ষায় ধরা পরে যে প্রায় ৯০শতাংশ মূর্খ, রাখাল, দিন-মজুর, কৃষক, ক্লিনার, অশিক্ষিত, গোড়া, গ্রাম্য, গরীব ও নিচু শ্রেনীর লোকরাও মনে মনে পরিপুর্ন নাস্তিক, আর এইটাই হয়ে আসছে আদিকাল হতে, কিন্তু তারা মুখে স্বিকার খুব কম করে, কারন তারা মনে করে এসব বলে কোন লাভ নাই বরং তারা আরও নির্জাতিত হতে পারে ।তাই বলা যেতে পারে তাদের সৎ সাহস নেই মন খুলে বলার এবং তাই তারা নাস্তিকতা প্রচার তো করেই না উলটো আরও আস্তিকদের সাথে মুখে মুখে সুর মেলায় কারন ধার্মিক ব্যাক্তিরা তাদের অনেক উপকার করে থাকে পক্ষান্তরে নাস্তিকরা নাকি শুধুই মুখের বুলি ছারে তেমন উপকার তাদের দ্বারা হয় না, অনেকে আবার নাস্তিকদের চেনেও না নামও শুনে নাই এমন। অথচ সবচেয়ে আশ্চর্যের বিষয় হল- শিক্ষিত ও উচ্চ ফ্যামিলির ভিতরে আস্তিকদের সংখ্যাই বেশি তুলনা মুলকভাবে। আর তাদের মধ্যে যারা নাস্তিক আছে তারা নিজেদের নাস্তিক পরিচয়ে ভয় পায় না বেশিরভাগই এবং নাস্তিকতা প্রচার করে আবার এরা বেশি বাচালও হয় বিধায় আপাত দৃষ্টিতে নাস্তিকতার গন্ধই বেশি মেলে। তাই ফ্রান্সেস বেকনের সুরে বলা যায়-" তুমি যদি বিজ্ঞান সম্পর্কে কম জান তবে তুমি হবে একজন , নাস্তিক আর বেশি জানলে বিজ্ঞান তোমাকে স্রষ্টায় বিশ্বাসি করে তুলবে
©somewhere in net ltd.