নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সামান্য একটা ভিজিট বলা যেতে পারে। আমার সাইটে ঘুরে আসার অনুরোধ রইলো www.theshield.site90.com

মো: রিয়াজ উদ্দীন

নিজের মধ্যে থাকা একজন মানুষ

মো: রিয়াজ উদ্দীন › বিস্তারিত পোস্টঃ

কৃষ্ণ বিবর 2

২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৪৭

(প্রথম অংশের পর)



কৃষ্ণ বিবর গবেষণার ইতিহাস:

বিপুল পরিমাণ ভর বিশিষ্ট কোন বস্তু, যার

মহাকর্ষের প্রভাবে আলোক তরঙ্গ পর্যন্ত

পালাতে পারে না- এ ধারণা সর্বপ্রথম প্রদান

করেন ভূতত্ত্ববিদ জন মিচেল (John

Michell)। তাঁর লেখা একটি চিঠিতে ১৭৮৩

সালে তিনি রয়েল সোসাইটির সদস্য

এবং বিজ্ঞানী হেনরি ক্যাভেন্ডিসকে

(Henry Cavendish) এ সম্পর্কে জানান। ১৭৯৬

সালে গণিতবিদ পিয়েরে সিমন ল্যাপলেস

একই মতবাদ প্রদান করেন তাঁর Exposition du

système du Monde বইয়ের প্রথম ও দ্বিতীয়

সংস্করণে। কিন্তু পরবর্তী সংস্করণগুলোতে এ

সম্পর্কিত ধারণা রাখা হয় নি। কৃষ্ণ গহ্বর

সম্পর্কিত এ ধরনের মতামত ঊনবিংশ

শতাব্দিতে প্রকটভাবে উপেক্ষিত হয়। কারণ

আলোর মতো ভরহীন তরঙ্গ কিভাবে

মাধ্যাকর্ষণ শক্তি দ্বারা প্রভাবিত

হতে পারে সেটা বোধগম্য ছিল না।



সাধারণ আপেক্ষিকতা:

১৯১৫ সালে বিজ্ঞানী আলবার্ট

আইনস্টাইন তাঁর সাধারণ

আপেক্ষিকতা তত্ত্ব উন্নিত করেন। এর

আগেই আলোর গতিকে মধ্যাকর্ষণ

শক্তি প্রভাবিত করতে পারার

ব্যাপারটি প্রমাণিত হয়েছিল। কিছু মাস

পরে কার্ল শোয়ার্জসচাইল্ড আইনস্টাইন

ফিল্ড ইকুয়েশনের একটি সমাধান বের করেন

যেটি বিন্দু ভর এবং গোলীয় ভরের মহাকর্ষীয়

ক্ষেত্র বর্ণনা করে। এরপর

বিজ্ঞানী হেন্ডরিক লরেঞ্জের ছাত্র

জোহাননেস ড্রোস্ট স্বাধীনভাবে বিন্দু ভরের

ক্ষেত্রে একই সমাধান প্রদান করেন এবং এর

ধর্ম সম্পর্কে আরো বিস্তারিত প্রকাশ

করেন। এই সমাধানের একটি বিচিত্র আচরণ

ছিল।



ঘটনা দিগন্ত:

ঘটনা দিগন্ত হচ্ছে কৃষ্ণ বিবরের শেষ

সীমানা, যেখান থেকে কোনও আলো ফেরত

না আসাও এর অপর প্রান্তের কোনও

ঘটনা জানা যায় না।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.