![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমাদের জাতীয় পাঠ্যক্রমে ধর্মীয় শিক্ষার দিকে বেশ গুরুত্ব দেয়া হয়। ৪টি ধর্মের বই পড়ানো হয়। এমনকি পিএইচডি ও করানো হয়। কিন্তু কাজের কাজ কতটুকু হয়? সবাই ধর্ম শিক্ষে যায়? কিন্তু অন্য ধর্মের প্রতি ঘৃনাতো বাড়েই। চলে সংখ্যালঘুদের উপর হামলা! এটা কিন্তু কোনো ধর্মেই সমর্থন করেনা। আর এর অন্যতম কারন হলো আমরা শ্রেণীকক্ষে ধর্মীয় বইতে যা শিখছি তা শুধু মাত্র আবরণ। আর আবরনের মধ্যেই আছে ধর্মভেদে মারাত্নক ফারাক। যার শিক্ষা অনান্য ধর্মের প্রতি গৃনা তৈরি করার জন্য যতেস্ট। আর দেশের হর্তা-কর্তারা এটা দিয়েই দায় সারছে!
কিন্তু সব ধর্মের ভিত্তি মুলতো একই বিশ্বাসের উপর ভর করে। তা হতো আধ্যাতীক সাধনার মাধ্যমে আত্মিক শান্তি অর্জন করে এহকাল ও পরকালের সৃষ্টিকর্তার সার্নিধ্য লাভ করা। প্রত্যেক ধর্মের এলিট স্তর হলো আধ্যাত্মিক সাধনা (Spiritual Warship) 'র মাধমে নিজেকে চেনা। সিক্রেটস এর মতে নিজেকে চেনো (know thyself). আর যদি মানবকুলের উদ্দেশ্য এক ও অভিন্ন হয় তবে একটি বইতে কেনো সবার ধর্ম শেখা যাবেনা?
সেটাই আমার প্রস্তাবনা পুরো জাতীর কাছে, সকল ধর্মের জন্য একটি অভিন্ন বই চালু করা হোক জাতীয় পাঠ্যক্রমে। যেখানে শেখানো হবে, মানব দর্শন, আধ্যাত্মিক দর্শন, হাজার বসরের ঐতিজ্যের ধ্যন শাস্ত্র ইত্যাদি। আর সাথে প্রতি প্রতিষ্ঠাননে থাকবে সুদক্ষ শিক্ষক।
তবেই আশাকরি ধর্মীয় গোড়ামি দূর করে সমাজে শান্তি ফিরে আসবে আর সমাজের কলংক (নাস্তিক/জজ্ঞি) দূর হবে।
২| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:৫৭
মো: রিয়াজ উদ্দীন বলেছেন: যাক ট্রাক্টর কননাই.....
©somewhere in net ltd.
১|
০১ লা নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:৪৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনার ভাবনার বহর ট্রাকের বহর থেকে বড় হওয়ায়, আপনাকে 'অজানা বিদ্যায় পিএইচডি' দিলাম।