![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
রোকেয়া ইসলাম। আমি খুব সাধারন একটা মেয়ে এবং খুবই আবেগপ্রবন। আমি খুব অল্পতে মানুষকে বিশ্বাস করি। এটা আমার জীবনের সবচাইতে বড় ত্রুটি বা দুর্বলতা। আর সেই কারনে সবাইকে দ্রুতই ভালোবেসে ফেলি। যার কারনে আমার জীবনে কষ্টের পরিমাণটা একটু বেশি। ভালোবাসা আর বিশ্বাসের মাঝে বিস্তর ফারাক। আমি শুধু সেই ফারাক টুকুরই সন্ধান করে চলেছি। জানিনা এর সন্ধান কোন দিন পাব কিনা।
মিতার মনটা আজ খুব খারাপ । কিছুতেই ঘুম আসছে না । বিছানায় শুয়ে কেবল এপাশ ওপাশ করছে । ভীষণ কষ্ট হচ্ছে ওর । আর খুব কান্না পাচ্ছে। দুহাত দিয়ে চোখের পানি মুছেও কুল পাচ্ছে না । একটা প্রশ্ন বুকে বিধে আছে আজ অনেক বছর ঠিক যখন থেকে ও বুঝতে শিখেছে । যখন থেকে নিজের পরিচয়টা জানতে পেড়েছে ।
কাল ২৬শে মার্চ । মহান স্বাধীনতা দিবস । চারিদিকে বাজছে দেশের গান । মাইকে শোনা যাচ্ছে এ দেশের অবিস্নরনীয় নেতা বঙ্গবন্ধুর সেই অমর ভাষণ । আকাশে বাতাসে বইছে আনন্দের বন্যা । রেডিও, টিভি তে প্রচার করা হচ্ছে স্বাধীনতা বিষয়ক নানাবিধ অনুষ্ঠান । কিছুতেই মন ভরছেনা মিতার । তার কেবলি মনে হচ্ছে একটা মিথ্যা পরিচয়ে আজ সে পরিচিত ।সবাই জানে অসম্ভব ভালো মানুষটি অর্থাৎ মনসুর সাহেবই মিতার বাবা । বন্ধু বান্ধব, আত্মীয় স্বজন সবাই মিতাকে হিংসা করে । কলেজের বন্ধুরা তো প্রায়ই বলে “মিতা তোমার বাবার মত এমন ভালো মানুষ আমরা কখনো দেখিনি । উনি তোমাকে এত ভালোবাসেন মনে হয় তোমাকে চোখের আড়াল করতেই উনার কষ্ট হয়” ।
এই কথাটা মিতা এক বাক্যে স্বীকার করে । কোন দিন তার বাবা তাকে মা ছাড়া নাম ধরে ডাকেনি। মাঝে মাঝে মিতা দুষ্টমি করে বলে
-বাবা আমার যে একটা নাম আছে তাকি তুমি জান ?
- বাবা বলেন জানিনারে মা। তুই তো আমার মা । তোর নাম দিয়ে আমার কাজ নেই ।
হঠাৎ করেই মার কথা মনে পরে মিতার । বিছানা থেকে নেমে মার ঘরের দিকে এগিয়ে গেল মিতা । দরজাটা ভিজানো ছিল । একটু ধাক্কা দিতেই খুলে গেল । দেখল মা জানালা ধরে দাঁড়িয়ে আছে । আজ পূর্ণিমা । জানালার ফাঁক গলে অনেকটুকু আলোই রুমের ভিতর চলে এসেছে । পর্দার একপাশে দাঁড়িয়ে মা এক দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছে আকাশটার দিকে । মিতা বেশ ভালো করেই বুঝতে পারলো যে মা কাঁদছে । মাঝে মাঝে কেঁপে কেঁপে উঠছে-
মার বুকটা ।
বুঝতে পেড়েও মার কাছে গেলো না মিতা । সে জানত আজ সারা রাত জেগে থাকবে মা । একটুও ঘুমাবে না । এই দিনগুলি অর্থাৎ স্বাধীনতা দিবস, বিজয় দিবস আসলেই অস্থির হয়ে পরেন তিনি । রুম থেকে বের হন না কারো সাথে কথা বলেন না । কেমন যেন এলোমেলো আচরন করেন । এইসব দিন গুলির বেশির ভাগ সময়ই তিনি কাটান একেবারে বন্দি অবস্থায় । বুঝতে শেখার পর থেকেই এই ব্যাপার গুলো দেখছে মিতা । অনেক চেষ্টা করেছে মায়ের এই কাজের পরিবর্তন ঘটিয়ে অন্ধকার থেকে আলোতে ফিরিয়ে আনতে কিন্তু পারেনি । আজ এতটা বছর মা বন্দি জীবন কাটাচ্ছে। মিতা জানে মায়ের এই অবস্থা এবং বাসার পরিস্থিতি অনেক দিন এরকমই থাকবে। মিতা আবার নিজের রুমে ফিরে আসলো। ঘুমানোর চেষ্টা করলো। কিন্ত কিছুতেই পারছেনা ।
আজ অনেকদিন রায়হানের সাথে কোন যোগাযোগ নেই । মিতা জানে না কোথায় আছে ও । জানার চেষ্টাও করেনি । আজ কদিন থেকেই ওর কথা খুব মনে পড়ছে । কেমন আছে ও? বেশ কিছুদিন আগের কথা । মিতা সবেমাত্র ভার্সিটিতে ভর্তি হোল । নবিনবরন অনুষ্ঠানে প্রথম পরিচয় হয় রায়হানের সাথে । একই ডিপার্টমেন্টে ৩য় বর্ষের ছাত্র ও । রায়হান খুব ভালো ছেলে । খুবই মেধাবি । একটু শান্ত স্বভাবের । নিরিবিলি থাকতেই পছন্দ তার । তবে মিতার সাথে তার সক্ষতা খুব দ্রতই গড়ে উঠে । প্রথম দেখাতেই মিতাকে খুব ভালো লেগেছিল তার । মিতার সাথে কথা বলার জন্য সবসময় অস্থির হয়ে থাকতো ও । প্রায়ই দেখা হতো দুজনের । কখনো লাইব্রেরিতে, কখনো কফি সপে, কখনো রিক্সায় একসাথে ঘুরতে যাওয়া, কখনো নোট দেয়ার নাম করে মিতাদের বাসায় আসা । এভাবে অনেক দিন কেটে গেল। আস্তে আস্তে অনেক কাছে চলে এসেছে ওরা । একসময় দুজনই বুঝতে পারে যে দুজন দুজন কে ভালোবাসে ।
রায়হান পড়া শেষ করে বিসিএস পরীক্ষায় পাশ করে ১ম শ্রেণীর একজন কর্মকর্তা হিসাবে যোগদান করে একটা সরকারি প্রতিষ্ঠানে । মিতাকে বিয়ের কথা টা রায়হানই প্রথম বললো । মিতা হেসে বলল, এতো তাড়াহুড়া কেন? আগে আমার পড়াটা শেষ হোক তারপর ।
-পড়া তুমি বিয়ের পরও শেষ করতে পারবে ।
-রায়হান তোমাকে আমার কিছু কথা বলার আছে । আমি আগেও অনেক দিন বলতে চেয়েছি কিন্ত তুমি শুনতে চাওনি।
-আমার কোন কথা শুনার প্রয়োজন নেই মিতা ।
-প্রয়োজন আছে । ধর সেই কথা যদি হয় আমার জন্ম সংক্রান্ত?
-পাগলের মত কথা বলোনা মিতা । এটা কি ধরনের কথা আর যাই থাক তোমার সম্মন্ধে আমার কোন কথা শুনতে হবেনা জানতেও হবে না । আমি শুধু তোমাকে ভালোবাসি । শুধু তোমাকেই চাই। এর বাইরে আমার আর কিছু জানার নেই ।
-আচ্ছা মিতা শোন মা বাবা তোমাদের এখানে আসতে চাচ্ছেন । আমাদের বিয়ের ব্যাপারে কথা বলার জন্য ।
-তাই নাকি? কবে আসতে চান উনারা?
-কাল তো ছুটির দিন । তাই কালকেই আসতে চান। তুমি বাসায় বলে রেখো ।
-তোমার আর তর সইছে না দেখি। ঠিক আছে আমি বাসায় বলবো যে তোমরা কাল আসবে।
রায়হান মিতার হাত দুটো জড়িয়ে ধরল-বলল
-ধন্যবাদ মিতা। এতদিনে আমার স্বপ্ন পুরো হতে চলেছে। সত্যি আমার যে কি ভালো লাগছে তা আমি তোমাকে বলে বুঝাতে পারবোনা।
-আচ্ছা বুঝেছি। এ স্বপ্ন শুধু তোমার একার না আমারও। এখন আমার হাত ছাড়। সবাই দেখছে।
-দেখুক, যার যা বলার বলুক। আমি হাত ছাড়বো না। বলে মিতার আরও কাছে চলে এল রায়হান।
রায়হানের বাবা একজন প্রতিষ্ঠিত ব্যবসায়ী । এ শহরে ধনী ব্যাক্তিদের মাঝে তিনি একজন । এ পর্যন্ত দুবার দেখা হয়েছে মিতার সাথে । সালাম ছাড়া কোন কথা হয়নি । দেখেই মনে হয় খুব রাশভারী মানুষ । মিতা খুব ভয় পায় উনাকে। তবে রায়হানের মাকে তার খুব পছন্দ । যতবারই দেখা হয়েছে ততবারই বুকে টেনে নিয়েছেন । একদিন মিতার সামনেই মা রায়হান কে বলল,
-তোমার বউ হিসাবে ওকে আমার খুব পছন্দ । তুমি তাড়াতাড়ি একটা চাকরি বাকরি শুরু কর। যাতে আমি ওকে বউ করে আমার কাছে নিয়ে আসতে পারি । মিতা খুব লজ্জা পেয়েছিল সেদিন ।
পরদিন সন্ধায় রায়হান ওর বাবা, মা, আর মামা কে নিয়ে মিতা দের বাসায় আসে । মধ্যবিত্ত পরিবারে মিতার বেড়ে উঠা । খুব ছিমছাম গুছানো সংসার তাদের । চারিদিকে এত প্রাচুর্য না থাকলেও আভিজাত্যের কোন শেষ নেই । অনেকক্ষন আলাপ হলো ড্রইং রুমে মিতার মা বাবার সাথে । কিছুক্ষন পর মিতাও হাজির হলো সেখানে । এক পর্যায়ে বিয়ের কথা বার্তা যখন প্রায় সব ঠিকঠাক তখন মিতা বললো,
-চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেয়ার আগে আমার কিছু কথা বলার আছে । যা রায়হান ও জানে না । আমি অনেক দিন ওকে বলতে চেয়েছি কিন্তু ও শুনে নি । আমার মনে হয় কথা গুলি সবার জানা দরকার ।
হঠাৎ এই ধরনের কথায় সবাই একেবারে চুপ । কেবল ওর বাবা বুঝতে পারলো মিতা কি বলতে চাচ্ছে । কারন কথাগুলো মিতা তার বাবার সাথে আলোচনা করেই বলার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ।
মিতা ওর বাবার হাত টা চেপে ধরলো.................... ........................................................................................
আজ এই পর্যন্ত। বাকিটুকু আগামী পর্বে। সেই পর্যন্ত সবাই ভালো থাকুন। সবাইকে অফুরন্ত শুভেচ্ছা।
০৩ রা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:১৫
রোকেয়া ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে ভাইয়া.........
আপনার ভালো লেগেছে জেনে খুব ভালো লাগছে।
পরের পর্ব পড়ার আমন্ত্রন রইলো।
ভালো থাকুন।
শুভেচ্ছা জানবেন।
২| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:৫৩
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: Kap jhaper moddhe apnar likhata onek rifil dilo.
Keya apu caliye jan.++++
Badhon hara vaike mainus, unar likhay koment korte parina.
০৩ রা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:২৪
রোকেয়া ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে ভাইয়া.........
আপনার সুন্দর মন্তব্য খুব ভালো লেগেছে। কিন্তু বাঁধন হারা ভাইয়ার উপর এত অভিমান কেন বলেন তো? মান অভিমান কিন্তু হৃদয়ের টান এটা কিন্তু আমরা সবাই জানি।
যাই হোক ভালো থাকুন।
পরের পর্ব পড়ার আমন্ত্রন রইলো তার সাথে অনেক অনেক শুভেচ্ছা।
৩| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:১৯
সাদাসিধা মানুষ বলেছেন: কাহিনীর শেষটা ফাঁস করে দেই? মিতার বাবা ছিলেন একজন রাজাকার
০৩ রা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:২৭
রোকেয়া ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে ভাইয়া.........
কাহিনীর শেষ টা এমন হলে মনে হয় ভালই হতো কিন্তু মনে হয় সেরকম কিছু হচ্ছে না। আশা করি পরের পর্বে এর সমাধান পেয়ে যাবেন। তাই পরের পর্ব পড়ার আমন্ত্রন রইলো।
ভালো থাকুন।
শুভেচ্ছা জানবেন।
৪| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:২৬
নীল-দর্পণ বলেছেন: এমন একটা মুহুর্তে এসে শেষ!
পরের পর্ব যেনো তাড়াতাড়ি আসে আপু
০৩ রা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:২৯
রোকেয়া ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য।.........
পরের পর্ব নিয়ে খুব তাড়াতাড়ি ফিরছি শুধু আপনার জন্য।
তাই পড়ার আমন্ত্রন রইলো।
ভালো থাকুন।
শুভেচ্ছা জানবেন।
৫| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৫:৩৭
আশিক মাসুম বলেছেন: অপেক্ষায় রাখা ঠিক না।
০৩ রা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:৩১
রোকেয়া ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে ভাইয়া.........
বেশি দিন অপেক্ষায় রাখবনা। দ্রুতই আসব।
পরের পর্ব পড়ার আমন্ত্রন রইলো।
ভালো থাকুন।
শুভেচ্ছা জানবেন।
৬| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:১৯
এসএমফারুক৮৮ বলেছেন: এক নিশ্বাসে পড়ে ফেললাম। গল্পটা দারুন ভাল লাগলো আপু।
পরের টুকু পড়ার অপেক্ষায় রইলাম।
০৩ রা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:৩১
রোকেয়া ইসলাম বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে ভাইয়া.........
আপনার ভালো লেগেছে জেনে খুব ভালো লাগছে।
পরের পর্ব পড়ার আমন্ত্রন রইলো।
ভালো থাকুন।
শুভেচ্ছা জানবেন।
৭| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:১৭
ইখতামিন বলেছেন:
অনেক সুন্দর একটা গল্প
খুব ভালো লাগল.
০৩ রা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:৪০
রোকেয়া ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে ভাইয়া আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য ........
আপনার ভালো লেগেছে যেনে খুশি হলাম।
পরের পর্ব পড়ার আমন্ত্রন রইলো।
সেই পর্যন্ত ভালো থাকুন।
অনেক অনেক শুভেচ্ছা আপনার জন্য।
৮| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৮
স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন:
গল্প দারুণ হচ্ছে!! শেষের অপেক্ষাই আছি...
০৩ রা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:৪২
রোকেয়া ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে আপনার মন্তব্যের জন্য .........
পরের পর্ব খুব দ্রুতই পাবেন ভাইয়া।
পড়ার আমন্ত্রন রইলো।
ভালো থাকুন।
শুভেচ্ছা জানবেন।
৯| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৬:৪৪
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: আগামী পর্বের অপেক্ষায় রইলাম আপু
+++++++++++
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:৫৩
রোকেয়া ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে ভাইয়া.......
পরের পর্ব পড়ার আমন্ত্রন রইলো।
ভালো থাকুন।
আমার শুভেচ্ছা জানবেন।
১০| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:৩২
এসএমফারুক৮৮ বলেছেন: আপনাকে দেয়া কথাটা রাখতে পারছিনা, কারণ কাবিতা আমার মাথায়ই ধরে না। যদি কখনো লিখতে পারি তবে তা আপনাকেই উৎসর্গ করবো।
ভাল থাকুন সব সময়।
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:৫৭
রোকেয়া ইসলাম বলেছেন: তাই নাকি ? আমার বিশ্বাস হচ্ছে না। আপনি সবকিছু এত সুন্দর করে গুছিয়ে লিখেন অথচ বলছেন কবিতা লিখতে পারেন না। আমার মনে হয় পাড়বেন। না হলে আমি পড়বো কিভাবে?
অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
ভালো থাকুন। শুভ কামনা থাকলো।
১১| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:৪৫
ফালতু বালক বলেছেন: আশিক মাসুম বলেছেন: অপেক্ষায় রাখা ঠিক না।
ভালো লাগলো খুব।
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:০০
রোকেয়া ইসলাম বলেছেন: তাই?
ঠিক আছে আপনাকেও অপেক্ষায় রাখবো না।
খুব দ্রুতই আসবো।
ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য।
ভালো থাকুন আপনি।
শুভেচ্ছা জানবেন।
১২| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৩১
এহসান সাবির বলেছেন: আগামী পর্বের অপেক্ষায় রইলাম।
০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৮
রোকেয়া ইসলাম বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য।
আর অপেক্ষায় থাকতে হবে না ভাইয়া। শেষ অংশ পোস্ট দিলাম। পড়ার আমন্ত্রন রইলো।
ভালো থাকবেন।
অনেক শুভেচ্ছা আপনার জন্য।
১৩| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:২৪
নাজিম-উদ-দৌলা বলেছেন: মিতা সবেমাত্র ভার্সিটিতে ভর্তি হোল । নবিনবরন অনুষ্ঠানে প্রথম পরিচয় হয় রায়হানের সাথে ।
যেহেতু অনেক আগের কথা ভাবছে মিতা তাই লাইনটা এমন হতে পারত কি? মিতা তখন সবেমাত্র ভার্সিটিতে ভর্তি হয়েছে, নবিনবরন অনুষ্ঠানে প্রথম পরিচয় হয় রায়হানের সাথে।
গল্প ভাল লাগছে, পরের সংখ্যা পড়ছি এখন।
০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৭:৫২
রোকেয়া ইসলাম বলেছেন: শুভ সকাল ভাইয়া........
ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য।
আপনি ঠিকই বলেছেন। হা ওটা লেখার ভুল। ধন্যবাদ ভুলটা ধরিয়ে দেয়ার জন্য।
সুস্থ থাকুন।
শুভেচ্ছা নিরন্তর।
১৪| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:০৭
স্পাইসিস্পাই001 বলেছেন: অনেক সুন্দর .....।++++
২য় পর্বটা এখন পড়ব..... ওয়েট করতে হলো না আমাকে ২য় পর্ব পড়ার জন্য ....
ধন্যবাদ ..... ভাল থাকবেন।
০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:৫১
রোকেয়া ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে লেখাটা পড়ার জন্য।
আশা করি ভালো আছেন?
ভালো থাকুন।
আমার শুভেচ্ছা জানবেন।
১৫| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৪৯
মামুন রশিদ বলেছেন: অনেক সুন্দর লিখেছেন । পরের পর্বটা পড়ি ।
১২ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৮:২৫
রোকেয়া ইসলাম বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ সাথে থাকার জন্য।
ভালো থাকুন। শুভেচ্ছা নিরন্তর............।
১৬| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:৩৬
টুনটুনি সুখি বলেছেন: ভিশন ভাল লাগছে । পরের পর্বটা পড়ি ।
১৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৮:২৬
রোকেয়া ইসলাম বলেছেন: শুভ সকাল........
আমার ব্লগে আপনাকে স্বাগতম। খুব ভালো লাগছে আপনাকে পেয়ে।
ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য।
সুস্থ থাকুন।
শুভেচ্ছা নিরন্তর।
১৭| ২০ শে এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:০৫
রোহান খান বলেছেন:
১৮| ২০ শে এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:০৫
রোহান খান বলেছেন:
২০ শে এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:০৭
রোকেয়া ইসলাম বলেছেন: আমার ব্লগে আপনাকে স্বাগতম।
ধন্যবাদ আপনাকে।
ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন।
শুভেচ্ছা নিরন্তর।
©somewhere in net ltd.
১|
০২ রা এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৫
আমি বাঁধনহারা বলেছেন:
খুব ভালো লাগল:++++++++
পরের পর্বের অপেক্ষায় থাকলাম...।শুভ কামনা।
ভালো থাকবেন
মনে রাখবেন!!!