নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

রোকেয়া ইসলাম

রোকেয়া ইসলাম

রোকেয়া ইসলাম

রোকেয়া ইসলাম। আমি খুব সাধারন একটা মেয়ে এবং খুবই আবেগপ্রবন। আমি খুব অল্পতে মানুষকে বিশ্বাস করি। এটা আমার জীবনের সবচাইতে বড় ত্রুটি বা দুর্বলতা। আর সেই কারনে সবাইকে দ্রুতই ভালোবেসে ফেলি। যার কারনে আমার জীবনে কষ্টের পরিমাণটা একটু বেশি। ভালোবাসা আর বিশ্বাসের মাঝে বিস্তর ফারাক। আমি শুধু সেই ফারাক টুকুরই সন্ধান করে চলেছি। জানিনা এর সন্ধান কোন দিন পাব কিনা।

রোকেয়া ইসলাম › বিস্তারিত পোস্টঃ

ধূসর স্বপ্ন............... এর শেষ অংশ।

০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৬

মিতা ওর বাবার হাত টা চেপে ধরলো এবং বললো,

-এই আমার বাবা। এই পৃথিবীর সবচাইতে ভালো মানুষটি আমার বাবা । পৃথিবীর সমস্ত সুখ একদিকে আর বাবা একদিকে থাকলে আমি আমার বাবাকেই বেছে নেব। মিতার চোখে পানি এসে গেলো



-মিতার মা এবার বুঝতে পারলো মিতা কি বলতে চাচ্ছে। তিনি মিতাকে চুপ করানোর চেষ্টা করেও যখন ব্যর্থ হলেন তখন আস্তে করে উঠে নিজের রুমে চলে গেলেন । মিতা আবার বললো,

-এই অসম্ভব ভালো মানুষটি আমার বাবা হলেও তিনি আমার জন্মদাতা নন । কে আমার বাবা আমি জানিনা । আমি শুধু জানি আমি এক বীরাঙ্গনার সন্তান। আমার এই ভালো মানুষ বাবা মুছে দিয়েছেন আমার মায়ের সেই সময়ের যন্ত্রনাময় অধ্যায়টুকু স্ত্রীর মর্যাদা দিয়ে এই সমাজে তাকে প্রতিষ্ঠিত করেছেন, আমার মায়ের ত্যাগকে সম্মান দিয়ে মাথা তুলে দাঁড়াবার সাহস আর অধিকার দিয়েছেন । আমার মত একজন পরিচয়হীনাকে নিজের পরিচয়ে বড় করে তুলেছেন । বীরাঙ্গনা হয়েও আমার মা কোন দিন মুক্তিযোদ্ধার সম্মান না পেলেও আমি জোর গলায় বলতে পারি আমার মাও একজন মুক্তিযোদ্ধা । অস্ত্র হাতে নিয়ে যুদ্ধ না করলে কি মুক্তিযোদ্ধা হওয়া যায় না ? স্বাধীনতার সংগ্রামে আমার মায়ের এই ত্যাগ কি যুদ্ধ নয় ? তবু কেন আজ আমার মা অবহেলিত, কেন আমার মা আর দশটা মানুষের মত সমাজে মাথা উঁচু করে চলতে পারেনা, কেন আমাকে আমার পরিচয় গোপন রাখতে হয় । জানি এর কোন উত্তর নেই । আমি শুধু বলবো আমি এক মুক্তিযোদ্ধার সন্তান । যে যোদ্ধার কোন স্বীকৃতি নেই, যে যোদ্ধার কোন সম্মান নেই, আছে শুধু কলঙ্ক, ধিক্কার, আর যন্ত্রণার দগদগে ঘা । যার জন্য আমার মা নিজেকে আড়াল করে রেখেছেন সারাজীবন । আত্মীয় স্বজন বন্ধু বান্ধব ছাড়া নিঃসঙ্গ জীবন পার করেছেন, যার ত্যাগের বিনিময়ে এই দেশ আজ স্বাধীন, আমি সেই স্বাধীনতার ফসল এক বীরাঙ্গনা মায়ের সন্তান । এই দেশ মাকে মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি না দিলেও আমি গর্বের সাথে বলতে চাই আমি এক মুক্তিযোদ্ধার সন্তান। আর এটাই আমার সবচাইতে বড় পরিচয় ।

একটু থেমে আবার বললো, “এই কথাগুলো শোনার পর যদি রায়হানের সাথে আমার বিয়ে দিতে চান তাহলে আমি নিজেকে ধন্য মনে করবো ।”

-অনেক হয়েছে এবার তুমি থামো বলে চিৎকার করে উঠলেন রায়হানের বাবা । বললেন এইসব কথা শোনার পর এখানে বিয়ের প্রশ্নই উঠেনা । যার নিজের কোন পরিচয় নেই যার মা দীর্ঘ দিন পাক হানাদার বাহিনীর হাতে বন্দি ছিল যার ফসল এই মেয়ে, তার সাথে আমার ছেলের বিয়ে কিছুতেই হতে পারেনা । সমাজে আমাদের একটা সম্মান আছে । এই কথাগুলি তোমার আরও আগেই বলা উচিৎ ছিল । তাহলে আমাদের আর এই পর্যন্ত আসতেই হতো না । এই তোমরা সবাই চল বলে উঠে দাঁড়ালেন তিনি ।

রায়হান বাবাকে থামানোর চেষ্টা করলো তবে তা খুবই সামান্য ।

সে মিতাকে বললো,

-এই কথাগুলি আজ না বললেও পারতে এই সমাজে বাবার একটা আলাদা মর্যাদা আছে । অনেক গন্য মান্য লোকদের সাথে তার চলাফেরা । সবাই তোমার পরিচয় জানতে চাইলে উনি কি বলবে বলতো ? উনি কি সবার কাছে মুখ দেখাতে পারবে ?

-বাবার কথা ছাড় রায়হান- তোমার মতামত কি তাই জানতে চাই।

-আমি বাবা মায়ের একমাত্র সন্তান । উনাদের ইচ্ছার বিরুদ্ধে কিছু করা হয়তো আমার পক্ষে সম্ভব হবে না । আর এই ধরনের একটা জঘন্য কথা তুমি আমাকে আগে কেন বলোনি ?

-কোনটাকে তুমি জঘন্য বলছো? এর জন্য কি আমি দায়ি নাকি আমার মা দায়ি ? তাছাড়া দুঃখ কষ্ট যা হবার তা তো আমার আর আমার মায়ের । আর আমি বহুদিন এই কথা গুলি তোমাকে বলতে চেয়েছি কিন্তু তুমি শুনতে চাও নি ।

-হ্যাঁ চাইনি কারন আমি কখনো বুঝতেও পারিনি তুমি এই ধরনের একটা নোংরা কথা আমায় বলবে ।

-বারবার একই কথা বলে তুমি কিন্ত আমাকে অপমান করছ রায়হান ।

-আমি ভাবতেই পারছিনা দীর্ঘ দিন তোমার মা পাক হানাদার বাহিনীর হাতে বন্দি থাকার ফসল তুমি ।

-তুমি চুপ কর । ছিঃ ছিঃ রায়হান আমি কখনো ভাবতেই পারিনি তুমি এতো নিচ এতো ছোট তোমার মন । এই তোমাদের মতো কিছু মানুষদের মানসিকতার কারণে আজ আমার মা এতোটা বছর বন্দি জীবন কাটাচ্ছে । আসলে আমারই ভুল যে আমি তোমাকে এতদিনেও চিনতে পারিনি । আসলেই লেখা পড়া শিখলেই শিক্ষিত হওয়া যায় না রায়হান। তেমন তুমিও হতে পারনি। মুখেই শুধু বড় বড় কথা বল। কিন্তু বাস্তবের সামনে দাঁড়াতে ভয় পাও। ছিঃ রায়হান সত্যি আমার নিজের প্রতি খুব ঘৃণা হচ্ছে এই ভেবে যে আমি তোমার মত একটা জঘন্য মানুসের সাথে এতদিন সম্পর্ক রেখেছি। থাক এসব কথা তুমি এখন যাও । বাহিরে সবাই তোমার জন্য অপেক্ষা করছে।

-মিতা তুমি এভাবে বলনা। আমার দিকটা একটু ভেবে দেখ।

-কোন কিছুই আর ভাবার প্রয়োজন নেই। তুমি আসতে পার।

-ঠিক আছে আমি যাচ্ছি । আমি পরে তোমার সাথে কথা বলবো ।

-না রায়হান । কথা যা বলার তা আজই শেষ হয়ে গেছে । আর কোন কথাই বলার নেই । তুমি ভালো থেক ।

রায়হান আর কিছু না বলে বাসা থেকে বের হয়ে গেল । তারপর থেকে আর কোনদিন দেখা হয়নি রায়হানের সাথে মিতার । রায়হান অবশ্য কয়েকবার চেষ্টা করেছিল যোগাযোগ করতে, দেখা করতে কিন্ত মিতাই রাজি হয়নি । কারন মিতা জানে রায়হান হয়তো এখন ভালোবাসার উত্তেজনায় বা মোহে পড়ে মিতাকে চাইছে । কিন্ত এটা সাময়িক । তার মনের ভিতর যে নোংরা প্রশ্নটা বিঁধে আছে তা তাকে কোন দিন ও শান্তি দেবেনা । নিজেকে কোন দিন সে এর বাইরে বের করে আনতে পারবেনা । তাছাড়া যে ছোট মনের পরিচয় সেদিন সে দেখিয়েছে মিতা তা মন থেকে কখনো মুছতে পারবে না ।

সারারাত কেটে গেলো একটু ও ঘুমাতে পারেনি মিতা । ভোরের আলো ফুটে উঠছে মাইকে আযানের ধ্বনি শোনা যাচ্ছে । চারিদিকে বইছে স্বাধীনতা দিবসের আনন্দের বন্যা । মিতা চোখ মুছে উঠে দাঁড়ালো । দৃঢ় পায়ে এগিয়ে গেল মায়ের রুমের দিকে । মা তখন ফজরের নামাজ আদায় করছিলো । বাবাও নামাজ শেষ করে উঠে দাঁড়ালেন ।

-বাবা মিতাকে দেখে বললেন, “কিরে মা এত সকালে উঠলে যে ? রাতে ঘুম হয়নি ?

-না বাবা, একটু ও ঘুম হয়নি ।

-কেনরে মা, এদিকে আয় তো দেখি শরীর খারাপ করেনি তো ?

-না বাবা এমনি ।

মিতা অপেক্ষা করছে ওর মায়ের নামাজ শেষ হওয়ার । মায়ের মোনাজাত শেষ হতেই মিতা এগিয়ে গেলো মার কাছে । কোলের কাছে বসে বুকে মাথা রেখে দু হাত দিয়ে জড়িয়ে ধরল মাকে । মার চোখে এখনো পানি । বুকে কান পেতে মিতা শুনতে পেল বাধ ভাঙ্গা কান্নার আওয়াজ ।

-মিতা বললো, মা আজ স্বাধীনতা দিবস । দেখ চারিদিকে কত আনন্দ । তুমি কাঁদছ কেন মা ?

-মা আরও শক্ত করে বুকের মধ্যে জড়িয়ে ধরল মিতাকে । বললেন,

-আমার জন্য তোর জীবনটা নষ্ট হয়ে গেল মা । আমি এই কষ্ট কেমন করে ঘুচাবো । কি করলে আমি তোর জীবনে সুখ ফিরিয়ে আনতে পারবো আমি কি করবো মা । বলে আরও বেশি করে কান্নায় ভেঙ্গে পরলেন মা ।

-তুমি এভাবে বলো না মা । আমার কোন কষ্ট নেই । তুমি আমার গর্ব মা । আর বাবা আমার শক্তি । আমি লেখাপড়া শিখেছি, নিজের পায়ে দাঁড়িয়েছি । আমার শুধু একটাই কষ্ট তা হচ্ছে তোমার চোখের পানি । আজ এই দিনে তুমি আমাকে ছুয়ে কথা দাও তুমি আর কোন দিন কাঁদবেনা । কখনো নিজেকে ছোট করে দেখবেনা ।

বলেই মিতা হাত বাড়িয়ে দিল মায়ের দিকে । “আমাকে ছুয়ে বল তুমি আর কাঁদবেনা”।

মা মিতার হাতে হাত রাখলেন । তাদের সাথে বাবাও হাত মেলালেন ।

মিতা বললো, “আমি তুমি আর বাবা মিলে এই স্বাধীন দেশে একটি স্বাধীন পৃথিবী গড়বো মা । যেখানে কারো নোংরা কথা আমাদের কানে ঢুকবে না । যেখানে তোমাকে নিয়ে আমার মত সবাই গর্ব বোধ করবে । আমার কোন পরিচয়ের দরকার নেই মা আমার শুধু একটিই পরিচয় আমি তোমার মেয়ে, এক বীরাঙ্গনার মেয়ে । এ দেশ তোমাকে মুক্তিযোদ্ধা হিসাবে স্বীকৃতি দিক আর নাই দিক তোমার ত্যাগের জন্যই আজ এ দেশ স্বাধীন হয়েছে মা । আজ থেকে শুধু মনের গভীরে থাকবে শুধু একটি কথা তুমি একজন বীরাঙ্গনা মুক্তিযোদ্ধা আর আমি মুক্তিযোদ্ধার সন্তান । আমরা তিন জন মিলে একসাথে পাড়ি দেব আমার ধূসর স্বপ্নের শেষ সীমানা । গড়ে তুলবো সুখের আগামী পৃথিবী...” ।









মন্তব্য ২৮ টি রেটিং +৭/-০

মন্তব্য (২৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:১৮

কস্কি বলেছেন: :( :(









:)

০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৫৪

রোকেয়া ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ পড়ার জন্য।
ভালো থাকবেন। আর শুভেচ্ছা জানবেন।

২| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৩৫

জাকারিয়া মুবিন বলেছেন:
আগামীর পৃথিবীটা অনেক সুন্দর হোক। মিতার এবং আপনার।

০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৫৬

রোকেয়া ইসলাম বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া আপনাকে।
আমার লেখার ভুবনে আপনাকে পেয়ে খুব ভালো লাগছে।
ভালো থাকুন।
অনেক অনেক শুভেচ্ছা আপনার জন্য।

৩| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৬:০০

আশিক মাসুম বলেছেন: পৃথিবী গড়বো মা । যেখানে কারো নোংরা কথা আমাদের কানে ঢুকবে না । যেখানে তোমাকে নিয়ে আমার মত সবাই গর্ব বোধ করবে ।


পড়তে ভাল লেগেছে।

০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৮:৩২

রোকেয়া ইসলাম বলেছেন: শুভ সকাল.........
অনেক ধন্যবাদ পড়ার জন্য।

ভালো থাকবেন। আর শুভেচ্ছা জানবেন।

৪| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:৫০

এসএমফারুক৮৮ বলেছেন: আপনার গল্পটিতে বাস্তবতার ছোঁয়া আছে। পুরো গল্পটি ভারী সুন্দর। লেখা ও উপস্থাপনা চমৎকার ।

শুভ কামনা আপনার জন্য।

ভাল থাকুন সব সময়।

০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৭:৩২

রোকেয়া ইসলাম বলেছেন: শুভ সকাল..............................
আশা করি ভালো আছেন।
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে আপনার ,মন্তব্যের জন্য।
শুভেচ্ছা জানবেন আর ভালো থাকবেন।

৫| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:৩০

নাজিম-উদ-দৌলা বলেছেন: যুদ্ধশিশুদের জীবন কতটা কষ্টের হতে পারে সেটা কল্পনার বাইরে! গল্পটাকে আর একটু বিস্তারিত করা যেত, মিতার জীবনে রায়হান কেন্দ্রিক সমস্যার পাশাপাশি আর অনেক সমস্যা তুলে আনতে পারতেন। এত ছোট পরিসরের লেখা দুই খণ্ড না করলেও চলত।

তবে গল্পের থিম অনেক অনেক ভাল হয়েছে। ভাল লাগা রেখে গেলাম।

০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৭:৪২

রোকেয়া ইসলাম বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে আপনার পরামর্শ মুলক সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
আসলে গল্পটা আমার মুল লেখায় আর একটু বড় ই ছিল। কাটছাঁট করে একটু ছোট করেছি। আমি ভাবলাম ছোট গল্প বড় হলে পাঠকদের পড়তে কষ্ট হবে। পরে আমারও মনে হয়েছে এটা দুই খণ্ডে না দিয়ে একবারে দিলেই ভালো হত। পরবর্তীতে এই ব্যাপারগুলো মাথায় রেখে লেখার চেষ্টা করব।
আবারও ধন্যবাদ আপনাকে।
ভালো থাকবেন। শুভেচ্ছা জানবেন।

৬| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:৪১

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: গড়ে তুলবো সুখের আগামী পৃথিবী।


অনেক ভালো লাগল আপু

০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৭:৪৩

রোকেয়া ইসলাম বলেছেন: শুভ সকাল..............................
আশা করি ভালো আছেন।
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে আপনার ,মন্তব্যের জন্য।
শুভেচ্ছা জানবেন আর ভালো থাকবেন।

৭| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:১৭

স্পাইসিস্পাই001 বলেছেন: অনেক ভাল লাগলো ...... ++++

""আজ থেকে শুধু মনের গভীরে থাকবে শুধু একটি কথা তুমি একজন বীরাঙ্গনা মুক্তিযোদ্ধা আর আমি মুক্তিযোদ্ধার সন্তান""

যাদের জন্য আজ দেশ পেয়েছি আজও তারা ঘৃণ্য. ভাবতে কষ্ট লাগে... রায়হান রাও এদের মূল্য দিতে পারলো না .....

ধন্যবাদ .... ভাল থাকবেন।

০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:৫৪

রোকেয়া ইসলাম বলেছেন: শুভ সন্ধ্যা..............................
আশা করি ভালো আছেন।
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
আপনার ভালো লেগেছে জেনে আমারও খুব ভালো লাগছে।
শুভেচ্ছা জানবেন আর ভালো থাকবেন।

৮| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:৪২

ইখতামিন বলেছেন:
অনেক ভালো লাগলো.
অনেক কষ্টও লাগলো.

০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:৫৫

রোকেয়া ইসলাম বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া আপনাকে।

ভালো থাকুন।
অনেক অনেক শুভেচ্ছা আপনার জন্য।

৯| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:৫৩

লাবনী আক্তার বলেছেন: এমন কাহিনী নিয়ে একটা নাটক দেখেছিলাম।

ভালোলাগা রইল।

০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:৫৭

রোকেয়া ইসলাম বলেছেন: শুভ সন্ধ্যা.........
অনেক ধন্যবাদ গল্পটা পড়ার জন্য।

ভালো থাকবেন। আর শুভেচ্ছা জানবেন।

১০| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:২১

হাসান মাহবুব বলেছেন: ভালো লাগা রইল। শুভদুপুর।

০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:৫৯

রোকেয়া ইসলাম বলেছেন: শুভ সন্ধ্যা.........
অনেক ধন্যবাদ গল্পটা পড়ার জন্য।
আপনার ভালো লাগাগুলো আমি লুফে নিলাম।
ভালো থাকবেন আপনিও।
আর শুভেচ্ছা জানবেন।

১১| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৪০

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: আগেই ভাললাগা জারিয়ে গেছি..সুন্দর হয়েছে।

০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৭:৪৩

রোকেয়া ইসলাম বলেছেন: শুভ সকাল.............................
আশা করি ভালো আছেন।
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য।

শুভেচ্ছা অফুরন্ত।
আর ভালো থাকবেন মনের মত।

১২| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৮:৫৯

এহসান সাবির বলেছেন: বেশ লাগলো। আপনার লেখা আমার সব সময় ভালো লাগে। ভালো থাকবেন।

০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:১২

রোকেয়া ইসলাম বলেছেন: শুভ সকাল ভাইয়া.............................
আশা করি ভালো আছেন।
সত্যি খুব খুব ভালো লাগছে আপনাকে আমার লেখার পাশে পেয়ে। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
আপনিও ভালো থাকবেন।
অনেক অনেক শুভেচ্ছা আপনার জন্য।

১৩| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৫৩

মামুন রশিদ বলেছেন: লেখাটা মন ছুঁয়ে গেলো । ভালোলাগা জানিয়ে গেলাম ।

১২ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৮:২৮

রোকেয়া ইসলাম বলেছেন: শুভ সকাল...............
অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
খুবই ভালো লাগছে আপনার মন্তব্য পেয়ে।
ভালো থাকবেন।
আমার শুভেচ্ছা জানবেন।

১৪| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৬

টুনটুনি সুখি বলেছেন: অসাধারন লেখা , মন ছুয়ে গেল । ভাল লাগা রইল আপু

১৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৮:২৭

রোকেয়া ইসলাম বলেছেন: শুভ সকাল........
খুব ভালো লাগছে আপনা্র মন্তব্য পেয়ে।
ধন্যবাদ আপনাকে।

সুস্থ থাকুন।
শুভেচ্ছা জানবেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.