![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ওসমান সাহেব ইদানিং মনের ভিতর কেমন যেন অস্হিরতা অনুভব করছেন।বাহির থেকে কেউ বুঝতে পারে না।তিনি নিজে বুঝতে পারেন।সামান্য ভয় আবার অনুশোচনা কিংবা অপরাধবোধ ইত্যাদি হাবিজাবি জিনিসগুলো তাকে কিছুদিন ধরে তাড়িয়ে বেড়াচ্ছে।
সমাজে তিনি ব্যবসায়ী হিসাবে বেশ প্রতিষ্ঠিত।বীর মুক্তিযোদ্ধা এবং নিজ এলাকার এমপি হিসেবে মানুষ তাকে শ্রদ্ধা করে।বিভিন্ন অনুষ্ঠানে তিনি প্রধান অতিথি হিসেবে আমন্ত্রন পান।রাষ্টীয় বিশেষ দিনগুলোতে মাঝে মাঝে তিনি নতুন প্রজন্মদের তার মুক্তিযুদ্ধের দিনগুলোর গল্প শোনান।তখন, মুক্তিযোদ্ধাদের সাফল্যের বর্ণনা দেয়ার সময় কালো মুখমন্ডলটি তার চকচক করে ওঠে।আবার পাকহানাদারদের অকথ্য নির্যাতনের বর্ণনা দিতে গিয়ে চোখ দিয়ে টপটপ করে পানি ঝরে।প্রবল আবেগে কন্ঠ তার বারবার কেঁপে ওঠে।তিনি পকেট থেকে রুমাল বের করে চোখ মুছেন।দর্শকরা পরম শ্রদ্ধা মিশানো দৃষ্টিতে তার দিকে চেয়ে থাকে চরম আগ্রহে।এগুলো সবই অভিনয়।ওসমান সাহেব এটা ভালোভাবে পারেন।এই গুনটা তার ঈশ্বর প্রদত্ত্ব।অভিনয় জগতে নাম লিখালে তিনি ভালো করতে পারতেন,এ আত্নবিশ্বাস তার আছে।এই গুনটার বদৌলতে এখনো তিনি টিকে আছেন।
ওসমান সাহেব ঘড়ির দিকে তাকালেন।রাত এগোরাটা দশ।প্রত্যেকদিন বারোটার পর তিনি মদ পান করতে বসেন।এটা তার অভ্যাস।মাতাল হন না।পরিমিত পান করেন সর্বদা। জিনিস-পত্ত ঠিক সময়ে ফিরোজ মিঞা তার সামনে নিয়ে আসে।কিন্তু আজ তিনি খানিকটা ছটফট করছেন।ফিরোজ মিঞাকে তার এখনই ডাকতে ইচ্ছা করছে।মনটা তার প্রবল ভাবে বিক্ষিপ্ত।আচ্ছা, এটা কি একাকী থাকার কারনে? তিনি কি নিস্ষঙ্গতা অনুভব করছেন?ওসমান সাহেব নিজেকেই প্রশ্ন করেন।নিজ রুমে থাকা ইজি চেয়ার থেকে উঠে দাঁড়ান ওসমান সাহেব।কিছুক্ষন হাল্কা পায়চারী করা যেতে পারে।উত্তরার দুই তালার এই বাড়িটা মোটামুটি বড়।বাড়ির প্রত্যেকটা রুম গুলোও বিশাল।খুব শখ করে বাড়িটা তৈ্রী করেছিলেন তিনি। পরিবার সহ নিজে থাকার জন্য।কিন্তু এখন, নিজের অজান্তেই খানিকটা দীর্ঘশ্বাষ ফেলেন ওসমান সাহেব।ছেলে-মেয়ে দু'টা বাহিরে পড়াশোনা করে।ওখানেই তাদের সেটেল হয়ার ইচ্ছা।আর তাদের মা গত হয়েছে প্রায় তিন বছর হলো।ওসমান সাহেব জানালার দিকে তাকান।বাহিরে প্রবল বাতাস বইছে।জানালাটা লাগানো দরকার।সম্ভবত ঝড় আসবে।ওসমান সাহেবের হঠাৎ করিমনের কথা মনে পড়ে।
উজ্জ্বল শ্যামলা বর্ণের মায়াময় একটি মেয়ে।মুচকি হাসলে দুই গালে টোল পড়ত।তার ছোটবেলার বন্ধু ফয়েজের বউ ছিল সে।নতুন বিয়ে হয়েছিলো তাদের।ওসমান সাহেব প্রায়ই ফয়েজের কাছে যেতেন।কথা বলার ফাঁকে 'ভাবী' 'ভাবী' বলে ডাক দিতেন।প্রথম দিকে করিমন ঘোমটা মাথায় এসে সালাম দিয়ে জিজ্ঞাসা করতো, ''ভাই,কেমন আছেন?'' ওসমান সাহেব তখন শিকারী কুকুরের ন্যায় করিমনের দিকে তাকিয়ে কথা বলতেন। করিমন যতক্ষন সামনে থাকতো, শুকুন টাইপ চোখ দু'টো তার হিংস্র মানসিকতায় প্রবল ভাবে জ্বলজ্বল করতো।করিমন হয়তোবা তার চোখের বীশ্রি দৃষ্টির ভাষা বুঝতে পেরেছিলো।তাই পরবর্তীতে সে আর ওসমান সাহেবের সামনে আসতো না।দরজার পাশে আড়ালে দাঁড়িয়ে বিভিন্ন কথার উত্তর দিতো।করিমনের এরুপ আচরন ওসমান সাহেবকে হতাশ করতো।লোভাতুর চোখ দু'টো তার বঞ্চিত হতো কিছু থেকে।
হঠাৎ করেই দেশের পরিবেশটা পালটে যায়।যুদ্ধ শুরু হয়।ওস্মান সাহেব রাজাকারের খাতায় নাম লেখান।গুটি কয়েক সামান্য অস্রে সজ্জিত বাঙ্গালীরা বিশাল সংখ্যক আধুনিক অস্রে সুসজ্জিত পাক বাহিনীকে কিভাবে পরাজিত করবে ওস্মান সাহেব এটা ভেবে পেতেন না।নিজেকে তখন খুব বুদ্ধিমান মনে হতো তার।
সেদিন ছিল বৃষ্টি দিন।গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি পড়ছিলো,সাথে হাল্কা বাতাস।শীত শীত ভাব।রাতটা একটু অন্যরকম ছিলো, ভালো লাগার মতো।ওস্মান সাহেবের বুকটা কেমন যেনো করছিলো।কিসের যেনো শূন্যতা? তিনি এখন রাজাকার কমান্ডার।মানুষ তাকে সমীহ করে।আগেই শুনেছিলেন ফয়েজ মুক্তিযুদ্ধে যোগ দিয়েছে।বুকের গভীর শূন্যতাটাকে দূর করতে চাইলেন তিনি প্রবল ভাবে।দল-বল সহ চড়াও হলেন তিনি ফয়েজের বাড়িতে।
ফয়েজের বৃদ্ধ বাপটাকে বিশাল আকারের ধাঁরালো ছুঁরি দিয়ে মারা হয়েছিলো সেদিন রাতে।ওস্মান সাহেব নিজে খুন করেননি।ইশারা করেছিলেন মাত্র।বয়ষ্ক মানুষ।ছোটবেলা থেকেই চাচা বলে ডাকেন।তাও আবার বন্ধুর বাবা বলে কথা।তিনি তো এত নিষ্ঠুর নন!
করিমন ''আব্বা'' বলে চিৎকার করে ছুটে এসেছিলো বাড়ির উঠোনে।বৃদ্ধ শ্বশুড়ের রক্ত মাখা শরীরটা নিয়ে কিছুক্ষণ শিশুর মতো কেঁদেছিলো সে।ধীরে ধীরে কান্না থামিয়ে চুপচাপ বসে থাকে নিথর লাশটার পাশে।ওস্মান সাহেবের ভীষন মায়া লাগছিলো মেয়েটাকে দেখে।আহারে,অবুঝ মেয়ে।আমি আছি না।
পরবর্তীতে ওস্মান সাহেবের চোখের ইশারায় করিমনকে টেনে-হিঁচড়ে নিয়ে যাওয়া হয় ঘরের ভিতর।কিছুক্ষণ পর ওস্মান সাহেব প্রফুল্ল মনে ঘরে ঢুকে আস্তে করে দরজাটা বন্ধ করে দেন।আর বাকীরা ব্যস্ত হয়ে পড়ে উঠোনে পড়ে থাকা রক্তাক্ত বৃদ্ধ লোকটার লাশটাকে নিয়ে।
বিদায়বেলা করিমনকে কিছু টাকা দিতে চেয়েছিলেন ওস্মান সাহেব।বলেছিলেন,''এইটা নাও করিমন।''করিমন তার দিকে ফিরেও তাকায় নি।বিদ্ধস্ত শরীরটাকে নিয়ে খাটের এক পাশে বসে ফুঁপিয়ে ফুঁপিয়ে কাঁদছিলো সে।ওস্মান সাহেব দরদ মাখা কন্ঠে বলেছিলেন,''আমাকে আপন মনে কই্যরো করিমন।কোনো অসুবিধা হইলে আমারে বই্যলো।এইটা রাইখ্যা গেলাম।''এই বলে তিনি টাকাগুলো করিমনের পাশে রেখে চলে এসেছিলেন।পর দিন সকালে করিমনকে আর পাওয়া যায়নি।শুনেছিলেন, করিমন গ্রাম ছেড়ে চলে গিয়েছে সেদিন রাতেই।ওস্মান সাহেবের মনটা খানিকটা খারাপ হয়ে গিয়েছিলো।অবুঝ মেয়ে।আর,যুদ্ধের পরে ফয়েজও ফেরেনি।
ওস্মান সাহেব আবারো দেয়াল ঘড়ির দিকে তাকান।বারোটা বাজতে আরো অনেক সময় বাকী।বিছানা থেকে পেপারটা হাতে নিয়ে আবারো ইজি চেয়ারটাতে বসে পড়েন।প্রথম পাতার হেডিংটাতে একবার নজর বুলান তিনি, ''যুদ্ধাপরাধীদের বিচার কার্য শুরু।''ওস্মান সাহেবের মুখমন্ডলে কোনো প্রকার বিদ্রুপ টাইপ মুচকি হাসি দেখতে পাওয়া যায় না।
[রি-পোস্ট]
০৫ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:১২
ফালতু বালক বলেছেন: খুব রকম ধন্যবাদ পরিবেশ ভাই।
২| ০৫ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:১৫
মাক্স বলেছেন: বর্ণনা ভালো হয়েছে।
প্লাস!
০৫ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৪০
ফালতু বালক বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ মাক্স ভাই।
ভালো থাকবেন সব দিন।
৩| ০৫ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:১৭
বোকামন বলেছেন: ভালো লেগেছে........
০৫ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৪১
ফালতু বালক বলেছেন: ধন্যবাদ, বোকামন ভাই।
শুভ কামনা খুব।
৪| ০৫ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:১৯
গ্রাম্যবালিকা বলেছেন: অসাধারন হয়েছে বালক!
++++
০৫ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৫০
ফালতু বালক বলেছেন: হে হে। অনেক ধন্যবাদ, বালিকা
ভালো থাকবেন খুব।
৫| ০৫ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:২০
রোকসানা ইসমাইল বলেছেন: ভালো লেগেছে পড়ে। আপনি ভালো লিখেন
০৫ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৫১
ফালতু বালক বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ, আপু।
ভালো থাকবেন, সদা।
সামান্য লজ্জা পাইলাম :#>
৬| ০৫ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৫৯
কায়সার ইয়াসিন বলেছেন: সুন্দর
০৬ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:১৬
ফালতু বালক বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ,ইয়াসিন ভাই।
ভালো থাকবেন, সদা।
৭| ০৬ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:২২
পথ-হারা এক পথিক বলেছেন: ভালো লাগলো।+++
০৬ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:২৫
ফালতু বালক বলেছেন: ধন্যবাদ, পথিক ভাই।
ভালো থাকবেন, খুব।
পথ খুঁজে পান খুব তাঁড়াতাঁড়ি,শুভ কামনা
৮| ০৬ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:৩২
হাসান মাহবুব বলেছেন: +
০৬ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:৩৮
ফালতু বালক বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ, হাসান ভাই।
ভালো থাকবেন খুব।
আপনার প্লাস পাই্যয়া কেমন যেনো খুশি খুশি লাগতাছে
শুভ কামনা, আপনার ঘোর লাগা গল্পের প্রতি।
৯| ০৬ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:৫৬
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুন্দর গল্প ।ভালো লাগলো
০৬ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১:১০
ফালতু বালক বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ, সেলিম ভাই।
ভালো থাকবেন খুব, কাব্যহীন দিনেও।
শুভ কামনা।
১০| ০৬ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ৮:১৬
মেঘের দেশে স্বপ্নডানা বলেছেন: ++++++ ভাল লেগেছে।
০৬ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:২২
ফালতু বালক বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ, সপ্নডানা।
ভালো থাকবেন মেঘহীন দেশেও।
১১| ০৬ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ৮:২৫
ইলুসন বলেছেন: মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে লেখাগুলো খুব সাবধানে লিখতে হয় যাতে তা শৈল্পিকভাবে উৎকর্ষ অর্জন করতে গিয়ে স্বাধীনতার বা স্বাধীনতা যুদ্ধের মর্যাদা ক্ষুণ্ণ না করে। স্বাধীনতার পরে এমন অনেকেই আছে যারা হয়ত মুক্তিযুদ্ধের বিরুদ্ধে ছিল, পরে দেখা গেছে সময় সুযোগমত নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছে মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে। ধিক্কার রইল এসব দুমুখো সাপের প্রতি।
০৬ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:৫৪
ফালতু বালক বলেছেন: ইলুসন ভাই, আমি এই গল্পে এমন একজন মানুষএর মাধ্যমে সাধীনতা যুদ্ধটাকে উপস্তাপন করেছি, যার কাছে সাধীনতা যুদ্ধের গুরুত্ত বেশি একটা নেই। তবুও যদি এই গল্পের মাধ্যমে স্বাধীনতা যুদ্ধের মর্যাদা ক্ষুণ্ণ বিন্দু মাত্র ক্ষুন্ন হয়ে থাকে তাহলে এটা আমার লেখনীর দুর্লবলতা, সামনে আরো যত্নবান হবো এই ক্ষেত্রে।
অনেক ধন্যবাদ ইলুসন ভাই, পাশে থাকবেন।
১২| ০৬ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:৪৩
Limon BD বলেছেন: ভাল লাগল
০৬ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:০১
ফালতু বালক বলেছেন: খুব রকম ধন্যবাদ, লিমন ভাই।
ভালো থাকবেন খুব।
১৩| ০৬ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:৩৩
মহামহোপাধ্যায় বলেছেন: ভালো লাগলো।
০৬ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:০২
ফালতু বালক বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ, মহামহোপাধ্যায় ভাই।
পাশে থাকবেন।
১৪| ০৬ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:২৫
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: ভাল লেগেছে।+++
০৬ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:০৩
ফালতু বালক বলেছেন: প্লাসের জন্য ধন্যবাদ,আপু।
ভালো থাকবেন,সদা।
১৫| ০৬ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৫
লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: সুন্দর একটি গল্প,,,,,,,পোস্টে অনেক ভাল লাগা রইল
০৬ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:০৬
ফালতু বালক বলেছেন:
খুব রকম ধন্যবাদ, আপু।
আপনার কবিতাও অনেক ভালো হয়।
ভালো থাকবেন কাব্যহীন দিনেও।
১৬| ০৬ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৪
হাসান আলী শিকদার বলেছেন: ভালো লাগলো।
০৬ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:০৭
ফালতু বালক বলেছেন: শিকদার ভাই, আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
পাশে থাকবেন, সদা।
১৭| ০৬ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:৩৩
ভুল উচ্ছাস বলেছেন: মনটা খুব খারাপ হয়ে গেলো। আজো আমরা একমত হতে পারলাম না এই নরপশু গুলো ব্যাপারে। আজো আমরা পারলাম না।
০৬ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:২৫
ফালতু বালক বলেছেন: উচ্ছাস ভাই, মন খারাপ কই্যরা কি করবেন কন?
আমরা আরো অনেক কিছুই করতে পারি না, অনেক কিছুরই কারনে।
তবুও সপ্ন দেখি............
১৮| ০৬ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:৩৫
একজন আরমান বলেছেন:
অত্যন্ত সাবলীল ভাবে লিখেছেন।
চমৎকার।
এদের অনুশোচনা আছে বলে মনে হয় না।
পশুর আবার এই অনুশোচনা বোধ শক্তি থাকে নাকি?
০৬ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:২৮
ফালতু বালক বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ, আরমান ভাই।
ভালো থাকবেন খুব রকম।
১৯| ০৭ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:৪০
আশিক মাসুম বলেছেন: রি-পোষ্ট হলেও গল্প ভাল হয়েছে। হাতে যশ খারাপ্না। শুভ কামনা থাকলো
০৭ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:৪৮
ফালতু বালক বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ মাছুম ভাই।
ভালো থাকবেন খুব।
আপনার প্রতিও খুব রকম শুভ কামনা।
২০| ০৭ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:৫০
প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: (কবি নজরুলের কাছে ক্ষমাপ্রার্থনাপূর্বক)
বন্ধু গো, আর বলিতে পারি না, বড় বিষ-জ্বালা এই বুকে,
দেখিয়া শুনিয়া খেপিয়া গিয়াছি, তাই যাহা আসে কই মুখে,
রক্ত ঝরাতে পারি না তো একা,
তাই লিখে 'যাও' এ রক্ত-লেখা
আমরা থাকিব সাথে।
+
০৭ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১:১০
ফালতু বালক বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ শঙ্কু ভাই।
ভালো থাকবেন খুব।
শুভ কামনা, অসীম।
২১| ০৭ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ৯:৩০
জাকারিয়া মুবিন বলেছেন: সুন্দর উপস্থাপনা। চমৎকার।
০৭ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:১০
ফালতু বালক বলেছেন: খুব রকম ধন্যবাদ, মুবিন ভাই।
আপনারে ভালা পাই
২২| ০৭ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৫:০০
লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: ভাল লাগলো, সাবলীল বর্ণনা,,,,,,প্রান আছে গল্পে
০৭ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:১১
ফালতু বালক বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ, আপু।
ভালো থাকবেন খুব।
শুভ কামনা।
২৩| ০৭ ই মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০২
মশামামা বলেছেন: মজার একটা গল্প শোনাই - দেখেন কি চমকপ্রদ কাহিনী। নিজে পাত্তা না পাইয়া দু'জন ব্লগারের প্রেমের কবিতা আদান-প্রদানকে কেন্দ্র করিয়া একজন জনপ্রিয় ব্লগার জ্ঞান-বুদ্ধি হারাইয়া কিভাবে তার চক্ষুশূলদ্বয়কে গালিগালাজ করিয়া ব্লগ থেকে বিতাড়িত করিতে পারেন।
এখানে দেখেন - শায়মার ন্যাকা কাহিনী:
Click This Link
দুইদিন হইতে বিরাট গবেষণা করিয়া আমি ইহা আবিষ্কার করিয়া ফেলিলাম। তবে, নীলঞ্জন বা সান্তনু একটা গাধা। দিবাকে আমার ভালোই লাগতো। যাইহোক, উচিত ফল পাইয়াছে। তবে, শায়মা ও যে এক বিশাল মক্ষীরাণী এ ব্যাপারেও কোন সন্দেহ নাই।
০৭ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:১৪
ফালতু বালক বলেছেন:
২৪| ০৭ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:২১
মাহিরাহি বলেছেন: খুব ভালো না লাগলেও, ভাল লেগেছে।
০৭ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:২৬
ফালতু বালক বলেছেন: হে হে।তবুও ধন্যবাদ দিলাম
ভালো থাকবেন মাহি ভাই।
২৫| ০৭ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:০৪
আমি বাঁধনহারা বলেছেন:
লিখেছেন খুব সুন্দর গল্প
মন্তব্য বেশি করব না অল্প?
ভালো লাগলো।
+++++++++++++
আমার খুব হিংসা হচ্ছে ভাই!! আমি কিন্তু গল্প লিখতে পারি না!!!
ভালো থাকবেন
মনে রাখবেন!!!
০৭ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:২৯
ফালতু বালক বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।
ভালো থাকবেন খুব।
হে হে।
আমিও কিন্তু আপনার মত এত ভালো কবিতা লিখতে পারি না।
শুভ কামনা, অনেক।
২৬| ০৮ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:০৪
ফ্রাস্ট্রেটেড বলেছেন: ভাল লাগলো। তবে, ডিটেইলস বাড়িয়ে গল্পটা আরেকটু লম্বা করা যেত।
যাই হোক, ছোট পরিসরে আসলেই সুন্দর হইসে, সুখপাঠ...
১০ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:৪৪
ফালতু বালক বলেছেন: খুব রকম ধন্যবাদ ফ্রাস্ট্রেটেড ভাই।
ভালো থাকবেন খুব।
আসলে গল্প লেখার সময় টা আমি খুব কম পাই, হে হে।
তাই, ফাঁকিবাজি করার চেষ্টা করি
শুভ কামনা, অনেক।
২৭| ০৮ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:০৬
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: চমৎকার। বর্ননাটা বেশ প্রাঞ্জল হয়েছে।
১০ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:৪৮
ফালতু বালক বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ কাল্পনিক ভাই।
আপনাদের এমন উতসাহ মার্কা কমেন্ট শুই্যনাই তো লেখি
ভালো থাকবেন খুব।
২৮| ৩১ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৩:১৯
বোকামানুষ বলেছেন: গল্প আগেই পড়েছিলাম কমেন্ট করা হয়নি আজকে করে গেলাম
অনেক ভাল লেগেছে
৩১ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৩:৩৯
ফালতু বালক বলেছেন: খুব রকম ধন্যবাদ, আপু।
ভালো থাকবেন, সদা।
২৯| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:২৯
টুনটুনি সুখি বলেছেন: ভাল লাগা রইল
০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ২:৪০
ফালতু বালক বলেছেন: ধন্যবাদ, টুনটুনি।
আপনাকে একটা চকলেট
ভালো থাকবেন, সদা।
©somewhere in net ltd.
১|
০৫ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:০২
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: সুন্দর গল্প