নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বেস্ত সময়ের ফাঁকে যারা আমার ব্লগ পরেন তাদের সবাইকে ধন্যবাদ
অর্থ মন্ত্রী নিজেই নিজের এলাকা তে অসহায় সিলেটে ছাত্রলীগের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে ক্ষোভ দেখাতে গিয়ে বললেন , ‘ওরা বাস্টার্ড। ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধ করার সময় চইলা আসছে।প্রতিদিন পত্রিকা খুললেই এইসব ফালতু ছাত্র সংগঠনের কীর্তি কলাপ থাকবেই।চাদাবাজি ,টেন্ডার বাজি ,মাস্তানি ,ডাকাতি ,ছিনতাই ,অপহরণ ,যৌন হয়রানি ,খুন সহ এমন কোনো খারাপ কাজ নাই যে এদের নাম পাবেন না।এদের সাহস এতো বারছে যে এখন এরা কেম্পাসের শিক্ষক পিটায় ,হাসপাতালে ডাক্তার পিটায় ,সরকারী কর্মচারী পিটায় এমনকি থানার ভিতরে ঢুইকা কর্তবরত পুলিশ অফিসার পর্যন্ত পিটানোর কাহিনী শুনা যায়। আগে তো তাও লজ্জা সরমের বেপার ছিলো।কথা ও ব্যবহারে কিছুটা হলেও শালীনতা ছিলো এখন তো তাও নাই মুখে যা আসে তাই বলে কথার ধরন শুনলে মনে হয় এরা কি ছাত্র না মেথর ?এই সব ছাত্র নেতারা তো নিজের দলের বয়োজেষ্ঠ নেতা বা প্রাক্তন মন্ত্রী কেও পাত্তা দেয় না মানে কুত্তা লেজ নারে না লেজে কুত্তা নাড়ায় বুঝা কঠিন। ছাত্র নামের কলংক এই সব ছাত্র সংগঠনের নেতাদের বয়স কেম্পাসের অন্য ছাত্রদের বাপের সমান অনেকে বিয়া কইরা ফালাইছে তারপর ও পদ ছারে না।নির্লজ্জের মতো হোন্ডা তে কইরা ঘুরা , চা এর দোকানে বইসা সিগারেট টানা আর নিজের সম বয়সী বন্ধুর ছেলের সমান পোলাদের মুখ থেকা ভাই ভাই ডাক শুনতে এদের মোটেও লজ্জা লাগে না। গ্রাম থেকা আশা সহজ সরল পোলা গুলা হোষ্টেলে রুম পাওয়া সত্বেও হলে ঢুকতে বাধার সম্মুখীন হয় ,ফলে এদের ভাই ভাই কইরা নেতাদের পিছন পিছন ঘুইরা অনুমতি নিতে হয় বিনিময়ে এদের সব রাজনৈতিক কর্মসূচিতে মাগনা খাটানো হয়। কে কোন মতাদর্শে বিস্বাস করে তাতে কিছু আশা যায় না সবাইকে এক স্লোগান দিতে হবে। এই সব ছাত্র সংগঠনের নেতাদের অনেকের একাধিক ফ্লেট ,গাড়ি ,টাকা পয়সা হইছে কিন্তু মাংশ ছুইরা মারলে যেমন ২কুকুর মারা মারি করে অমনি কইরা ভাগাভাগি নিয়া গেনজাম কইরা নিজেরাই নিজেদের মারে। যারা নতুন ছাত্র হিসাবে ঢুকবেন তাদের উদ্দেশ্য বলবো রাজনীতি করতে আগ্রহী হলে করবেন কিন্তু পড়াশোনা শেষ করে আর অবশ্যই মনে রাখবেন কেম্পাসের ভিতর মাস্তানি করাকে রাজনীতি বলে না। একটা মজার বেপার লক্ষ করবেন বাংলাদেশ বা ভারতের মতো তৃতীয় বিশ্বে মন্ত্রীর ছেলে মন্ত্রী হয় এমপির ছেলে এমপি হয় বাইরে থেকা আশা খুব কম লোক এখনে স্তান পায়। ছাত্র নেতারা মাস্তান বা দলীয় কেডার হিসাবেই থাকবে কখনো সংসদ সদস্য হবে না ব্যবহার শেষে এদের ফেলে দেয়া হবে কোনো ড্রেনের পাশে।
©somewhere in net ltd.