নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বেস্ত সময়ের ফাঁকে যারা আমার ব্লগ পরেন তাদের সবাইকে ধন্যবাদ
এমপি পুত্র রনি হোটেল সোনারগাঁও থেকে মদ খেয়ে বাসায় ফিরছিলেন পহেলা বৈশাখের আগের রাতে। মগবাজারে রাস্তায় যানজট দেখে বিরক্ত হয়ে তিনি লাইসেন্স করা বন্দুক দিয়ে রাস্তায় গুলি ছোড়েন। মুহূর্তেই রাস্তা ফাঁকা হয়ে যায়। গাড়ি নিয়ে চলে যান তিনি। নিজে জানতেনও না তার ছোড়া গুলিতেই নিভে গেছে দুইজন নিরীহ ব্যক্তির প্রাণ।ছোটবেলা গল্পে পরতাম রাজা বাদশারা ঘোড়ায় চরে বনে হরিন শিকার করতো। সব কিছুই তো রিমিক্স হচ্ছে তেমনি হরিনের গল্পেরও রিমিক্স হয়েছে তবে তা আর নেহাত গল্প নেই হয়ে উঠেছে বাস্তব।হরিনের যায়গা নিয়েছে হতভাগা রিক্সাওয়ালা আর অটো রিক্সাওয়ালা। ঘোরার জায়গা নিয়েছে মাননীয় সংসদ সদস্যর আনা কর মুক্ত প্রাডো জিপ গাড়িটি।
আসলে সময় হয়েছে অস্ত্র আইন নিয়ে ভাবার কি ভাবে এক জন মদ্যপ বেক্তি বৈধ অস্ত্র নিয়ে ঘুরেন, তার মানে যে কেউ অস্ত্রের আবেদন করলেই কি কর্তৃপক্ষ অস্ত্র রাখার অনুমতি দিচ্ছে ?বর্তমানে বেশির ভাগ ব্যবসায়ী বা ছেচরা রাজনৈতিক নেতাদের সাথে গানমেন বা বৈধ অস্ত্র সাথে নিয়ে ঘুরতে দেখা যায় যদি এই হয় অবস্তা তা হইলে বলা যায় অবৈধ লোক জন এর হাতে বৈধ অস্ত্র চলে এসেছে। আমারিকা তে এই ধরনের শুটিং প্রায় সময় দেখা যায় স্কুলে বাচ্চারা বাপ মার বন্দুক চুরি কইরা নিয়া আসে এবং পরবর্তিতে এলোপাতাড়ি গুলিতে অনেক ছাত্র ছাত্রী নিহত হয়। ভাবতাম এরা কি বোকা নাকি কি ভাবে সবাই অস্ত্র রাখার অনুমতি পায় এখন নিজের দেশের অবস্তা দেইখা কি বলবো বুঝতাসি না।
ঘটনা দেরিতে হলেও মিডিয়া তে চলে এসেছে এখন আর ধামা চাপা দেওয়া যাবে না কিন্তু এই এমপি পুত্র রোনির মতো ছেলেরা যারা বৈধ বা অবৈধ অস্ত্র নিয়া ঘুরেন তাদের দায়ভার কিন্তু কর্তৃপক্ষ কেই নিতে হবে।