নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বেস্ত সময়ের ফাঁকে যারা আমার ব্লগ পরেন তাদের সবাইকে ধন্যবাদ
আসলেই খুব মর্মান্তিক দুর্ঘটনা এক দিকে মধ্যম আয়ের দেশ বলে আমরা লাফালাফি করি অন্য দিকে বাস্তবতা হচ্ছে সামন্য যাকাতের কাপড় সংগ্রহ করতে যেয়ে কাফনের কাপড় নিতে হলো ২৭ জন মানুষের। এটা নতুন কোনো দুর্ঘটনা নয় প্রতি বছরই এই ধরনের দুর্ঘটনা দেখা যায় আমার মনে আছে ২০০৫ সালেও যাকাতের কাপড় সংগ্রহ করতে যেয়ে ৩৫ জন নিহত হয়ে ছিলো।তবে এইবার দুর্ঘটনার পর পুলিশ একটু নড়ে চরে বসেছে ,বলছে এরকম ভাবে যাকাত দেবার আগে অবশ্যই পুলিশ কে জানাতে হবে। যদি যাকাত দিতে যেয়ে কোনো রকম দুঘটনা হয় তা হইলে এর দায় ভার যিনি যাকাত দিবেন তাকেই নিতে হবে।শুনলাম দয়িত্বে অবহেলার জন্য নাকি ওই এলাকার এক এসআই কে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।আসলে আমাদের মন মানসিকতা পরিবর্তন করতে না পারলে এই ধরনের দুর্ঘটনা তো ঘটতেই থাকবে।যাকাত শতকরা কি হারে দিতে হয় কি ভাবে দিতে হয় কাকে দিবেন এই সব কিন্তু পরিস্কার উল্লেখ করা রয়েছে কিন্তু আমরা তা একদম অনুসরণ করি না।দোকান গুলোতে গেলে লেখা দেখবেন এখনে পাইকারী মূল্যে যাকাতের কাপড় বিক্রি হয়।কাপড় গুলো ধরে দেখবেন একদম পাতলা এক বার ধুইলেই রং উঠে যায় এই রকম পাইকারী সস্তা পরার অযোগ্য কাপড় দিয়ে কি আসলেই যাকাত আদায় হয় ?যেই কাপড় ৩ মাস ও পরা যায় না তা মানুষকে দিতে আমাদের একদম বিবেকে বাধে না। এই রকম সস্তা পরার অযোগ্য কাপড় মানুষ কে না দিয়ে চেষ্টা করুন পরিমানে কম হলেও ভালো মানের কাপড় দিতে। মনে রাখবেন যাকাতের কাপড় এর হক সব চে বেশি আপনার নিকট গরিব আত্তীয় বা গরীব প্রতিবেশীদের।যাই হোক এইরকম দুঃখজনক কাহিনীর সাক্ষী আর হতে চাই না। এক দিকে বসুন্ধরা মার্কেটে গেলে কতো মানুষ এর ঢল হাজার হাজার টাকার ছরা ছরি অন্ন দিকে সামান্য সস্তা লুঙ্গি শাড়ির জন্য কতো মানুষ জীবন দেয়।
১১ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ১১:১৬
শিশির খান ১৪ বলেছেন: হুম ,রূপা দৃষ্টান্ত মূলক শাস্তি দিতে হবে আর মানুষ কেও বুঝাতে হবে এভাবে আসলে যাকাত হয় না।
©somewhere in net ltd.
১| ১১ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ১১:০১
রূপা কর বলেছেন: কি মর্মান্তিক ঘটনা । এদের শাস্তি দেয়া দরকার