নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বেস্ত সময়ের ফাঁকে যারা আমার ব্লগ পরেন তাদের সবাইকে ধন্যবাদ
ঈদ এর ঢাকা আসলেই অন্য রকম নাই মানুষরে বেস্ততা ,নাই ছোটাছুটি ,নাই কোলাহল ,নাই ট্রাফকি জেম ,নাই গাড়ির হর্ন এ এক অচেনা ঢাকা। এই সুযোগে অনেকেই রিকশা বা গাড়ি নিয়ে ফাকা ঢাকা শহর ঘুরতে বরে হয়ে যায়।অনকের কাছেই ফাকা ঢাকা নাকি খুব আর্কষনীয় এরকম ফাকা ঢাকা শহর দখতে আমার কিন্তু একদম ভালো লাগে না মনে হয় কোই চইলা আসলাম মানুষ জন সব কোই গেলো মনের ভতির খুব অশান্তি লাগে আসলে চিল্লা চিল্লি , মারা মারি, ট্রাফিক জাম দেখে অভ্যস্ত, না দখেলে মনে হয় ঢাকা আর ঢাকা নাই।ঢাকাতে কতো লোক জীবিকার তাগিদে আসে তা বুঝা যায় ঈদ এর সময়। খুব কম শহর আছে যেখানে ১.৫০ কোটি লোকের বসবাস। মেগা সিটি ঢাকার প্রাণ এই ১.৫০ কোটি লোক যারা না থাকলে ঢাকা ভুতরে শহর হয়ে যায়। যে যখোন থেকেই আসুক হোক সে নোয়াখালী ,বরিশাল ,কুমিল্লা ,চিটাগং বা অন্য যে কোনো জেলার মানুষদের ঢাকা কিন্তু আপন করে নেয়।সমান ভাবে তবে এতো লোকের চাপ ঢাকা আর কতো দিন সইতে পারে তা কিন্তু সবাইকে ভাবিয়ে তুলে জীবন যাত্রার মান দিন দিন নেমে যাচ্ছে এভাবে চলতে থাকলে পরিস্তিতি হয়ে উঠবে অসহনীয়। বিশ্বের ১৪০টি শহররে ওপর গবষেণা চালিয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে লন্ডন ভত্তিকি ম্যাগাজনি দ্য ইকোনমস্টিরে ইন্টলিজিন্সে ইউনটি (ইআইইউ)।১৪০ টি শহররে মাঝে দ্বিতীয় বাস-অযোগ্য শহরটি হচ্ছে ঢাকা।যুদ্ধবধ্বিস্ত সিরিয়ার রাজধানী দামস্কে এর জন্য আমরা উল্টা দিক দিয়ে ১ম স্তানটরি দখল নিতে পারি নাই।গত বছরও এ স্থানেই ছিলো ঢাকা।সামনের বারও হয়তো ওই এক স্তানেই থাকবো।যে সব দশে আমাদরে চে আর্থিক ভাবে দুর্বল তারাও বাস যোগ্য শহরের তালিকায় রয়েছে এগিয়ে যেমন দৌয়ালা (ক্যামেরুন ), হারার(জিম্বাবুয়ে) লাগোস (নাইজেরিয়া) ও র্পোট মোরসেবাই (পাপুয়া নিউগিনি ) বা যুদ্ধবধ্বিস্ত শহর গুলো যেখানে সারা দিন বোম ফাটে তারাও আমাদরে চে এগিয়ে আছে যেমন রিপোলি (লিবিয়া), আবদিজান (আইভোরি কোস্ট) বা পাকিস্তান (করাচি ) আসলে ঢাকাকে বাসযোগ্য করার জন্য কোনো সুনর্দিষ্টি পরকিল্পনা নাই।