![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আসলেই ইচ্ছা করে গণতন্ত্রকে লাত্থি দিয়া বিদেশ পাঠিয়ে দি। আর না হয় গণতন্ত্রকে চিবিয়ে গিলে খেয়ে বাথরুমের কমড দিয়ে ফ্ল্যাশ করে দি। শালা ভন্ড পলিটিশিয়ানের বাচ্চারা। হাগু করতে করতে গণতন্ত্রটাকে নষ্ট করে দিল।.......আমাকে ভুল বঝবেন না। এটা আমার মনের এক অভিব্যক্তি বা জ্বালা বলতে পারেন। গণতন্ত্র নিয়ৈ আমাদের দেশে যে পরিমাণ ভন্ডামি চলছে তাতে আর বসে থাকতে পারলাম না। মনের সব জ্বালা প্রকাশ করে ফেললাম।
আমি এই গণতন্ত্র মানি না। যে গণতন্ত্র আমাকে দু ই বা কয়েকটি ভাগে ভাগ করে ফেলে। যে খানে এক দেশ, এক জাতি, সেখানে বিভিন্ন দলের নামে হানাহানি। জাতিকে দুভাগে ভাগ করা কোন রকমেই মেনে নেয়া যায় না। যারা গণতন্ত্রের নামে মুখে ফেনা তুলে ফেলছেন তাদেরকে বলি- সে দিন বেশি দুরে নয় যে দিন আসলেই আপনাদের তৈরী ভন্ডামির মোয়া গণতন্ত্রকে লাথি মেরে ফেলে দেয়া হবে। গণতন্ত্র নামক মোয়া বিক্রেতাদের লাথি মেরে কোমর ভেঙ্গে ঘরে বসিয়ে রাখা হবে। যেখানে মিছিল মিটিং হবে সেখানে বলা হয় গণতন্ত্র সুসংহত হয়েছে, দেশের মানুষের কল্যান হয়েছে আরো ইত্যাদি। আর সাথে যোগ হয়-বিরোদী দল (?) করেছে/সরকার গণতন্ত্র হত্যা করেছে। আমি বলি কচু হয়েছে। যেখানে সাধারন মানুষেরে কথা নাই, গরীবের কথা নাই, ভঙ্গুর অর্থনীতির কথা নাই, গুম হত্যার কোন প্রতিকার নাই, নানান জাতীয় সমস্যা বাদ দিয়ে গণতন্তের নামে গলা ফাটিয়ে চলছে।
আমরা যা বুঝতে শুরু করেছি তা হলো গণতন্ত্র হচ্ছে দেশের এলিট সম্প্রদায়ের পেটকে আরো ভর্তি করা, গরীবকে আরো গরীবীর দিকে নিয়ে যাওয়া। গণতন্ত্র এক বিশেষ শ্রেনীর মাঝে আবদ্ধ। এই তন্ত্রের সুফল কাকে বলে আজোও আমরা জানতে পারিনি। তাই বলি গণতন্ত্রকে ছুটি জানাই। বর্তমানে আমাদের দেশের জন্য গনতন্ত্রকে মোটেও সুখকর দেখছিনা। এক প্রকার ফাজলামী শুরু হয়েছে। অযোগ্য ও মেয়াদ উত্তীর্ন লোকদের দিয়ে দেশের শাসন ব্যবস্থা চলছে। ডিজিটাল বাংলাদেশের কথা বলা হয় কিন্তু শাসন ব্যবস্থায় এনালগের ছড়াছড়ি। এখনোও ব্লাক ও হোয়াইট টাইপের লোকদের দিয়ে দেশের হুইল ঘোরানো হচ্ছে। বাচাল ও পাগলের সংখ্যা দিন দিন বেড়েই চলছে। তাই বলি গণতন্ত্রে আসলেই কোন সুফল দেখছিনা।
(চলবে)
©somewhere in net ltd.