![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নাস্তিকের সাথে ইমাম আবু হানিফা (রাঃ) বিতর্কঃ
একবার ইমাম আবু হানিফা রঃ এর সাথে এক নাস্তিকের তর্ক শুরু হলো ।তর্কটি হলো আল্লাহর অস্তিত্ব নিয়ে।আবু হানিফা (রঃ) যতোই যুক্তি দিচ্ছিলেন যে আল্লাহ আছেন এবং তিনিই সর্বময় ক্ষমতার অধিকারী আর নাস্তিকটি ততোবারই তা অস্বীকার করতে ছিলো ।শেষ পর্যন্ত নাস্তিকটি তর্কে না পেরে সময় চাইলো ।আবু হানিফা (রঃ) তাকে সময় দিলেন ।আবার বিতর্কের জন্য স্হান ও তারিখ ঠিক হলো ।
নির্ধারিত দিনে নির্দিষ্ট স্থানে নাস্তিকটি ইমাম... আবু হানিফা রঃ এর জন্য অপেক্ষা করতে লাগলো ।কিন্তু ইমাম সাহেব ইচ্ছা করে দেরি করলেন ।যখন ইমাম সাহেব পৌছলেন তখন নাস্তিক তাকে দেরির কারন জিজ্ঞেস করলো ।
উত্তরে ইমাম আবু হানিফা রঃ বললেনঃ পথে আসতে নদী পার হতে নৌকা পেলাম না ।অনেকক্ষন অপেক্ষা করার পর দেখলাম ,একটি গাছ আপনা আপনি চিরে কাঠ হলো ।তারপর সে কাঠ থেকে নৌকা হলো ।তারপর সে নৌকায় আমি নদী পার হলাম ।
তখন নাস্তিক বললোঃ আপনি আলিম মানুষ হয়ে কেন আজগুবি মিথ্যা বললেন ?
উত্তরে ইমাম আবু হানিফা (রঃ) বললেনঃ সামান্য একটা নৌকা যখন একা একা হতে পারেনা তাহলে এ বিশাল পৃথিবী কিভাবে আপনা আপনি সৃষ্টি হলো?
নাস্তিক হার মেনে নিল।
ব্লগ এবং ফেসবুকে ইদানিং কিছু নব্য নাস্তিক তৈরি হয়েছে। ধর্ম বিশেষ করে ইসলাম এর গালাগালি করে সস্তা জনপ্রিয়তা অর্জন করতে চাচ্ছে। এদের জ্ঞান কতটুকু সেটাই হয়তো প্রশ্নবিদ্ধ!! আর একটা ব্যাপার, অনেকে হয়তো বিভিন্ন সময় এদের সাথে বিতর্ক করে থাকেন, আপনাদের বলবো, ওদের গালাগালি করবেন না।
নাস্তিকদের বিরুদ্ধে জেগে উঠুন এবং আপনার চারপাশকে জাগ্রত করুন।
জীবনের সর্ব ক্ষেত্রে নাস্তিকদের বর্জন করুন। আল্লাহর মনোনীত ধর্মের প্রতি বিশ্বাস, রাসুলের ভালবাসা আর নাস্তিক প্রীতি একসাথে হতে পারেনা।
"" সংগৃহীত।
২| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:১৩
িবশুদ্ধ এটম বলেছেন: ঠিক কথা। বরং তাদের বিষয়ে বেশি কথা বললে তাদেরকেই বেশি মূল্য দেয়া হয়। বরং ধর্মের বিরুদ্ধে কথা বললে আপত্তি জানানো উচিত।
©somewhere in net ltd.
১|
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:০৯
নীরব দর্শক্ বলেছেন: আসলে তাদের সাথে তর্ক না করাটাই মনে হয় ভাল। এ ব্যপারে কোরআনে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন ভাবে বলা হোয়েছে।
আল্লাহ আমাদের সবাই কে ক্ষমা করুন। আমিন