নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বাংলাদেশের অন্যতম প্রাচীন সাহিত্য পত্রিকা আল-ইসলাহ প্রকাশনার জগেত ৮১ বছরে পা রাখলো। সৈয়দ মবনু'র সম্পাদনায় বর্ষ-৮১ এর ১ম সংখ্যা আজই ছাপার কাজ শেষ হলো। আপনার কপির জন্য আগামী সোমবার থেকে তা বাজারে পাওয়া যাবে। আপনার কপির জন্য আজই যোগাযোগ করুন- কেন্দ্রীয় মুসলিম সাহিত্য সংসদ, দরগাহ গেইট, সিলেট। কিংবা সিটি অফসেট প্রেস, ১৮/৮ উত্তরণ, বারুতখানা, সিলেট।
লেখক কপির জন্য আজই আপনার ঠিকানা পাঠিয়ে দিন- [email protected]
কিংবা ০১৭১৫৫২৫১৪২ এই নম্বারে।
সূচী
সাহিত্যে দেশ, কাল, ঐতিহ্য ও উত্তরাধিকার : সম্পাদকীয় ৪
শহীদ কাদরীর কবিতা, প্রজন্মের মননের ধ্যানে : ফকির ইলিয়াস ৫
সুফি কবিতা : অনুবাদ-ফরিদ আহমদ রেজা ১২
বাংলাদেশের টেলিনাটক : শাকুর মজিদ ১৪
স্মৃতির সাথে কথকতা : রাগিব হোসেন চৌধুরী ১৭
আমাদের জাতীয় পরিচয় : আবদুল হক ২৪
কেমুসাস কর্ণদারগণ : সেলিম আউয়াল ৩২
অন্তরঙ্গ সাক্ষাৎকারে হেলাল হাফিজ : সৈয়দ মবনু ৪৫
ইসলামের দৃষ্টিতে সঙ্গিত : ইউসুফ আল কারযাভী, অনুবাদ- সা’দ উদ্দিন ৫৭
গল্প ৭৭
দিনু পাগলা : মতিউর রহমান সাগর
অনুবাদ গল্প ৮৪
বাজি : রোয়ল্ড ডাল, অনুবাদ- মোজাফফর হোসেন
বই মানুষকে জ্ঞানী করে সমৃদ্ধ করে : আফতাব চৌধুরী ৯৪
কবিতা ৯৬ - ১২১
আহমদ ময়েজ / মোস্তাক আহমদ দীন / রুদ্র শায়ক / মুহিত চৌধুরী / কামাল তৈয়ব / আবু মকসুদ / মুজাহিদ আহমদ / পরিতোষ হালদার / জাগর তেপান্তর / মনজুর কাদের / অরবিন্দ চক্রবর্তী / সুফিয়া জমির ডেইজি / সাকি সায়ন্ত / সৈয়দা আরিফা সুলতানা কলি / হাসান সাব্বির / শিমুল আজাদ / অনিন্দ্য তুহিন / সমতোষ রায় / কাব্য মোস্তফা / লিটন ঘোষ জয় / নাজমুল হাসান / নিলয় রফিক / তুষার প্রসূন / বিপ্লব রায় / গোলাম ইউসূফ সাগর
গ্রন্থালোচনা ১২২
হামিদ মোহাম্মদ
কেমুসাস সাহিত্য আসর থেকে : ১৩০
গল্প ১৩১
রুপক রহমান
কবিতা ১৩২-১৩৮
মাহমুদুজ্জামান জামী / শরিফ আবু বাকার / শামিমা কালাম / মাসুদা সিদ্দিকা / গোলাম মাহদী / আমিনা শহিদ চৌধুরী মান্না / আতাউর রহমান বঙ্গী
সাহিত্য আসরের খবর ১৩৯-১৬০
সংসদ সংবাদ ১৬১-১৬৮
কেমুসাস অ্যালবাম ১৬৯
©somewhere in net ltd.
১| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:১৯
অনার্য পথিক বলেছেন: বাহ! বেশ সমৃদ্ধ একটি সংখ্যা। অনলাইনে আপলোড করলে আমরা পড়ে ফেলতে পারি।
প্রচ্ছদ খুবই নান্দনিক। মনে পড়ছে কৌশরের সেই সময় যখন নাটাই ধরে আমি ঝুলে থাকতাম। যখন ঘুড়িটি সূতো ছিড়ে পালাতো তার পিছু পিছু আমার শৈশবও পালাতো।
আবার অন্যভাবেও বলা যায় : ধরুন আমাদের রাষ্ট্র সূতো ছেড়া একটি ঘুড়ির মতোই। বাতাসের ধাক্কায় টালমাটাল হয়ে এখন চারদিকে ঘুরপাক খাচ্ছে। আমরা কোনোভাবেই সেই নাটাই ধরে রাখতে পারছি না অথবা আমরা নাটাইহীন একটি রাষ্ট্র ব্যবস্থার নির্যাতিত জনগোষ্ঠী।
মূলত শিল্প এমন একটি মাধ্যম যা একই অবস্থানে থেকে বিভিন্ন সময় ও বিভিন্ন বিষয়ের অন্তরনিহিত অর্থ তৈরি করে। দেখুন নাটাই নিচের দিকেই থাকে। আর নিচের দিকে সবুজ বা মাটির কোমল রং থাকার কথা। এখানে শিল্পী সেই মাটিকে রক্তমাখা রঙে রঙিয়েছেন। আর আকাশ এক গভীর নীলে ছেয়ে গেছে। নীল বেদনার রঙ। আবার কখনও তারুণ্যেরও উচ্ছ্বাস। এই প্রচ্ছদটি আপাতত এমনই অর্থবহ মনে হলো। সময়ে হয়তো আরো অর্থ তৈরি করতে পারে।
সুন্দর একটি সংকলন উপহার দেয়ার জন্য সম্পাদককে অসংখ্য ধন্যবাদ।