![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বাংলাদেশকে জঙ্গী রাষ্ট্রে পরিনত
করতে চলছে কঠোর ষড়যন্ত্র।ষড়যন
্ত্রকারীরা যখন একের পর এক
মুক্তমনা অনলাইন এক্টিভিস্ট
ব্লগারদের হত্যা করে বিশ্বব্যাপী
সুবিধা করতে পারেনি,তখন তারা নতুন
পথ খুজে নেয়।তারা এখন দেশে
বসবাসরত বিদেশী নাগরিকদের হত্যায়
মত্ত হচ্ছে।তারা পুরোদমে চেষ্টা
করছে যেন বিশ্বের ভেতর বাংলাদেশও
একটি জঙ্গীরাষ্ট্র বলে পরিচিত হয়।
জঙ্গিবাদের জন্য বিশ্বব্যাপী মুসলিমরা
খ্যাত।আর মুসলিমদের এই কলঙ্কের
মধ্যে ফেলছে এই তথাকথিত জঙ্গিবাদী
আন্তর্জাতিক দলগুলো।তাই যেখানে
মুসলিম সেখানে জঙ্গিবাদের কথা উঠে
আসে।মুসলীম দের দেখে ভয় হয়
সকলের।যেমনটি কিছুদিন আগে
আহমদের সাথে ঘটে গেল।তবে
মুসলীমদের এই অবস্থার জন্য কিছু
উগ্রমানসিকতার সাম্রাজ্যবাদীরাও
দায়ী।আমি মুসলীমদের কথা বলছি
জঙ্গীবাদীদের নয়।আইএএস
আলকায়েদা কে কোনো ভাবেই
মুসলীমদের সাথে সম্পৃক্ত করা যায় না।
কিন্তু বর্তমানে আমাদের দেশের কিছু
লোকেরা মুসলিম থেকে জঙ্গীবাদী হয়ে
উঠছে।তারা জঙ্গীবাদের কথা
বলে,জিহাদের নয়।জিহাদ বাঙালীরা
একাত্তরে করেছিল।ওই জিহাদের সময়
যারা নাকে তেল লাগিয়ে ঘুমিয়েছিল,তারা
এখন ঘুম থেকে জেগে কিনা জিহাদের
গল্প শোনায় আমাদের!এরা কারা? এরা
তারা যারা বাংলাদেশের স্বাধীনতা দেখতে
পারেনা।এরা তারা যাদের পাকিস্তানও
সঙ্গে নিয়ে যায়নি।পাছে ভয় হয় যে, তারা
পাকিস্তানের সাথেও বিশ্বাসঘাতকতা
করে!
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর মতে, বাংলাদেশে
আইএএস এর অস্তিত্ব নেই।আমরও
তাই মনে হয়।তবে অতি শিঘ্রই হতে
যাচ্ছে।কারন, বাংলাদেশের স্বার্থবাদী
জঙ্গীরা যথাসম্ভব চেষ্টা করছে বিশ্বে
আলোচিত হতে।যাতে আইএএস এর
মতো জঙ্গীবাদী সংগঠন এর নজর
সহজেই কাড়তে পারে।এবং তারা
নিজেদের ঘাটি বাংলাদেশেও গেড়ে দিতে
পারে।তবে মনে রাখতে হবে বাঙালী
শিশুদেরও একটি খামচি দিলে তারা দুটি
দেয়॥
©somewhere in net ltd.
১|
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:৪৩
কমরেড ফারুক বলেছেন: প্রশ্নোত্তর পর্বে প্রেসক্লাবের সভাপতি
মুহাম্মদ শফিকুর রহমান অবৈধ
প্রধানমন্ত্রীকে বলেন, আপনি যখন নিউ
ইয়র্কে, ঠিক একই সময়ে বিএনপি
চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া
লন্ডনে। সেখানে একটি অনুষ্ঠানে
খালেদা জিয়া আওয়ামী লীগের কিছু
সংখ্যক দেশ প্রেমিককে নিয়ে সরকার
গঠনের ইঙ্গিত দিয়েছেন। তিনি
(খালেদা) বলেছেন, আগামীতে
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে আওয়ামী
লীগের দেশপ্রেমিক নেতাদের নিয়ে
দেশ চালনো হবে। কারণ আওয়ামী লীগে
অনেক দেশপ্রেমিক ও মেধাবী নেতা
রয়েছে।
এ বিষয়ে অবৈধ প্রধানমন্ত্রীর দৃষ্টি
আকর্ষণ করা হলে শেখ হাসিনা বলে,
আওয়ামী লীগের মধ্যে যদি খালেদা
জিয়া প্রেমিক খুঁজে পান তাহলে ফালুর
কী হবে? এরকম কুরুচিপূর্ন কথা হাসিনা
ছাড়া আর কে-ই বা বলতে পারে।