নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ছািব্বর

ছািব্বর › বিস্তারিত পোস্টঃ

এই না হল বাপের ব্যাটা.. রাষ্ট্রদূতকে বস্ত্রমন্ত্রী লতিফ সিদ্দিকীর প্রশ্ন - ট্রেড ইউনিয়ন নিয়ে বলার আপনি কে?

২১ শে মে, ২০১৩ রাত ১২:৫০



পোশাক শিল্পে ট্রেড ইউনিয়ন চালু নিয়ে বক্তব্য ‘অনধিকার চর্চা’ বলে লুটেরা হানাদার যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত ড্যান মজিনাকে মনে করিয়ে দিয়েছেন বস্ত্র ও পাটমন্ত্রী আব্দুল লতিফ সিদ্দিকী। এই বক্তব্য জানিয়ে রাষ্ট্রদূতকে একটি চিঠি পাঠানো হয়েছে বলে মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ তথ্য কর্মকর্তা জহিরুল ইসলাম জানিয়েছেন, যে চিঠির শিরোনাম- ‘ট্রেড ইউনিয়ন প্রশ্নে আপনি বলার কে?’

পোশাক কারখানায় ট্রেড ইউনিয়ন বিষয়ে একটি জাতীয় দৈনিকে প্রকাশিত বক্তব্যের সূত্র ধরে বাংলাদেশে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত ড্যান ডব্লিউ মজীনাকে গতকাল সোমবার এ চিঠি পাঠিয়েছেন বস্ত্র ও পাট মন্ত্রী আবদুল লতিফ সিদ্দিকী।

হানাদার শোষক মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নেপথ্য কুচক্রের ফাঁদে পড়া বিভিন্ন শ্রমিক সংগঠনের দাবি দেশের রপ্তানি আয়ের প্রধান খাত তৈরী পোশাক কারখানাগুলোতে প্রচলিত ট্রেড ইউনিয়ন চালু করা। সস্তায় বাংলাদেশ থেকে পোশাক তৈরি করে নেয়ার অন্যতম প্রধান ক্রেতা যুক্তরাষ্ট্র রহস্যজনকভাবে এই কারখানাগুলোতে ট্রেড ইউনিয়নের কথিত অধিকার দেয়ার জন্য সুপারিশ ও চাপ দিয়ে আসছে।

হানাদার শোষক মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত মজিনা শনিবার এক অনুষ্ঠানে শ্রমিকদের ট্রেড ইউনিয়ন চালু করতে শিল্প মালিকদের কাছে দাবি জানায়। তার ওই অযাচিত বক্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে রোববার মন্ত্রী চিঠিটি পাঠান বলে তথ্য কর্মকর্তা জহিরুল গতকাল সোমবার জানিয়েছেন।

চিঠিতে মন্ত্রী বলেছেন, “ট্রেড ইউনিয়ন চালুর বিষয়ে তৈরী পোশাক শিল্পের মালিকদের ওপর সরাসরি চাপ সৃষ্টি- তার (রাষ্ট্রদূত) কূটনৈতিক শিষ্টাচার এবং পদমর্যাদার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ কিনা; বরং তার মন্তব্য বাংলাদেশের সরকারের প্রতি অনধিকারচর্চাপ্রবণ, পীড়াদায়ক এবং উসকানিমূলক বলে মনে হতে পারে।”

বাংলাদেশে পোশাক কারখানায় ট্রেড ইউনিয়ন চালুতে তোড়জোড়কারী মজিনার নিজের দেশে কয়টি অঙ্গরাজ্যে কারখানায় ট্রেড ইউনিয়ন করার অধিকার রয়েছে, তাও জানতে চেয়েছেন আওয়ামী লীগের সভাপতিম-লীর সদস্য লতিফ সিদ্দিকী।

চিঠিতে পাটমন্ত্রী মজীনার উদ্দেশ্যে বলেন, বর্তমানে আপনার নিজের দেশ যুক্তরাষ্ট্রের কয়টি অঙ্গরাজ্যে উৎপাদনশীল শিল্পে ট্রেড ইউনিয়ন করার অধিকার রয়েছে? তিনি বলেন, ট্রেড ইউনিয়ন থাকা না থাকা অপরিহার্যভাবে একটি দেশের সরকারের অভ্যন্তরীণ বিষয়।

বাংলাদেশ সরকার তৈরী পোশাক শিল্পে শ্রমিক কল্যাণ কমিটি গঠনের প্রক্রিয়া চালাচ্ছে এবং শ্রম আইন-২০০৬ সংশোধন করতে যাচ্ছে, যা যুক্তরাষ্ট্রের দূতাবাসও জানে বলে মন্ত্রী জানান।

সংবাদপত্রপত্রে প্রকাশিত মজিনার বক্তব্যকে ধরে এই চিঠি পাঠিয়েছেন লতিফ সিদ্দিকী। সেজন্য তিনি চিঠির শেষে লিখেছেন, “যদি সংবাদপত্রে প্রকাশিত আপনার বক্তব্য সত্য না হয়ে থাকে, তাহলে দয়া করে আপনার অবস্থান ব্যাখ্যা করুন, যাতে করে অচিরেই বিভ্রান্তির অবসান হয়।”



মন্তব্য ৪০ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (৪০) মন্তব্য লিখুন

১| ২১ শে মে, ২০১৩ রাত ১২:৫৭

কাকতড়ুয়া007 বলেছেন: Apnar mental hospital a jawa uchit bole mone korchi !!!

২১ শে মে, ২০১৩ রাত ১:০৮

ছািব্বর বলেছেন: আপনার মানষিক পরিবর্তন দরকার । অন্য দেশ অযাচিতভাবে এদেশের উপর খবরদারি করলে আপ্নারা মঝা পান!!!! এ দেশের স্বাধিনতা বলে কিছু নাই ? আপনি কি গোলামি করেই যাবেন ?
এদেশ নিয়ে তারা বলার কে ? তাদের কে খবরদারি করতে বলেছে ? সস্থায় এ দেশ হইতে পন্য নিয়ে তারা যে খেয়ে পরে বেছে আছে তার কথা তো কইলনা ?
আমেরিকায় গিয়ে এমন একটা কথা বলেন তো ?
আপনাদের মত লোকের হিনমন্য লোকের জন্য এদেশ মেরুদন্ডহিন ।

২| ২১ শে মে, ২০১৩ রাত ১২:৫৯

পরোবাশি২০১৩ বলেছেন: Even Wal Mart, the biggest buyer of bangladeshi garments, do not allow trade unions in USA. I think the Minister deserves credit.

২১ শে মে, ২০১৩ রাত ১:০৯

ছািব্বর বলেছেন: ধন্যবাদ ।
যত আইন আর মানবাধিকার সব এদেশের জন্য । তারা তো ভদ্দর লোক । তাদের এসব লাগেনা !!!

৩| ২১ শে মে, ২০১৩ রাত ১:১৯

জুবায়ে১২ বলেছেন: ঠিক কাজ করেছে ।
আর কত ?
সময় হয়েছে বুক ফুলিয়ে কথা বলার ।

২১ শে মে, ২০১৩ রাত ১:৪৪

ছািব্বর বলেছেন: আর কত ?
এরা আমাদের কাছে ঠেকা, আমরা নই ।

৪| ২১ শে মে, ২০১৩ রাত ১:২৩

ইলুসন বলেছেন: যত কিছুই হোক চামচামি দেখতারি না। আমাদের দেশে কী হবে সেটা শুধু আমাদের ব্যাপার, একজন কূটনীতিকের এ ধরণের স্পর্ধা দেখানো সমীচীন না। আওয়ামী লীগের অসংখ্য ফালতু মন্ত্রী থাকতে পারে, কিন্তু এই ব্যাপারটাতে অন্তত আমার সমর্থন থাকবে মন্ত্রীর প্রতি।

২১ শে মে, ২০১৩ রাত ১:৪৪

ছািব্বর বলেছেন: ঠিক বলেছেন ।

৫| ২১ শে মে, ২০১৩ রাত ১:৩২

নষ্ট ছেলে বলেছেন: আমেরিকার কাছে কোটা পাওয়ার জন্য যখন বাপ বাপ করেন তখন কোথায় থাকে এই দাম্বিকতা?
আমেরিকা যদি পোশাক না কিনে তখন বুক ফুলাইয়া মজিনাদের দুই কথা শুনাতে পারবেন তো?

২১ শে মে, ২০১৩ রাত ১:৪৩

ছািব্বর বলেছেন: আপনার মানষিক পরিবর্তন দরকার । অন্য দেশ অযাচিতভাবে এদেশের উপর খবরদারি করলে আপ্নারা মঝা পান!!!! এ দেশের স্বাধিনতা বলে কিছু নাই ? আপনি কি গোলামি করেই যাবেন ?
এদেশ নিয়ে তারা বলার কে ? তাদের কে খবরদারি করতে বলেছে ? সস্থায় এ দেশ হইতে পন্য নিয়ে তারা যে খেয়ে পরে বেছে আছে তার কথা তো কইলনা ?
আমেরিকায় গিয়ে এমন একটা কথা বলেন তো ?
আপনাদের মত লোকের হিনমন্য লোকের জন্য এদেশ মেরুদন্ডহিন ।

একটা কথা মনে রাখুন- আমেরিকার যতই বলুক তারা এদেশ ছাড়বেনা । ১০ ডলারে কিনে ৫০ ডলার বিক্রি করা কোন দেশ গইতে পারবেনা ।

আপনার মনে হয় জানা নাই পোষাক খাতে আমেরিকা আমাদের কোটা সুবিধা দেয় না । পুর্ন শুল্ক পরিশোধ করতে হয় । যেসব ক্ষেত্রে তারা জিএসপি সুবিধা দেয় তা এদেশ রপ্তানি করেনা বললেই চলে ।
আর কত নিজেদের নিচু ভাববেন ? আমেরিকাও মানুষের দেশ । তারা অতিমানব নয় ।

৬| ২১ শে মে, ২০১৩ রাত ১:৪৮

আমি কবি নই বলেছেন: সাধুবাদ তখনই জানাবো যখন রামপাল বিদ্যুতকেন্দ্র বন্ধ করবে। সীমান্ত হত্যার বিরুদ্ধে কড়া প্রতিবাদ করবে।

২১ শে মে, ২০১৩ রাত ১:৫৫

ছািব্বর বলেছেন: সহমত ।
তারপরেও একটা দিয়ে তো শুরু হল ।
বাকি সবক্ষেত্রেই চাই ।
বীরের মত বাচব , কাপুরুষের মত নয় ।

৭| ২১ শে মে, ২০১৩ রাত ২:০৪

নষ্ট ছেলে বলেছেন: "লেখক বলেছেন: আপনার মানষিক পরিবর্তন দরকার । অন্য দেশ অযাচিতভাবে এদেশের উপর খবরদারি করলে আপ্নারা মঝা পান!!!! এ দেশের স্বাধিনতা বলে কিছু নাই ? আপনি কি গোলামি করেই যাবেন ?
এদেশ নিয়ে তারা বলার কে ? তাদের কে খবরদারি করতে বলেছে ? সস্থায় এ দেশ হইতে পন্য নিয়ে তারা যে খেয়ে পরে বেছে আছে তার কথা তো কইলনা ?
আমেরিকায় গিয়ে এমন একটা কথা বলেন তো ?
আপনাদের মত লোকের হিনমন্য লোকের জন্য এদেশ মেরুদন্ডহিন ।"

হাসিনা বিদেশে গিয়া যখন বলে এই দেশে জঙ্গি আছে তখন কেমন লাগে আপনার?

তাদের ক্ষমতা আছে তাই তারা খবরদারি করে।
হাসিনা কেন সিএনএনের একজন সামান্য সাংবাদিকের কাছে জবাব দিহিতা করে?
একটা সাংবাদিক কিভাবে একটা দেশের প্রধানমন্ত্রীকে দমক দেয়?
তখন মান সম্মান কোথায় থাকে আপনার? প্রতিবাদ করতে পারেন না? আমেরিকার রাষ্ট্রদুতের কাছে জবাব চাইতে পারেন না?
তাদের কি এই ক্ষমতা কেউ দিয়েছে নাকি নিজেরা অর্জন করেছে?
আমেরিকা অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞা দিলে কি বাল ফালাইতে পারবেন?

একটা কথা মনে রাখুন- আমেরিকার যতই বলুক তারা এদেশ ছাড়বেনা । ১০ ডলারে কিনে ৫০ ডলার বিক্রি করা কোন দেশ গইতে পারবেনা ।
বাংলাদেশ ছাড়াও সস্থা শ্রম বাজার আছে।
বাংলাদেশে সস্থায় শ্রমক পাওয়া যায় এইটা গর্ব করার কোন বিষয় না।

আপনার মনে হয় জানা নাই পোষাক খাতে আমেরিকা আমাদের কোটা সুবিধা দেয় না । পুর্ন শুল্ক পরিশোধ করতে হয় । যেসব ক্ষেত্রে তারা জিএসপি সুবিধা দেয় তা এদেশ রপ্তানি করেনা বললেই চলে ।
তইলে এই জিএসপি নিয়া এট চিল্লাচিল্লি করে ক্যান?
মাথা উচা কইরা আমেরিকারে কইয়া দেক যে লাগবো না আপনাগো জিএসপি!

তাই বলি কি, যেই বাল ছিঁড়তে পারবেন তা ঐ বাল নিয়া টানাটান না করাই ভাল।

২১ শে মে, ২০১৩ রাত ২:১৮

ছািব্বর বলেছেন: আপনি রাজনিতি টেনে এনেছেন ।
ভালো কাজ একজন করলেও তার সমর্থন দেওয়া উচিত ।তা না করে সমালোচনা করা নির্বুদ্ধিতা ।

যে মেরুদন্ডহিন সেই ধমক ভয় পায় , আর যার মেরুদন্ড ও মস্তিষ্ক দুইটাই নাই সেই ধমক না শুই নাই ভয় পায় ।

আমেরিকা আমাদের কি এমন দিয়ে উল্টাইয়া ফালাইসে যে তাদের ধমক শুনতে হইবে ? যে দেশে ৫ কোটির উপরে লংগরখানায় খায় আর প্রতি ৬ জনে একজন ফকির তাফ্র কথা না শুইনা লাথি মারা উচিত ।
দিন বদলাইয়া গেছে । আমেরিকার আগের দিন শেষ । আল্লার মাইর , দুনিয়ার বাইর এই কথা মনে হয় আপনার জ্ঞানে নাই । তাই আল্লার উপর আপনার ভরসা না থাইকা একটা কাফির কে ভয় পান। এমন কলিজা নয়ে চলেন বলেই এরা খবরদারি করে ।
সস্থায় শ্রম পাওয়া যায় ইহা গর্বের বিষয় না তো কি ? এর কারনেই ইহা প্রধান রপ্তানি খাত তা কি ভুলে গেছেন ? যখন তারা সস্তায় পোষাক কিনে তখন খবর ছিলনা ? আমেরিকার অতি লোভের কারনেই শ্রমিকদের মজুরি কম । পুজি বাজার অর্থনিতিতে মানুষ আগে নিজের স্বার্থ দেখে , আমেরিকা এই ক্ষেত্রে এক কাটি সরস ।
যে বেকুব, অথর্ব , গন্ডমুর্খ সেই কেবল জিএসপি বাতিলের বিপক্ষে বলবে কারন এতে এদেশের কোন লাভ নাই ।
যতদিন আপনার মত গোলামি মানষিকতার লোক থাকবে ততদিন আমেরিকার মত দেশের পা চাটতেই থাকবেন ।
মেরুদন্ড সোজা করুন। আর কত হীনমন্যতায় ভুগবেন ?

৮| ২১ শে মে, ২০১৩ রাত ২:৩০

নষ্ট ছেলে বলেছেন: জলে বাস করিয়া কুমিড়ের সাথে লড়াইকে যারা বীরত্ব মনে করে আমি তাদের ভুদাই মনে করি।
আপনার বীরত্ব নিয়া আপনে থাকে।

খোদা হাফেজ।

২১ শে মে, ২০১৩ রাত ২:৪৪

ছািব্বর বলেছেন: কিউবা , দক্ষিন আমেরিকা যদি পারে তো আপনি পারবেন না কেন ?
এই আমেরিকাই তো ৭১ এর স্বাধীনতার যুদ্ধে আমাদের দেশের বিরোধিতা করেছে । তাই বলে কি আমরা স্বাধীন হই নাই ? তখন কে ছিল কুমির আর কে ছিল বীরযোদ্ধা ?

আমেরিকাকে কেন এত বিশাল কিছু মনে করেন ? পেটে ভাত না থাকলে অস্র কি চিবিয়ে খাবে ? যুদ্ধের দিন শেষ ।
আল্লাহ এদের ধরছে । এদের ধ্বংস অতি নিকটে ।
ভুলে যাবেন না অতিতে আমেরিকার থেকেও অনেক শক্তিশালি, সমৃদ্ধজাতি আল্লাহ পাক এক মুহুর্তে খতম করে দিয়েছেন । এরা তো চুনোপুটি ।
মানেন আর নাই মানেন আমেরিকার দিন শেষ ।

৯| ২১ শে মে, ২০১৩ রাত ২:৫৬

আমি ব্লগার হইছি! বলেছেন: ঠিকই তো। ট্রেড ইউনিয়ন হবে কিনা এইটা বাংলাদেশের ব্যাপার। মার্কিন রাষ্ট্রদূতের এই সম্পর্কে কথা বলার কোন অধিকার নেই।

তবে আমি মনে করি গার্মেন্টসে ট্রেড ইউনিয়ন হলে গার্মেন্টস গুলোর অবস্থাও আস্তে আস্তে জুটমিল গুলোর মতো হয়ে যাবে।

২১ শে মে, ২০১৩ ভোর ৪:৩৩

ছািব্বর বলেছেন: কথা ঠিক।

১০| ২১ শে মে, ২০১৩ রাত ৩:১৬

বলশেভিক বলেছেন: আরে আমেরিকার সাথে লতু চাচায় বড় গলা করে কথা বলে কেননা নব্য চুপার পাওয়ার ভাড়ত মাতা আচল দিয়ে তাদের ঢেকে রেখেছে।কাদের সিদ্দিকি যখন যুদ্ধ করেছিলেন এরা তখনও ভাড়ত মাতা আচলতলে লুকিয়ে ত্রান এর টাকা
ভাগাভাগিতে ব্যাস্ত ছিলেন।তাইত আজ কাদের সিদ্দিকি রাজাকার।আর ওরা অর্ডার দিয়ে কাপড় নেয় ওদের বলার অধিকার আছে।কথায় আছে যে গরু দুধ দেয়...

২১ শে মে, ২০১৩ ভোর ৪:৩৭

ছািব্বর বলেছেন: ওরা অর্ডার দিয়ে কাপড় নেয় অদের প্রয়োজনে । আমাদের দেশ তো কতকিছু আমেরিকায় অর্ডার দেয়, তাইলে তো আমাদের ও অধিকার আছে বলার ।

১১| ২১ শে মে, ২০১৩ ভোর ৫:৩৫

মোঃ মাহমুদুর রহমান বলেছেন: ভাই আমি আওয়ামী লিগকে একদম সমর্থন করি না, তারপরও এই ঘটনার জন্য বস্ত্রমন্ত্রী লতিফ সিদ্দিকীকে সাধুবাদ জানায়। আমাদের দেশে আমরা যাই করিনা কেন এতে কোন বাইরের দেশের কিছু বলার অধিকার রাখেনা।

২১ শে মে, ২০১৩ সকাল ১১:৩৫

ছািব্বর বলেছেন: ঠিক বলেছেন ।

১২| ২১ শে মে, ২০১৩ সকাল ৭:২৫

৪০৪ পাওয়া যায়নি বলেছেন: ইলুসন বলেছেন: যত কিছুই হোক চামচামি দেখতারি না। আমাদের দেশে কী হবে সেটা শুধু আমাদের ব্যাপার, একজন কূটনীতিকের এ ধরণের স্পর্ধা দেখানো সমীচীন না। আওয়ামী লীগের অসংখ্য ফালতু মন্ত্রী থাকতে পারে, কিন্তু এই ব্যাপারটাতে অন্তত আমার সমর্থন থাকবে মন্ত্রীর প্রতি।

মোঃ মাহমুদুর রহমান বলেছেন: ভাই আমি আওয়ামী লিগকে একদম সমর্থন করি না, তারপরও এই ঘটনার জন্য বস্ত্রমন্ত্রী লতিফ সিদ্দিকীকে সাধুবাদ জানাই। আমাদের দেশে আমরা যাই করিনা কেন এতে কোন বাইরের দেশের কিছু বলার অধিকার রাখেনা।

২১ শে মে, ২০১৩ সকাল ১১:৩৫

ছািব্বর বলেছেন: ধন্যবাদ ।

১৩| ২১ শে মে, ২০১৩ সকাল ৯:৪১

হেডস্যার বলেছেন:
কিছু কিছু ব্যাপারে এরকম মুখের উপর কথা বলা দরকার। নিজেদের স্বার্থেই সব ব্যাপারে না। এই ব্যাপারে মন্ত্রীকে বাহবা দেয়াই যায়।

আর উপরে ২/৪ জন মেরুদন্ডহীন আমেরিকার পা চাটা কুকুর দেখলাম।
এরা ভালোরে ভালো আর মন্দরে মন্দ বলতে শিখলো না, সব কিছুতেই খালেদা হাসিনারে ডাইকা নিয়া আসে। ফালতু সব।

২১ শে মে, ২০১৩ সকাল ১১:৩৭

ছািব্বর বলেছেন: ধন্যবাদ ।
রাজনিতিবিদরা খারাপ সবাই জানে কিন্তু দেশের জন্য যদি কিছু ভালো কাজ করে তাতে আমাদের সমর্থন দেওয়া উচিত । কারন আগে দেশ তারপর বাকি সব ।

১৪| ২১ শে মে, ২০১৩ সকাল ১১:৩২

ওবায়েদুল আকবর বলেছেন: মাঝে মাঝে কিছু বাঙ্গালীর কথা শুনলে মনে হয় আলেক্জান্ডার, চেঙ্গিস খানের বাম্পার প্রজনন হইছে বাংলাদেশে!!! ভালো ভালো ভালো না?

উচিৎ কথা তারই বলা সাজে যে মানুষ টা সৎ এবং যুক্তিমানে। কিন্তু কোন অসৎ, চোর, ডাকাত, লম্পট আর পা চাটা চামচা শ্রেণীর মানুষ যখন উচিৎ কথা বলে তখন বলতে হয় আহেম আহেম!! নিশ্চয়ই কোন নতুন বাশ খাইতে যাইতেছি। শান্তি নাইরে আইজুদ্দিন।

আপনার জ্ঞাতার্থে জানাইতে চাই আমরা স্বাধীনতা যুদ্ধের পর থিকাই এইসব বাগাড়ম্বর করছি। তাজউদ্দীন তিতা কথা বলছে বিশ্বব্যাংকরে, হাসিনার ফার্স্ট ক্লাশ অর্থমন্ত্রীও বিশ্বব্যাঙ্করে সবক শিখাইছিল। কিন্তু সেইটা আখেরে ভালও হয় নাই। বিশ্বব্যাঙ্কের কোন ল্যাং না খাইয়াই কিবরিয়া সাব আমাগো রিজার্ভ ১০০ কোটি ডলারের নিচে নামাইছিল তার দলের লোকদের হুন্ডির সুযোগ দিতে।

এরপর আমাগো সাইফুর চাচা তো বিশ্বব্যাঙকরে খোটা দিত দূর্ণিতি তাদের ঐখানেও আছে বইলা। কোন বালডা হইছিল ঐ সাহস দেখানে? এই সরকারের মাল অর্থমন্ত্রী আর প্রধানমন্ত্রী তো ইরান উত্তর কোরিয়ার কাতারে বাংলাদেশরে নিয়া যাইতেছে আমেরিাকারে উচিৎ কথা শুনানোর হিসাবে। তো কোন বালডা অর্জিত হইতাছে দেশের অর্থনীতির? লতিফের মত মানুষ যদি এইরকম দুইটা চারটা সত্য কথা কয়ও তাতে দেশের কোন লাভ হবেনা। সামনে ক্ষতি ছাড়া কিছু দেখতেছিনা।

আর হেডস্যার আপনারে বলি মাহাথিরের "গণতন্ত্র মানে কাপড় খুলে ফেলা হলে সেই গণতন্ত্রের আমার দরকার নাই" টাইপের সাহসী মন্তব্যের সাথে সাদ্দাম, গাদ্দাফি স্টাইলের সাহসের তুলনা হয়না। একদল ভিত্তি মজবুত করে উচিৎ কথা কয় আরেক দল কড়াৎ দিয়া ভিত্তি কাটতে কাটতে উচিৎ কথা কয়। আমার মতে শেষোক্ত মানুষের মুখের লাগাম শক্ত কইরা টাইনা ধরা উচিৎ জানি শব্দ দূষণ না ঘটাইতে পারে।

২১ শে মে, ২০১৩ সকাল ১১:৪০

ছািব্বর বলেছেন: রাজনিতিবিদরা খারাপ সবাই জানে কিন্তু দেশের জন্য যদি কিছু ভালো কাজ করে তাতে আমাদের সমর্থন দেওয়া উচিত । কারন আগে দেশ তারপর বাকি সব ।
অতীতে অনেক অর্জন না থাকতে পারে তাই বলে কি তা মাথায় রেখেই আমাদের এগোতে হইবে?
আমেরিকার মোড়লগিরির দিন শেষ , এখন সময় প্রতিবাদ করার ।

১৫| ২১ শে মে, ২০১৩ সকাল ১১:৫৪

কাঙ্গাল মুরশিদ বলেছেন: " রাষ্ট্রদূতকে বস্ত্রমন্ত্রী লতিফ সিদ্দিকীর প্রশ্ন - ট্রেড ইউনিয়ন নিয়ে বলার আপনি কে?"

জ্বী উনি কাস্টমার- প্রবাদ আছে 'কাস্টমার ইজ অলওয়েজ রাইট'!

আমরা যে দোকানে কেনাকাটা করি সেই দোকানদার কোন অন্যায় করলে তাকে সৎ উপদেশ দিতে মোটেই কার্পণ্য করি না। আর অল্প বয়সি দোকানদার বেয়াদবী করলেতো চড়থাপ্পর দিয়ে বীরত্ব দেখাতেও আমাদের উৎসাহের কমতি হয় না। তাহলে আমাদের গার্মেন্টস সেক্টরের প্রধান ক্রেতা বা কাস্টমার হিসেবে ওনারাইবা কেন এর ভাল মন্দ নিয়ে কথা বলতে পারবেন না?

আর প্রতিবাদী বক্তব্যটা কে দিচ্ছে? আওয়ামী লীগের মন্ত্রী - অথচ এই আওয়ামী লীগই দেশটাকে যতভাবে সম্ভব ভারতের অনুগত বানাচ্ছে, দেশের ক্ষতি করেও যতভাবে সম্ভব ভারতকে সুবিধা দিচ্ছে। অথচ ভারত আমাদের কাস্টমার নয় বরং সাপ্লাইয়ার। বানিজ্য বৈষম্য সবসময় ভারতের দিকেই থাকে। যে সরকার কাস্টমার হয়েও দোকনদারের গোলামী করতে অতি উৎসাহী তার পক্ষে নিজের কাস্টমারের সাথে বেয়াদবী করা কিভাবে সমর্থনযোগ্য হয়??

২২ শে মে, ২০১৩ সকাল ১০:১৩

ছািব্বর বলেছেন: কাস্টমার যদি মাল নিয়ে উপদেশ দেয় তাইলে ঠিক কিন্তু যদি আইন জারি করতে চায় তাহলে তা নিয়মবহির্ভুত ।
Click This Link page_id= 10

১৬| ২১ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১:০২

ওবায়েদুল আকবর বলেছেন: লেখক বলেছেন: রাজনিতিবিদরা খারাপ সবাই জানে কিন্তু দেশের জন্য যদি কিছু ভালো কাজ করে তাতে আমাদের সমর্থন দেওয়া উচিত । কারন আগে দেশ তারপর বাকি সব ।
অতীতে অনেক অর্জন না থাকতে পারে তাই বলে কি তা মাথায় রেখেই আমাদের এগোতে হইবে?


বাপরে বাপ রাজনীতিতে কবে নামতেছেন নাকি অলরেডি জার্সি পড়ে নেমা গেছেন অলরেডি? আর ভালো কাজ করতে গেলে মনে হয় হাত-পা ব্যবহার করতে হয়না মুখই যথেস্ট। রাজনীতিবিদরা আমাদের মুখ চালিয়ে দেশের উপকার করবে আর আমরা পাছার কাপড় মাথায় দিয়ে তাদের প্রশংসা করতে থাকব - বাহ কি সুন্দর সিস্টেম!!!

আমেরিকার মোড়লগিরির দিন শেষ , এখন সময় প্রতিবাদ করার । - চলেন জিহাদ, শ্রমজীবি আন্দোলন সব একসাথে শুরু করি। তা আমাদের নেতাদের পোলাপান চৌদ্দগুষ্ঠী এই মার্কিন মুল্লুকে কি করে? দেশে চইলা আসেনা কেন সেইসব মহামানবেরা? আরো কিছু সাপ্লিমেন্টারি কুশ্চেন ছিল কিন্তু ভয়ে করলামনা।

২২ শে মে, ২০১৩ সকাল ১০:১৩

ছািব্বর বলেছেন: Click This Link page_id= 10

১৭| ২১ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১:৫৪

নষ্ট ছেলে বলেছেন: লেখক বলেছেন: কিউবা , দক্ষিন আমেরিকা যদি পারে তো আপনি পারবেন না কেন ?
এই আমেরিকাই তো ৭১ এর স্বাধীনতার যুদ্ধে আমাদের দেশের বিরোধিতা করেছে । তাই বলে কি আমরা স্বাধীন হই নাই ? তখন কে ছিল কুমির আর কে ছিল বীরযোদ্ধা ?

আমেরিকাকে কেন এত বিশাল কিছু মনে করেন ? পেটে ভাত না থাকলে অস্র কি চিবিয়ে খাবে ? যুদ্ধের দিন শেষ ।
আল্লাহ এদের ধরছে । এদের ধ্বংস অতি নিকটে ।
ভুলে যাবেন না অতিতে আমেরিকার থেকেও অনেক শক্তিশালি, সমৃদ্ধজাতি আল্লাহ পাক এক মুহুর্তে খতম করে দিয়েছেন । এরা তো চুনোপুটি ।
মানেন আর নাই মানেন আমেরিকার দিন শেষ


কিউবা আমেরিকার কি বালডা ছিড়তে পারছে? কি ক্ষমতা আছে কিউবার?
আমেরিকা কিউবা দখল করতে ১০ মিনিটও লাগব না। রাশিয়ার আর ঐ দিন নাই যে কিউবার লগে গিয়া দাড়াইব।
দক্ষিন আমেরিকা কোন দেশ না, একটা মহাদেশের নাম।

বর্তমানে আমেরিকা বিশাল কিছু তাই বিশাল কিছু মনে করি!
আমেরিকা ভাত পায় না এইটা কি আপনের স্বপ্নে পাওয়া তথ্য?
অস্ত্র চিবিয়ে খায় না, বিক্রি করে খায়।
যুদ্ধের দিন শেষ হইলে হাসিনা ১২ হাজার কোটি টাকা ঋণ নিয়া অস্ত্র কিনে ক্যান?

আওয়ামী লীগ করেন আবার আল্লাহকে ভয় পান নাকি?!!!! আপনার তো হাসিনাকে ভয় পাওয়ার কথা!

হ ভাই, আমেরিকার দিন শেষ, ভারতের দিন শুরু।
আমেরিকা অস্ত্র বিক্রিতে বিশ্বে প্রথম আর ভারত অস্ত্র কিনার জন্য বিশ্বে প্রথম। এটাই বাস্তবতা।

২২ শে মে, ২০১৩ সকাল ১০:২১

ছািব্বর বলেছেন: আমেরিকা বিশাল কিছু হয়ে যায় নাই । আপনাদের মত লোকেরা বানিয়াসে। যারা সদা সর্বদা ভীত থাকেন ।
আসলে গোলামি করতে করতে মানষিকতা তাই হয়ে গেছে । যে দেশে ৫ কোটি লোক লংগরখানায় খায় তারা ফকির না তো কি ?
ামেরিকার দারিদ্রতা দেখুন -
Click This Link
Click This Link
Click This Link

১৮| ২২ শে মে, ২০১৩ সকাল ১০:৪৫

কাঙ্গাল মুরশিদ বলেছেন: "কাস্টমার যদি মাল নিয়ে উপদেশ দেয় তাইলে ঠিক"

আমেরিকা যে আমাদের গার্মেন্টেস এর অন্যতম বৃহত ক্রেতা সেটা কি ভুলে গেলেন? আর আইনতো তারা বানিয়ে দেয় নাই বরং বাংলাদেশকেই বানাতে বলেছে।

যাই হোক, কাস্টমার আর সাপ্লাইয়ারের বিষয়টি বোঝার জন্য ধন্যবাদ। এখন বলেন আপনার পছন্দের মন্ত্রী/সরকার যে কাস্টমার হয়ে দোকানদারের ( ইন্ডিয়ার )চামচামী/দাসত্ব করছে - সে ব্যাপারে আপনার মন্তব্য কী?

২২ শে মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০২

ছািব্বর বলেছেন: আমেরিকা ওয়াল মার্ট কে তো কইলোনা ইহা করতে ।
সরকার ভারতের সাথে দেশের স্বার্থবিরোধী যেসব ষড়যন্ত্র করছে তাও খারাপ ।
Click This Link

১৯| ২২ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৫:৩৬

ওবায়েদুল আকবর বলেছেন: মার্কিন রাস্ট্রদূতের কোন বক্তব্যের জবাব দিতে গবে আর কোনটার জবাব দেয়া উচিৎ হবেনা এই জ্ঞান আসলেই এই লতিফ সাহেবের নাই। উনি যেই ভাষায় জবাব দিছেন সেটা চাষা-ভূষার ভাষা। আর একটু কোউশল খাটিয়ে উনি বলতে পারতেন।

তাছাড়া বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে কোন কৌশল প্রণয়ণেও এদেশের রাজনীতিবিদ আর আমলাদের তৎপর হতে দেখা যাচ্ছেনা। বিশ্বে সস্তা শ্রম এখন অপ্রতুল নয়। মায়ানমার, ক্যাম্বোডিয়া, লাওস, ভিয়েতনাম, ইন্দোশিয়া তো আছেই আফ্রিকার দেশগুলোও প্রস্তুত হচ্ছে এইসব সস্তা সগ্রমের সুযোগ নেয়ার জন্য। এখন সেই সোভিয়েত আমলের নীতি অনুসরণ মোটেই উচিৎ হবেনা। রাজনৈতিক ঝামেলা মিটিয়ে দূর্নিতি কমিয়ে অর্থনৈতিক উন্নয়নের এই চলমান ধারাটাকে আরো বেগমান রাখাটাই আগামী দিনের চ্যালেঞ্জ। সেই চ্যালেঞ্জে রাজনৈরিক দলগুলো মারাত্মক ব্যর্থ। প্লীজ এদের আর তাল দিয়ে মাথায় তুলবেন্না। সরি টু সে আপনার লিংকগুলি কোন অর্থ বহন করেনা।

২২ শে মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০৩

ছািব্বর বলেছেন: রাজনৈতিক ঝামেলা মিটিয়ে দূর্নিতি কমিয়ে অর্থনৈতিক উন্নয়নের এই চলমান ধারাটাকে আরো বেগমান রাখাটাই আগামী দিনের চ্যালেঞ্জ। সেই চ্যালেঞ্জে রাজনৈরিক দলগুলো মারাত্মক ব্যর্থ। - সহমত

২০| ২২ শে মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১১

নষ্ট ছেলে বলেছেন: লেখক বলেছেন: রাজনৈতিক ঝামেলা মিটিয়ে দূর্নিতি কমিয়ে অর্থনৈতিক উন্নয়নের এই চলমান ধারাটাকে আরো বেগমান রাখাটাই আগামী দিনের চ্যালেঞ্জ। সেই চ্যালেঞ্জে রাজনৈরিক দলগুলো মারাত্মক ব্যর্থ। - সহমত

তাইলে আবার বস্ত্রমন্ত্রী বাপের বেটা হইল ক্যামনে?

২১| ২৩ শে মে, ২০১৩ ভোর ৪:৪০

কাকতড়ুয়া007 বলেছেন: লেখক বলেছেন: রাজনৈতিক ঝামেলা মিটিয়ে দূর্নিতি কমিয়ে অর্থনৈতিক উন্নয়নের এই চলমান ধারাটাকে আরো বেগমান রাখাটাই আগামী দিনের চ্যালেঞ্জ। সেই চ্যালেঞ্জে রাজনৈরিক দলগুলো মারাত্মক ব্যর্থ। - সহমত

Jak tahole treatment koriye sustho hoye esechen / Matha thanda hoye eseche !!

Apni Vai samogreek sob bishoy Na bujhei josher boshe copy paste kore dilen !

Apnar kothar jobab e onek onek point ache kintu ami bolte chaini karon apni manben Na !
Onek gulu নষ্ট ছেলে, ওবায়েদুল আকবর, কাঙ্গাল মুরশিদ bole Diyechen !

Minister saheb je language e chithi likheche r apni Tate aro rong lagiye jevabe likhlen ta Motei uchit hoy ni !

Notun kore customer toiri kora r ready made customer Er moddhe je parthokko ta Apni ekhonou bujhenni

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.