১| ১৯ শে জুন, ২০১৩ সকাল ১০:২১

মোহাম্মদ আনোয়ার বলেছেন: ভারতে বাসে বা রাস্তাঘাটে যারা ধর্ষন করে এটা তাদের দোষ নয়, ও দেশের দাদাদের চরিত্রই এমন, কি রাজা, কি বাদশা।

২| ১৯ শে জুন, ২০১৩ সকাল ১০:৩১

জুবায়ে১২ বলেছেন: ভারত দেশটাই এমন ।
ধর্মীয়ভাবেই ভারতে অনাচারকে সমর্থন দেওয়া হয়েছে । হিন্দুদের ধর্মের বইগুলা পড়লে বুঝা যায় তাদের দেবতারা কেমন অনাচার করেছে।
যতদিন এসব পরিবর্তন না হইবে ততদিন ভারতে এমন আইন হইতেই থাকবে কিন্তু লাভ হইবেনা।

৩| ১৯ শে জুন, ২০১৩ সকাল ১০:৫০

জুবায়ে১২ বলেছেন: @ শ্রীঘর, একটা ধর্মত্যাগী কাফির মেয়ের বলা আর রাষ্ট্রিয়ভাবে অশ্লীলতাকে প্রশ্রয় দেওয়া এক নয় । একটা মেয়ে প্রতিবাদ করেছে বলে কি অই দেশ মেনে নিয়েছে ?

৪| ১৯ শে জুন, ২০১৩ সকাল ১১:১৪

আলোর ভান্ডার বলেছেন: কন কি ???

৫| ১৯ শে জুন, ২০১৩ সকাল ১১:৪১

ভিটামিন সি বলেছেন: আরে ভাই আরো মজার ঘটনা আছে ভারতে। তামিলনাড়ুতে পুরুষেরা তাদের ভাগ্নিকে (বোনের মেয়ে) বিয়ে করে। ভাগ্নিকে বিয়ে করার জন্য বয়স ৩০-৩৫-৪০ বানিয়ে ফেলে। যখন ভাগ্নি বিয়ের উপযুক্ত হয় মানে ১৫ হয় তখনই বিয়ে করে। আমার এক কলিগ অপেক্ষা করছে ভাগ্নিকে বিয়ে করার জন্য। ভাগ্নি বিয়ে করায় তাদের যুক্তি হলো "আদরের ভাগ্নিকে অন্য পুরুষ বিয়ে করে কষ্ট দেবে কাজ করাবে এটা মানা যায় না, তাই আমরাই বিয়ে করি"। আমি অনেক চেষ্টা করেছি কলিগকে বোঝানোর জন্য যে ভাগ্নি নিজের মেয়ের মতো, তাছাড়া একটা জেনারেশন গ্যাপ পড়ে যাচ্ছে, তাই এটা করিস না। ট্রি স্টাকচার একে বুঝিয়েছি - হালায় ভাগ্নি বিয়ে করবেই।
তসলিমার এক বইয়ে পড়েছি ঝাড়খন্ডে ৩/৪/৫ ভাইয়ের মধ্যে বড় ভাই বিয়ে করে আর সবাই ভোগ করে। ওখানে নাকি মেয়ে কম, কন্যাভ্রূন আগেই হত্যা করা হয়। কন্যা ভ্রুন অবশ্য ভারতের অনেক প্রদেশেই হত্যা করা হয়। জিওগ্রাফিতে একবার এক ডকুমেন্টারী দেখিয়েছিলো এই ব্যাপারে।