![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মনোবিজ্ঞানীরা বলছেন, সমাজের মূল্যবোধের পিলারে ক্ষয় সৃষ্টির কারণেই এসব ঘটনা ঘটছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের মনোবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষক মনোবিজ্ঞানী ড. নাসরীন ওয়াদুদ বলেন, লিভটুগেদার বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়। আর এর এ ব্যাপক বৃদ্ধির কারণ হলো আমাদের সমাজে যে পিলারগুলো ছিল তা ক্ষয়ে যাচ্ছে। আমাদের রাষ্ট্রসমাজ তথা পরিবার ধ্বংসের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। পারিবারিক যে শিক্ষাটা সেটাই তারা এখন সেভাবে নিচ্ছে না। আর অপসংস্কৃতির প্রভাব তো আছেই। যাতে প্রভাবিত হয়ে এখনকার ছেলেমেয়েরা এসবের দিকে প্রভাবিত হচ্ছে। উচ্চবিত্ত পরিবারের ছেলেমেয়ের মধ্যে যেমন এর প্রবণতা আছে, এর সঙ্গে সঙ্গে এখন মধ্যবিত্ত পরিবারের ছেলেমেয়েকে এদিকে বেশি ঝুঁকতে দেখা যাচ্ছে। তারা তাদের পারিবারিক সব মূল্যবোধ হারিয়ে এ পথে এগিয়ে যায়। আর এসবের কারণে সমাজ হারিয়ে ফেলছে তার পরিচয়। এখন মানুষ বিবাহ বন্ধনে বিশ্বাসী না। তারা মনে করে এতে অনেক দায়িত্ব, তাই নিজেরা নিজেদের মতো করে এ সম্পর্ক গড়ে তুলছে, যাতে তারা পূর্ণ স্বাধীনতা পেতে পারে। আর এসবের কারণে বাড়ছে ডিভোর্স। ভালবাসা শুধু এখন দেহনির্ভর। যার মধ্যে নেই মনের কোন আবেদন। আর এসবের কারণে দিন দিন সমাজ ধাবিত হচ্ছে ধ্বংসের দিকে।
কাহানী পড়ুন
২| ৩০ শে জুন, ২০১৩ রাত ১১:৫১
নীল জানালা বলেছেন: মওলানার সামনে দোয়া দরুদ পৈড়া কিংবা আগুনের চারদিকে বৃত্তাকারে ঘুইরা কিংবা চার্চে পাদ্রীর সামনে একজন আরেকজনরে চুমা দিয়া আমরা যে ধর্মসিদ্ধভাবে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হৈ, তারপরে আমরা কি করি? নিশ্চয়ই একত্রবাস বা লিভটুগেদারই করি। কিন্তু যারা কোন ধর্ম মানেনা তারা যদি ঐসব আনুস্ঠানিকতাকে পাশ কাটিয়ে শুধুমাত্র পারস্পরিক বিশ্বাস আর ভালোবাসাকে পুঁজি করে একত্রবাস করে তাইলে আর মানুষের এত গাত্রদাহ হয় কেন? এতে পিলার টিলার ধ্বসায়া দেওয়ার কোন কারনতো দেখিনা। বরং এইটারে সামাজিক বিবাহ হিসাবে আখ্যা দেওয়া যাইতে পারে।
৩| ০১ লা জুলাই, ২০১৩ সকাল ৮:৪১
তামা বলেছেন: যার যা খুশি তাই করুক আপনার এত মাথা বেথা কেন ? লাইফে কন দিন কন মেয়েকে কিছু করেন নাই । এখন ও ভারজিন না কি !!!!!!!!!
©somewhere in net ltd.
১|
৩০ শে জুন, ২০১৩ রাত ১১:৪২
হারকিউলিস বলেছেন: