![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
১) খুব মনোযোগ দিয়ে আন্তরিকতার সহিত রুগীর বাবা মা , ভাই কে রুগীর বর্তমান অবস্থা সম্পর্কে বুঝিয়ে বলে পাশের আরেকজন রুগী দেখতে গেলেন। হটাত আগের রুগির দেবরের ছোটো শালা এসে পূর্বের রুগির অবস্থা সম্পর্কে পুনরায় আপনার কাছে জানতে চাইবে। কেমন লাগে তখন????
২) ২ দিন না খাওয়া রুগীকে আজ থেকে মুখে খেতে বললেন । শুরু হয়ে যাবে প্রশ্নের বান ।
-মুরগীর মাংস খাওয়ানো যাবে?
--জ্বি যাবে
-ঝোল বেশি দিয়া না মাখা মাখা করে?
--স্বাভাবিক যেভাবে বাসায় রাধেন সেভাবে
-ফার্ম না দেশি?
--যেকোনো একটা হলেই চলবে
-ফার্মের মুর্গীতে চর্বি বেশি না?
গগগ ..........ররররররররররররররররররররররর
৩) রাউন্ড দিচ্ছেন কিংবা কোনো সমস্যা হয়েছে কিনা দেখতে রুগীর বেডের কাছে গিয়েছেন। আপনাকে বিন্দুমাত্র সম্মান না দেখিয়ে দিব্যি রুগীর এটেন্ডেন্স বিছানায় পা চেগিয়ে বসে আছে । সেখানে বসে বসেই সে রুগীর হিস্ট্রি দিচ্ছে। মনটা তখন কি চায় বলেন তো ডিয়ার আপু এন্ড মেশোমশাই?
৪) হাসপাতালে ফ্রি ওষুধ পাচ্ছে তারপরেও যখন বারবার আপনার কাছে জানতে চাইবে বাইরে থেকে কিছু কিনতে হবে কিনা , আবার বাইরে থেকে কিনতে দিলে অভিযোগের সুরে বলবে সরকারি হাসপাতালে দেখি কিছুই নাই। এবার ঠ্যালা সামলান।
৫) নাকের নীচে গোফ না থাকের কারনে কিংবা সদ্য পাশ তরুন চিকিৎসক হওয়ার দরুন রুগী এবং তার এটেন্ডেন্স যখন আপনাকে ভাই কিংবা আপু বলে ডাক দিবে । অথচ পাশেই দাঁড়ানো ইউনিফরমধারি আনসার কিংবা পুলিশ সদস্যকে ঠিকই স্যার বলে সম্বোধন করে।
৬) নন কো অপারেটিভ রুগির ৭/৮ জন এটেন্ডেন্স রুগীকে ঘিরে রেখেছে , বার বার বলার পরেও ভীড় কমছে না। এরই মাঝে দুইবার ক্যানুলা এবং নাকে নল খুলে ফেলেছে রুগী। তাইলে এতো মাইনসের দরকার কি ?? সার্কাস দেখতে আইছো মিয়া???
৭) কোপা কুপি করা রাজনৈতিক নেতা আসছে মাথায় সিলাই দিতে। অপারেশন থিয়েটারে গিয়েই তার কান্নাকাটি শুরু । ভাই আমার দুলাভাইরে একটু আইতে বলেন উনি পাশে থাকুক । মনটা চায় দুলাভাইয়ের হাতে নিডেল হোল্ডার ধরাইয়া দিয়ে বলি “ নেন দুলাভাই বিসমিল্লা বলে শুরু করেন” ।
৮ ) রুগীর অবস্থা দেখে ভর্তি দিতে চাইলেন কিন্তু রুগী থাকবেনা । ওষুধ কিনে বাসায় খাবে। রুগির মর্জি মত বেবস্থাপত্র লিখে রুমে গিয়ে বসলেন । ৫ মিনিট পর দরজায় আবার করাঘাত । ভাবলেন নিশ্চয় নতুন রুগি আসছে , কিন্তু না সেই পুরান রুগিটাই , তারা এখন ভর্তি হতে চায়।তাইলে বাপ আগে আমারে দিয়া বেবস্থাপত্রটা লিখাইলি কেন??????? রুগির মর্জি মত চিকিৎসা চলবে এখানে চিকিৎসক দর্শক মাত্র।
৯)গতকালই ড্রেসিং করছেন রুগীর তারপরেও বড় স্যারের রাউন্ডের সময় অস্বীকার করে বসবে ড্রেসিং এর কথা । বিনিময়ে স্যারের মৌখিক ধোলাই এর স্বীকার আপনি।
১০) হাসপাতালে ভর্তি রুগির অভিযোগ ,সিস্টার কোন ওষুধই দেয় না । সেই সকালে দুটা ইঞ্জেকশান দিছেতো এই দুপুর গড়িয়ে বিকাল হয়ে গেলো আর ওষুধ দেয়ার নাম নাই।ফাইল ঘেটে দেখলেন সব ওষুধের ডোজ ইন্টারভাল মিনিমাম ১২ ঘন্টা। এতো বুঝদার রুগীর জন্যে ঘন্টায় ঘণ্টায় ১০ মিলি ডিস্টিল্ড ওয়াটার ফাইলে সংযুক্ত করার জোর দাবি জানাই। পেসান্ট সাটিসফেকশান বলেতো একটা কথা আছে ভাই।
** চিকিৎসকেরা , রুগী আর তাদের এটেন্ডেন্সদের মতই রক্ত মাংসে গড়া মানুষ । তাদেরো রাগ অভিমান থাকে। পন্ডিতি না করে সুন্দর ব্যাবহার এবং সম্মান দিয়ে আপনি তাদের কাছ থেকে সরবোচ্চ সেবা আন্তরিকতার সাথেই পেতে পারেন**
(ফেসবুক হইতে সংগৃহিত )
১৯ শে জুলাই, ২০১৩ ভোর ৪:৪৭
ছািব্বর বলেছেন: কথা গুলো সত্যি ।
২| ১৮ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ৯:৩৫
আশীষ কুমার বলেছেন: এরকম আর করবো না। (যদিও আমি ডাক্তারদের কিছু জিগাই না। ডাক্তাররে যে জিগায় আমি তারে জিগাই কী কৈছে)
১৯ শে জুলাই, ২০১৩ ভোর ৪:৪৭
ছািব্বর বলেছেন: তারাও ভালো ব্যবহার আশা করে ।
৩| ১৮ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ৯:৩৬
তাসনুভা সাখাওয়াত বীথি বলেছেন: একজন রুগীকে মাত্র দেখা শেষ হল । অন্যএকজন রুগীকে দেখতেছি। ঠিক সেই মুহুর্তে একটু আগে দেখা রুগীর গার্ডিয়ান এসে যদি বলে প্লিজ আমার পেসেন্ট কে আর একটু দেখেন । সব ঠিক আছে তো ??
জবাবে আমার কি বলা উচিৎ সেটা চিন্তা করতে পারিনা । যদি ধমক দেয় মন খারাপ করবে । বলবে ডাক্তার খারাপ , বেয়াদব একটা মেয়ে , ডাক্তার হয়েছে তাই ভাব দেখাচ্ছে
তাই নিরুপায় হয়ে এসব সহ্য করা ছাড়া আপাতত আর কিছুই করার নায় ।
** চিকিৎসকেরা , রুগী আর তাদের এটেন্ডেন্সদের মতই রক্ত মাংসে গড়া মানুষ । তাদেরো রাগ অভিমান থাকে। পন্ডিতি না করে সুন্দর ব্যাবহার এবং সম্মান দিয়ে আপনি তাদের কাছ থেকে সরবোচ্চ সেবা আন্তরিকতার সাথেই পেতে পারেন* সহমত ।
১৯ শে জুলাই, ২০১৩ ভোর ৪:৫২
ছািব্বর বলেছেন: এই একটা পেশা যেখানে মানুষের জীবন জড়িত । আমরা যদি ডাক্তারদের সাথে ভালো ব্যবহার করি তা আমার রুগির জন্য ভালো ।
যেহেতু এই ব্যাপারে মানুষের জ্ঞান কম তাই একই জিনিষ একাধিক লোক কে বুঝানো অনেক কষ্টের ।
দেখা যায় রুগির লোকজন একই জিনিষ একাধিক ডাক্তারকে জিজ্ঞেষ করে। একটু অলট পালট হলেই অবস্থা খারাপ করে দেয় ।
৪| ১৮ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ৯:৫৯
মদন বলেছেন: +++++++++++++++++++++++++
১৯ শে জুলাই, ২০১৩ ভোর ৪:৫৩
ছািব্বর বলেছেন: ধন্যবাদ ।
৫| ১৮ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১০:১২
অডি বলেছেন: ডিজ+ইজ=ডিজিজ
ডাক্তার সুস্থ আর রোগী অসুস্থ।
ডাক্তার অনেক জানে আর রোগী অনেক কম জানে।
এই বেসিক টুকু না বুঝে ডাক্তার'রা যদি রোগী'র আর তার পেরেশান , অসহায়, কমজানা স্বজনদের কাছ থেকে ডাক্তার এর সহযোগী'র মত ব্যবহার আশা করে- তাহলে ঐ ডাক্তারকে আমি ডাক্তার মনে করিনা।
আমি সবসময়ই ভাল ডাক্তারদের মাঝে প্রচন্ডরকম অবজারভেশন ক্ষমতা দেখিছি আর তারা সেই অনুযায়ী সেরা আচরণটাই করেন। আর তাদের দেখেই মনে হয় স্রষ্ঠা'র সাক্ষাত প্রতিনিধি কাউকে দেখছি।
১৯ শে জুলাই, ২০১৩ ভোর ৪:৫৪
ছািব্বর বলেছেন: ডাক্তার ও মানুষ ।
৬| ১৮ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১০:১৩
পড়শী বলেছেন: বেশীর ভাগ ক্ষেত্রেই একমত। শুধু একটা বাদে।
আমাদের দেশের শিক্ষিত মানুষগুলো (ডাক্তার, ইঞ্জিনীয়ার, পুলিশ, শিক্ষক, আর্মী অফিসার) মোটামুটি সবাই আশা করে, যে সাধারণ মানুষ তাঁকে 'স্যার' সম্বোধন করুক। অনেকে 'স্যার' না ডাকলে খুবই মাইন্ড করে।
এর কারণ কি?
বৃটিশ শাসনের স্মৃতি আমাদের জীনে রয়ে গিয়েছে?
১৯ শে জুলাই, ২০১৩ ভোর ৪:৫৬
ছািব্বর বলেছেন: অবস্থা অনুযায়ী মানুষ সম্মান পাওয়ার যোগ্য । মুর্খ রাজনিতিবিদরা যদি পায় তাইলে এরা পাবেনা কেন ?
৭| ১৮ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১০:১৭
মোঃ মাহমুদুর রহমান বলেছেন: কি করবেন ভাই এই রকম হবে জেনেই তো ডাক্তারী পড়েছেন। আসলে আমরা এই রকমই, এই দেশে চাকরী করতে গেলে এটা সহ্য করতে হবে। মন খারাপ করেন না ভাই।
১৯ শে জুলাই, ২০১৩ ভোর ৪:৫৭
ছািব্বর বলেছেন: অনেকে আছে ভালো ব্যবহার করার পরেও গালি দেয় ।
৮| ১৮ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১০:১৭
অমিয় উজ্জ্বল বলেছেন: ৫ no karonta bad deya jete pare. Eta man to man vary korte pare. "Tachhara sir sombodhon shunar jonyo daktar ra eto lalayito keno" durjon ra erokom comment o kore felte pare.
১৯ শে জুলাই, ২০১৩ ভোর ৪:৫৮
ছািব্বর বলেছেন: নাকের নীচে গোফ না থাকের কারনে কিংবা সদ্য পাশ তরুন চিকিৎসক হওয়ার দরুন রুগী এবং তার এটেন্ডেন্স যখন আপনাকে ভাই কিংবা আপু বলে ডাক দিবে । অথচ পাশেই দাঁড়ানো ইউনিফরমধারি আনসার কিংবা পুলিশ সদস্যকে ঠিকই স্যার বলে সম্বোধন করে
এখানে তুলনা বুঝানো হয়েছে। এখনো মানুষ ডাক্তারদের ভাই বলে দাকে কিন্তু কিছু মনে করেনা।
৯| ১৮ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১০:১৭
পয়গম্বর বলেছেন: হাসপাতালে ডাক্তারের সাথে রোগীদের প্রকৃতি আচরণের পেন্সিল স্কেচ করার জন্যে লেখককে ধন্যবাদ। তবে আমার মতে, এটিও আমাদের মনে রাখতে হবে, 'অসুখ' বিষয়টি সেনসেটিভ, অর্থাৎ পরিবারের কোন ব্যাক্তি অসুস্থ হয়ে পড়লে আপনজনেরা প্রকৃত অর্থেই চিন্তিত হয়, আবেগের বশবর্তী হয়। আবার এদের মাঝে রোগীর সাথে আসা কিছু আত্মীয়-স্বজন/ পরিচিত ব্যক্তিগণ 'লোক-দেখানো' ব্যাতি-ব্যস্ততা দেখান। সুতরাং একজন ভালো ডাক্তার শুধু সঠিক চিকিৎক হলেই চলবেনা, তার ভালো 'ম্যানেজার' হওয়াটাও জরুরী।
১৯ শে জুলাই, ২০১৩ ভোর ৪:৫৯
ছািব্বর বলেছেন: আপনার কথা সত্যি । বহু ডাক্তার এখন তাই করে। কিছু করার নাই ।
১০| ১৮ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১০:১৯
পাকাচুল বলেছেন: একজন ডাক্তার যখন আপনার মা'কে হাসপাতালে ''ঐ বেটি, এদিকে আয়''-- বলবে, তখন ডাক্তার সম্পর্কে আপনার অনূভূতি কেমন হবে?
১৯ শে জুলাই, ২০১৩ ভোর ৫:০১
ছািব্বর বলেছেন: রুগিকে মা বোন, ভাই বাবা ডাকা নিয়মিত অভ্যাস ডাক্তারদের কারন এতে রুগিরা আস্বাশ পায় । প্রশান্তি লাভ করে।
১১| ১৮ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১০:২১
লিন্কিন পার্ক বলেছেন:
লেখাটা কি আপনার ?
১৯ শে জুলাই, ২০১৩ ভোর ৫:০২
ছািব্বর বলেছেন: ফেসবুক হইতে সংগৃহিত কিন্তু আমার মনের কথা । তাই সবার সাথে শেয়ার করলাম। উল্লেখ করে না দেওয়ার জন্য দুখিত ।
১২| ১৮ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১০:৪৪
অচিনপাখি বলেছেন: ৩ আর ৫ নম্বর দুটো আরেকটু ভেবে দেখেন।
১৯ শে জুলাই, ২০১৩ ভোর ৫:০৩
ছািব্বর বলেছেন: ভেবে দেখলাম । খুব কমন না হলেও এমন ঘটে ।
১৩| ১৮ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১১:১৬
রাজীব বলেছেন: ৫) নাকের নীচে গোফ না থাকের কারনে কিংবা সদ্য পাশ তরুন চিকিৎসক হওয়ার দরুন রুগী এবং তার এটেন্ডেন্স যখন আপনাকে ভাই কিংবা আপু বলে ডাক দিবে । অথচ পাশেই দাঁড়ানো ইউনিফরমধারি আনসার কিংবা পুলিশ সদস্যকে ঠিকই স্যার বলে সম্বোধন করে।
এটাতে একমত হতে পারলাম না। আমি নিজেও সরকারী চাকুরী করি, কেউ স্যার না বলে ভাই বললে কখনো খারাপ লাগে না।
নিজের ধ্যান ধারনা একটু চেন্জ করুন।
ডাক্তারি পেশা সত্যিই একটি মহৎ পেশা। মাঝে মাঝে আফসুস হয় কেন ডাক্তার হলাম না। কারন একজন ডাক্তার খুব সহজে অনেকে উপকার করতে পারে।
১৯ শে জুলাই, ২০১৩ ভোর ৫:০৪
ছািব্বর বলেছেন: এখনে তুলনা দেখানো হয়েছে ।
মানুষ কে তার অবস্থান অনুযায়ী সম্মান দেওয়া উচিত ।
১৪| ১৯ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ১২:০২
ডিএইচ৫০০ বলেছেন: ৫) নাকের নীচে গোফ না থাকের কারনে কিংবা সদ্য পাশ তরুন চিকিৎসক হওয়ার দরুন রুগী এবং তার এটেন্ডেন্স যখন আপনাকে ভাই কিংবা আপু বলে ডাক দিবে । অথচ পাশেই দাঁড়ানো ইউনিফরমধারি আনসার কিংবা পুলিশ সদস্যকে ঠিকই স্যার বলে সম্বোধন করে
স্যার বলার বিষয়ে কেন আপনার এই মতামত ? বিদেশে কেউ কাউকে কখনো স্যার বলতে দেখিনি। সবাই সবাইকে নাম ধরে ডাকে। বিদেশে ইউনিভার্সিটির বড় মেডিসিনের হেডকেও কখনো স্টুডেন্ট স্যার বলে ডাকে না। বরং স্যার স্যার করলে তারা মাইন্ড করে।
১৯ শে জুলাই, ২০১৩ ভোর ৫:০৫
ছািব্বর বলেছেন: এখনে তুলনা দেখানো হয়েছে ।
মানুষ কে তার অবস্থান অনুযায়ী সম্মান দেওয়া উচিত ।
১৫| ১৯ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ১:১২
অমিয় উজ্জ্বল বলেছেন: কারো আত্মীয় বা স্বজন অসুস্থ হলেই একজন লোক অসহিষ্ঞু আর কান্ডজ্ঞানহীন হয়ে যাবেন, এবং ডাক্তার সিস্টারকে তার হ্যাডম প্রদর্শন করবেন এটা ঠিক নয়। মূলত এই অজুহাতটি অসৌজন্য আচরণে অভ্যস্ত লোকেরাই ব্যবহার করে থাকেন। ভদ্রব্যবহার ডাক্তারের যেমন দায়িত্ব তেমনি এটা তার প্রাপ্যও। ডাক্তার এবং রোগীকে দুটি আলাদা পক্ষ হিসেবে না ভেবে লেখার বাস্তব সত্যগুলিকে সবারই রিয়েলাইজ করে তার আচরণটি ঠিক করা উচিত। ডাক্তাররাও অনেক সময় অসুস্থ বাচ্চা বা স্ত্রীকে ঘরে রেখে ডিউটি করতে যায়। তাহলে কি আমরা ধরে নেব যে এই অজুহাতে তিনিও খারাপ ব্যবহার করতে পারেন, বা বেকুবের মত কথিা বলতে পারেন?
স্যার সম্বোধনটি এখানে সিম্বলিক। কলোনিয়াল মেন্টালিটির কারণেই বোধ হয় আমরা উর্দি পরাদের একটু সমীহের চোখে দেখি। তবে ডাক্তাররা কেন এপ্রোন পরতে চায়না বিশেষত ছেলে ডাক্তাররা , সেটা নিয়ে একটা গবেষণা হতে পারে। নাকের নিচে গোফ না থাকা চ্যাংরা ডাক্তাররা সঠিক ড্রেসকোড আর ব্যক্তিত্ব দিয়ে বয়সজনিত সমস্যাটিকে উতরাতে পারেন। কিন্তু অধিকাংশ তরুন চিকিতসককেই এই বিষয়টি নিয়ে মাথা ঘামাতে দেখিনা। তারা বরং জিন্স শর্টশার্ট ফতুয়া প্রভৃতি পরিধান করে চ্যাংড়াতর হবার একটা চেষ্টা করেন।সঠিক টোনে এবং ভঙ্গিতে কথা বলা , পেশা এবং বয়স অনুযায়ী সঠিক পোশাক ব্যাক্তিত্ব ফুটিয়ে তুলতে সাহায্য করে। এটা পরিক্ষীত।
১৯ শে জুলাই, ২০১৩ ভোর ৫:০৬
ছািব্বর বলেছেন: ধন্যবাদ সুন্দর করে বলার জন্য ।
১৬| ১৯ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ১:২২
অমিয় উজ্জ্বল বলেছেন: আরেকটা কথা,আমি বাইরের কয়েকটি বড় হাসপাতালে দেখেছি রোগীর লিগেল গার্জিয়ান বা মনোনীত এক দুজন গার্জিয়ান ছাড়া বাকিদের কাছে এবং নির্দৃষ্ট ভিজিটিং আওয়ার ছাড়া অন্য সময়ে রোগীর অবস্থা সম্পর্কে কোন রকম ব্রিফিং করা হয়না। আমাদের দেশে কখনো কখনো প্রতি দশ মিনিট পর পর একজন করে এটেনডেন্ট আসে এবং প্রত্যেকেই নিজের গুরুত্ব বোঝানোর জন্য ডাক্তারের রুমে এসে ভ্রু কুচকায়ে বলবে “ আমার রোগীটার কি অবস্থা”। “আমার ভাইয়ের পরিচিত তাড়াশ উপজেলার ওসি সাহেব একটু কথা বলবেন, নেন কথা বলেন ” বলে মোবাইল ফোন এগিয়ে ধরা লোকের দেখা প্রতিদিন এক দুইটা পাওয়া যাবেই।
১৯ শে জুলাই, ২০১৩ ভোর ৫:০৬
ছািব্বর বলেছেন: আপনার কথা শতভাগ সত্যি ।
১৭| ১৯ শে জুলাই, ২০১৩ ভোর ৪:৫১
খেয়া ঘাট বলেছেন: ঠিক বলেছেন। সহমত।
++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++
একগুচ্ছ প্লাস।
তো ডিয়ার আপু এন্ড মেশোমশাই?--- মীরাক্কেলের অপূর্বকে মনে পড়লো।
১৯ শে জুলাই, ২০১৩ ভোর ৫:০২
ছািব্বর বলেছেন: ধন্যবাদ
১৮| ২১ শে জুলাই, ২০১৩ দুপুর ২:২৬
টেস্টিং সল্ট বলেছেন: হাস্তেই আছি।
©somewhere in net ltd.
১|
১৮ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ৯:৩০
ঢাকাবাসী বলেছেন: বাস্তবে এরকমটাই ঘটে। খুবই বিরক্তিকর।