নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ছািব্বর

ছািব্বর › বিস্তারিত পোস্টঃ

কওমি মাদ্রাসায় সমকাম- কওমি মাদ্রাসার বেশিরভাগ আলেমই আসলে জালেম

২৭ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ২:০৪

ইসলাম ধর্মমতে সমকাম একটি জঘন্য হারাম কাজ হলেও বছরের পর বছর এ অপকর্মটি অবলীলায় করে যাচ্ছেন কওমি মাদ্রাসার যৌনবিকারগ্রস্ত কিছু শিক্ষক। এদের কবলে পড়ে প্রতিবছর অনেক কওমিশিক্ষার্থী মাদ্রাসা ছাড়তে বাধ্য হয় বলে জানিয়েছে কওমি মাদ্রাসার একাধিক দায়িত্বশীল সূত্র। তাদের মতে, বাংলাদেশের কওমি মাদ্রাসাগুলো শুরুতে দারুল উলুম দেওবন্দের সিলসিলা অনুসারে পরিচালিত হলেও বর্তমানে সেই দ্বীনি ধারা থেকে বিচ্যুত। এখন কওমি মাদ্রাসা মানেই ব্যবসা ও রাজনীতি।



গত ৩ জুন আশুলিয়ার হাফিজিয়া ইসলামিয়া মাদ্রাসার ৮ বছরের শিশুশিক্ষার্থী গোলাম রাব্বীকে বলাত্কারের পর হত্যা করে ওই মাদ্রাসারই শিক্ষক হাফেজ মাওলানা মোশাররফ হোসেন। এ ঘটনায় মাদ্রাসাটি থেকে শিক্ষার্থীদের ফেরত নিয়ে গেছেন অভিভাবকরা এবং দেশজুড়ে উঠেছে সমালোচনার ঝড়।



শিক্ষার্থীদের জোরপূর্বক সমকামে বাধ্য করার ঘটনা কওমি মাদ্রাসায় নতুন নয়। তবে বলাত্কারের পর হত্যার ঘটনা এই প্রথম। ২০০৬ সালে মৌলভীবাজারের দারুল উলুম মাদ্রাসার এক ছাত্রকে জোরপূর্বক সমকামে বাধ্য করায় শিক্ষার্থীদের তুমুল আন্দোলনের মুখে মাদ্রাসা থেকে বের করে দেওয়া হয় প্রিন্সিপাল মাওলানা মঞ্জুরুল ইসলামকে। ২০১১ সালের ১৩ জুলাই নেত্রকোনার আটপাড়ার কুতুবপুরে এক ছাত্রকে একটি রুমে আটকে রেখে বলাত্কার করেন শিক্ষক জাকির হোসেন।



২০০৫ সালে আঞ্জুমানে মুফিদুল ইসলাম মাদ্রাসার ৫ ছাত্র (যাদের বয়স ৮ থেকে ১০ বছর) যৌননির্যাতনের অভিযোগে সূত্রাপুর থানায় একটি মামলা করে। পরবর্তী সময়ে ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট ননী গোপাল বিশ্বাসের আদালতে দেওয়া জবানবন্দিতে তারা জানায়, এ ঘটনায় কয়েকজন সিনিয়র ছাত্রও জড়িত। তদন্তে হোস্টেল সুপার মোসলেহ উদ্দিনের জড়িত থাকার প্রমাণ পায় পুলিশ।



দেশের বিভিন্ন কওমি মাদ্রাসায় এভাবে শিক্ষার্থীদের ওপর যৌননিপীড়ন চলে আসছে যুগ-যুগ ধরে। তবে এসব খবর কমই আসে মিডিয়ায়। আসতে দেওয়া হয় না।



ইসলামে সমকামের তীব্র বিরোধিতা ও শাস্তির কথা বলা হয়েছে। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ নারীদের ছেড়ে পুরুষদের সঙ্গে কাম চর্চাকারীদের সীমালঙ্ঘনকারী উল্লেখ করে তাদের ওপর অগ্নি-পাথর বর্ষণের কথা বলেছেন। এমনকী হাদিস শরীফেও মহানবী সা. বলেছেন, যদি অবিবাহিত পুরুষগণ ‘পায়ু-কাম’-এ লিপ্ত হয়, তাকে পাথর-ছুড়ে হত্যা করতে হবে। (আবু দাউদ শরীফ ৪৪৪৮)।



সুত্র



সুত্র-২

মন্তব্য ১৭ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১৭) মন্তব্য লিখুন

১| ২৭ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ৩:১৫

জুলিয়ান সিদ্দিকী বলেছেন: এইসব নিয়া আমাদের নেতারা কিছু কইবেন না। কারণ তাতে তাদের ভুট কইম্যা যাইতে পারে।

২৭ শে জুলাই, ২০১৩ ভোর ৪:১১

ছািব্বর বলেছেন: এভাবেই তারা নিজেদের বিলিয়ে দেয় ।

২| ২৭ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ৩:২৬

নষ্ট ছেলে বলেছেন:
"কওমি মাদ্রাসার বেশিরভাগ আলেমই আসলে জালেম"

"অপকর্মটি অবলীলায় করে যাচ্ছেন কওমি মাদ্রাসার যৌনবিকারগ্রস্ত কিছু শিক্ষক।"

আপনার নিজের লেখায়ই কন্ট্রাডিকশন।

২৭ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ৩:৫২

ছািব্বর বলেছেন: আপনি কি তাদের সমর্থন করছেন ?

৩| ২৭ শে জুলাই, ২০১৩ ভোর ৪:০৩

মোমেরমানুষ৭১ বলেছেন: এই কুকামটা কি আপনিও করেন?

২৭ শে জুলাই, ২০১৩ ভোর ৪:১০

ছািব্বর বলেছেন: নিজের পরিচয় দেওয়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ । আপনি যে একই ঘরানার লোক তা আপনার মন্তব্য দিয়ে বুঝিয়ে দিলেন ।
তাওবা করে ভালো হয়ে যান , নইলে পাবলিকের প্যাদানি খাইয়া দোড়াইতে থাকবেন ।

৪| ২৭ শে জুলাই, ২০১৩ সকাল ১০:৩৩

তারেক বলেছেন: এরা কওমি মাদ্রাসার আলেম না ,এরা হচ্ছে আলিয়া মাদ্রাসা থেকে পাশ করা আলেম। তাদের অবস্থা তো এমন হবেই।

২৭ শে জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১:৪২

ছািব্বর বলেছেন: হাসাইলেন ।
কাজ করে শিখছে কওমিতে, কাজ অরে কওমিতে আর পাশ করে আলিয়া থেকে !! আপনার মাথা ঠিক আছে তো ?
কওমি মাদ্রাসার ইতিহাস জানেন ?

৫| ২৭ শে জুলাই, ২০১৩ সকাল ১০:৪৮

ভাল ছাত্র বলেছেন: ২০০৫ সালে আঞ্জুমানে মুফিদুল ইসলাম মাদ্রাসার ৫ ছাত্র (যাদের বয়স ৮ থেকে ১০ বছর) যৌননির্যাতনের অভিযোগে সূত্রাপুর থানায় একটি মামলা করে। পরবর্তী সময়ে ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট ননী গোপাল বিশ্বাসের আদালতে দেওয়া জবানবন্দিতে তারা জানায়, এ ঘটনায় কয়েকজন সিনিয়র ছাত্রও জড়িত। তদন্তে হোস্টেল সুপার মোসলেহ উদ্দিনের জড়িত থাকার প্রমাণ পায় পুলিশ।




পত্রিকায় এসেছিল বিষয়টি।

২৭ শে জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১:৪৩

ছািব্বর বলেছেন: এরাও একই সুত্রে গাথা ।

৬| ২৭ শে জুলাই, ২০১৩ সকাল ১১:৪৫

ভাবসাধক বলেছেন: ইসলামে সমকামের তীব্র বিরোধিতা ও শাস্তির কথা বলা হয়েছে। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ নারীদের ছেড়ে পুরুষদের সঙ্গে কাম চর্চাকারীদের সীমালঙ্ঘনকারী উল্লেখ করে তাদের ওপর অগ্নি-পাথর বর্ষণের কথা বলেছেন। এমনকী হাদিস শরীফেও মহানবী সা. বলেছেন, যদি অবিবাহিত পুরুষগণ ‘পায়ু-কাম’-এ লিপ্ত হয়, তাকে পাথর-ছুড়ে হত্যা করতে হবে। (আবু দাউদ শরীফ ৪৪৪৮)।

২৭ শে জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১:৪৩

ছািব্বর বলেছেন: এদের তাই করা উচিত ।

৭| ০১ লা আগস্ট, ২০১৩ ভোর ৪:০৯

লিঙ্কনহুসাইন বলেছেন: মাদ্রাসার মাওলানারা আর স্কুল কলেজের শিক্ষরা এই সব কি শুরু করছে !!

০৯ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৯:১১

ছািব্বর বলেছেন: এদের মাথা নষ্ট হইসে

৮| ০১ লা আগস্ট, ২০১৩ ভোর ৫:০৩

কসমিক রোহান বলেছেন:
কওমি মাদ্রাসার আলেম সমাজই সকল মুসলিম উম্মাহর কর্ণধার।
মানুষ ভুলের উর্ধে নয়।
স্কুল কলেজ ভার্সিটিতে অহরহ কুকর্মের খবর পাওয়া যায়।
তা আমরা আমলে নেইনা কারন স্কুল কলেজ ভার্সিটি এম্নিতেই নোংরা তা আমরা জানি। ভ্যালেন্টাইন্স ডে, র‍্যাগ ডে ইত্যাদিতে দিবসে হরহামেশাই নোংরামি চলে। কালো কাপড়ে কালো দাগ পড়লে বুঝা যায়না। কিন্তু সাদা কাপড়ে একটু কালো লাগলেই তা দেখা স্পষ্ট ফুটে উঠে, যা আমাদের চোখ টাটায়।




তবে আমার পক্ষ থেকে আপনার জন্য কিছু দাওয়াত রইলো।

ইসলাম কে গোড়া বা রুট লেভেল থেকেজানতে হবে, মাঝখান থেকে ইসলাম কে বোঝা যাবেনা।
আলিফ , বা , তা, ছা থেকে শুরু করা যেতে পারে, বুঝতে পারবেন।
মাঝখান থেকে বুঝা যাবেনা কিছুই।
ইসলাম কে শিখতে হবে এমন কারো কাছে থেকে যার ইসলামী ইলম এসেছে উর্দ্ধক্রমে স্বয়ং রাসুলাল্লাহ (সাঃ) কাছ থেকে।
আপনি কওমি মাদ্রাসায় ভর্তি হয়ে যেতে পারেন। একদম রুট লেভেল থেকেশিখতে পারবেন।
অন্যথায় একজন আলেম এর কাছে যান, যিনি রুট থেকে ইসলাম জেনেছেন।
আমরা যারা জেনারেল সাবজেক্ট এর স্টুডেন্ট তাদের মেন্টালিক সেটাপ এবং লজিক তৈরী হয়েছে আলাদাভাবে যা আমাদেরকে আমাদের নিজেদের পছন্দমত লজিক গ্রহণে কার্যকর ভূমিকা রাখে। আমাদের সুবিধা অনুযায়ী লজিক আমরা মানি।
কোন কিছুর উপর ভাসা ভাসা জ্ঞান নিয়ে অনুমান করে লজিক স্থাপন করলে সেটা অধিকাংশ সময়েই ভুল হয়।
একটা ছোট্ট ভুলেই অনেক বড় ক্ষতি হতে পারে।
তাই সাবধানী থাকা শ্রেয়।

০৯ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৯:১৩

ছািব্বর বলেছেন: আলেমের কাছে শিখতে হইবে কিন্তু তাই বলে জালিমের কাছে নয় ।

একজন সাধারন মানুষের ভুল শুধু তাকে ধ্বংস করে কিন্তু একজন আলেমের ভুল অনেক মানুষ্কে ধ্বংস করে।
আর যে আলেম ভুল করে সে আলেম নয় মুর্খ ।

৯| ০১ লা আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১১:০৩

বাধা মানিনা বলেছেন: জেনে নিন সমকামিতার ভয়ন্কর কয়েকটি খারাপ প্রভাব (সব বয়সীদের অবশ্য পাঠ্য)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.