নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ছািব্বর

ছািব্বর › বিস্তারিত পোস্টঃ

জাকির নায়েক মুসলমান বেশে বিধর্মী পোষাক পরে অনৈসলামিক কাজ করে মানুষকে ধোঁকা দিচ্ছে ।

১০ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১:২৯

জাকির নায়েক মুসলামানদের ধোকা দিচ্ছেন দাবি করে পিস টিভিতে তার বক্তৃতা না শোনার পরামর্শ দিয়েছেন মাওলানা মীর হাবিবুর রহমান যুক্তিবাদী।



গাজীপুর সিটি কর্পোরেশনের ভোগড়া মধ্যপাড়া ঈদগাহ মাঠে শুক্রবার ঈদুল ফিতরের নামাজের আগে বয়ানে মাওলানা যুক্তিবাদী এই পরামর্শ দেন।



ভারতের মহারাষ্ট্রে জন্ম নেয়া জাকির নায়েক পিস টিভির কল্যাণে বাংলাদেশেও পরিচিত মুখ। চিকিৎসা শাস্ত্রে ডিগ্রিধারী জাকির আবদুল করিম নায়েক ধর্মের প্রতি অনুরক্ত হয়ে ইসলাম নিয়ে বক্তৃতা দিয়ে আসছেন।



৪৭ বছর বয়সি জাকির নায়েক নিজের প্রতিষ্ঠিত ইসলামী রিসার্চ ফাউন্ডেশনের প্রেসিডেন্ট। এই ফাউন্ডেশনের মালিকানাধীন পিস টিভিতে জাকির নায়েকের বক্তৃতা প্রচার করা হয়। ইসলাম নিয়ে তার বিভিন্ন বক্তব্য নিয়ে বিতর্ক রয়েছে।



মাওলানা যুক্তিবাদী বলেন, জাকির নায়েক ঈদের নামাজ ও জামাত নিয়ে বিভ্রান্তিকর বক্তব্য দিচ্ছেন।

“জাকির নায়েক ঈদের নামাজের ৫ বা ৭ তাকবিরের যে তথ্য প্রচার করছেন, তা কোনো গোত্র বা দলের হতে পারে। কিন্তু আমাদের দেশের শতকরা ৯০ভাগ মুসলমানই হানাফি মাজহাবের। তারা বছর বছর ধরে ৬ তাকরিরের সঙ্গে ঈদের নামাজ আদায় করে আসছেন।”



“জাকির নায়েক বলেছেন, ঈদের খুৎবা শোনার প্রয়োজন নেই। কিন্তু ঈদের খুৎবা শোনা সুন্নত।”



জাকির নায়েক তার টেলিভিশন চ্যানেলের ব্যবসায়িক স্বার্থে বিভ্রান্তিকর মাসলা-মাসায়েল দিয়ে যাচ্ছেন বলেও দাবি করেন মাওলানা যুক্তিবাদী।



সুত্র

মন্তব্য ৪৩ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৪৩) মন্তব্য লিখুন

১| ১০ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ২:১৭

পরিযায়ী বলেছেন: হুম

২| ১০ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ২:৩৪

মো: আজিজ মোর্শেদ বলেছেন: জাকির নায়েক অনৈক হুজুরদের ভাত মেরে দিচ্ছে!

১০ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১০:০৪

ছািব্বর বলেছেন: শয়তান কি কারো ভাত মারতে পারে ? পারেনা । জাকির ইবলিশের চ্যালা ।

৩| ১০ ই আগস্ট, ২০১৩ ভোর ৫:২১

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: জাকির নায়েক কে ১মে আমি কলমা পড়িয়েছিলাম
B:-/ B-) =p~

১০ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১০:৪৪

ছািব্বর বলেছেন: এরে কালেমা পড়াইলেও লাভ নাই ।

৪| ১০ ই আগস্ট, ২০১৩ ভোর ৬:১৩

দূর আকাশের নীল তারা বলেছেন: ইসলামের পক্ষ নিয়ে জাকির নায়েক যখন বড় বড় নাস্তিক বা ইসলাম বিরোধীদের মুখে ছাই দেন, তখন আপনার বা এদেশের তেতুল-বাদী হুজুরদের মন্তব্য শুনতে ইচ্ছা করে।

১০ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১০:০৬

ছািব্বর বলেছেন: ইবলিশের মত?

সে দেশে কি করে একটা ফকির টিভি চ্যানেল খুলে হিন্দু ধর্মের বিপক্ষে কথা বলে ইসলাম প্রচার করতে দিবে ? যে দেশে মুসলমানের ধর্মিয় স্বাধিনতা নাই , আযান দিতে দেয়না, কোরবানী করতে দেয়না , ইসলাম এর কথা বলতে দেয়না , অকারনে লক্ষ লক্ষ মুসলমান শহিদ করে, যে দেশে বিশ্বহিন্দু পরিষদ , নরেন্দ্র মদি, বিজেপি এর মত কট্রর ইসলাম বিদ্বেষী লোক থাকে সে দেশে কি করে একজন মুসলমান ফকির হয়েও কোটি কোটি টাকা খরছ করে টিভি চ্যানেল খুলে হিন্দু ধর্মের অসঙ্গতি নিয়ে কথা বলতে দিয়ে হিন্দুদের মুসল মান করতে দিবে ?যে দেশে কিছুদিন পুর্বেও সরকারী বাহিনী সরাসরি গুলি করে মুসলমান শহিদ করেছে । তারা কেন এই নালায়েক টাকে ইসলাম প্রচার করতে দিবে ?
যে দেশে ইমরান হাশমি , শাবানা আজমির শুধুমাত্র মুসলমান নাম থাকার কারনে বাড়ী তো দুরের কথা ফ্লাট ও কিনতে পারেনা , এমন কি শারুখ খান কে নিয়ে যারা বাকা কথা বলে সে দেশে কি করে ইসলাম এর কথা বলতে দিবে ?
মানুষের আকল সমঝ নষ্ট হয়ে গেছে । জাকির নালায়েক যে কাফিরদের গড়া একটি বাতিল ফিরকা তা মানুষ বুঝতেছেনা । তা না হলে এখন পর্যন্ত কোন হিন্দু জাকির নালায়েক এর বিপক্ষে কিছু বলেনা কেন ? যেমন আমেরিকা বলেনা সউদি আরবের বিপক্ষে । মুলত সকল বাতিল ফিরকা, বিধর্মীদের বন্ধু ।আর বর্তমানে সবছেয়ে বড় ফিতনা হল এই নালায়েক ।

৫| ১০ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১০:৪৫

দেশপ্রেমিক তারেক বলেছেন: তু্ই তো অনেক কিছু বুঝিস নালায়েক ।এখন ও সময় আছে তওবা কর

১০ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১০:৫৯

ছািব্বর বলেছেন: আপনার ভাষা দেখে অবাক হই নাই কারন এই নালায়েক এর চ্যালাদের ভাষা এমন হওয়াটাই স্বাভাবিক ।
ভাষা শুখুন এবং ইসলাম বুঝুন ।

৬| ১০ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১১:০১

দয়াল সাহেব বলেছেন: আমাদের মওলানারা শুধু দু:খের কাহিনী শুনায় এবং এমন ভাব দেখায় যে, অন্য ধর্ম সম্বন্ধে জানা পাপ । তুলনামূলক বিশ্লেষনধর্মী কোন আলোচনা আজও শুনিনি । মানুষ এখন রেফারেন্স সহ আলোচনা শুনতে চাই যেটা আমাদের মওলানারা জানেন না শুধু বলেন কোরানে আছে বা হাদিসে আছে ।

আর এ কারনে জাকির নায়েক মওলানাদের এত জানের জ্বালা ।

১০ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১১:০৯

ছািব্বর বলেছেন: জাকির নায়েক বলেছে যে,নবী যদি বেঁচেথাকতেন তাহলে আমার ধারনা তিনিও আজকের মিডিয়াকে সম্পুর্ণভাবে ব্যবহার করতেন ।(মিডিয়া এন্ড ইসলাম ১২৭৩)
এই বক্তব্যেও তার কোরান বিরোধীতার প্রকাশ পেয়েছে।আল্লাহ পাক সুরা আল ইমরান ১৬৯ নং আয়াতে নবী উম্মতের মধ্যে সহীদ দেরও মৃত ধারণা করতেও নিষেধ করেছেন “এবং যারা আল্লাহর পথে সহীদ হয়েছেন কখনও তাদের কে মৃত বলে ধারণা করোনা বরং স্বীয় প্রতিপালকের নিকট জীবিত রয়েছেন”।

হাদীছ শরীফ-এ উল্লেখ রয়েছে, আল্লাহ পাক-এর হাবীব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেন, “নবী-রসূল আলাইহিমুস্ সালামগণ স্বীয় রওযা শরীফ-এ জীবিত থাকেন। উনারা রওযা শরীফ-এ নামাযও আদায় করেন।” (তারিখে ইস্পাহান ২/৮৩, ফয়জুল ক্বাদীর ৩/১৮৪, আবু ইয়ালা, দায়লামী শরীফ/৪০৪)

হাদীছ শরীফ-এ বর্ণিত আছে, “আল্লাহ পাক-এর নবী-রসূল আলাইহিমুস্ সালামগণ স্বীয় রওজা মুবারকে জীবিত রয়েছেন এবং উনারা খাদ্যও খেয়ে থাকেন।” (ইবনে মাযাহ, মিশকাত, মিরকাত/৩খণ্ড, ২৪১)।

“নিশ্চয়ই হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম হযরত মুসা আলাইহিস্ সালামকে উনার রওজা মুবারকে নামাযরত অবস্থায় দাঁড়ানো দেখেছেন। অনুরূপভাবে হযরত ইব্রাহিম আলাইহিস্ সালামকে দেখেছেন।” (মিরকাত ৩ জিলদ ২৪১ পৃষ্ঠা)

আর ওলীআল্লাহগণের শানেও বলা হয়েছে, “ওলীআল্লাহগণ মৃত্যুবরণ করেন না। বরং তারা অস্থায়ী জগৎ থেকে স্থায়ী জগতের দিকে প্রত্যাবর্তন করেন।” (মিরকাত ৩য় খণ্ড, ২৪১ পৃষ্ঠা)

জাকির নায়েক খৃষ্টানদের সাথে বিতর্ক করতে গিয়ে এক
প্রশ্নের জবাবে স্বীকার করে এসেছেন যে,
কুরআনে ভুল হতে পারে! (নাউযুবিল্লাহ)-
তথ্যসূত্রঃ ডাঃ জাকিরনায়েক লেকচার সমগ্র,
ভলিয়ম-১, পৃষ্টা-৫১২)


জাকির নায়েক বলেছে যে,দাড়ি রাখা ও টুপি পরার কথা কোরান ও হাদিসে নেই {পোশাকের বিধান পৃঃ ১৩৮৯}[Lecture series by Dr.Zaakir Naik, Developedby AHYA Multi-Media- 12 Enlightening Sessions] তার এই বক্তব্য দ্বারা সে প্রমাণ করেছে সে কতবড় গন্ড মুর্খ ও হাদিস সম্পর্কে অজ্ঞ!
হাদীছ শরীফে হুযুর পাক সাল্লাল্লাহু আলায়হে ওয়া সাল্লাম ঈরশাদ করেন “তোমরা (পুরুষরা) দাড়ি লম্বা করো”।
(মুসলিম শ রীফ ১ম খন্ড ১২২ পৃঃ,তিরমীযি শরীফ হাদিস নং২৭৬৩,নেসাঈ শরীফ)জাকির নায়েক বলেছে যে,গীতা ও বাইবেল পড়া হচ্ছে মুস্তাহাব।(মিডিয়া এন্ড ইসলাম ১২৭৩) মহান আল্লাহ পাক সূরা মায়িদার ৪৪ নম্বর আয়াত শরীফ এ ইরশাদকরেন, “আল্লাহ পাক তিনি যা নাযিল করেছেন সে অনুযায়ী যারা আদেশ-নির্দেশ করবে না তারা কাফির ।” আর কোরান হচ্ছে the complete code of human life.অথচ জাকির নায়েক বিধর্মীদের পুস্তক পাঠ করা কে মুস্তাহাব বলছে এবং তা থেকে আদেশ ও নিষেধাজ্ঞাজারী করে কোরানের আইন অমান্য করার প্রচার চালাচ্ছে ।জাকির নায়েক বলেছে যে, মুসলমানদের জন্য টাই পরা জায়িজ। কারণ বাইবেলের কোথাও টাইকে ক্রুশের প্রতীক হিসেবে উল্লেখ করা হয়নি। সে আরো বলেছে, টাই যদি ক্রুশের মত হয়ে থাকে তবে কুর্তা আরো বেশী ক্রুশের মত। সে আরো বলেছে যে,যে কোন পোশাক পরিধান করা যাবে যদি সেটি শরীয়া বিরোধী না হয়। (নাউযুবিল্লাহ মিন যালিক) [পোশাকের বিধান১৩৭৯ পৃঃ (Muhammed in various world religious scripture- from the CD -"Presenting Islaam and Clarifying Misconceptions –Lecture series by Dr.Zaakir Naik, Developed by AHYA Multi-Media- 12 Enlightening Sessions)] জাকির নায়েক কত বড় মাপের মূর্খ যে সে বাইবেলে ইসলামী আদেশ-নিষেধ খুজে বেড়ায়!মহান আল্লাহ পাক সূরা ইমরান এর ৮৫ নম্বর আয়াত শরীফ এ ইরশাদ করেন, “যে দ্বীন ইসলাম ব্যতীত অন্য কোন ধর্মবা মতবাদের নিয়ম-নীতি গ্রহণ করবে সেটা তার থেকে গ্রহণ করা হবে না এবং সে পরকালে ক্ষতিগ্রস্থদের অর্থাৎ জাহান্নামীদের অন্তর্ভূক্ত হবে ।” আবার হুযুর পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মিশকাত শরীফ এ ইরশাদ করেন,“যে ব্যক্তি যে সম্প্রদায়ের সাথে মিল রাখে, সে তাদের অন্তর্ভুক্ত এবং তার হাশর-নশর তাদের সাথে হবে ।”

৭| ১০ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১১:২১

ডারক্‌জাসটিস বলেছেন: মাজার ব্যাবসায়ি রা নাখশ হবে এটাই সাভাবিক। ভাই যুক্তি বাদি কি ওই গ্রুপের নাকি?

১০ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ২:১৩

ছািব্বর বলেছেন: তাইলে জাকির নায়েক সবছেয়ে বড় ধর্মব্যবসায়ী । এই ফকির এত টাকা ফেল কই ? একটি টিভি চ্যানেল খুলতে কত লাগে তা জানেন ? তাও আবার ভারতে !!!!

৮| ১০ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১১:২৮

রিভানুলো বলেছেন: এইরকম আমি ও শুনি।

১০ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ২:১৪

ছািব্বর বলেছেন: ভালো ।

৯| ১০ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১১:৪৮

জহির উদদীন বলেছেন: স্যূট-টাই কোন ধর্মের বা ধর্মীয় পোষাক....?
যেমন ইহূদি,খৃষ্টান,নাসারা, বৌদ্ধ, হিন্দু ও অন্যান্য....
কিংবা স্যূট-টাই পড়ে ধর্ম প্রচার করা যাবে না এটা ইসলাম ধর্মের কোথায় লিখা আছে.....একটু যদি দয়া করে ক্লিয়ার করে বলতেন খুবই উপকৃত হইতাম...

১০ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ২:১৯

ছািব্বর বলেছেন: পরা যাবে কোথায় লিখা আছে ?
ইসলাম পরিপুর্ন ধর্ম । আমাদের নিজস্ব পোষাক আছে যা হুজুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পরেছেন । তিনি কি বিধর্মীদের পোষাক পরেছেন ? না ।
হাদিছ শরীফে পেয়েছি যে, কিয়ামতের দিন অনেক মানুষকে যখন জাহান্নামে যেতে বলা হবে, তখন তারা তাদের পথভ্রষ্টতার পিছনে মাওলানাদের দোহাই দেবে। তখন মাওলানাদেরসহ তাদেরকেও জাহান্নাম নিক্ষেপ করা হবে।

তাই কোন উলামায়ে ছূ'র ভ্রান্ত যুক্তির আলোকে ভুল ফতোয়া মেনে আমল করা যাবে না। হাদিছ শরীফে আছে,ঐ ব্যক্তি আমার উম্মতের অন্তর্ভুক্ত নয়, যে বিজাতীয়দের সাথে সাদৃশ্য রাখে। (মিশকাত শরীফ)

কাফিরদের সাথে যেহেতু মিল রাখা যাবে না, তাই খ্রিস্টানদের টাই পড়াও হারাম। যেহেতু টাই পড়া খ্রিস্টানদের আমল। কিন্তু, এরপরও জাকির নায়েক টাই পড়াকে জায়িজ বলার কারণে সে হারামকে হালাল করেছে।
নায়েকের যুক্তিঃ

১) সে নাকি বাইবেলে টাই পড়ার কথা খুজে পায় নি, তাই তার চোখে টাই পড়া খ্রিস্টানদের আমল নয়।

২) শার্টও নাকি টাই এর মত দেখতে, তাই টাই পড়া হারাম হলে শার্ট পড়াও নাকি হারাম হবে।
খোড়া যুক্তির খন্ডনঃ

১) খ্রিস্টানরা টাই পড়ে ক্রুশবিদ্ধ ইহুদীকে স্মরণ করার উদ্দেশ্যে। যখন এটা সংঘটিত হয়, তখন তো হযরত ঈসা আলাইহিস সালাম উনাকে আল্লাহ পাক আসমানে তুলে নিয়েছেন। আর, ইনজীল শরীফ নাযিল হয়েছে উনার জীবদ্দশায়। তাহলে ইনজীল শরীফে কি করে টাই পড়ার আমলের বর্ণনা থাকবে? এমনটি আশা করাই তো মূর্খতা। কেননা, উনাকে আসমানে তুলে নেওয়ার পর খ্রিস্টান সম্প্রদায় সেই ঘটনা স্মরণ করার উদ্দেশ্যে টাই পড়ে। এটা তো অবশ্যই খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের আমল যা ইনজীল শরীফে বর্ণিত থাকবে না। আর বাইবেল হল ইনজীল শরীফেরই পরিবর্তিত রূপ।

২) মানুষের ছূরত কেমন? দুই হাত টান করে সোজা হয়ে দাড়ালে মানুষকে কেমন দেখাবে? যখন সেই ইহুদীকে ক্রুশবিদ্ধ করা হল তখন সেই রকমই একটা ছূরত হয়েছিল। সেই ছূরতকে স্মরণ করার জন্যই খ্রিস্টানেরা অনুরূপ ছূরতের টাই ব্যবহার করে। আর যখন শার্ট ব্যবহার করা হয়, সেটা শুধু শরীর আবৃত করার উদ্দেশ্যেই করা হয়। যেহেতু শার্ট মানুষের ছূরতকে আবৃত রাখে, আর ক্রুশও মানুষের ছূরতের অনুরূপ। তাই দুইটার কিছুটা সাদৃশ্য নায়েকের চোখে ধরা পড়েছে। কিন্তু মানুষ শার্ট বা কোর্তা পড়ে লজ্জা নিবারণ করে ফরয আদায়ের লক্ষ্যে; আর খ্রিস্টানেরা টাই পড়ে সেই ঘটনার স্মরণার্থে। নায়েক খ্রিস্টানদের অনুরূপ আমল করায় সেও খ্রিস্টানদের অন্তর্ভুক্ত হয়ে গিয়েছে।

অনেকে আবার খোড়া যুক্তি দিয়ে বলে যে, শীতপ্রধান দেশে যাতে শীত না ঢুকতে পারে, সেজন্য টাই পড়ে। মিথ্যাকে প্রতিষ্ঠিত করার জন্য কত বড় জিহালতি!!! আরে, শার্ট বা কোর্তায় তো বোতাম দিয়েই সেই কাজ করা যায়। আর, সেটাই যদি মূল কারণ হয়, তবে অত বড় লেজ কেন গলায় ঝুলিয়ে দাও হে গোমরাহের দল!

নায়েক সে ইহুদী-খ্রিস্টানদের দালাল, সেটা যারা এখনও বুঝতে পারেননি, তারা তার আমল ভালভাবে লক্ষ্য করে ইসলামী শরীয়ার দিকে ফিরে আসুন। তাহলেই বুঝতে পারবেন।

১০| ১০ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ২:০৮

পিচ্চি হুজুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: জাকির নায়েক বলেছে যে,নবী যদি বেঁচেথাকতেন তাহলে আমার ধারনা তিনিও আজকের মিডিয়াকে সম্পুর্ণভাবে ব্যবহার করতেন ।(মিডিয়া এন্ড ইসলাম ১২৭৩

ঠিকই ত কইছে। আপনি কি মনে করছেন নবীজী এর যুগে যদি প্লেন থাকত তাইলে নবীজী কি চড়তেন না। অবশ্যই চড়তেন। ঠিক একইভাবে মোবাইল থাকলে মোবাইল ও ব্যবহার করতেন।

১০ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ২:২৩

ছািব্বর বলেছেন: এই বিশ্বাস করলে কারো ঈমান থাকবেনা ।
তিনি কি জানতেন না মিডিয়া আসবে কি না আসবে ?
তাহলে কি তিনি হাদীস শরীফ ভুল বলেছেন ? (নাউযুবিল্লাহ)
অনন্তকাল ধরে কি হইবে না হইবে তা তিনি বলে গিয়েছেন তাহলে কি করে বলা যায় তিনি হারাম গ্রহন করতেন ?
সে যামানায় তো কত হারাম কাজ ছিল তিনি কি তা করেছেন ? সে যামানায় হাতে ছবি তোলার মত বহু লোক ছিল , তাহলে উনি আকেন নাই কেন ?
মুলত যাদের মধ্যে কুফরি আক্বিদা রয়েছে তাদের পক্ষেই এমন কথা বলা সম্ভব ।

১১| ১০ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৪:০১

মো: আজিজ মোর্শেদ বলেছেন: আপনার সাথে তর্ক করাই বৃথা। আমাদের ধর্মে জীতি প্রানীর ছবি আকা নিষিদ্ধ তাই ছবি আকার লোক থাকা স্বত্বেও নবীজি ছবি আকাননি।

জাকির নায়েক বলেছে যে,নবী যদি বেঁচেথাকতেন তাহলে আমার ধারনা তিনিও আজকের মিডিয়াকে সম্পুর্ণভাবে ব্যবহার করতেন ।(মিডিয়া এন্ড ইসলাম ১২৭৩

ঠিকই ত কইছে। আপনি কি মনে করছেন নবীজী এর যুগে যদি প্লেন থাকত তাইলে নবীজী কি চড়তেন না। অবশ্যই চড়তেন। ঠিক একইভাবে মোবাইল থাকলে মোবাইল ও ব্যবহার করতেন।


প্লেন ও মোবাইল ব্যবহার করা কোন দিক থেকে হারাম একটু বলতেন কি? কেও তো বলেনি নবীজি বেচে থাকলে এখন হলিবুডের সিনেমা দেখতেন(নাউজুবিল্লাহ)। প্লেন হল একটা বাহন আর মোবাইল হল যোগাযোগের একটা মাধ্যম। এর মধ্যে আমি অন্তত হারামের কিছু দেখিনা।

জাকির নায়েক কোরান হাদিসের রেফারেন্স দিয়েই কথা বলেন। তিনি কখনো বলেননি তাকে অনুসরন করতে। তিনি বলেছেন কোরান ও হাদীস অনুসরন করতে। তিনি কখনো বলেননি যে তার কথায় নির্ভূল ভাবে মেনে নিতে হবে। তিনি যুক্তি ও সুত্র সহকারে তথ্য দিয়ে থাকেন।

ইসলামে পোশাকের ব্যাপারে সুস্পষ্ট বিধান আছে। সুতরাং কোট টাই কোন বিধর্মীয় পোশাক নয়। এটা পরা যাবে। আর তিনি ভুল করে থাকলে অনেক বিশ্ব বিখ্যাত স্কলার আছেন তার ভুল ধরার জন্য। আমার জানা মতে কাবা শরীফের ইমাম তার সাথে একই মঞ্চে এসে বক্তব্য দিয়েছেন।

আর টিভি চালানোর অর্থের কথা বলছেন। এই সারা বিশ্বে একটা পুণাঙ্গ ইসলামিক টিভি চ্যানেল চলবে আর বিশ্বে এত মুসলমান থাকতে চ্যানেল চালানোর টাকার অভাব হবে তা কি করে ভাবলেন। তিনি ইসলামকে মানুষের কাছে অনেক সহজে পৌছে দিচ্ছেন, তিনি দাওয়াতের কাজ করছেন।

তার ভুল থাকলে আপনি তার সমালোচনা করেন কিন্তু যে সকল ভাষা ব্যবহার করছেন তা মোটেও সমর্থন যোগ্য নয়।

১০ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৪:৫১

ছািব্বর বলেছেন: আপনি ও আমার কথা বুঝেন নাই । " হারাম সুস্পষ্ট , হালাল ও সুস্পষ্ট " । কিয়ামত অবধি হারাম হালালের কোন পরিবর্তন হইবেনা । আধুনিকতা আস্তে পারে । যেমন আগে হাত পাখার বাতাস ছিল এখন ফ্যান , এসি। পুর্বে বাহন ছিল গাধা -ঘোড়া কিন্তু এখন ইঞ্জিন চালিত নানা বাহন । অর্থাৎ সময়ের পরিবর্তনে জিনিসের পরিবর্তন হইতে পারে কিন্তু ইসলাম এর হুকুম -আহকাম একই থাকবে ।
যখন ই কোন নতুন বিষয় আসবে তখন দেখতে হইবে উহা শরিয়তে কি বলা আছে । নিজের মনগড়া কিছু করার সুযোগ নাই ।

ছবি আকা তোলা হারাম । তখন হাতে ছিল , এখন ক্যামেরায় । মুদ্রার এপিঠ -ওপিঠ । এখন যদি মনেও করি যে বর্তমান যামানায় টিভি না হলে ইসলাম প্রচার হইবে কিভাবে কিম্ভা একটু ছবি তুলিলে কি হইবে তাহলে সে তো হাদীস শরীফ কে অস্বীকার করল ।
যদি বর্তমান যামানায় ছবি বা টিভি জায়েয হই তাহলে কি নবীজী ভুল হাদীস বলেছেন ?
যে ব্যাপার কোরান -হাদীসে বলা আছে তার ইজমা-ক্বিয়াস হয়না।
বেছে থাকতে অনেক কিছু অস্বীকার করা যাইবে ,অনেক হারাম কে হালাল করা যাইবে কিন্তু মৃত্যুর পর কি হইবে ? তখন কি আল্লাহ মানুষের যুক্তি শুনবেন নাকি উনার এবং উনার নবিজীর ফায়সালা দেখবেন ?
ছবি, টিভি হারাম , বিধর্মিদের পোষাক পরা হারাম , বেপর্দা হারাম যে এসব মানেনা সে কি স্কলার হইতে পারে ? সে কি নিজেকে মুসলমান দাবী করতে পারে ?

১২| ১০ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৪:০২

মেহেদী হাসান '' বলেছেন: ইসলামের গৌরবউজ্জ্বল দিনের ধ্বংস হয়েছে কিছু কুলাঙ্গার মুসলমানের কারণে। আপনারা একতা নষ্ট করেন। মাওলানা মীর হাবিবুর রহমান যুক্তিবাদী ইসলামের ঐক্য নষ্ট করতে চাচ্ছেন। মহান আল্লাহ তায়ালা তাকে ক্ষমা করুন।

১০ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৪:৫২

ছািব্বর বলেছেন: ছবি আকা তোলা হারাম । তখন হাতে ছিল , এখন ক্যামেরায় । মুদ্রার এপিঠ -ওপিঠ । এখন যদি মনেও করি যে বর্তমান যামানায় টিভি না হলে ইসলাম প্রচার হইবে কিভাবে কিম্ভা একটু ছবি তুলিলে কি হইবে তাহলে সে তো হাদীস শরীফ কে অস্বীকার করল ।
যদি বর্তমান যামানায় ছবি বা টিভি জায়েয হই তাহলে কি নবীজী ভুল হাদীস বলেছেন ?
যে ব্যাপার কোরান -হাদীসে বলা আছে তার ইজমা-ক্বিয়াস হয়না।
বেছে থাকতে অনেক কিছু অস্বীকার করা যাইবে ,অনেক হারাম কে হালাল করা যাইবে কিন্তু মৃত্যুর পর কি হইবে ? তখন কি আল্লাহ মানুষের যুক্তি শুনবেন নাকি উনার এবং উনার নবিজীর ফায়সালা দেখবেন ?
ছবি, টিভি হারাম , বিধর্মিদের পোষাক পরা হারাম , বেপর্দা হারাম যে এসব মানেনা সে কি স্কলার হইতে পারে ? সে কি নিজেকে মুসলমান দাবী করতে পারে ?

১৩| ১০ ই আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৪

দয়াল সাহেব বলেছেন: ছবি, টিভি হারাম , বিধর্মিদের পোষাক পরা হারাম , বেপর্দা হারাম যে এসব মানেনা সে কি স্কলার হইতে পারে ? সে কি নিজেকে মুসলমান দাবী করতে পারে ?

ভাইজান উপরের কথাগুলো কিন্তু আপনারই ।

ইসলামের পাঁচটি স্তম্ভবের একটি হলো হজ্ব । সামর্থ্য থাকা সত্বেও সে যদি হজ্ব পালন না করে তাহলে তার ঈমানের অপূর্ণতা থেকে গেল । এখন আপনি বলেন ছবি তোলা ছাড়া হজ্ব করবেন কিভাবে ? নাকি হজ্ব করতে হবেনা ? আর এ ব্যাপারে সৌদি সরকারের কি পদক্ষেপ নেয়া উচিত ?

আর একটু বলবেন কি যে, আরবীয় পোশাক আর ইসলামী পোশাকের মধ্যে পার্থক্য কোথায় ? কারন আমি যতটুকু জানি আবু জেহেলের পোশাক আর অন্যান্যদের পোশাক একই ধরনের ছিল । আপনার মন্তব্য কি ?

১০ ই আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩০

ছািব্বর বলেছেন: সময় পরিবর্তন হইবে কিন্তু ইসলাম পরিবর্তন হইবেনা । সময়ের প্রয়োজনে নানা বিষয় আসবে কিন্তু সেগুলার ফায়সালা করতে হইবে শরিয়ত কি বলে তার উপর । মনগড়া কিছু বলার বা করার কোন সুযোগ নাই ।

যা হারাম করা হয়েছে তা হারাম । যামানার দোহাই দিয়ে হালাল হইবেনা । ছবি তোলা হারাম । যামানার দোহাই দিয়ে তা জায়েয হইবেনা , মুবাহ হইতে পারে ।

চাকরি, ব্যবসা, লেখা-পড়া, পাসপোর্ট, ব্যাংক একাউন্ট, জমি রেজিস্ট্রী ইত্যাদির জন্য ছবি তোলার বিধান-
কেউ কেউ বলে থাকে যে, ছবি তোলা হারাম এটা আমরা মানি ও বিশ্বাস করি তাব কথা হলো সরকার অনেক ক্ষেত্রেই আমাদেরকে ছবি তুলতে বাধ্য করে থাকে। যেমন চাকরি, ব্যবসা, লেখা-পড়া, পাসপোর্ট, ড্রাইভিং লাইসেন্স, ব্যাংক একাউন্ট, জমি রেজিস্ট্রী ইত্যাদি অনেক ক্ষেত্রেই আমরা ছবি তুলতে বাধ্য। শরীয়তে এর ফায়ছালা কি?
এর জবাবে বলতে হয় যে, ইসলাম পরিপূর্ণ দ্বীন। এ প্রসঙ্গে আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ করেন, “আজ আমি তোমাদের জন্য দ্বীন ইসলামকে পরিপূর্ণ করে দিলাম। তোমাদের উপর আমার নিয়ামত সমাপ্ত করলাম। আর ইসলামকেই তোমাদের দ্বীন হিসেবে মনোনীত করে সন্তুষ্ট রইলাম।” (সূরা মায়িদা-৩)
অর্থাৎ দ্বীন ইসলামে সব বিষয়ের ফায়সালাই রয়েছে। তাছাড়া মহান আল্লাহ পাক তিনি যে শুধু দ্বীনকে পরিপূর্ণ করেছেন তাই নয়। বরং এর সাথে সাথে দ্বীন ইসলামকে সহজও করে দিয়েছেন। এ প্রসঙ্গে মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কালামে পাকে ইরশাদ করেন, “মহান আল্লাহ পাক তিনি তোমাদের জন্য দ্বীনকে কঠিন করেননি।” (সূরা হজ্জ-৭৮)
অন্যত্র মহান আল্লাহ পাক তিনি আরো ইরশাদ করেন, “মহান আল্লাহ পাক তিনি তোমাদের জন্য সহজ চান, কঠিন চান না।’ (সূরা বাক্বারা-১৮৫)
অন্যত্র আরো ইরশাদ হয়েছে, “দ্বীনের মধ্যে কোন প্রকার কাঠিন্যতা নেই।” (সূরা বাক্বারা-২৫৬)
আর হাদীছ শরীফে উল্লেখ আছে, “দ্বীন বা শরীয়ত হচ্ছে সহজ।”
তাই ইসলাম কোন ক্ষেত্রেই যেমন বাড়াবাড়ি বা জোড় জবরদস্তী করেনি বা করার অনুমতিও দেয়নি তেমনিভাবে কঠিনও করেনি। বরং সহজ করে দিয়েছে। যেমন- ফরয নামাযের সময় ক্বিয়াম করা বা দাঁড়ানো হচ্ছে ফরয। এখন কেউ যদি এরূপ হয় যে, সে দাঁড়াতে সক্ষম নয় তার ব্যাপারে শরীয়তের ফায়ছালা কি? তার ব্যাপারে শরীয়তের ফায়ছালা হলো সে যদি দাঁড়াতে না পারে তবে সে বসে বসেই নামায আদায় করবে। যেহেতু সে দাঁড়ানোর ব্যাপারে মাজুর বা অক্ষম।
অনুরূপভাবে হারাম খাওয়া সকলের জন্যই হারাম। কিন্তু কেউ যদি একাধারে তিনদিন না খেয়ে থাকে তার নিকট যদি কোন হালাল খাদ্য মওজুদ না থাকে তবে তার ব্যাপারে শরীয়তের ফায়ছালা কি? তার ব্যাপারে শরীয়তের ফায়ছালা হলো- এমতাবস্থায় হারামটা তার জন্য মুবাহ হয়ে যায় জীবন রক্ষার্থে। এ প্রসঙ্গে মহান আল্লাহ পাক তিনি বলেন, “তোমরা মহান আল্লাহ পাক উনাকে ভয় কর তোমাদের সাধ্য ও সামর্থ্য অনুযায়ী।” (সূরা তাগাবুন-১৬)
অর্থাৎ সাধ্যের বাইরে শরীয়ত কাউকে কোন আদেশ করেনি।
মহান আল্লাহ পাক তিনি আরো ইরশাদ করেন, “মহান আল্লাহ পাক তিনি কাউকে তার সাধ্যের বাইরে কিছু চাপিয়ে দেন না।” (সূরা বাক্বারা-২৮৬)
আর উছুলের কিতাবে উল্লেখ আছে, “জরুরত হারামকে ‘মুবাহ’ করে দেয়।” (উছূলে বাযদূবী, উছূলে কারখী)
শরীয়তের পরিভাষায় এরূপ অবস্থাকে ‘মাজুর বা অপরাগতা’ বলা হয়। ফিক্বাহ-এর কিতাবসমুহে এরূপ অসংখ্য মা’জুর এর মাসয়ালা বর্ণিত রয়েছে।

আবু জাহেল সুন্নতি পোষাক পরে নাই যা নবিজী পরেছেন।

১৪| ১০ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:৪৭

মো: আজিজ মোর্শেদ বলেছেন: তাহলে ভাই,
আমার কিছু সমস্যার সমাধান দেন-
১. খ্রিস্টান, বৌদ্ধ বা অন্যন্য ধর্মালম্বী যে পোশাক পরে তা সুতা দিয়ে তৈরী। এক্ষেত্রে আমাদের কি করণীয়। আমরা কি সুতার তৈরী কাপড় পরবো নাকি অন্য কিছু দিয়ে তৈরী কাপড় পরবো?
২. নবীজি(সঃ) এর আমলে কোরান শরীফ পাথরে, চামড়ায় বা বাকলে লিখে সংরক্ষন করা হয়। এখন সেটা কাগজে ছাপা হয়। আপনার মতামত কি?
৩. সেই সময় মুলমানেরাও ঘোড়া ও উটের পিঠে চলাচল করতো, কাফের রাও করতো। এক্ষেত্রে মুসলমানদের কি ঘোড়া বা উট ব্যবহার করা উচিত হয়েছে? আপনার মতামত কি?
৪. কাবা শরীফের ইমাম কেন বলেন না যে প্লেনে করে আসলে তার হ্জ্জ হবে না? আপনার মতামত কি?
৫. কাবা শরীফে হজ্জ পালন করা সময়ে কেন ভিডিও করতে দেওয়া হল এবং সেটা কেন সরাসরি টিভিতে প্রচার করা হয়?
৬.সব চেয়ে বড় কথা বিধর্মীরা অক্সিজেনের মাধ্যমে শ্বাস গ্রহন করে। এখন থেকে আমি অক্সিজেন গ্রহন করলে কি কাফের হয়ে যাব?


পোষাকের ব্যাপারে হল যে সমস্ত পোষাক বিধর্মীগণ তাদের ধর্মী আচার অনুষ্ঠানের জন্য নির্দিষ্ট করে ব্যবহার করে সম্ভবত তা মুসলমানদের জন্য হারাম। যেমন কোন পাদ্রী বা নান যে পোশাক পরে গির্জায় প্রার্থনা করেন তা মুসলমানদের জন্য হারাম। আমি কোন পাদ্রীকে আজও টাই পরে প্রার্থনা করতে দেখিনি।

বিঃ দ্রঃ কিছুটা সন্দেহ হচ্ছে। আপনার হিন্দু নামটা কি জানতে পারি?

১১ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১:২৯

ছািব্বর বলেছেন: উপরে আপনার সব প্রশ্নের উত্তর দেওয়া আছে । আশা করি পড়ে নিবেন ।

১৫| ১১ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১:৩৩

মো: আজিজ মোর্শেদ বলেছেন: আমি নির্দিষ্ট করে প্রতিটার উত্তর আশা করছিলাম। না দিলে ক্ষতি নাই।

১১ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১:৫৩

ছািব্বর বলেছেন: ইসলাম এ প্রতি জিনিসের হুকুম আলাদা । কাফিরেরা সে সময় খেত , ঘুমাত , কাজ করত । তাই বলে কি নবিজি সেগুলা ছেড়ে দিয়েছেন ।
এমন অনেক কাজ আছে , বিষয় আছে যা কাফিরেরা করে আবার মুসলমানেরাও করে কিন্তু তর্জ -তরিকা আলাদা ।
তারাও খায়, আমরাও খাই। কিন্তু আমাদের নিয়ম আর তাদের নিয়ম এক না ।
সেরকম সব ব্যাপারে ইসলাম কি বলে তা জানতে হইবে ।

পাদ্রী যদি টাই না পরে তাহলে আমি মুসলমান হয়ে কেন পরব ? তা কি ভেবেছেন । পাদ্রি টাই পরেনা কারন তার ধর্মে নিষেধ করা আছে । তাইলে আমরা কেন পরি ? আমাদের ধর্মেও তো নিষেধ ।

১৬| ১১ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ২:১০

মো: আজিজ মোর্শেদ বলেছেন: এইতো এতক্ষনে বুঝলেন।

আপনার কথাতে তো এটাই দাড়ায় যে টিভি দেখা হারাম নয়। যদি না বিষয় বস্তুটি শরীয়তের সাথে সাংঘর্ষিক না হয়।

ঠিক তেমনি প্লেনে যাত্রা করাও হারাম নয়।

ইসলামের কোথায় লেখা আছে যে টাই পরা হারাম?

ইসলাম একটি সম্পূর্ণ জীবন বিধান এবং এখানে সবকিছুরই সমাধান পাওয়া যাবে। এটা নিয়ে অহেতুক ত্যানা পেচিয়ে লাভ নাই।

১১ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ২:৩৪

ছািব্বর বলেছেন: ২ নং মন্তব্য পড়লে আপনি আগেই বুঝতেন ।

মাজুর হয়ে ছবি তুলে হজ্জ করতে হয় কিন্তু টিভিতে ইসলাম এর প্রোগ্রাম করার মাজুরতা কোথায় ।
প্লেনে যাত্রা করা হারাম তো বলি নাই ?

হাদিছ শরীফে আছে,ঐ ব্যক্তি আমার উম্মতের অন্তর্ভুক্ত নয়, যে বিজাতীয়দের সাথে সাদৃশ্য রাখে। (মিশকাত শরীফ)

কাফিরদের সাথে যেহেতু মিল রাখা যাবে না, তাই খ্রিস্টানদের টাই পড়াও হারাম। যেহেতু টাই পড়া খ্রিস্টানদের আমল।

১৭| ১১ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৩:০১

মো: আজিজ মোর্শেদ বলেছেন: আপনি একবার বললেন যে পাদ্রীর টাই পরা নিষেধ। আবার বলছেন টাই পরা খ্রিস্টানদের আমল। কেমন হয়ে গেল না......

মাজুর হয়ে ছবি তুলে হজ্জ করতে হয় কিন্তু টিভিতে ইসলাম এর প্রোগ্রাম করার মাজুরতা কোথায় ।


তাহলে যে দেশের এত বড় বড় আলেম টিভি তে এসে প্রোগাম করছেন এবং বিশ্বের অনেক বড় বড় স্কলারও টিভিতে এস প্রোগাম করছে। তারা নিশ্চয় এব্যাপারে কিছু জানেন না! আর হজ্জের ভিডিও টিভি তে প্রচারের ব্যাপারে কিছু তো বললেন না।

১১ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৩:৩৭

ছািব্বর বলেছেন: আগেও বলেছি কারো আমল দিয়ে ইসলাম বিচার করলে হবেনা । দেখতে হইবে তা ইসলাম এর সাথে মিলে কি না । কোন নামধারী আলেম বা স্কলার যদি মদ , ঘুস,সুদ খায় তাইলে কি তা হালাল হয়ে যাবে ?
যাদের কথা বলেছেন এরাই হল কোরান-হাদীসে বলা ওলামায়ে ছু তথা ধর্মব্যবসায়ী ।
দেখেন না যে আহাম্মক শফি ছবির পক্ষে বলে ছবি তুলে ধরা খেয়ে এখন বলে ইহা হারাম।

আপনি ই বলুন হজ্জ টিভিতে দেখিয়ে কি সুফল হচ্ছে নাকি গুনাহ হচ্ছে ? যে নারীদের পরপুরুষের দেখা নিষেধ সেখানে টিভিতে দেখাইলে তা নাজায়েয হইবে ।

আবারো বলি কারো কর্ম ইসলাম নয় , ইসলাম হল কোরান -হাদীস ,ইজমা, ক্বিয়াসে যা আছে তাই । পৃথিবি উলটে যাক কিন্তু ইসলাম পরিবর্তন করা যাবেনা ।

১৮| ১১ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৩:১৩

কষ্টবিলাসী বলেছেন: No two mollahs can sit together. You are no exception.

১১ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৩:৩৮

ছািব্বর বলেছেন: আমি মাওলানা নই । আমি আমার যুক্তি বলেছি ।

১৯| ১১ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৩:৩৭

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: আমি দলিল ভিত্তিক মাছলা দিলাম , দেখেন
**************
আমরা যা বুঝি ইন্টারনেট এর বাংলা উন্নত যুগাযুগ ব্যবস্থা ,
আল্লাহ পাক বলেন তোমরা যা ভাল তাতে অগ্রসর হও এবং মন্দ
কাজ বর্জন কর ।
কোরআন ,

ইন্টারনেট তো খারাপ নয় বরং যাদের মাধ্যমে ইন্টারনেট টা দূষিত হয় এমন মন্তব্য খারাপ ছবি / বিকৃত মানসিকতার অসৎ
উদ্দ্যশ্য প্রনিত লেখা প্রভৃতি থেকে মুক্ত রাখলে খারাপ হবে কেন ।
বিজ্ঞান ত আল্লাহর দান
আল্লাহ বলেন , আমার অনুগ্রহ /বা রহমত ছাড়া কারও কোন কিছু করা সম্ভব নয় ।
এত এব ভাল চিন্তা চেতনায় যা করা হয় আল্লাহ তার সাহায্য কারি ।
আর যা কিছু মন্দ বা শয়তানের সামিল তা নাজায়েজ এবং হারাম ।।

নবীজী বলেন , সমাজ জীবনে যা কিছু সংঘটিত হয় আর কোথাও যদি
আটকে যাও তাহলে কোরআনের আশ্রয় গ্রহন করিও , যদি কোরআনে সমাধান না পাও তাহলে হাদিসের আশ্রয় গ্রহন করিও আর যদি কোরআন এবং হাদিস এর মাধ্যমে রহিয়াছে বান্দার জন্য উত্তম জীবনাদর্শ ও মুক্তি । যদি কোরআন এবং হাদিসে সমাধান না পাও তাহলে ৪০ জন আলেমের মতামতে ভাল একটি সিদ্ধান্তে পৌছবে ।। হাদিস তিরমিজি ও বায়হকি ।।

১১ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৩:৩৯

ছািব্বর বলেছেন: আপনার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ।

২০| ১১ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৩:১৮

কষ্টবিলাসী বলেছেন: আপনি মোল্লা না হলেও অন্য একজন মোল্লার রেফারেন্স দিয়ে জাকির নায়েকের সমালোচনা করছেন। সমালোচনা করতেই পারেন, জাকির নায়েকও ভুল করতে পারেন, সমস্যা আপনার উপস্থাপনা এবং মন্তব্যের জবাবে। আপনি নিজেও তো অনেক কিছু ভুল বুঝছেন এবং বোঝাচ্ছেন। যেমনঃ মহানবী (সাঃ ) এই সময়ে থাকলে এখনকার মিডিয়া/বাহন ব্যবহার করতেন কিনা।

আমি কিন্তু ইসলামিক স্কলার নই, সাদামাটা মুসলমান এবং আপনার চেয়ে অনেক কম জানি। আমি বেশিরভাগ ক্ষেত্রে আমার কমনসেন্স ইউজ করি, আপনি যেটা করেন নাই।

১১ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৪:০২

ছািব্বর বলেছেন: আমি আপনার থেকে বেশি জানি তা আমি বলবনা কিন্তু যা সহজবোধ তাই আমি ব্যক্ত করেছি ।
আপনি যদি সত্যি কমনসেন্স ইউজ করে থাকেন তাহলে আমার লিখা আপনার বুঝার কথা । কারন এখানে আমি যে মন্তব্যগুলোর উত্তর দিয়েছি সেখানে সহজ করে সব বলে দিয়েছি ।

ইসলাম কারো নিজস্ব যুক্তি দিয়ে চলেনা । ইসলাম চলে কোরান, হাদিস, ইজমা ,ক্বিয়াস দিয়ে । যে যত বড় আলেম নিজেকে মনে করুক না কেন কিন্তু যদি কোন হারাম কাজ করে তাহলে সে পরিত্যাজ্য যেমন ইবলিশ পরিত্যাজ্য ।

২১| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:১৬

জহির উদদীন বলেছেন: স্যূট-টাই বিজাতীয় পোষাক হলেও এটা কোন ধর্মের বা ধর্মীয় পোষাক নয় তবে হাদীসে আছে সতর ঢেকে চলা বা সালাত আদায় করা....? কিন্তু আপনি যদি কোন মুসলিম হওয়া সত্যেও কোন পাদ্রী বা পুরোহিতের বা অন্যান্য বিজাতীয় ধর্মীয় পোষাক পরে চলেন সেটার ব্যাপারে হাদীসে নিষেধ আছে....

১৫ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১:০৪

ছািব্বর বলেছেন: ইসলাম এ সবকিছু নির্দিষ্ট করা আছে । নিবিজি যে পোষাক পরেছেন , তাই সুন্নতি । উনি কি কখনো কাফিরদের পোষাক পরেছেন ? পরেন নাই । তিনি কাফির -মুশরিকদের অনুসরন করতে নিষেধ করে গেছেন ।
হাদিস শরিফে পোষাক পরিচ্ছদ নামক অধ্যায় যছে । সেখানে লিখা আছে তিনি কি কি ধরনের পোষক পরেছেন । কেউ যদি বলে যে নবিজি সুন্নতি পোষাক বলে কিছু নাই তাহলে সে গন্ডমুর্খ , ইসলাম নিয়ে কিছুই জানেনা।

২২| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:২২

মদন বলেছেন: মাজার ব্যবসা ইসলামের নামে সবচেয়ে আরামদাযক ব্যবসা। পীর হইতে মুঞ্চায় :(

১৫ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১:০৫

ছািব্বর বলেছেন: কিসের মধ্যে কি ?
প্রাসংগিক আলোচনা করুন । এখানে পীর আইল কোথা থেকে ?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.