![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নিচের লিখাটি ফেসবুকে একজন লিখেছেন । ভালো লাগল তাই পোষ্ট করলাম -
আগে মুরব্বীরা আমাদের বাপ দাদাকে অল্প বয়সে বিয়া দিয়া দিত! তখন কি বর্তমানের মত এত ধর্ষণ দেখতে হত আপনাদের? তখন কি দেখতে হত প্রেমের নাম করে বিয়ের আগেই দৈহিক সম্পর্ক? তখন কি দেখতে হত ক্লাস সেভেনের পোলাপান ও হোটেলে যাইতেছে? আপনি কি দেখেছেন ক্লাস সেভেনের পোলাপানদের হোটেলে যেতে? আমি কিন্তু দেখেছি ভাই... শুনেছি আজ দেশ টিভির নিউজে বাল্য বিবাহের অপকারিতা ও বৃদ্ধির হার নিয়ে একটা প্রতিবেদন দেখাইছে।
খুলনা বিভাগে যার শতকরা হার ৭৫% এবং এটাই সর্বোচ্চ। মিডিয়া বাল্য বিবাহ নিয়ে অনেক চিন্তিত!
বাল্য বিবাহের অপকারিতা হিসেবে উল্লেখযোগ্য কারণটা হল অপ্রাপ্ত বয়সে সন্তান ধারণ। যদি এটাই মূল কারণ হয়ে থাকে,তবে তো বাল্য বিবাহ বন্ধে এতটা জোর না দিয়ে, অল্প বয়সে সন্তান গ্রহণের ব্যাপারে গুরুত্বারোপ করা যেতে পারে।
আর কেউ যদি বলে অল্প বয়সে বিয়ে দিলেই সমস্যা (যেমন:স্বামীর সাথে দৈহিক ও মানসিক মিলন) ,তবে তাকে বলব ভাইয়া/ আপু বর্তমানে আমাদের দেশের প্রায় সিংহভাগ মেয়েরাই ষষ্ঠ/সপ্তম শ্রেণী থেকই সাধারণত স্বামীর বিকল্প হিসেবে বয় ফ্রেন্ড নামক একটা জঘন্য জিনিস চায়। দুধের স্বাদ এরা ঘোলে মিটাতে চায় এগুলো কি আপনাদের চোখে পড়ে না??? বিয়ের আগেই এক এক জনের ভিডিও বের হয়ে যায়... তখন কি খুব ভাল লাগে তা দেখতে? হয়তো ভাল লাগতে পারে... কিন্তু আপনার আপন ভাই বোনের ভিডিও টা দেখলে তত আর ভাল লাগতো না এইটা কিন্তু ড্যাম শিওর!!!
তাই আসুন বাল্য বিবাহ নয়,অপ্রাপ্ত বয়সে সন্তান নেয়ার ব্যাপারে আমরা সোচ্চার হই। কেননা বাল্য বিবাহটা বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই দেয়া হয়, ছেলে মেয়েদের চরিত্রকে কলূষ মুক্ত রাখতে। মুখে যতই বলেন আমরা ভাজা মাছ উলটাইয়া খাইতে পারি না! কিন্তু ভিতরে ভিতরে যে সবাই জৈবিক চাহিদায় জ্বলেন সেটা কয়জন বুকে হাত দিয়ে অস্বীকার করতে পারবেন??
-মুজাহিদ এহসান (ফেসবুক )
১২ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:১৮
ছািব্বর বলেছেন: রবীন্দ্রনাথ পঁচিশ বছর বয়সে বাবা হলেন। তাঁর স্ত্রী মৃণালিনী তখন তেরো।এই সন্তানটির নাম মাধুরীলতা দেবী
সেই মেয়ের বয়স ১৪ বছর না হতেই বাবা তাকে পাত্রস্থ করার জন্য উঠেপড়ে লাগলেন।
মাধুরীলতার বিয়ের দুই মাস না যেতেই ৯ আগস্ট, ১৯০১ ২য় মেয়ে রেণুকাকে বিয়ে দিলেন রবীন্দ্রনাথ। মেয়েটি কেবল সাড়ে দশ পার করেছে ।
মীরা রবীন্দ্রনাথের এত যে আদরের মেয়ে, চিঠিপত্রে মেয়েকে নিয়ে এত উচ্ছ্বাস, বয়স ১০ বছর হতেই রবীন্দ্রনাথ তাকে পাত্রস্থ করতে মনস্থির করে ফেললেন।
এবার বলেন বিশ্বকবি তাইলে কি ?
২| ১২ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৮:৫৮
লিঙ্কনহুসাইন বলেছেন: তখন ধর্ষণ আরো বেশি হইতো !! কিন্তু মানসম্মানের ভয়ে তায় প্রকাশ পেতোনা এবং তখন এতো এতো সাংবাদিক , নিউজ পেপার, টিভি চ্যানেল ছিলনা বলেই তেমন ভাবে প্রকাশ পায়নি এবং সবাই ধর্ষিতাকে এমন ভাবে দেখতো যেনো তিনি বিশাল কোন অপরাধ করে ফেলেছে ! তাই যাতে কেউ জানতে না পারে মুখ বুঝে তাহ সহ্য করা হতো । আর বাল্য বিবাহর কথা বলেছেন
ধর্ষণের ব্যাপারেই আমরা সোচ্চার হতে পারিনি আর অপ্রাপ্ত বয়সে সন্তান নেয়ার ব্যাপারে আমরা সোচ্চার হবো !! হাস্যকর কথা বার্তা
জোশ উঠে গেলে তখন অপ্রাপ্ত আর প্রাপ্ত বয়স বুঝেনা ।
১২ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:২৮
ছািব্বর বলেছেন: লিঙ্কন ভাই , আপনার কথায় স্ববিরোধীতা আছে । আমি গ্রামে মানুষ হইছি । আমার স্কুলের একটা মেয়েকে একটা ছেলে রেপ করার ট্র্ই করেছিল । অই ছেলে পরে গ্রামছাড়া করা হয়েছিল । তখন ছিল এমন অবস্থা । পারিবারিক ও সামাজিক অনুসাসন অনেক কড়া ছিল তখন । তাই ধর্ষন ছিলনা কইলেই চলে । বিশ্বাস করুন আর নাই করুন প্রেম কি জিনিস তাও আমরা অনেকেই জানতাম না।
আপনি মিডিয়ার কথা বলেছেন কিন্তু ইহাই যে নারী নির্যাতনের মুল কারন তা কইলেন না । এই মিডিয়ায় নারী পুরুষের সম্পর্ক নোংরা ভাবে উপস্থাপন করে বলেই পুরুষ নারী দেহ ভোগ করতে উতলা হয় ।যেটা আপনি বলেছেন" জোশ উঠে গেলে তখন অপ্রাপ্ত আর প্রাপ্ত বয়স বুঝেনা ।"
তাহলে সে জন্য কি বিয়েই উত্তম নয় ?
যুক্তরাষ্ট্রের গুটম্যাচার ইনস্টিটিউট এর প্রদত্ত পরিসংখ্যান অনুযায়ী, যুক্তরাষ্ট্রে প্রতিবছর ১৫-১৭ বছর বয়সী নারীদের মধ্যে প্রায় ৭ লক্ষ ৫০ হাজার অবিবাহিত নারী গর্ভবতী হয়। আর, সেদেশের ক্যালিফোর্নিয়া রাজ্যে বছরে ১ লক্ষ ১৩ হাজার কিশোরী মেয়ে গর্ভধারণ করে।
এবার বুঝুন !!! রেপ হচ্ছে আবার গর্ভবতিও হচ্ছে কিন্তু তাও বিয়ে করবেনা। কারন বাল্য বিয়ে নিষেধ । একটা মেয়ে বিয়ে করলে যা যা হইত তাকে বয়সের দোহাই ফিয়ে বিয়ে না দিলে সে একই কাহানি হইতেছে । তাহলে বিয়েতে কেন এত বাধা ?
যারা এইসকল আইন করেছে তারাই দেখা যায় অল্প বয়সী মেয়েদের প্রতি বেশি আকৃষ্ট । ইতালীর বার্লেলুসকির প্রতি খেয়াল করুন ।
৩| ১২ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৯:১৯
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: এখানে প্রাপ্তবয়স্কতার সীমারেখঅ টানা কিসের ভিত্তিতে হয়েছে?
অনেক মেয়ে ১৪-১৫তে পূর্ণ নারী হয়ে যাচ্ছে!
আবার অনেকে অনেক দেরীতে নারীত্ব বোধে জাগছে।যার সংখ্যা খুব কম।
যারা ১৪-১৫- সাবালিকা হয়ে যাচ্ছে এবং সামাজিক পারাবিরিক বন্ধনের অভাবে ভুল পথে যাচ্ছে, এবরশন করাচ্ছে, বা পিলে অভ্যস্থ হয়ে যাচ্ছে তা কি সমাজের জন্য কল্যানকর?
তার এই নষ্ট মাসনিকতা নিয়ে যে সন্তানের জন্ম দেবে তার মধ্যে সুন্দর, সুস্থ বোধের বিকাশ আশা করা বাতুলতা মাত্র। সামাজিক ধারাবাহিক অবক্ষয়ের এটাও একটা কারণ।
বাল্য বিবাহ অবশ্যই বন্ধ করা উচিত।
কিন্তু সাবালীকাদের আটকে রেখে ব্যক্তি, পরিবার এবং সমাজকে কলুষিত করা কোন চেতনা বা বোধ তা বোধগদ্য নয়। একটাই মনে হয় যারা ভোগি, যারা বহুগামী, যারা যে কোন নারী হলেই চলে- তারা তাদের স্বার্থে চাইবে বলবে-নারী স্বাধীনতার নামে নারীকে ঘরছাড়া করবে! নারীকে পর্দার বিরুদ্ধে উজ্জিবীত করে খোলামেলা করবে! কিন্তু আমরা যারা যেচে শিকার হই তাদের কি কোন বোধ নেই?
জ্ঞান নেই?
নষ্টদের দখলে সাংস্কৃতিক অঙ্গন। তারা নষ্টকেই প্রচার প্রসার করবে। এটাই স্বাভাবিক।
কিন্তু সুস্থ চেতনার মানুষেরা টাকা আকড়ে ধরে, ঘরে মুখ লুকিয়ে বসে কি বিম্বাস সুস্থ সংস্কৃতি গলে বলে চিৎকার করেই দায়িত্ব শেষ করবে?
না মাঠে নেমে নষ্টদের ঝাটা বিদায় দেবে- তা ভাবার সময় এসেছে।
১২ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৬
ছািব্বর বলেছেন: ভালো লিখেছেন । কিন্তু বাল্য বিবাহ কেন বন্ধ করা উচিত তা বলিলেননা ।
পুর্বে ১৩-১৫ বছর বয়সে বিয়ে হত বেশি । অই মহিলারা দেখা যায় বহু সন্তান জন্ম দিয়েও ৭০-৮০-৯০-১০০ বছর বেছে আছে । আর আজ ২৫ বছর বয়সে বিয়ে দিয়েও ৬০ বছর বাচেনা । কি আবাক কান্ড নয় কি ?
কলম্বিয়ার উত্তরাঞ্চলীয় লা গুয়াজিরা উপদ্বীপে ১০ বছর বয়সী এক বালিকা জন্ম দিয়েছে সুস্থসবল একটি মেয়েশিশু l
এর মধ্যদিয়ে পৃথিবীর সবচেয়ে কম বয়সী মায়েদের একজন হয়ে উঠলো দেশটির উত্তরাঞ্চলীয় লা গুয়াজিরা উপদ্বীপের আদিবাসী ওয়াইয়ু গোত্রের এ মেয়েটি l
শুক্রবার যুক্তরাজ্যের দ্য ডেইলি মেইল জানিয়েছে, অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে ৩৯ সপ্তাহের অন্তঃসত্ত্বা মেয়েটি সন্তানের জন্ম দিয়েছে lঅন্তঃসত্ত্বা হওয়ার পর প্রথমবারের মতো চিকিৎসকের কাছে আসে মানাউরে শহরের বাসিন্দা বালিকাটি l
মেয়েও ভালো আছে , মাও ভালো আছে । কই এখানে তো কোন সমস্যা হয় নাই !! তাহলে বাধা কেন ?
৪| ১২ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১০:০৪
লজিক মানুষ বলেছেন: বর্তমানে আমাদের দেশের প্রায় সিংহভাগ মেয়েরাই ষষ্ঠ/সপ্তম শ্রেণী থেকই সাধারণত স্বামীর বিকল্প হিসেবে বয় ফ্রেন্ড নামক একটা জঘন্য জিনিস চায়।
১২ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:৪০
ছািব্বর বলেছেন: ইহাই নির্মম বাস্তবতা
৫| ১২ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১০:১১
অকপট পোলা বলেছেন: ৬য় বা ৭ম শ্রেনী বিয়া বা বয়/গার্ল ফ্রেন্ড নিয়া ভাবার বিষয় না। ঐগুলারে গজারীর লাঠি দিয়া দুইবেলা পিটায়া পড়তে বসাতে হবে।
খুবই চাইল্ডিশ লিখা। ১৮ র আগে চিন্তাই করা উচিৎ না। লিখাটা মধ্যযুগীয়।
১২ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৪
ছািব্বর বলেছেন: কিন্তু বাস্তবতা এই যুগের ।শাসন করে আপনি দেহের - মনের চাহিদা কে কি রোখাইতে পারবেন ? পারবেন না ।
আমরা পুরুষ মুখে অনেক কথাই বলি কিন্তু করি কি ? আজ একটা পুরুষের সামনে যদি একটা ১৩ বছরের মেয়ে এসে যদি আহবান করে তাহলে সে পুরুষ কি তার বয়স বিবেচনা করবে ? আপনি করবেন ?
করবেন না কারন জোশ উঠে গেলে তখন অপ্রাপ্ত আর প্রাপ্ত বয়স বুঝেনা ।
৬| ১২ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১০:৪৩
আরজু পনি বলেছেন:
আগেও বহুত ছিল , তখন হোটেলে যেত না, কিন্তু কাজ ঠিকই চলতো ।
মুরুব্বীদের মাঝে আলোচনায় একটু আধটু বুঝতে কষ্ট হতো না ।
আর, বাল্যবিবাহ নয়, চাই পারিবারিক বন্ধনটা জোড়ালো করা ।
পরিবারের আপন মানুষগুলিই তো পর হয়ে যায়, দূরের হয়ে যায়...তাই কম বয়সী আবেগী ছেলেমেয়েরা এভাবে নষ্ট সম্পর্কে জড়িয়ে যাচ্ছে ।।
১২ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৭
ছািব্বর বলেছেন: আপনার প্রথম দিকের কথার উত্তর ২ নং এ দেওয়া আছে ।
চাই পারিবারিক বন্ধনটা জোরালো করা ।- কথা সত্যি কিন্তু বাল্যবিবাহ নয় কেন ? একটা ১৬-১৭ বছরের মেয়ে কি বালিকা থাকে ?
একটা মেয়ে বিয়ে করলে যা যা হইত তাকে বয়সের দোহাই বিয়ে না দিলে সে একই কাহানি হইতেছে । তাহলে বিয়েতে কেন এত বাধা ? এক্ষেত্রে তো তার কোন সমস্যা হচ্ছেনা !! তাহলে বিয়েতে কেন সমস্যা ?
৭| ১২ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১:৪৫
টুন্টু কুমার নাথ বলেছেন: আপনার কথায় যুক্তি আছে। আমি আপনার সাথে একমত।
১২ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১:৫৭
ছািব্বর বলেছেন: ধন্যবাদ
৮| ১২ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৫:০৬
লজিক মানুষ বলেছেন: কোন একটা প্রতিবেদনে দেখছিলাম, একটা উপজাতীদের মাঝে এই ধরনের একটা নিয়ম আছে।
ছেলে/মেয়ে যখনই ১২বছরে পা দেয় তখন তাদেরকে গ্রামের একটা অনুষ্ঠানের মাধ্যমে একে অপরের সাথে (যার যার পছন্দ মতো) বিয়ে দিয়ে দেওয়া হয়। কিন্তু শর্ত হলো, ছেলে যতদিন না পর্যন্ত উপার্জনক্ষম না হবে ততোদিন সে তার বিবাহিত স্ত্রীকে ঘরে আনতে পারবে না বা তার সাথে রাত কাটাতে পারবে না। তবে ২জনের ইচ্ছায় এক জন করে অবিভাবকের উপস্থিতে তারা একে অপরের সাথে দেখা করতে পারবে। আর এই সময়টুকুতে ছেলে অন্য কোন মেয়ের দিকে নজর দিতে পারবে না এবং মেয়েও অন্য কোন ছেলের সাথে ভাব বিনিময় করতে পারবে না। করলে তা দন্ডনিয় অপরাধ যদি না এদের কেউ মারা না যায়।
এর পর যেদিন ছেলে সংসার চালানোর মতো উপার্যনক্ষম হবে তখন আবার একটা অনুষ্ঠানের মাধ্যমে ছেলে মেয়ে কে তার ঘরে আনতে পারবে।
###########################################
আমি এই প্রথার পূর্ন সমর্থন দিচ্ছি। কেননা, এতে ছোটবেলা থেকেই একজন আর একজনের জন্যেই তৈরী হয়। ফলে বর্তমার যুগের ছেলে-মেয়ের মতো ২/৩ডা গার্ল ফ্রেন্ড/বয় ফ্রেন্ড নিয়া ঘুরার চান্চ ই পেত না।
১২ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:৪৩
ছািব্বর বলেছেন: খারাপ নয় ।
৯| ১২ ই আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০৭
শাহেদ চট্রগ্রাম বলেছেন: যুক্তি আছে।
১২ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:৪৪
ছািব্বর বলেছেন: ধন্যবাদ ।
©somewhere in net ltd.
১|
১২ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৮:৪৬
স্বপ্নচারিণী কবিতা বলেছেন: Pedophilic