![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি কোন মানুষ না.....মানুষের আকার আকৃতিতে একটা Virtual Charactar আমার ওয়েব http://www.eee-lab.com/
গ্রাম অঞ্চলে বা শহরতলীতে কোন বাচ্চার জন্ম হলেই এরা দলে দলে এসে ভিড় করে বলে ওঠে “দে নারে তোর মনিটারে একটু নাচাই” এই বলে নবজাতক কোলে করে নাচিয়ে বখশিষ নেয়, কিংবা শহরে মাঝে মাঝেই দেখা যায় এরা দলে দলে এসে বিভিন্ন দোকান থেকে চাঁদা তোলে। সমাজে ওরা খুব অবহেলিত, সভ্য মানুষরা ওদের বলে হিজড়া। আমি আমার এই পোষ্টে হিজড়া কাদের বলে, কেন হিজড়া হয়, চিকিৎসা বিজ্ঞানে এর ব্যাখা, এদের চিকিৎসার সাফল্যের রেকর্ড, ছাড়াও এদের সম্বন্ধে আরো কিছু তথ্য দিতে চেষ্টা করবো।
হিজড়া
হিজড়া শব্দটি এসেছে আরবী হিজরত বা হিজরী শব্দ থেকে যার আভিধানিক অর্থ পরিবর্তন বা Migrate বা Transfer। এর ধারাবাহিকতায় আমাদের দেশে বিশেষ এক ধরনের শারীরিক প্রতিবন্ধীদের হিজড়া বলে মূলত শারিরীক লিঙ্গের ত্রুটির কারনে এদের সৃষ্টি। এদের প্রধান সমস্যা গুলো হল এদের লিঙ্গে নারী বা পুরূষের নির্দিষ্ট বৈশিষ্ট্য থাকে না। কারো কারো ক্ষেত্রে দেখা যায় লিঙ্গ নির্ধারক অঙ্গ থাকে না। এসবের উপর নির্ভর করে তাদেরকে কয়েকটি ভাগে ভাগ করা যায।
হিজড়া এর প্রকারভেদ
প্রকারভেদ
শারীরিক ও মানসিক গঠনের উপর নির্ভর করে এদেরকে ৬ ভাগে ভাগ করা যায়। শারীরিক ভাবে পুরুষ কিন্তু মানষিক ভাবে নারী বৈশীষ্ট্য এর অধীকারী হিজড়াদের বলা হয় অকুয়া, অন্য হিজড়াদের ভরা হয় জেনানা, আর মানুষের হাতে সৃষ্ট বা ক্যাসট্রেড পুরুষদের বলা হয় চিন্নি।
কেন হিজড়া হয় এর বৈজ্ঞানিক ব্যখ্যা
এক্স এক্স প্যাটার্ন ডিম্বানুর সমন্বয়ে কন্যা শিশু আর এক্স ওয়াই প্যাটার্ন থেকে সৃষ্ট হয় ছেলে শিশু। ভ্রুনের পূর্ণতার স্তর গুলোতে ক্রোমোজোম প্যাটার্নের প্রভাবে ছেলে শিশুর মধ্যে অন্ডকোষ আর কন্যা শিশুর মধ্য ডিম্ব কোষ জন্ম নেয়। অন্ডকোষ থেকে নিসৃত হয় পুরুষ হরমোন এন্ড্রোজেন এবং ডিম্ব কোষ থেকে নিসৃত হয় এস্ট্রোজেন। ভ্রুনের বিকাশকালে নিষিক্তকরন ও বিভাজনের ফলে বেশকিছু অস্বাভাবিক প্যাটার্নের সৃষ্টি হয় যেমন এক্স এক্স ওয়াই অথবা এক্স ওয়াই ওয়াই। এর ফলে বিভিন্ন গঠনের হিজড়া শিশুর জন্ম হয়।
এদের শারিরীক গঠন কি?
মূলত এটি একটি শারীরিক গঠনজনিত সমস্যা যা অন্যান্য প্রতিবন্ধীদের মতই কিন্তু প্রতিবন্ধকতার স্থানটি ভিন্ন হওয়াতেই তারা হিজড়া। হিজড়াদের শারীরিক গঠন মূলত ৩ প্রকার।
* ১. নারীদের সকল বৈশিষ্ট্য থাকলেও নারী জননাঙ্গ থাকে না।
* ২. পুরুষের সকল বৈশিষ্ট্য থাকলেও পুরুষ জননাঙ্গ থাকে না।
* ৩. উভয় বৈশিষ্ট্য বিদ্যমান।
তবে ব্যাপারটি সমালোচিত হতে পারে তাই আমি আর এ ব্যাপারে বিস্তারিত লিখার সাহস করছি না।
হিজড়ারা কি চিকিৎসা করে সুস্থ হতে পারে?
ব্যাপারটি হয়তো অনেকেই জানেনা কিন্তু হিজড়া বৈশিষ্ট্য নিয়ে জন্মানো কোন শিশুর যদি পরিনত বয়সে যাওয়ার আগে চিকিৎসা করা হয় তাহলে বেশীভাগ ক্ষেত্রেই তাকে সুস্থ করা সম্ভব। কিন্তু যখন আসলে বোঝা যায় সে সাধারন আর দশজনের থেকে আলাদা তখন আসলে অনেক দেরী হয়ে যায়।
চিকিৎসায় সাফল্যের রেকর্ডঃ
পরিনত বয়সে যাওয়ার আগে যাদের চিকিৎসা করা হয় তাদের ক্ষেত্রে সাফল্যের সূচকটি স্পষ্ট করে না বলা গেলেও এটা বলা যায় এর পাল্লা বেশ ভারী। তবে পূর্ন বয়সে যাদের চিকিৎসা করা হয়েছে তাদের মধ্যে আমার জানামতে একটিই সাফল্যের রেকর্ড। সেটা ঘটেছিল ভারতের অমলার ক্ষেত্রে। সেটা একটু সবার সাথে শেয়ার করব।
কি ঘটেছিল অমলার ক্ষেত্রে?
অমলা ছিল ভারতের একজন। সে হিজড়া হলেও ছিল অপূর্ব সুন্দরী স্বাভাবিকভাবে তাকে কেউ বুঝতে পারত না এবং সে স্বাভাবিক ভাবেই চলাফেরা করতে পারত। এভাবেই একদিন সে গ্রামের একটি বিয়েতে যায় সেখানে তাকে দেখে গ্রমের এক যুবক যার নাম কার্তিক। সে তাকে পরবর্তীতে বিয়ে করতে চায় কিন্তু অমলা তার সমস্যার জন্য কিছুতেই রাজি হচ্ছিল না। তবে কার্তিকও নাছোড়বান্দা পিছু হটবার পাত্র সে নয়। শেষ পর্যন্ত আর কোন উপায় না দেখে অসলা এ ব্যাপারটি তাকে জানায়। সে জানার পরও তাকে বিয়ের ব্যাপারে পিছু হটে না তার যুক্তি শারীরিক এর চাইতে মনের ভালবাসা অনেক বড় তাই সে তাকে বিযে করবেই। এরপর অমলার পরিবারের সহযোগীতায় বিয়ে হয় কিন্তু কার্তিক সমাজ ও তার পরিবার থেকে বিতাড়িত হয়। তাদের বিযের পর বেশকিছুদিন গেলে কার্তিক একদিন পত্রিকা দেখে জানতে পারে এরকম একটি শিশু চিকিৎসার মাধ্যমে সুস্থ হয়েছে এটা জানতে পেরে সে অমলাকেও সেখানে নিযে যেতে চায়। অমলা যেতে না চাইলও কার্তিকের জোরাজুরিতে সে হার মানে। সেই ডাক্তার অমলাকে দেখে জানায় এই বয়সে এটা চিকিৎসার মাধ্যমে সফল হওয়া অসম্ভব। কিন্তু কার্তিক এর আবেগ এর কাছে হার মেনে ডাক্তার তার সমস্যাটি দেখে এবং দেখার পর ডাক্তার অমলার অপারেশনের উদ্দ্যেগ নেয়। অস্ত্রোপচার এর পর অমলা একজন সম্পূর্ণ নারীতে পরিনত হয় এবং পরবর্তীতে সে সন্তানের জন্মও দেয়। এ ব্যাপারে সেই ডাক্তারের অভিমত আসলে অমলার ব্যাপারটি তিনি কার্তিকের অনুরোধে দেখেন এবং দেখার পরই সে খেয়াল করে আসলে অমলার ত্রুটিটি খুবই সামান্য এবং তার মধ্য নারী বৈশিষ্ট্য প্রকট ভাবে বিদ্যমান তাই সে অস্ত্রোপচার করেন। তবে কার্তিক মনে করেন তার ভালবাসার্ জন্যই সৃষ্টিকর্তা তাকে পুরস্কৃত করেছেন।
কিভাবে একজন হিজড়া অন্য হিজড়াদের সাথে মিশে যায়
আসলে যখন একজন মানুষ বুঝতে পারে সে হিজড়া তখন সে পরিবার, সমাজ সব জায়গায় অবহেলা আর অবজ্ঞার স্বীকার হয়। রংমহলে একটি লেখায় পড়েছিলাম একজন এরকম শার্টের নিচে মেয়েদের বিশেষ পোশাক পড়ে স্কুলে যাওয়ায় শিক্ষকরা তাকে প্রচন্ড মেরেছিল যে কারনে এরপর আর সে স্কুলে যায়নি। যখন একজন মানুষ এরকম অবহেলার স্বীকার হয় সব জায়গায় তখন সে তার দুঃখ শেয়ার করার জন্য তার মত যারা তাদের সাথে মিশে যায় এটাই স্বাভাবিক ব্যাখা। তবে এর বাইরেও বিভিন্ন কারন আছে।
হিজড়া রা কিভাবে নিজেদের দল ভারী করে?
কথিত আছে যখন কারো হিজড়ে বাচ্চা হয় তখন তা যদি হিজড়েরা জানতে পারে তবে তারা ওৎ পেতে থাকে তাকে নিজেদের দলে ভেড়ানোর জন্। একসময় ঠিকই তাকে হিজড়াদের দলে নিযে যায়। আরো একটা কথা প্রচলিত আছে যদি না নিতে পারে তাহলে তারা দলবদ্ধভাবে এসে হাতেতালি বাজাতে থাকে যা তারা সবসময়ই বাজায় আর এ হাতেতালিতে নাকি কি এক অমোঘ আকর্ষন আছে যা শুনে অন্য হিজড়ারা আর ঠিক থাকতে পারেনা সেও এসে তাদের এই হাতেতালিতে যোগ দেয় যদিও এর কোন বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা নাই। এছাড়াও ভারতের কিছু কিছু জায়গায় আরো কয়েকদশক আগে খোজা পুরুষ বানিয়ে দল ভারী করত।
খোজা পুরুষ কিভাবে করত?
একসময় (আরো কযেক দশক আগে) ভারতের কিছু ক্লিনিক ছিল যারা টাকার বিনিমযে পুরুষদের খোজা পুরুষ বা ক্যাসট্রেড হিজড়ায় পরিনত করত। একশ্রেণীর দরিদ্র পুরূষরা এটা করত বেঁচে থাকার তাগিদে আয রোজগারের আশায়। আর তারা ছাড়াও অনেক হিজড়া দল ছিল (মূলত ভারতে) যারা শিশু অপহরন করত তারপর তাকে ১০ দিন নির্জন স্থানে আটক রেকে ১১ তম দিনে লাল শারী পরিয়ে ক্যাসট্রেশন করে হিজড়াদের দলে ভেড়াত।
হিজড়াদের কি বিয়ে হয়?
হিজড়াদের জন্য যৌন কাজ আইনত শ্বাস্তিযোগ্য অপরাধ কিন্তু মানুষ হিসেবে তাদেরও তো আছে এসব তো অনুভূতি। যেখানে পশুরও আছে এই অধিকার সেখানে মানুষ হয়ে কেন এটা শ্বাস্তি যোগ্য অপরাধ তা যারা এই আইন করেছে তারাই ভালো জানেন। তবে হিজড়াদেরও বিয়ে হয় সেটা হয় একটি বিশেষ প্রক্রিয়ায়। এ অঞ্চলের (দক্ষিণ এশিয়া) হিজড়ারা বেশীর ভাগ মুসলিম হলেও তারা হিন্দুদের এই পুজাটি করে যার মাধ্যমে তারা ভগবানের সাথে নিজের বিযে দেয় এরপর সারাদিন তারা সংসার সংসার খেলে। সন্ধ্যা এলে তারা বিধবা হয় সাদা শারী পড়ে। পুরো বিধবাবেশ ভূষা গ্রহন করে স্বামীর মৃত্যু শোক করে। অঝোর ধারায় কাঁদতে থাকে। তাদের সে কান্নায় আকাশ বাতাস প্রকম্পিত হয়। কিন্তু তাদের কান্না কি বিধবা হওয়ার জন্য? আমরা সবাই বুঝতে পারি তাদের এরকম অঝোর ধারায় জল ঝড়ার কারন।
তাদের আয়ের উৎস
মূলত তারা তাদের এলাকার বিভিন্ন দোকান পাট আর বাজারে গিয়ে টাকা তোলে এই অর্থকে তারা তোলা বলে এছাড়াও কোন নবজাতকের জন্ম হলে সেখানে গিয়ে নাচ-গান করে চাঁদা তোলে তারা। তারা তাদের জমাকৃত সকল টাকা তাদের গুরুর কাছে দিয়ে দেয় এরপর গুরু যা দেয় তা থেকে প্রসাধনী কেনে আর ব্যাংকে জমা রাখে। তাদের খাবারের বন্দোবস্ত তাদের গুরুই করে।
রাখিবন্ধন
হিজড়ারা মূলত তাদের আপনজন থেকে বিচ্ছিন্ন তাকে। তাদের বাবা-মা এর সাথে তাদের সম্পর্ক থাকে না। তাদের প্রত্যকের দলে থাকা গুরুকেই তারা তাদের অভিভাবক মানে সেই তাদের সব। তারা যখন দলে যোগ দেয় তখন গুরু তাদের আগের পোশাক থেকে শাড়ি পড়িয়ে দেয় এবং তাদের কপালে আশীর্বাদ স্বরুপ আচঁল ছুয়ে দেয় আর মন্ত্র পড়ে ফুক দেয় এটাকে তারা বলে রাখি বন্ধন। এরপর তারা তার অধীনেই চলে সে যা বলে তা করে নিজেদের টাকা তার কাছে দিয়ে দেয়।
ঢাকার হিজড়া সম্প্রদায়
সারা বিশ্বেই হিজড়ারা একটি কমিউনিটি মেইনটেইন করে এবং নকণ কমিউনিটি এর মধ্য তারা আবার যোগাযোগ রক্ষা করে। ঢাকাতেও তার বিকল্প নয়। ঢাকাতে হিজড়ারা মূলত পাঁচটি দলে বিভক্ত এক দলের হিজড়ারা অন্য দলের এলাকায় গিযে তোলা তুলতে পারবে না। তাদের এই পাঁচটি দলের প্রত্যেকটিতে আছে একজন করে গুরু। এসব এলাকা আর তাদের গুরু হচ্ছে।
* ১. শ্যামপুর, ডেমড়া ও ফতুল্লা, গুরু- লায়লা হিজড়া।
* ২. শ্যামলী, মোহাম্মদপুর, মিরপুর, গুরু- হামিদা হিজড়া।
* ৩. সাভার, ধামরাই, গুরু- মনু হিজড়া।
* ৪. নয়াবাজার ও কোতোয়ালী, গুরু- সাধু হিজড়া।
* ৫. পুরোনো ঢাকা,গুরু- দিপালী হিজড়া।
হিজড়াদের কোথায় সমাহিত করা হয়?
আগেই বলেছি হিজড়ারা অনেকেই মুসলিম হলেও তারা অনেক হিন্দু রীতি নীতিতে বিশ্বাষ করে। তাই তাদের যদিও কবর দেয়া হয় কিন্তু তারা মনে করে তাদের আবার পূণঃজনম হবে। প্রত্যেক হিজড়াকে কবর দেয়া হয় তারা যে বিছানায় থাকে তার নিচে এটাই তাদের রীতি (তবে বর্তমানে স্থান সংকুলানের জন্য তাদের অন্যত্রও কবর দেয়া হয়)। কিন্তু তাদের কবর দেয়ার নিয়মটি খুব অদ্ভুত তাদের কবরে প্রথমে ঢালা হয় লবন তারপর লাশ তারপর দেয়া হয় ফুল তারপর আবার লবন। এটার মূল কারন হল তাদের বিশ্বাষ এভাবে কবর দিলে তাদের আগের সকল পাপ ধুয়ে পরবর্তী জনমে তারা পূর্ণ নারী বা পুরূষ হিসেবে জন্ম গ্রহন করতে পারবে।
তাদেরও কি সামাজিক অধিকার প্রাপ্য নয়?
আমাদের দেশে তারা কখনোই একজন মানুষের মর্যাদাতো দূরে থাক কুকুর বিড়ালের অধিকার পায় না। কিন্তু হিজড়াদের সামাজিক অধিকার প্রাপ্য কিনা সেটা সবার উপর ছেড়ে দিলাম। তবে একটা কথা বলি আমাদের দেশে হিজড়াদের ভোটার হওয়ার নিয়ম না থাকলেও ভারতে কিন্তু লোকসভার সদস্য হয়েছিলেন হিজড়া শবনম মৌসি।
পূর্ব প্রকাশঃ টেকটিউনস
সুত্রঃ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ওয়েবসাইট, উইকিপিডিয়া, ভারতের স্বাস্থ্য মন্ত্রনালয়ের ওযেবসাইট, বাংলাদেশের বেশ কয়েকজন চিকৎসক, মুম্বাই পুলিশের ওয়েবসাইট, স্টার নিউজ, ড. আজমল ও আসমতের লেখা প্রাণীবিদ্যার কিছু বই,মাসিক দেশ (কলকাতা) এর ১৯৮৬ সালের একটি সংখ্যা, মাসিক সানন্দা (কলকাতা) এর ১৯৯৭ এর একটি সংখ্যা, সাপ্তাহিক ২০০০ এর ২০০৮ সালের একটি সংখ্যা, দৈনিক প্রথম-আলো, দৈনিক ইনকিলাব এবং ঢাকার বেশ কয়েকজন হিজড়া।
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৯:৩২
সুইট বলেছেন: ধন্যবাদ
২| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৯:২৪
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ব্যাপক জ্ঞান পাইলাম, হিজড়াদের প্রতি রইল সহানুভূতি ।
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৯:৩২
সুইট বলেছেন: ধন্যবাদ
৩| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৯:২৫
হা...হা...হা... বলেছেন: ১৫/২০ দিন আগে আমার মেঝ ভাইয়ের ছেলে হয়েছে শুনে বাসায় এসে হাঙ্গামা করে ৫০০০/= টাকা নিয়ে গেছে।
আপনার পোষ্ট থেকে অনেক কিছু জানা গেল।
ধন্যবাদ।
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৯:৩৪
সুইট বলেছেন: হূমম.......আসলে এর জন্য মূলত আমাদের সামাজিক ব্যাবস্থাই দায়ী।
আপনাকেও ধন্যবাদ।
৪| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৯:২৮
শামা বলেছেন: ভালো লাগলো
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৯:৩৪
সুইট বলেছেন: ধন্যবাদ আপু
৫| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৯:৩০
শেখ পারভেজ বলেছেন: অনেক কিছু জানতে পারলাম হিজড়া সম্পর্কে, আপনার ব্লগটি দিয়ে............................ধন্যবাদ আপনাকে
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৯:৩৫
সুইট বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ
৬| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৯:৩১
রাজসোহান বলেছেন: আসলেই সত্য
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৯:৩৫
সুইট বলেছেন: হূমম
৭| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৯:৩৩
হাসান শহীদ ফেরদৌস বলেছেন: প্রিয়তে।
একটা প্রশ্ন, যেহেতু ৩ গঠনের হিজড়া আছে, কিন্তু সবাই কি শাড়ি পরিধান করে, অর্থাৎ নারী বেশ ধারন করে চলাফেরা করে?
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৯:৩৮
সুইট বলেছেন: ধন্যবাদ।
হূমম তবে ব্যাতিক্রম আছে কিন্তু খুব কম।
৮| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৯:৩৭
হতবুদ্ধি বলেছেন: গতরাতে হিজরাদের নিয়ে ফারুকী'র একটা নাটক দেখলাম, খুব কষ্ট লাগছে। কান্না এসে গিয়েছে। নাটকের নাম মনে হয় "কমন জেন্ডার"।
আপনার এই লেখাটা আমি পড়ি নাই, রেখে দিয়েছি পরে পড়ব। ভাল থাকবেন।
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৯:৪০
সুইট বলেছেন: নাটকটি আমিও দেখেছিলাম দেখে আসলেই খুব খারাপ লেগেছে।
ওক্কে পড়ে জানাইয়েন কেমন হইল।
৯| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৯:৪০
রাজ মো, আশরাফুল হক বারামদী বলেছেন: পরিণত বয়সের আগেই তাদের সম্ভব হলে চিকিৎসা ব্যবস্থার আওতায় আনা উচিত। আমার মনে হয় এ ক্ষেত্রে সরকারী সুবিধা দেওয়া উচিত এবং চিকিৎসা সম্পুর্ণ বিনামূল্যে প্রদান করা উচিত তা যতই ব্যায়বহুল হোক না কেন। কারণ চিকিৎসা ব্যায় বেশী হলেও এ ক্ষেত্রে প্রার্থী কিন্তু গণহারে সবাই নয়। তাই এই ক্ষেত্রে যদি কোন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক নিয়োগ দেওয়া হয়, হতে পারে তা প্রতি বিভাগ ভিত্তিক, তাহলে যে সকল পরিবারে এ ধরণের শারীরিক সমস্যা নিয়ে শিশু জন্মগ্রহণ করে তারা বিভাগের কোন জেলা হাসতাপালে প্রাথমিক চিকিৎসার জন্য যেতে পারে এবং পরবর্তীতে অন্য কোন কেন্দ্রীয় হাসপাতালে, হতে পারে সেটা বি এস এম এম ইউ, তারা সম্পূর্ন চিকিৎসা সম্পন্ন করতে পারে। আর হ্যাঁ এটা অবশ্যই বিনামূল্যে হওয়া উচিত। তাহলে কেউ অযথা বিড়ম্বনায় পড়বে না। আর এ ক্ষেত্রে কত টাকাই বা খরচ হবে?? খুব কি বেশী?? কত টাকাই তো কত অদরকারী খাতে খরচ হয়, কত নতুন নতুন বিভাগ তৈরী করা হয়, এই বিভাগটা তৈরী করলে কি জাতীয় বাজেটের খুব বেশী একটা অংশ চলে যাবে?? যারা ইতিমধ্যে বিভিন্ন দলে ঢুকে গেছেন তাদের জন্য আমরা কি করব সেটা পরের কথা, যারা ভবিষ্যতে আসতে পারেন তাদের জন্য আমরা কি করছি সেটাই মূল কথা। সমস্যা জিইয়ে রাখার কোন মানে দেখি না।
মানসিকতার পরিবর্তন খুব সহজ নয়। মানুষ প্রকৃতিগতভাবেই খারাপ মানসিকতার ( প্রসঙ্গ কাঠামো অনুসারে ) অধিকারী। সভ্যতা তার মুখে এখটা মুখোশ পড়িয়ে দেয়। আমরা যদি বলি মানসিকতা পরিবর্তন করতে হবে সেটা কোন সুদুরপ্রসারী ফলাফল আনবে না। দশজনের মধ্যে আটজন ভাল হল কিন্তু দুইজনের খারাপ কথাই কিন্তু তাদের আবার দলে ভিড়ানোর জন্য যথেষ্ট। তাই সমস্যার মূলে কুঠারাঘাত করা উচিত। কোন মা কে যেন তার সন্তান হারানোর কষ্ট ভোগ করতে না হয়।
আমি এ ব্যাপারে ব্লগে যারা চিকিৎসাশাস্ত্রের সাথে জড়িত আছেন তাদের মতামত কামনা করছি।
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৯:৫৪
সুইট বলেছেন: ধন্যবাদ চমতকার মতামতের জন্য। আপনার মত আমিও ব্লগে যারা চিকিৎসাশাস্ত্রের সাথে জড়িত আছেন তাদের মতামত কামনা করছি।
১০| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৯:৪২
শয়তান বলেছেন: গুড পোষ্ট ।লেখককে ধন্যবাদ
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৯:৫৬
সুইট বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ।
১১| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৯:৫১
পাহাড়ের কান্না বলেছেন: ধন্যবাদ ভাল পোস্ট। নিয়ে গেলাম।
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৯:৫৭
সুইট বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকেও। কই নিয়ে গেলেন?
১২| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৯:৫৬
অন্ধ আগন্তুক বলেছেন: চমৎকার পোস্ট। +
দুটি বিষয়। নপুংসক বানান এরকম হবে। আর ওদের দলপতিকে ওরা "গুরুমা" বলে ডাকে।
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:০২
সুইট বলেছেন: ধন্যবাদ। ঠিক করে নিলাম।
১৩| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৯:৫৮
তাসবির বলেছেন: ভালো পোষ্ট ।লেখককে ধন্যবাদ
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:০৩
সুইট বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকেও।
১৪| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৯:৫৮
ডাইনোসর বলেছেন:
ভাল লেগেছে।
গত বছরের যুগান্তর অথবা প্রথম আলো হিজরাদের নিয়ে দুইপাতার একটা সংখ্যা বের করেছিল।
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:০৪
সুইট বলেছেন: ধন্যবাদ।
লিংক পেলে ভাল হত সেই সংখ্যার।
১৫| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:০২
শয়তান বলেছেন: । হিজড়া, প্রকৃতির বিচিত্র খেয়ালের এক দুর্ভাগা শিকার ! - রণদীপম বসু
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:০৫
সুইট বলেছেন: হূমম দেখব সময় করে।
১৬| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:০৮
মানু্ষ বলেছেন: অনেক সুন্দর একটা লেখা পড়লাম!
অসাধারণ -
আজাইরি অনেক ব্লগ লিখি আমরা অনেকেই - এইটা কাজের একটা লেখা।
আরো লিখবেন। দোয়া রইল!
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:১৭
সুইট বলেছেন: ধন্যবাদ, চেষ্টা করবো।
১৭| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:১১
আসফাকুল আমিন বলেছেন: কি জীবন
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:২০
সুইট বলেছেন: আসলেই দুঃখজনক।
১৮| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:১৮
হোসাইন১৯৫০ বলেছেন:
অনেক অনেক ধন্যবাদ ।
তবে , একটা অনুরোধ , ৩য় লিংগ বলে সম্বোধন করলে ভাল হয় । হিজড়া এখন একটি ব্যাঙ্গাত্মক বাংলা শব্দ ।
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:২১
সুইট বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ।
আসরে বোঝার সুবিধার্থে.............
১৯| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:৩৪
হাসান বৈদ্য বলেছেন: তথ্যবহুল পোষ্টের জন্য ধনবাদ।
১৯৯৯ সালে উত্তরা ১ নাম্বার সেক্টরে D.F.I( DHAKA FILM INST) -এ যাতায়াতের সময় বিমান বন্দরের উত্তর পাশে অ্যাকাশিয়া গাছের যে বাগান ছিল, সেখানে প্রতিদিন সন্ধ্যায় অনেক হিজড়া পতিতা দেখতাম। একিদন সন্ধায় ক্লাশ শেষে ৩ বন্ধু তাদের কাছে গিয়ে তাদের সম্পর্কে জানেত চাই। প্রথমে ইতস্ত করার পরে তারা এক জনকে দেখিয়ে দিয়ে বলেন, উনার সাথে কথা বলেন। অামরা যথেষ্ট অান্তরিকতার সাথে অালাপচারিতায় অনেক তথ্য জানেত পারি, যার অধিকাংশ তথ্যের অাপনার সাথে মিল অাছে । পুলিশ এসে হানা দিলে সব খোদ্দের পালায়, পিছে তাকায়ে দেখি বন্ধু দু'জনও হাওয়া । অামাকে একা পেয়ে পুলিশ শিকার ভেবে হামলে পড়লে, সব হিজড়া সম্মিলিত ভাবে মানব ব্যূহ রচনা করে, পুলিশের সাথে লড়াই করে, অামাকে উদ্ধার করে। তাদের অান্তরিকতায় এবং সাহসী পদক্ষেপে অামি অভিভূত হয়ে যাই। তাদের কাছে অামি কৃতজ্ঞ।
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:৫৫
সুইট বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ।
২০| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:৩৬
মুভি পাগল বলেছেন:
ভাল্লাগছে পোস্টটা।
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১১:০০
সুইট বলেছেন: ধন্যবাদ।
২১| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:৪২
পল্লী বাউল বলেছেন: ভালো লাগলো।
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১১:০১
সুইট বলেছেন: ধন্যবাদ।
২২| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১১:০৫
আজমান আন্দালিব বলেছেন: ঠিক এরকম একটি লেখা কোথায় যেন পড়েছিলাম। পুনঃ পোস্ট নাকি!
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১১:১১
সুইট বলেছেন: হয়ত অন্য কোন ব্লগে তবে আমারই এতে কোন সন্দেহ নাই। নিচে পূর্ব প্রকাশের লিংক আছে। ধন্যবাদ।
২৩| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১১:১৯
শয়তান বলেছেন: টেকটিউনস এর টিউনটা ফেসবুকে শেয়ার করলাম ।
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১১:২৪
সুইট বলেছেন: লিংক দিয়ে?
২৪| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১১:২০
পাপী বলেছেন: ++
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১১:২৪
সুইট বলেছেন: ধন্যবাদ।
২৫| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১১:২৮
শয়তান বলেছেন: জী । সমস্যা থাকলে বলুন রিমুভ করে দিবো ।
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১১:৫৯
সুইট বলেছেন: আরে না ভাই সমস্যার কি আছে? ধন্যবাদ
২৬| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১২:০৬
বখতিয়ার হোসেন বলেছেন: ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য। আচ্ছা আপনিই কি শাকিল ভাই যিনি টেকটিউনে লিখেন?
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১২:১৮
সুইট বলেছেন: ধন্যবাদ। হূমমমমমমমমমমমমম
২৭| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১২:১২
নীল ভোমরা বলেছেন: বাহ!.... বেশ গবেষণালব্ধ পোস্ট! ভাল লাগলো!
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১২:১৯
সুইট বলেছেন: ধন্যবাদ
২৮| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১০ রাত ২:০৩
আশরাফ মাহমুদ বলেছেন: সঙগ্রহে রাখলাম। তথ্যবহুল পোস্ট।
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১০ রাত ২:৩১
সুইট বলেছেন: ধন্যবাদ
২৯| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৩:১৭
মোঃমোজাম হক বলেছেন: ভাল কাজ।ধন্যবাদ
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ৯:১৪
সুইট বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ
৩০| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৩:২০
মোঃমোজাম হক বলেছেন: আর হ্যা এমন ঘটনা রাজশাহী ইউনিভার্সিটিতে ঘটেছিল।দুই বন্ধু বিয়ে করে এখন টিচারী করছেন।
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ৯:১৫
সুইট বলেছেন: তাই নাকি?
৩১| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১০ ভোর ৬:৫৮
সুপ্ত শিপন বলেছেন: হিজড়াদের প্রতি রইল সহানুভূতি
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ৯:১৫
সুইট বলেছেন: হূমমমমম
৩২| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ৮:৩৯
নুমান মাহমুদ বলেছেন: অনেক কিছু জানতে পারলাম । ধন্যবাদ
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ৯:১৬
সুইট বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ
৩৩| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ৮:৫২
পন্ডিত বলেছেন: তৃতীয় লিঙ্গের সামাজিক এবং রাস্ট্রীয় অধিকার চাই ।
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ৯:১৭
সুইট বলেছেন: হূমম....চাই
৩৪| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ১০:২১
বৃত্তবন্দী বলেছেন: ভালো লেখা...
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৩:০৯
সুইট বলেছেন: ধন্যবাদ
৩৫| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১২:৪০
যীশূ বলেছেন: অনেক তথ্য সমৃদ্ধ পোস্ট। সংগ্রহে রাখলাম।
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৪:৩১
সুইট বলেছেন: ধন্যবাদ
৩৬| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:১৯
ছায়ামানব আঁকন বলেছেন: দারুন লিখেছেন ভাই ।
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১২:০৮
সুইট বলেছেন: ধন্যবাদ
৩৭| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:০৯
মোরশেদুল আজাদ পলাশ বলেছেন: শোকেসে রাখলাম+++++ অনেক কিছু জানতে পারলাম। ধন্যবাদ।
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সকাল ১১:৪৫
সুইট বলেছেন: ধন্যবাদ
৩৮| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১২:২৩
কগচডড বলেছেন: অসাধারন লিখেছেন। প্লাস এবং সরাসরি প্রিয়তে নিলাম।
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১২:৫৭
সুইট বলেছেন: ধন্যবাদ
৩৯| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সকাল ৮:০৭
প্রিন্স আশরাফ বলেছেন: এ বিষয়ে আমি কিছু লেখার চেষ্টা করছি। বই। তৃতীয় লিঙ্গ নাম দিয়েছিলাম। প্রকাশক রাজি হয় না। বৃহন্নলা নাম হুমায়ুন আহমেদ এবং নাট্যকার নোমান রবিন ইউজ করছেন। বইেয়র কি নাম দেব ভাবছি।
একটা নাম সাজেস্ট করেন েতা!
প্লাস। প্রিয়তে। অনেক তথ্যই আমার কাছে আেছ তেব আপনার কাছে আরো থাকলে শেয়ার করতে পারেন।
৪০| ২৩ শে মার্চ, ২০১০ রাত ৮:০৩
মাহমুদহাসান বলেছেন: কী বলব খুঁজে পাচ্ছি না। ভাষা হারিয়ে ফেলেছি বলার।
৪১| ২৩ শে মার্চ, ২০১০ রাত ৮:২০
নিম গাছ বলেছেন: আমিও একটা পোষ্ট দিয়েছিলাম এই বিষয়ে দেখুন এখানে
৪২| ২৭ শে মার্চ, ২০১০ দুপুর ১২:৩৫
এস বাসার বলেছেন: প্লাস
৪৩| ২৮ শে মার্চ, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:২৯
আল মাদানী বলেছেন: তথ্যসম্বৃদ্ধ পোষ্টের জন্য ধন্যবাদ।
৪৪| ০১ লা এপ্রিল, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:১৫
বর্তমানবাংলা বলেছেন: @ হতবুদ্ধি কমন জেন্ডার নাটকের রচনা ও পরিচালনা নোমন রবিন ফারুকী না
আর কমন জেন্ডার নামে নোমান রবিন একটি ফিল্ম এর শুটিং শেষ করেছেন ।
নোমান রবিনের ফেইসবুক লিংক
@ সুইট খুব ভাল লেখা অনেক কিছু জানলাম
৪৫| ০১ লা এপ্রিল, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:২০
বর্তমানবাংলা বলেছেন: লিংক দিতে ভুল করেছিলাম তাই আবার দিলাম
Click This Link target='_blank' >নোমন রবিনের ফেইসবুক লিংক
৪৬| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:০১
কবি মৃত্যুময় বলেছেন: অনুসন্ধানী প্রতিবেদন
৪৭| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:১৭
মুকুট বিহীন সম্রাট বলেছেন: চমৎকার একটা বিষয় নিয়ে লিখেছেন।
আমার মনে হয় এখানে ১৮+ জরুরী নয়।
ভালো থাকুন
৪৮| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ১২:৪৩
বাংলাকে ভালবাসি বলেছেন: অসাধারণ লেখা
৪৯| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ১২:৪৩
বাংলাকে ভালবাসি বলেছেন: অসাধারণ লেখা
৫০| ০৩ রা মে, ২০১০ বিকাল ৩:৩৯
টুটুল বরকত বলেছেন: +++++++++
৫১| ২০ শে মে, ২০১০ রাত ২:৩৯
শামীম শরীফ সুষম বলেছেন: বেশ ভালো লেখা ...
এদের কথা কি কেউ ভাবে ? কেমন লাগে তাদের ?
৫২| ০৭ ই আগস্ট, ২০১০ রাত ১০:৩৪
তাশফী বলেছেন: ব্যাপক জ্ঞান পাইলাম, হিজড়াদের প্রতি রইল সহানুভূতি ।
৫৩| ১৯ শে আগস্ট, ২০১০ রাত ২:৫১
জেবাল বলেছেন: আপনে তো হিজড়া বিশেষজ্ঞ !!
৫৪| ১২ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ১০:৩৯
বাংলার মানুষ ২০১০ বলেছেন: ধন্যবাদ। অনেক কিছু জানতে পারলাম।
আবারো ধন্যবাদ।
৫৫| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১০ রাত ১২:০৩
Mukit বলেছেন: ++++++++
৫৬| ২২ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ৯:৩৫
হার্ট লকার বলেছেন: প্রিয়তে গেল
৫৭| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ৯:৩৩
েভােরর স্বপ্ন বলেছেন: ভালো লিখেছেন..... ধন্যবাদ
৫৮| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১১ দুপুর ১:৪৭
রেজওয়ান তানিম বলেছেন: comotkar post, manush hishebe amader oder proti sohanuvuti thaka ucit
৫৯| ২৫ শে মার্চ, ২০১১ দুপুর ২:৫৪
শায়েরী বলেছেন: চমৎকার
৬০| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১১ দুপুর ১২:৫৬
মগজ ধোলাই বলেছেন: দাদা আপনি হিজরাদের নিয়ে এতকিছু জানলেন কিকরে। আপনিও আবার হিজরা নন তো??????????????????????????????????????????
।
৬১| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১১ রাত ১০:৫৪
বিশেষনহীন বলেছেন: চমৎকার একটি কাজ করেছেন। আপনাকে সাধুবাদ জানাই অন্তর থেকে।
৬২| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১১ রাত ১০:৫৬
বিশেষনহীন বলেছেন: চমৎকার একটি কাজ করেছেন। আপনাকে সাধুবাদ জানাই অন্তর থেকে।
৬৩| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ ভোর ৫:৪৭
নিউ সায়মা বলেছেন:
৬৪| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ সকাল ১১:১৪
অনিক সি বলেছেন: খুবি দুঃখ পেলাম,
, পোস্টটি ভাল লেগেছে।
একটা ভিন্ন প্রসঙ্গের কথা, আমাদের সামু ব্লগেও কিছু ছাইয়া ব্লগিং শুরু করেছে, নাইটফল ভাইয়ের এই পোস্ট টি দেখুন।
৬৫| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:৪৮
বিশ্বাস করি 1971-এ বলেছেন: কষ্ট লাগে এদের জন্য যে এদের জন্মটাই কষ্টের আম আমরা সামাজিকেরা এদের জীবনকে আরো কষ্টময় করে তুলি! কি অদ্ভুত! যদি হিজড়া সম্প্রদায়ের কেউ এই লেখা পড়ে থাকেন তবে তার কাছে আমি সমাজের হয়ে ক্ষমাপ্রার্থী।
©somewhere in net ltd.
১|
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৯:২২
স্বপ্নকথক বলেছেন: হুম...সত্য।