নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ভবঘূরে জীবন;

মাসুদ সরদার

ছন্নছারা

মাসুদ সরদার › বিস্তারিত পোস্টঃ

হিজড়া জন্ম হওয়ার কারন

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৪০

হিজড়াদের মধ্যে না পুরুষের পূর্ণ বৈশিষ্ট্য দেখা যায়, না নারীদের। এ মিশ্র বৈশিষ্ট্যের কারণে সমাজে তারা স্বাভাবিক জীবন-যাপনের সুযোগ থেকে বঞ্চিত হয়। যদিও হিজড়া সম্প্রদায় বাংলাদেশে এখন তৃতীয় লিঙ্গ হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে, তবুও তাদের অসহায়ত্বের শেষ নেই। বঞ্চিত নানা নাগরিক সুযোগ-সুবিধা থেকে। সমাজে স্বাভাবিক জীবন যাপনের সুযোগ না পেয়ে এসব হিজড়ারা একসময় জড়িয়ে পড়ে ছিনতাই, চাঁদাবাজি ও দেহব্যবসার মতো পেশায়। কিন্তু কেন হয় হিজড়া সন্তানের জন্ম? আসুন দেখি বিজ্ঞান কী বলে:
বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যায় XX প্যাটার্ন ক্রোমোজমে কন্যা শিশু আর XY প্যাটার্ন ক্রোমোজমে সৃষ্ট হয় ছেলে শিশু। অর্থাৎ, X এর সঙ্গে X এর মিলনে মেয়ে এবং X এর সঙ্গে Y এর মিলনে ছেলে সন্তান জন্ম নেয়। এবং নারীরা XX ও ছেলেরা XY ক্রোমোজম ধারণ করে। ভ্রুনের পূর্ণতার স্তরগুলোতে ক্রোমোজোম প্যাটার্নের প্রভাবে ছেলে শিশুর মধ্যে অন্ডকোষ আর কন্যা শিশুর মধ্য ডিম্ব কোষ জন্ম নেয়। অন্ডকোষ থেকে নিসৃত হয় পুরুষ হরমোন এন্ড্রোজেন এবং ডিম্ব কোষ থেকে নিসৃত হয় এস্ট্রোজেন। এক্ষেত্রে ভ্রুনের বিকাশকালে নিষিক্তকরণ ও বিভাজনের ফলে বেশকিছু অস্বাভাবিক প্যাটার্নের সৃষ্টি হয় যেমন XXY অথবা XYY। এর ফলে বিভিন্ন গঠনের হিজড়া শিশুর জন্ম হয়।

একটা ব্যাপার হল, একটি হিজড়া শিশুকে পরিণত বয়সে যাওয়ার আগে যদি যথযথ মেডিকেল ট্রিটমেন্ট করা হয় তাহলে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই তাকে সুস্থ করা সম্ভব। কিন্তু যখন বোঝা যায় সে সাধারণ আর দশজনের থেকে আলাদা তখন আসলে অনেক দেরি হয়ে যায়। একইভাবে কোন পুরুষ বা নারীও হিজড়া হতে পারেন।

মন্তব্য ৩ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৩) মন্তব্য লিখুন

১| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:১৩

মিমমা সুলতানা মিতা বলেছেন: হ্যা মেডিকেল ট্রিট্মমেন্ট করালে ঠিক হয়ে যায়। আর এর জন্য মা বা শিশু রক্ষনাবেক্ষঙ্কারীর ভুমিকা সব চেয়ে বেশি। আমার দেখা এক শিশু ট্রিটমেন্ট এ ভাল হয়ে গেছে

২| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৪১

থিওরি বলেছেন: genetics এ পড়েছিলাম। আরো অনেক কারণ আছে। সবচেয়ে বড়ো কথা মানুষের কোন হাত নেই। যা বলে এখনো গ্রামে মেয়েদের নির্যাতন করা হয়।

৩| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৪৫

দাদুচাচা বলেছেন: তৃতীয় লিঙ্গের মানুষ হওয়ায় তাদের প্রতি সদয় হওয়া দরকার।

কিন্তু তাদের বিক্ষিপ্ত, নির্লজ্জ ও চাাঁদাবাজি আচরণে সাধারন মানুষ বিরক্ত ও নেষ্পেশিত।
কাহারো গৃহে ছোট বাচ্চা দেখলে তারা দল বল নিয়ে সেই বাচ্চাকে মায়ের কোল থেকে কেড়ে নেয় এবং মোটা অংকের টাকা দাবী করে! যতক্ষণ পর্যন্ত তাদেরকে চাদা দিয়ে খুশী করানো না যায় ততক্ষন পর্যন্ত তারা বাচ্চাকে নিয়ে টানা হেচরা করে। এবং অশ্লীল বাক্য বলতে সামান্যতম দ্বিধা করে না।যা ভুক্ত ভোগীরাই ভাল জানেন।

এজন্য সরকারের উচিত তাদের কে পুনরবাষন করা।
তাদেরকে প্রয়োজনীয় চিকিৎসা দিয়ে সুস্থ করে তোলা।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.