নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি বিশুদ্ধ কোন মানব নই, তুমি তোমার মত করে শুদ্ধ করে নিও আমায়।

ডার্ক ম্যান

...

ডার্ক ম্যান › বিস্তারিত পোস্টঃ

শেখ হাসিনা সরকারের পতন না ঘটার সম্ভাবনা বেশি

০৩ রা আগস্ট, ২০২৪ রাত ১২:৩৬

গত কয়েকদিন আগে ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থা "র" এর অপারেশন ফেয়ারওয়েল পড়ছিলাম। কিভাবে এরশাদ সরকারের পতন ঘটে তাই নিয়ে লেখা সেটি। ২ বছরেরও বেশি সময় ধরে চলা এই অপারেশনে সেনাবাহিনীর আমেরিকা-পাকিস্তানপন্থী অফিসারদের নিউট্রাল করার পাশাপাশি এরশাদ বিরোধী সবাইকে এক মঞ্চে আনা হয়।
বর্তমানে কোটা বিরোধী আন্দোলন এখনো রাজপথে বিদ্যমান। প্রায় ৩০০ জনের মতো মারা গিয়েছেন। আন্দোলন এখন সরকারের পতনের দিকে ধাবিত হচ্ছে বলে অনেকে মনে করছেন। এমনকি অনেক লীগ সমর্থকও মনে করছে সরকার পতন এখন সময়ের ব্যাপার।
তবে আমার মনে হয় সরকারের পতন হবে না। এই সরকারের পতন হলে সবচেয়ে বেশি বিপাকে পড়বে ভারত। সামরিক বাহিনী যদি ক্ষমতা নেয় তবে তা ভারত-আমেরিকার সাপোর্ট ছাড়া সম্ভব না। ১৯৯৬ সালে বাংলাদেশে ২ টা মিলিটারি ক্যু আমেরিকার সাপোর্ট না পাওয়াতে ব্যর্থ হয়েছিল।
আমার বাবা একটা কথা প্রায় বলেন, রাজনীতিতে বয়স্ক লোক ঘরে বসে যে কাজ করে দিবে তরুণরা সারাদিন দৌড়াদৌড়ি করেও সেটা করতে পারবে না।
১৪ দলের সাথে বৈঠকের পর জামায়াত-শিবির নিষিদ্ধ একটা গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক পদক্ষেপ। আমু-ইনু-মেনন-দিলিপ বড়ুয়া এদের এক দাঁতের বুদ্ধিও পুরো মন্ত্রী সভার নেই। দিলিপ বড়ুয়া তো উলফা নেতাদের ভারতের হাতে তুলে দেওয়ার সময় ভূমিকা রাখেন বলে গুজব আছে। একসময় সিআইএ-আইএসআই এর মদদে পার্বত্য চট্টগ্রামে উলফা ট্রেনিং করতো। অন্যদিকে শান্তিবাহিনীকে সাপোর্ট দিত ভারত।
ইনু তো গণবাহিনীর কমান্ডার ছিলেন। এমনকি ১/১১ যে ঘটবে সেটাও জানতেন।
সেনাবাহিনীর শীর্ষপদে শেখ হাসিনার আত্মীয় আছেন। কিন্তু আত্মীয় হলেই যে পক্ষে থাকবে সেটা নিশ্চিত না। ১/১১ এর সময় শীর্ষ সব জেনারেল খালেদা জিয়ার পক্ষে ছিলেন কিন্তু তারপরও তো সেনাবাহিনী ক্ষমতা নিয়েছিল।
তখনকার সময়ের চেয়েও অনেক বেশি মানুষ মারা গেলেও সেনাবাহিনীর ক্ষমতা নেওয়ার সম্ভাবনা খুব ক্ষীণ। রাজপথে আন্দোলন হচ্ছে তবে কেন জানি মনে হচ্ছে সরকার কৌশলে তাদের মাঠে রেখেছে।
এই আন্দোলনের অন্তরালে হয়তো এমন কিছু ঘটে গেছে যা আমাদের ধারণার বাইরে। হয়তো বাংলাদেশ পুরোপুরি মার্কিন-ভারতের পেটে ঢুকে গেছে। শেখ হাসিনা গত ১০ বছর ধরে ব্যালান্স করে চলছিলেন সেটা আর হবে না।
ভবিষ্যতে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী বার্মার সাথে যুদ্ধে লিপ্ত হলেও অবাক হওয়ার কিছু থাকবে না।
যে একবার পিছন থেকে ছুরি মারতে চেয়েছিলো তাকে কি আপনি দ্বিতীয় বার সুযোগ দিবেন? বিএনপির ক্ষেত্রে ভারতের অবস্থানও একইরকম।

মন্তব্য ২১ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (২১) মন্তব্য লিখুন

১| ০৩ রা আগস্ট, ২০২৪ রাত ১:১২

সোনাগাজী বলেছেন:



বার্মর সাথে যুদ্ধ হবে ফেইসবুকে।

২| ০৩ রা আগস্ট, ২০২৪ রাত ১:১২

কাঁউটাল বলেছেন:

৩| ০৩ রা আগস্ট, ২০২৪ রাত ১:১২

নতুন বলেছেন: শেখ হাসিনা নিজে ক্ষমতা ছাড়বেনা।

ভারতের তাকে দরকার, সামনে ট্রান্জিট শুরু হবে এমন অবস্থায় সরকার পরিবর্তন তারা চাইবেনা।

হয়তো কিছু নেতার পদত্যাগ করিয়ে পরিস্থাতি শান্ত করার চেস্টা করবে এবার।

আর্মির বড় লেভেলের কেউই চাইবেনা সরকার সরাতে যুক্ত হতে, আর্মির যারা এমন কাজে জড়িত ছিলো তাদের পরিনতি ভালো হয়নি।

বিদেশী চাপ বাড়ছে কিন্তু ক্ষমতা এমনই জিনিস আর আয়ামীলীগ তেমনই চিজ, ২৫০ লাশ ক্ষমতার জন্য কিছুই না।

৪| ০৩ রা আগস্ট, ২০২৪ রাত ১:২১

কাঁউটাল বলেছেন: অতঃপর উহারা উল্টা বুঝিল।

৫| ০৩ রা আগস্ট, ২০২৪ রাত ১:৩০

কাঁউটাল বলেছেন: আরেকবার সেনাবাহিনী নামাতে না পারলে শুধু পুলিশলীগ দিয়ে হাসিনা কতক্ষন টিকে থাকতে পারবে বলে আপনি মোনে করেন?

৬| ০৩ রা আগস্ট, ২০২৪ রাত ১:৩০

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: ২০২৫-২০২৬ এর পর আওয়ামী লীগ থাকবে বলে মনে হয়না। তাছাড়া শেখ হাসিনা আজ নি:শ্বাস ত্যাগ করলে কালকেই লীগ সরকারের পতন অনিবার্য। উনার বয়স ৭৫। কেউ তো অমর নন।

৭| ০৩ রা আগস্ট, ২০২৪ রাত ১:৪০

সামরিন হক বলেছেন: কিন্ত র এজেন্ট কি এত শক্তিশালী হতে পারে যখন জনতা সব নেমে গেছে।আসলে সরকার ও র সংস্থার কাছে ভুল তথ্য আছে ।তাই যেই আ্যকশনই নিচ্ছে তারা সব উল্টো হয়ে যাচ্ছে। জনতা ভোটের অধিকার ছেড়ে দিয়েছে বলে তারা জনতাকে ভুল বুঝেছে। কোন কিছুই সহজে হবে না ।এই স্বাধীন ভূমি স্বাধীন থাক এই প্রার্থনা এখন।

৮| ০৩ রা আগস্ট, ২০২৪ রাত ১:৪৪

কাঁউটাল বলেছেন: শেখ হাসিনার উচিত সৌদি আরবের কাছে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা করা।

৯| ০৩ রা আগস্ট, ২০২৪ রাত ১:৪৯

কাঁউটাল বলেছেন: বাকি জীবন আরব দেশে কাটানোই মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর জন্য সবচেয়ে ভাল অপশন। বাংলাদেশ উনার জন্য ক্রমান্বয়ে বিপদ জনক হয়ে উঠতেছে। আমরা চাই না ব্যক্তিগত ভাবে উনি আক্রান্ত হোক। উনার আশেপাশের লোকজনের উচিত উনকে বুঝানোর চেষ্টা করা।

১০| ০৩ রা আগস্ট, ২০২৪ রাত ২:৪৩

শ্রাবণধারা বলেছেন: আপনার লেখাটি পড়ে মনে হলো, আন্দোলনটি ছাত্র-জনতার নয়, বরং সিআইএ'র লোকেরা মুখে মেকআপ নিয়ে র এর বিরুদ্ধে করছে। তবে আপনার সাথে একমত যে র আর সিআইএ’র প্রক্সি যুদ্ধের ক্ষেত্রে, র-এরই জেতার সম্ভাবনা বেশি। কারণ বুদ্ধিমত্তা, শক্তি এবং অস্ত্রশস্ত্র সবই তাদের সিআইএর চেয়ে বেশি। আর সাধারণ আম-জনতারা শুধু ঘোড়ার ঘাস খায় আর মরে। না কি ভাই?

কিছুক্ষণ আগে দেখলাম, হেলিকপ্টার থেকে মিছিল এবং ভীড়ের দিকে সম্ভবত (?) গ্রেনেড মারা হচ্ছে। এটাও হয়তো আপনার পিতার মতো একজন জ্ঞানী বয়স্ক ব্যক্তির চিন্তা হতে পারে, যিনি বলেছেন, "রাজনীতিতে বয়স্ক লোক যা করতে পারে, তরুণেরা সারাদিন দৌড়াদৌড়ি করেও তা করতে পারে না।"

তবে কি এমন কোনো সময় আসে যখন বুড়োরা অপ্রাসঙ্গিক হয়ে যায়? আর এটা বোঝার মত প্রবল বুদ্ধি খুব কম বুড়োর থাকে। আমরা কি সেই সন্ধিক্ষণে দাঁড়িয়ে আছি?

১১| ০৩ রা আগস্ট, ২০২৪ রাত ৩:৩০

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
একটি নেতৃত্বহীন নেতাহীন অস্পষ্ট দাবীর আন্দোলন।
কিভাবে সফল হবে।
এমন একটি আন্দোলন যার নেতারা নেতৃত্বরা নিজেদের পরিচয় দিতে ভয় পাচ্ছে। এতই ঘৃণিত যে সমর্থন দিতেও পর্যন্ত ভয় পাচ্ছে।
মূল দাবি কোটা দাবি অনেক আগেই মিটে গেছে।
এখন ওদের মূল স্লোগান একটাই ভুয়া ভুয়া।
আসলেই বাস্তবে একটা ভুয়া আন্দোলন
তাহলে এই দাবির আন্দোলন সফল হবে কিভাবে। যেখানে কোন স্পষ্ট দাবিই নেই।

অযথা হই হট্টগোল হবে মানুষ কিছু মরবে। মারবে।
কিন্তু এই অস্পষ্ট দাবির আন্দোলন কখনোই সফল হবে না।

১২| ০৩ রা আগস্ট, ২০২৪ ভোর ৬:৩৬

আলচুদুরওয়ালবুদুর বলেছেন: ভারত শেখ হাসিনাকে আর ব্যাকিং দিতে চাচ্ছে না। বিশেষ করে গণছাত্র-হত্যার খবর সব বৈশ্বিক মাধ্যমে আসার পর। ইউটিউবে দেখুন ভারতের মোটামোটি সব গণমাধ্যম হাসিনার বিরুদ্ধে কথা বলা শুরু করে দিয়েছে, খেয়াল করুন ওদের সব গণমাধ্যম কিন্তু বিজেপি নিয়ন্ত্রিত। মোদী সরকারের যথেষ্ট পাবলিক সাপোর্ট থাকার পরেও ওদের অনেক চাপে থাকতে হয়। বিজেপি সরকার এই নিয়ে বেশী ইন্টারেস্ট দেখাতে গেলে কংগ্রেস হাউ কাউ শুরু করবে। আর বাংলাদেশের আন্দলোন দেখে ভারতের ছাত্ররা ওদের সরকারি চাকুরির নিয়োগে দূর্নীতি নিয়ে কথা বলা শুরু করেছে। পশ্চীমবঙ্গে দেখলাম বাংলাদেশের অবস্থা নিয়ে ছাত্র-ছাত্রীরা রাস্তায় বিশাল মিছিল মিটিং শুরু হয়েছে, প্রথমে বুঝি নাই কেন তারা এটা করছে। পরে একটু ঘাঁটা-ঘাঁটি করে বুঝলাম কংগ্রেস সম্ভবত এর মদদ দিচ্ছে কিংবা এটা নিয়ে জাস্ট পানি ঘোলা করার চেষ্টা করছে। তারা আপাতত হাসিনা-মোদী নিয়ে শুরু করেছে কিন্তু বাড়তে থাকলে সেটা অন্যদিকেও গড়াতে পারে। হাসিনা এখন ভারতের লায়াবিলিটি ছাড়া আর কিছুই না। আর ঐ সব চুক্তি মুক্তি নিয়ে ভারতের এমনিতেই খুব শিঘ্রই ভাল কিছু পাওয়ার আসা নেই, আর পেলেও ঐসব অনেক সময়সাপেক্ষ ব্যপার। আপনি নিজেই চিন্তা করে দেখুন, আপনি এই মুহুর্তে ভারতের রাষ্ট্রপ্রধান হলে হাসিনা কে নিয়ে বিন্দুমাত্র সময় নষ্ট করতেন না।

১৩| ০৩ রা আগস্ট, ২০২৪ ভোর ৬:৫৪

কামাল১৮ বলেছেন: এখন প্রয়োজন রাজনৈতিক কর্মকান্ড চালু করা।চৌদ্দ দলের ব্যানারে তাদের সর্বশক্তি দিয়ে চার বিভাগে চারটি জনসভার আয়োজন করা।তবেই তাদের কর্মিরা মনোবল ফিরে পাবে।
এযাত্রা সরকার বেচে গেলো কিন্তু তারা যদি মৌলবাদকে নিয়ন্ত্রন না করে তবে তাদের পতন কেউ ঠেকাতে পারবেনা।তলে তলে তারা অনেক শক্তিশালী হয়ে গেছে।এই আন্দোলন তার প্রমান।

১৪| ০৩ রা আগস্ট, ২০২৪ সকাল ৭:১২

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:



তবে এটা ঠিক কোটা আন্দোলনের আড়ালে সরকার বিরোধীরা সরকার পতনের জন্য প্রচুর পরিমাণে বিনিয়োগ করেছে এবং দল নিরপেক্ষ ছাত্র আন্দোলনের নামের আড়ালে মূলত তাদের লোকজনেরাই আন্দোলন করছে।

দুর্ভাগ্যের সাধারণ জনগণ।

সরকার পক্ষ এটা সুন্দরভাবে হ্যান্ডেল করতে পারেনি।
পারলে এটাকে 2018 সালেই শেষ করে দেওয়া যতো এবং এবছরও প্রথমদিকে শেষ করে দেওয়া সম্ভব ছিল।

১৫| ০৩ রা আগস্ট, ২০২৪ সকাল ৭:৩৭

আলচুদুরওয়ালবুদুর বলেছেন: হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: একটি নেতৃত্বহীন নেতাহীন অস্পষ্ট দাবীর আন্দোলন।
কিভাবে সফল হবে।
এমন একটি আন্দোলন যার নেতারা নেতৃত্বরা নিজেদের পরিচয় দিতে ভয় পাচ্ছে। এতই ঘৃণিত যে সমর্থন দিতেও পর্যন্ত ভয় পাচ্ছে।
মূল দাবি কোটা দাবি অনেক আগেই মিটে গেছে।
এখন ওদের মূল স্লোগান একটাই ভুয়া ভুয়া।
আসলেই বাস্তবে একটা ভুয়া আন্দোলন
তাহলে এই দাবির আন্দোলন সফল হবে কিভাবে। যেখানে কোন স্পষ্ট দাবিই নেই।

অযথা হই হট্টগোল হবে মানুষ কিছু মরবে। মারবে।
কিন্তু এই অস্পষ্ট দাবির আন্দোলন কখনোই সফল হবে না।


দাদা, মোদী কিন্ত হাসিনাকে আর ব্যাকিং দিতাছে না। আপনে হুদাই হুদাই দালালী করতাছেন, আর লাভ নাই। নতুন বস খোঁজেন।

১৬| ০৩ রা আগস্ট, ২০২৪ সকাল ৭:৪৭

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:



তবে এটা ঠিক কোটা আন্দোলনের আড়ালে সরকার বিরোধীরা সরকার পতনের জন্য প্রচুর পরিমাণে বিনিয়োগ করেছে এবং দল নিরপেক্ষ ছাত্র আন্দোলনের নামের আড়ালে মূলত তাদের লোকজনেরাই আন্দোলন করছে।

দুর্ভাগ্যের সাধারণ জনগণ।

সরকার পক্ষ এটা সুন্দরভাবে হ্যান্ডেল করতে পারেনি।
পারলে এটাকে 2018 সালেই শেষ করে দেওয়া যতো এবং এবছরও প্রথমদিকে শেষ করে দেওয়া সম্ভব ছিল।

১৭| ০৩ রা আগস্ট, ২০২৪ সকাল ৯:৪২

রাােসল বলেছেন: UN লেখা সম্বলিত সামরিক যান বিক্ষোভ দমনে ব্যবহার করা হয়েছে, এর পরিণতি কি হতে পারে আমাদের সেনাবাহিনী খুব ভালো করে জানে। বাংলাদেশ পুলিশ বাহিনীকর্তৃক অতিউৎসাহী মনোভাব সর্বস্তরের জনগণকে নিয়ন্ত্রণ করা আন্তর্জার্তিক পরিমণ্ডলে নেতিবাচক প্রভাব ফেলেছে। সরকারের অতি আত্মবিশ্বাস অবশ্যই প্রভাব ফেলেছে।
সর্বশেষ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আমাদের রাজনৈতিক দলগুলোর বিশ্বের নেতৃস্থানীয় দেশের উপর নির্ভরশীলতা লক্ষ্য করা গেছে, যা দেশের অস্তিত্ব নিয়ে তাদের মানসিকতা প্রকাশ করে। ব্লগিংএ এসেও আমরা দালালি করি। এসব ঘটনা থেকে ভালো কিছু আশা করতে পারি না।

এটা সাধারণ শিক্ষার্থীদের আন্দোলন ছিল, বরাবরের মতো রাজনৈতিক দলগুলো ফায়দা নিতে চেয়েছিল।

১৮| ০৩ রা আগস্ট, ২০২৪ সকাল ৯:৪৬

বাংলার এয়ানা বলেছেন: ভারতীয় মিডিয়ার নিউজ গুলো দেখলে মনে হচ্ছে ভারতেও হাছিনার জনপ্রিয়তা তলানিতে, ভারতের কাছে হাছিনা এখন লায়বেলেটি।

১৯| ০৩ রা আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ২:২০

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: পুলিশের গুলিতে পুলিশের সন্তান মারা পড়ছে। আর্মির গুলিতে আর্মির সন্তান মারা পড়তে থাকলে তারা হয়ত আর সরকার পক্ষে থাকবে না। ৭৫ এ সেনা প্রধান সরকারের বিপক্ষে যায়নি। জুনিয়াররাই যা করার করে ফেলেছে। জল ঘোলা হচ্ছে। এ ঘোলা জলে কে কোনখান দিয়ে শিকার হয়ে যায় বলা মুশকিল।

২০| ০৩ রা আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ২:৪৪

করুণাধারা বলেছেন: আমি চেনা জানা অনেকের সাথে কথা বলে দেখেছি, যারা একসময় আওয়ামী লীগের সমর্থক ছিল তারাও এখন চাচ্ছেন হাসিনা যেন ক্ষমতা থেকে চলে যান। জনগণ যদি তাকে এত ঘৃণা করে তাহলে তিনি থাকবেন কি করে, শুধু পুলিশ আরাম আর্মি দিয়ে দমন করে একটা দেশ চালানো যায় না।

২১| ০৩ রা আগস্ট, ২০২৪ রাত ৯:১৩

প্রামানিক বলেছেন: আমরণ থাকলেও কিছু কমু না

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.