নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

স্বপ্নপূরণই জীবনের একমাত্র লক্ষ্য নয়।তাই বলে স্বপ্নকে ত্যাগ করে নয়,তাকে সঙ্গে নিয়ে চলি।ভালো লাগে ভাবতে, আকাশ দেখে মেঘেদের সাথে গল্প পাততে, বৃষ্টি ছুঁয়ে হৃদয় ভেজাতে, কলমের খোঁচায় মনের অব্যক্ত কথাগুলোকে প্রকাশ করতে...

শাওন আহমাদ

এটা আমার ক্যানভাস। এখানে আমি আমার মনের কোণে উঁকি দেয়া রঙ-বেরঙের কথাগুলোর আঁকিবুঁকি করি।

শাওন আহমাদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

শেষ ফ্রেমে কৃষ্ণচূড়া

০৩ রা মে, ২০২৫ সকাল ১১:২১



ইশতিয়াক চেয়েছিল ছবি তুলতে, রঙে রঙে ভরিয়ে দিতে জীবনের ক্যানভাস। পৃথিবীর প্রতিটি মুহূর্তকে সে বন্দি করতে চাইত। ক্যামেরার লেন্সে খুঁজে ফিরত স্বপ্ন, খুঁজে ফিরত গল্প। আলো-আঁধারির ফ্রেমে ধরে রাখতে চাইত ক্ষণিকের সৌন্দর্য। কিন্তু কে জানত, ছেলেটি নিজেই একদিন হয়ে যাবে ধূসর গল্প?

আচ্ছা, কৃষ্ণচূড়া কি জানে—তার সৌন্দর্যে মুগ্ধ হয়ে এক যুবক প্রাণ হারাল, নিভে গেল তার স্বপ্ন প্রদীপ?






মন্তব্য ১০ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১০) মন্তব্য লিখুন

১| ০৩ রা মে, ২০২৫ দুপুর ১২:২৪

এইচ এন নার্গিস বলেছেন: মন টা খারাপ হোয়ে গেলো ।

০৩ রা মে, ২০২৫ দুপুর ১২:২৭

শাওন আহমাদ বলেছেন: এসব মন খারাপের খবর ভালো লাগে না।

২| ০৩ রা মে, ২০২৫ দুপুর ১:১১

খাঁজা বাবা বলেছেন: কিভাবে কি হল?

০৩ রা মে, ২০২৫ বিকাল ৩:০৩

শাওন আহমাদ বলেছেন: রাজধানীর কুড়িল এলাকায় রেললাইনে দাঁড়িয়ে কৃষ্ণচূড়া ফুলের ছবি তোলার সময় এক ফটোগ্রাফারের মর্মান্তিক মৃত্যু হয়েছে। তার নাম ইসতিয়াক আহমেদ। শুক্রবার বিকালের দিকে এ ঘটনা ঘটে।

ছবি তোলার সময় দ্রুতগতির একটি ট্রেন চলে আসায় ঘটনাস্থলে কাটা পড়ে মারা যান তিনি।

তার দুর্ঘটনার বিষয়টি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভিডিও আকারে ছড়িয়ে পড়ে। ভিডিওতে দেখা যায়, ক্যামেরা নিয়ে ব্যস্ত থাকায় ট্রেন আসার বিষয়টি খেয়াল করতে পারেননি ইসতিয়াক। দ্রুতগতির ট্রেনটি তাকে চাপা দেয়। ঘটনাস্থলেই মারা যান তিনি।

জানা গেছে, ইসতিয়াক রাজশাহী কলেজের বাংলা বিভাগের ছাত্র ও সৌখিন ফটোগ্রাফার ছিলেন। ইসতিয়াক আহমেদের মৃত্যুর পর সামাজিক গণমাধ্যম ফেসবুকে এ নিয়ে সমবেদনা জানান তার ফটোগ্রাফির ভক্তরা। ইশতিয়াক অসাধারণ ছবি তুলতেন। তার ছবিতে মুগ্ধ হতেন ছবিপ্রেমীরা। সেই ছবি তুলতে গিয়েই আজ প্রাণ হারালেন ইশতিয়াক।

৩| ০৩ রা মে, ২০২৫ দুপুর ২:০০

যামিনী সুধা বলেছেন:



কি ছাই/বেকুরী পোষ্ট লেখেন, ছবি তোলার সময় কি ঘটেছিলো? ১ম শ্রেণীর বাচ্ছাও ইহাকে সঠিভাবে লিখতে পারতো।

০৩ রা মে, ২০২৫ বিকাল ৩:১৪

শাওন আহমাদ বলেছেন: কমেন্ট যে এত আক্রমণাত্মক হতে পারে তা আপনার কমেন্ট না দেখলে বুঝতাম না। কমেন্ট পড়ে মনে হলো, আপনার সাথে আমার কোনো পূর্ব শত্রুতা আছে। আর সে শত্রুতার যের ধরে, আপনি আমাকে অপমান অপদস্থ করার জন্য যা ইচ্ছে তাই বলে যাচ্ছেন। আপনার এই কমেন্ট আমাকে ভীষণ রকমের হার্ট করেছে। শব্দ চয়নে আমাদের খুব খেয়াল রাখা উচিত বলেই আমি মনে করি।

যাইহোক, এটা একটা আলোচিত ঘটনা। বিভিন্ন সোশ্যাল সাইটে এই খবর উল্টেপাল্টে ঘুরে বেড়াচ্ছে। তাই ঘটনার বর্ণনা দেওয়ার প্রয়োজন বোধ করিনি। শুধু নিজের অনুভূতি শেয়ার করেছি।

৪| ০৩ রা মে, ২০২৫ বিকাল ৩:৩৬

যামিনী সুধা বলেছেন:




ব্লগিং'এ লেখার মতো হাত ও কমনসেন্স'এর দরকার হয়।

০৩ রা মে, ২০২৫ বিকাল ৪:২৭

শাওন আহমাদ বলেছেন: আমার কোনোটাই নেই। তবে আপনাকে ধন্যবাদ! আপনার লেখার হাত, সৌজন্যতা, উত্তম ব্যবহার, ভদ্রতা এবং কমনসেন্সের অনন্য মাত্রায় গিয়ে আমার পোস্টে মন্তব্য করে, আমাকে সম্মানিত করার জন্য।
আমি আপনার লেখার হাত এবং কমনসেন্স দেখে পুলকিত হয়েছি। আবারও ধন্যবাদ আমাকে পুলকিত করার জন্য।

৫| ০৪ ঠা মে, ২০২৫ সকাল ১০:৩০

রাজীব নুর বলেছেন: অত্যন্ত দুঃখজনক।

০৪ ঠা মে, ২০২৫ সকাল ১০:৪৪

শাওন আহমাদ বলেছেন: মর্মান্তিক! মেনে নেওয়া যায় না তবু মেনে নিতে হয়।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.