নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার ব্লগ আমার বাসার ড্রয়িং রুমের মত, আমি এখানে যেকোনো কিছু দিয়ে সাজাতে পারি আপনার পছন্দ না হলে বলতে পারেন আমার কোন আসবাবটির অবস্থান বা ডিজাইন আপনার পছন্দ হয় নি এবং কেন হয় নি। তবে তা অবশ্যই ভদ্র ভাষাতে। ভাষার ব্যবহার করতে জানা অনেক বড় একটি গুন

শেখ এম উদ্‌দীন

আমি বাংলাদেশি ....আমি বাঙালী....আমি মুসলিম....আমি বাংলার জন্য জীবন দিতে সর্বদা প্রস্তুত ।

শেখ এম উদ্‌দীন › বিস্তারিত পোস্টঃ

এত আবেগ কি স্বাভাবিক নাকি এর পিছনে কোন রহস্য আছে?

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৫

থামেন দেবুদা। আবেগে কন্দাইলছি বললেই সব কথা সহজে বলা যায় না।
আর গৌতম দা দুই বাংলার সৃষ্টির ইতিহাস টা একটু পরে দেখেন। এত আবেগ পরে দেখাইলেও চলবে।
মমতাদি বাংলাদেশের ইলিশের এত স্বাদ নিতে আগ্রহী তো সেই ইলিশের প্রজনন ক্ষেত্র গুলই তো ধংস করে দিচ্ছেন। এত আবেগ আপনার যে বললেন মনে হচ্ছে নিজের দেশে এসেছেন তো নিজের বাড়ির পানির লাইন ঠিক করতে দিচ্ছেন না কেন?
আগে কিছু হিসাব নিকাষ কষেন তো দেখি।
প্রথমতঃ তিস্তার পানি না দিয়ে বাংলাদেশের একটি এলাকার কৃষকদের আপনারা যে অনেক শান্তিতে রেখেছেন তাদের কথা কি একবার ভেবেছেন?
দ্বিতীয়তঃ ফারাক্কা বাধের যে পানি বণ্টন চুক্তি লঙ্ঘন করে এক কালের বিখ্যাত সুস্বাদু ইলিশ এর বিচরন ক্ষেত্র পদ্মাকে যে আজ ধু ধু চরে পরিনত করেছেন তা কি আপনাদের মাথাতে আছে?
এমন আরও অনেক উদাহরণ দেওয়া যাবে। এবার আসি একটু অতীত ঘাটি-
১৯৪0 সালে মোহাম্মদ আলি জিন্নাহ কেন দ্বিজাতিতত্ত্ব ঘোষণা করেছিলেন? কেনই বা ভাষার ভিত্তিতে দেশগুলো ভাগ হইল না? কেন মহাত্মা গান্ধী জিন্নাহের কাছে চিঠি লিখতে বাধ্য হলেন যে তার দেশের হিন্দু জনগন হিদুস্তানের সাথে থাকতে আগ্রহী এবং তাদের তিনি নিয়ন্ত্রণ করতে পারছেন না?
সেই সময়ে যদি আপনাদের পূর্ব পুরুষগণ ধর্মের দোহাই না দিয়ে এই ভাষার দোহাই দিতেন তা হলে আমাদের ১৯৫২, ১৯৬৯ এবং ১৯৭১ এ এই ত্রিশ লক্ষ শহীদকে শাহাদাৎ বরণ এবং অগনিত মা বোনের ইজ্জত লুণ্ঠিত করতে নর পিশাচ পাকিস্তানি হানাদার রা কখনই সাহস বা সুযোগ পেত না। দেশ ভাগ হইত ভাষার ভিত্তিতে।

X( একটা ব্যাপার আমার মাথাতে আসে না আর তা হল ভাষা এক হইলেই কি কেউ কারো দেশ এর শৌর্যবীর্য প্রাপ্তি অন্যের হাতে তুলে দেয়? তাহলে তো আমেরিকা এবং ব্রিটেন দুই দেশের বাসিন্দাদের কি করা উচিৎ? বিশ্বের অনেক দেশেই আরবি অফিশিয়াল ভাষা তাই বলে কি তারা একত্রীত হইতে চেয়েছে?

তাহলে কেন শুধু একটি ভাষার মিলের জন্য এত দরদ নাকি এখানে অন্য কিছু আছে? কারন তাঁদের ভাষার সাথে আমাদের শুধু বর্ণগুলো বাদে অন্য কিছু মিলে না। আমরা পারি না কোন অতিথিকে বলতে "খেয়ে এসেছেন নাকি যেয়ে খাবেন", আমাদের বউদিরা কখনো আমাদের পুরো আরধেকটা ডিম বা মিষ্টি খেতে বলতে লজ্জাতে মারা যাবেন যা তাঁদের একটি গর্ভের বিষয়। এমন হাজার হাজার অমিল রয়েছে আমাদের আর তাঁদের সংস্কৃতির মধ্যে যা কখনোই মিল হবার নয়। এমনকি আমার হিন্দু বন্ধুগনও বেশীরভাগ ই তাঁদের অন্তরে এমন চিন্তা আসলে হয়ত লজ্জাতে মরে যাবে (যাঁদের ভারতে বাড়ি আছে তারা বাদে)।
কেন যেন আমাদের কিছু অতি উৎসাহী বুদ্ধিজীবী (!!) এবং অপার বাংলার সুবধা ভোগীরা কিছুদিন পর পরেই এই লেইম কথাটা নিয়া একটা ভালো বিতর্কের সৃষ্টি করেন। এই বিতর্ক গুলো কি অ্যাসিড টেস্ট নাকি?
এমনিতেই আমি নাকি খুব ঋণাত্মক চিন্তা করি তারপরেও আমার বলতে বাধা নাই যে আমরা কি সিকিম এর মত এক পা দুপা করে আগাচ্ছি বা কেউ আমাদের ঐ দিকে ধাবিত করার চেষ্টা করছে নাত?

১৯৪৭ সালের দেশ বিভাগের পর থেকে সিকিম রাজতন্ত্রের অধীনে ছিল এবং স্বাধীন দেশ ছিল।
সিকিমের জনগন কে এভাবে স্লো পয়জনিং করে কীভাবে ধীরে ধীরে তা এখন ভারতের অঙ্গরাজ্য হিল তার ইতিহাস যারা না জানেন তাদের জন্য একটু ফ্ল্যাশব্যাক।
১. সিকিমের জনগণকেও আমাদের মত এমন মাঝে মাঝে বিভিন্ন ব্যাপারে বিতর্ক তুলে জাচাই করা হত। সাথে সাথে সেখানে সে দেশীয় কিছু বুদ্ধিজীবী তৈরি করা হইল। যা আমাদের দেশেও আছে তা না হলে বাংলাদেশের একটি শীর্ষস্থানীয় পত্রিকার সম্পাদকীয় পাতাতে কোন লেখক কীভাবে হিন্দি শিক্ষার গুরুত্ব এবং মাহত্ম বর্ণনা করতে পারেন, যেখানে ভারতেই তারা ইংরেজি শিক্ষার উপর জোড় দিচ্ছেন?
২. সিকিমের জনগণকে কতটুকুন ভারতের পক্ষে আনা গেল তা দেখতে পণ্ডিত জহরলাল নেহেরুর সময় একটি ভোটের আয়োজন করা হয় এই বলে যে " সিকিম কি ভারতের অঙ্গরাজ্য হবে নাকি স্বাধীন দেশ ই থাকেবে।" এতে সিকিমের জনগন স্বাধীন থাকতেই চায়। যার ফলে নেহেরু সাহেব সিকিমকে ভারতের বিশেষ সহায়তা পুষ্ট স্বাধীন রাষ্ট্রের মর্যাদা দিয়ে ১৯৫৩ সালে সেখানে রাজতন্ত্রের পরিবর্তে সাংবিধানিক নিয়ম রক্ষার এক সরকার গঠন করে দেন এবং সরকার প্রধানের নাম ছগিওয়াল রাখেন। যা ১৯৭৩ পর্যন্ত বর্তমান ছিল।
৩. ১৯৭০ সালে সিকিমে রাজতন্ত্র বিরোধী সিকিম জাতীয়তা বাদি দল তৈরি করা হয়।
৪. ১৯৭৩ সালে সিকিমে এই রাজতন্ত্র বিরোধী এবং রাজতন্ত্রের পক্ষের লোকদের মধ্যে এক রায়ট হয়। যা নিয়ন্ত্রণের নামে ভারত সরকার বি এস দাস নামে একজন ভারতীয় কে প্রধান প্রশাসক হিসেবে নিয়োগ দেন।
৫. তিনি রাজতন্ত্র বর্তমান রেখেই একটি নির্বাচন দেন কাজী নির্বাচিত করার জন্য যাতে লেন্দুপ দর্জি যিনি সিকিমের জনগণকে স্বাধীন সরবভউম সিকিম রাষ্ট্রের স্বপ্ন দেখাতেন এবং লোক দেখানো অনেক দেশপ্রেমিক ছিলেন তিনি বিপুল ভোটে জয়লাভ করেন।
৬. বলা হয়ে থাকে এই দর্জি আমাদের এই যে হিন্দি শিখতে বলা বুদ্ধিজিবিদের চেয়েও নিরাপদে ভারতপ্রেমি ছিলেন। যা সিকিমের জনগন তিনি নির্বাচিত হওয়ার আগে গুনাক্ষরেও টের পান নাই।
৭. এর পরে ভারতীয় সেনাবাহিনী সিকিমের নিয়ন্ত্রণ গ্রহণ করে।
৮. ১৯৭৫ সালে কাজী দর্জি ভারত সরকারের কাছে সিকিমের জনগনের কল্যানের স্বার্থে (!!!) সিকিম কে সরভভউম (নিয়ন্ত্রিত) রাষ্ট্রের চেয়ে ভারতের অন্তর্ভুক্ত রাজ্যে পরিণত করার আকুল আবেদন জানান (!)। যার ফলশ্রুতিতে ১৪ এপ্রিল ১৯৭৫ ভারতের সাথে অন্তর্ভুক্তির জন্য সিকিমে আরেকটি হ্যাঁ না ভোটের আয়োজন করা হয়। যার ফলাফল যা হবার তাই হল এবং তৎকালীন সিকিমের জনগন ভারতের সাথে যাবার পক্ষে রায় দিলেন। যার ফলশ্রুতিতে ২৬ এপ্রিল ১৯৭৫ সিকিম ভারতের অঙ্গরাজ্য হয় (১৬ মে অফিশিয়াল)। ভারত দর্জির ভুমিকার উপহার স্বরূপ তাঁকে সিকিমের মুখ্যমন্ত্রী করে।

অর্থাৎ ১৯৪৭-১৯৫৩ সাল সময় লেগেছে সিকিমকে ভারতীয় সাহায্য পুষ্টরাষ্ট্রে পরিণত করতে। আর ১৯৫৩-১৯৭৩ সালে স্বাধীন সিকিম ধারণা বা চেতনার হত্যাযজ্ঞ বাস্তবায়ন করা হয়েছে খুবই ধীর গতিতে। যার সহযোগিতাতে লেন্দুপ দর্জিরা ছিলেন।

আমি কেন যেন এই সকল মায়াকান্না (দেব/গউতম) র মধ্যে এমন কিছু গন্ধ খুঁজে পাই। জানি না এটা আমার নাকের দোষ কিনা? কিন্তু যে জাতির ১৯৪৭ এ মিরজাফর, ১৯৫২ তে তমুদ্দিন মজলিস বিরোধী সঙ্ঘ, ১৯৬৯ এ আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার সাক্ষী কিংবা ১৯৭১ স্বাধীনতা সংগ্রামে বিহারী হায়েনাদের সাথে সাথে বাঙ্গালী নরপিশাচ পেতে কোন বেগ পেতে হয় নি শত্রুপক্ষের। উপরন্তু ১৯৭১ সালে দেশপ্রেমিক ৩০ লাখ ব্যাক্তি শহীদ হলেন তার মানে দেশ প্রেমিকের সংখ্যা কমলো আশংকা জনক ভাবে। কারন যে এখন যত বড় কথাই বলুক যে আমার যুদ্ধে যেতে ইচ্ছা করেছিল তাই এই করে ছিলাম সেই করেছিলাম কিন্তু পারিনি আমাদের ধরে নিতে হবে এই লোক ৭৫ % মিথ্যা বলছে কারন আমাই ভোলার একজন মুক্তিযোদ্ধা চিনি যিনি ১৪ বছর বয়সে যুদ্ধের মাঠে ছিলেন। এই সকল ভানিতা বাজেরাই আজ বাংলাদেশের মাটিতে বসে এসিড টেস্ট এ সহায়তা করছে।
অতি দ্রুত এই সকল দালালদের চিণ্হিত করে এদের উপযুক্ত শাস্তির ব্যাবস্থা করা উচিৎ। তা না হলে আমরা যেভাবে হিন্দি গান, নাটক সিরিয়াল, জী বাংলা দেখা শুরু করেছি আমাদের হ্যাঁ না ভোটে হ্যাঁ জয় যুক্ত করতে মনে হয় তাঁদের বেশী সময় লাগবে না।

দাদা এবং দিদিরা এত দিন পরে যদিও আপনারা আপনাদের ভুল বুঝতে পেরেছেন এবং আমরা বাংলাদেশের মানুষ বন্ধুত্বে বিশ্বাসী তাই আমি বলি কি আগে একটা মুক্তিযুদ্ধ করে ভারত থেকে আলাদা হন। তার পরে আমরা নাহয় আন্দলন বা বুঝিয়ে আমাদের বয়োজ্যেষ্ঠ দের রাজি করিয়ে আপনাদেরকেও বাংলাদেশের অন্তর্ভুক্ত করে নিব। আমরা তো ২৩ বছরে স্বাধীন হয়েছি তাই আজ থেকে ঐ একি বা তার দুই বছর বেশি অর্থাৎ ২৫ বছর আমরা অপেক্ষা করব নে। তো দেখা হবে ২০৪১ সালে যদি আপনারা স্বাধীন হতে পারেন। B-)

সর্বশেষ তরুন এবং কিশোরদের প্রতি বলব আপনি যদি দৈনিক ৫ টি গান শুনেন তার অন্তত ২ টি যেন হয় দেশাত্মবোধক। আর না শুনলে তো কথাই নাই। কারন আমাদের দেশাত্মবোধ কমতে কমতে এখন তলানিতে চলে এসেছে তা না হলে আমাদের দেশে এসে আমাদের এমন করে কথা বলার মত আবেগ সকোলে দেখাত না।

মন্তব্য ৬ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৪:১০

তানভীরএফওয়ান বলেছেন: আমাদের দেশাত্মবোধ কমতে কমতে এখন তলানিতে চলে এসেছে+++++++++

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৪:৩১

শেখ এম উদ্‌দীন বলেছেন: :(

২| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৪:২০

নীল আকাশ ২০১৪ বলেছেন: মমতা দিদি হাসিনাকে আশ্বস্ত করেছেন তিস্তার পানি নিয়ে কোন চিন্তা না করতে। উত্তরে হাসিনা অনুরোধ করেছেন, তার নৌকা যাতা চলতে পারে, সেদিকে খায়াল করতে।

অর্থাৎ পানি নিয়ে আমাদের প্রধানমন্ত্রীর কোন চিন্তা নেই। তার নৌকা চলতে পারলে তিনি আর কিছু চান না।

৩| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৩

শেখ এম উদ্‌দীন বলেছেন: ১৯৭১ সালে লাখো শহীদের রক্তের এবং অগণিত মা বোনের ইজ্জতের বিনিময়ে আমি যে ভোটাধিকার পেলাম। যা আমার স্বাধীনতা উপভোগের বাস ভবনের ছাদের মত কাজ করে। সেই ভোটাধিকারের গত ৪৩ বছরে কেউ গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার কেউবা গনতন্ত্র রক্ষার নামে এর প্রতিটি রড খুব সজতনে সরিয়ে ফেলেছেন। তাই এখন আমি সরবদা সঙ্কিত কখন যে এই ছাদ ভেঙ্গে আমার মাথাতে পরে। এমন এক সময় যদি এমন এক দেশ হতে কিছু ভীতিকর আবেগি কথা শুনি। যে দেশের স্বাধীনতা লগ্ন হতে আজ পর্যন্ত একি ভাষাভাষী কাশ্মীর সমস্যার সমাধা করতে পারল না। প্রতি বছর হাজার হাজার মানুষ মারা যাচ্ছে। সেই দেশের অন্য আরেকটি রাজ্যের নেতৃস্থানীয় বা সেলিব্রিটি গন যখন আমাদের একি বর্ণ মালার দোহাই দিয়ে এমন আবেগি বক্তব্য বা আকাঙ্ক্ষা প্রকাশ করে তখন আমার মত এমন সল্প বুদ্ধির, ছাদ ভেঙ্গে পরার ভয়ে ভীত একজন নাগরিক জীবন বাঁচানোর স্বার্থে বাচাও বাচাও বলে যে চিৎকার করি এই সকল লেখা তারই বহিঃপ্রকাশ। আমার মত হয়ত অনেকেই এমন ভীত তারা এই লেখা পরে যদি একত্রিত হয়, তাহলেই দেশের দশের মঙ্গল হবে।

৪| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৪:৫৩

মোস্তাক_আহম্মদ বলেছেন: অতি দ্রুত এই সকল দালালদের চিণ্হিত করে এদের উপযুক্ত শাস্তির ব্যাবস্থা করা উচিৎ।

৫| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:৪৪

শেখ এম উদ্‌দীন বলেছেন: মোস্তাক ভাই আমিও তাই চাই।
কিন্তু বাচ্চা না কান্না করলে মা তাঁকে যেমন দুধ দেয় না তেমনি আমরা খুব জোড় প্রতিবাদ বা প্রতিরোধ না গড়ে তুললে এদের বিচারও হবে না।
তাই আমাদের লাখো কণ্ঠে আওয়াজ তুলতে হবে-
১৯৭১ এর রাজাকার দের সাথে সাথে দেশের স্বার্থ বিরোধী কার্যকলাপে লিপ্ত এই সকল নব্য রাজাকার দেরও দৃষ্টান্ত মূলক শাস্তি চাই।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.