![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি বাংলাদেশি ....আমি বাঙালী....আমি মুসলিম....আমি বাংলার জন্য জীবন দিতে সর্বদা প্রস্তুত ।
শিরোনামের প্রশ্নটি হয়ত ৯৫% শিক্ষার্থী এবং তাদের পিতা মাতার মনের গভীরে ঘুরপাক খাচ্ছে। এইচ এস সি পরীক্ষার পরে ফলাফল কেমন হবে চিন্তা করেই তোমার সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলা উচিৎ যে আসলে তুমি কোন দিকে যাবে। যদি তুমি মানবিক বা ব্যাবসা শিক্ষা শাখার শিক্ষার্থী হও তাহলে তোমার সিদ্ধান্ত খুব সহজ আর তাহল তোমাকে যেকোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হতে হবে। আর তুমি যদি বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী হও তাহলে তোমাকে একটু টেকনিক্যালি সিদ্ধান্ত নিতে হবে। খুব ভালো জিপিএ না থাকলে ইঞ্জিনিওয়ারিং বা অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয় গুলোর দিকে লক্ষ্য স্থির করাই শ্রেয় কারন মেডিক্যাল ভর্তি পরীক্ষাতে এইচ এস সি এবং এস এস সি এর ফলাফলের ভুমিকা অনেক বেশি। প্রথম থেকেই এই সিদ্ধান্ত না নিতে পারলে তোমার ফলাফল খারাপ হবার সম্ভাবনা বেশি।
এখন প্রশ্ন আসবে কোন কোচিং এ ভর্তি হব? এই প্রশ্নের জবাবে আমি বলব বিশ্ববিদ্যালয় গুলোর ভর্তি পরীক্ষা অনেকটাই তোমার বিগত ১২ বছরের শিক্ষা জীবনে বোর্ড বই গুলো হতে তুমি কি শিখেছ এবং তোমার সাধারন জ্ঞানের উপর নির্ভর করে। প্রশ্নগুলোর বেশির ভাগই খুব মৌলিক বিষয়ের উপর হয় যে বিষয় গুলো শিক্ষার্থীরা সহজেই এড়িয়ে যায়। কারন ‘এ+’ পেতে হলে এই বিষয় গুলোর খুঁটিনাটি না জানলেও চলে কিন্তু এই খুঁটিনাটি বিষয় গুলো উচ্চ শিক্ষার জন্য অনেক বেশি দরকারি। ফলশ্রুতিতে অনেক ‘এ+’ পাওয়া শিক্ষার্থী ভর্তি পরীক্ষাতে ফেল করে বসে। তাই এই সময় টুকুনের মধ্যে তোমাকে খুব সতর্কতার সাথে এবং নিয়মিত ভাবে চর্চা করে যেতে হবে। এই কাজ যদি তুমি বাসাতে বসে করতে পার তাহলে তোমার কোন কোচিং এ যাওয়ার দরকার নাই। আর কেউ যদি তা করতে অসমর্থ হও তাহলে আমি তোমাকে পরামর্শ দিব এমন কোন কোচিং এ ভর্তি হও যাঁদের উদ্যেশ্য অর্থ নয় সেবা। যারা তোমার ভর্তি পর্যন্ত সযতনে তোমাকে পথ দেখাবে। তবে এমন কোচিং খুঁজে পাওয়া দুস্কর। যেখানেই ভর্তি (কোচিং) হও মনে রাখবে উচ্চ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে তোমার ভর্তি হবার জন্য যে জ্ঞান বা তথ্য তোমার মনে হয় জানা দরকার তা তাঁদের থেকে আদায় করে নিবে। বিশেষ করে মফঃস্বল বা গ্রামের ছেলেরা যারা এই কাজ টুকুন করতে পারবে তাঁদের চান্স পাওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেড়ে যাবে। শহরের ছেলে মেয়েরা এ ব্যাপারে অনেক সচেতন।
অনেকেই এই সময়ে শহরে এসে বা স্কুল কলেজের বাধ্যবাধকতা না থাকাতে কোচিং এর ক্লাসের পরে ঘুরেফিরে সময় নষ্ট করে। তুমি যখন কোঁথাও চান্স পাবে না তখন চোখ বন্ধ করলেই দেখবে চান্স না পাওয়ার মূল কারন হল তোমার এই অকারণ সময় নষ্ট করা। আবার অনেকে এইচ এস সি এর ফলাফল আশানুরূপ না হলে হতাশ হয়ে পড়াশুনা কমিয়ে দেয় এটাও অনেক সময় তোমাকে তোমার কাঙ্খিত উচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হওয়ার জন্য বাঁধার সৃষ্টি করে। এই প্রসঙ্গে আমি আমার নিজের জীবনেরই উদাহরণ দেই যদি তোমাদের এই গল্প থেকে কিছু শিক্ষা নেবার বা অনুপ্রেরণা নেবার কিছু থাকে তো আমার গল্প বলা সার্থক হবে।
২০০১ সালে এস এস সি তে তখনকার ভালো ফলাফল করলেও এইচ এস সি তে আশানুরপ পড়াশুনা করতে পারি নি। থানা সদরের কলেজ পড়াশুনা করেছি তাই এ ব্যাপারে শিক্ষকগণও অত ভালোভাবে খেয়াল রাখেন নি। ২০০৩ সালের মাঝামাঝি তে এইচ এস সি পরীক্ষা শেষ করে ঢাকাতে আসি বলে রাখা ভালো আমি জানতাম না যে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা দিয়ে ভর্তি হতে হয়। কোচিং এ ভর্তি হবার পূর্বে আমাদের এলাকার এক বড় ভাই, মাহাতাব ভাই এর সাথে দেখা করতে বুয়েট এ উনার হল এ গেলাম। উনি আমাকে জিজ্ঞেস করলেন বুয়েটে ভর্তির জন্য নির্দিষ্ট বিষয় গুলোতে ভালো ফলাফল হবে কিনা। আমি সম্মতি জানাতে তিনি বললেন তাহলে ইঞ্জিনিয়ারিং এর জন্য ওমেকা তে ভর্তি হয়ে যাও। উনি এবং আমার ভগ্নিপতি আমাকে নিয়ে গ্রিন রোডের শাখাতে আমাকে ভর্তি করিয়ে দিলেন। ভর্তির পরে ক্লাসে গিয়ে বুঝলাম আসলে আমি এইচ এস সি তে কিছুই শিখি নাই যা শিখেছি তা দিয়ে পাশ হবে কিন্তু চান্স হবে না। “রসায়নের গণিত ৮-১২ নম্বরের আসে এই গণিত বাদেও তুমি ‘এ+’ পেতে পার” এটা আমার কলেজের একজন অভিজ্ঞ স্যারের কথা যিনি আমাদের রসায়ন পড়াতেন। অথচ এই কোচিং এ এসে ভাইয়াদের থেকে জানলাম গানিতিক রসায়ন নামের একটি আলাদা বই ই আছে যা শ্রদ্ধেয় মুনিমুল হক স্যার লিখেছেন। এহেন অবস্থাতে আমি বুঝে নিলাম সহজে এই ভর্তি পরীক্ষার বৈতরণী পার হওয়া আমার পক্ষে সম্ভব না। ওমেকার প্রেশারে আমার অনেক বন্ধু কোচিং ছেড়ে দিল। অনেকে কোচিং এ যাওয়া কমিয়ে দিল। এখানে চুপিচুপি বলে রাখি এটা ওদের ব্যবসায়ী মনোভাবের অংশ এবং এটা বুঝেছিলাম যখন আমি নিজে কোচিং এর শিক্ষক হলাম (এটা একান্তই আমার মতামত এবং আমি কাউকে ছোট করার জন্য বলছি না আমার উপলব্ধি টুকুন শেয়ার করছি)। এর ভালো দিক (ওদের জন্য) হল তিনটি ব্যচ কমে একটি ব্যচে পরিণত হয়। আর আমার জন্য এর ভালো দিক ছিল আমি নিজের না জানার সাগরের পরিসীমা জেনে ফেলেছিলাম এই চাপের ফলেই। পড়াশুনা বাড়িয়ে দিলাম পুরদমে এবং পরীক্ষাগুলোতে ভালো করার চেষ্টা শুরু করলাম যেন ওদের স্পেশাল ব্যাচে চান্স পাই। বিছানার তোষক সরানো হতে শুরু করে অনেক কিছুই করেছি যাতে ঘুম আমার কাছে আরামের মনে না হয়। সিদ্ধান্ত নিলাম কোথাও চান্স না পেয়ে আর বাড়ি যাব না। এই কঠোর দিন গুলোতে আমার এক মাঐ (বড় ভগ্নীপতির চাচি) ছিলেন আমার সাথে (বন্ধুরা তো সর্বদাই থাকবে তাই তাঁদের কথা বললাম না)। উনি আমাকে রান্না করে খাওয়াতেন। এভাবে চলছিল আমার যুদ্ধ প্রস্তুতি। একদিন এই যুদ্ধের মাঝেই শত্রু পক্ষের হাতে এটম বোমা তুলে দিল আমার এইচ এস সি এর ফলাফল। ফলাফল অনুযায়ী আমি আমার সাধের বুয়েট এর ভর্তি পরীক্ষার ফরম কিনার যোগ্যতা হারালাম। বাবা ফলাফল আমাকে জানাতে গিয়ে নিজেই কেঁদে দিলেন (এটাই প্রথম ও শেষ বার আমি ওনাকে কাদতে দেখেছি)। আমি আজো আমাদের কলেজের ঐ বছরের ফলাফলকে এক রহস্যময় কারনে মেনে নিতে পারি নাই। কারন আমার এক বন্ধু এস এস সি তে ৪.৫০ পেয়ে জেলাতে প্রথম হলেও ও এইচ এস সি তে ২.৯০ এর মত ফলাফল করে। যাই হোক বাবাকে উল্টা সান্ত্বনা দিয়ে আমি মোবাইল রেখে চিন্তা করতে বসে গেলাম কি করা যায়। মোবাইল হাতে নিয়ে এলাকার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণিত বিভাগের এক বড় ভাই ইকরামুল হক ভাইকে ফোন দিলাম ভাই আমি আপনার সাথে দেখা করতে চাই। উনি মৌচাকে উনার কোচিং (একটি বিশ্ববিদ্যালয় কোচিং এর মৌচাক শাখার পরিচালক ছিলেন উনি তখন) এ যেতে বললেন। আমি উনার সাথে দেখা করে সব খুলে বললাম উনি আমার বর্তমান কোচিং এর পরীক্ষার নম্বর জিজ্ঞেস করলেন বলার পরে উনি বললেন “বুয়েট বাদ বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য ফাইট দিয়া দেও তোমারে দিয়া হবে, ইনশাল্লাহ”। এর পরে নামমাত্র ভর্তি ফী নিয়ে উনি আমাদের চার বন্ধুকে ঐ কোচিং এর ঐ শাখাতে ভর্তি করিয়ে ফার্মগেট শাখাতে স্থানান্তর করে দিলেন। আবার নতুন উদ্যমে বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তির জন্য পড়া শুরু করলাম। সিদ্ধান্ত নিলাম যেহেতু বুয়েট এ পড়তে পারবনা সেহেতু বি আই টি (আমাদের বছর থেকেই ওগুলো বিশ্ববিদ্যালয় হয়) তেও পরীক্ষা দিব না। বন্ধুরা অনেকেই ইম্প্রুভমেন্ট পরীক্ষা দিতে বাড়ি চলে গেল আমি রয়ে গেলাম কাজিপারার সেই টিনের ঘরেই। অনেকে ফোন দিয়ে বলল তোর চেয়ে ভালো ফলাফল করে আমরা চলে এসেছি তুই কোন হিসেবে এখনো কোচিং করছিস? আমি বললাম মানোন্নয়ন আমিও হয়ত দিব এবং এই বইগুলো হতেই প্রশ্ন হবে তাই এই বইগুলোই আগে পড়ে নেই। আমি আমার পড়াশুনা এবং কোচিং চালু রাখলাম। ঈদেও আমি বাড়ি যাওয়া হইতে বিরত থাকলাম এবং কোঁথাও চান্স পেয়ে বাড়ি যাব এই প্রতিজ্ঞাতে অটল রইলাম।
মেডিক্যাল, বাকৃবি, টেক্সটাইল এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফরম কিনালাম, বাবা বললেন সব জায়গার ফর্ম কিনতে আমি বললাম না এগুলো তে চান্স না হলে কোঁথাও হবে না আর তাহলে ভোলা কলেজে বি এস সি পড়ব (যদিও এমন সিদ্ধান্ত নেয়া আত্মঘাতী এবং এমন কোন সিদ্ধান্ত না নিতেই অনুরোধ করব)। এর পরে বাকৃবি তে চান্স পেলাম সেখানে ক্লাস চলাকালীন ঢাবি তেও চান্স পেলাম চলে এলাম ঢাবির রসায়ন বিভাগে ভর্তি হতে (আমাদের সময় বাকৃবি অনেক আগে ক্লাস শুরু করেছিল)। এর পর যে পড়াশুনা শুরু হল আজো তা চলমান। জানি না শেষ হবে কিনা তবে ভর্তি যুদ্ধে আমি কোন এক অবস্থানে নিজের একটি সীট রক্ষা করতে সমর্থ হয়েছিলাম। এইচ এস সি এর ফলাফল নামক অ্যাটম বোমা আমার ভর্তি আটকে রাখতে পারে নি।
তাই তোমাদের বলব এই সময় টুকুন মনোযোগ দিয়ে পড়াশুনা কর তুমিও তোমার লক্ষ্যের উচ্চ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ভর্তি হতে পারবে। এই সময় টুকুন তুমি যত যত্ন সহকারে এবং নিয়মানুবর্তিতার মধ্যে দিয়ে অতিবাহিত করতে পারবে তোমার চান্স পাওয়ার সম্ভাবনা তত বাড়বে। আমার অনেক ছাত্রছাত্রীদের দেখি এইচ এস সি এর পরে এত কষ্ট করতে পারব না বলে প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় এ ভর্তি হয়ে যায়, যা আমাকে অনেক পীড়া দেয়। আমি বলছি না যারা প্রাইভেটে পরে তাঁরা ভালো কিছু করতে পারে না, আমি এই কথা এই জন্যই বললাম তোমার মেধার মূল্যায়ন করে সরকার তোমাকে সল্পমুল্যে পড়ানোর ব্যবস্থা রাখা সত্যেও তুমি তার ব্যবহার না করে অর্থের অপচয় করছ। আর বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় গুলোতে মৌলিক বিষয় পড়ার সুযোগ তো নাই বললেই চলে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এক দিনের রসায়ন ল্যাবে আমরা প্রায় ২৪ হাজার টাকার শুধু সিলভার নাইট্রেট খরচ করে পড়াশুনা করি। এমন ল্যাব সপ্তাহে ৫ দিন হয় এবং সিলভার নাইট্রেট এর চেয়েও অনেক দামি কেমিক্যাল আমরা ব্যবহার করেছি। মাসিক ১৮ টাকা বেতন দিয়ে দৈনিক এত খরচ করেছি। একটু হিসাব কর কত অর্থ সরকার তোমার পিছনে ব্যয় করার জন্য বসে আছে আর তুমি মেকী মহৎ সেজে এই ব্যয় তোমার বাবা মায়ের ঘাড়ে চাপিয়ে দিচ্ছ। আমি বলব না সরকারী বিশ্ববিদ্যালয় বা মেডিক্যাল তোমার জীবনকে সফল করে দিতে পারবে তবে দশ তলা ভবনের বেজমেন্ট যত স্থিতিশীল মাটি হতে গড়া যায় ততই সেই ভবনের স্থায়িত্ব বাড়ে।
আসলে জীবনটা হল ক্রিকেটের ২২ গজের অংশের মত। এখানে তুমি একজন পেস বলার আর তোমার ছোড়া বলটাই হল জীবনের সফলতা রূপী স্ট্যাম্প গুলোকে আঘাত করার একমাত্র উপায়। তোমার চার পাশের সবাই ব্যাট হাতে দাড়িয়ে আছে কোন কারনে হাফ বলি বা বলের গতি কম কিংবা স্ট্যাম্পের একটু দুরের কোন বল পেলেই নির্দয় ভাবে তাকে ব্যাটের আঘাতে দূরে ছুড়ে ফেলে দিবার জন্য। তাই তোমার ওভারের প্রতিটি বলই খুব সাবধানে এবং একাগ্রতার সাথে করতে পারলেই তুমি সকল ক্ষেত্রেই সফল হবে। তবে যদি তুমি সাকিব আল হাসান হও তাহলে কৌশলী স্পিন বল দিয়েও সফল হতে পারবে। তবে সকলেই সাকিব হয় না এটা তো তোমাকে মানতেই হবে। তাই ভালো লেন্থের পেস বলকেই আমি স্ট্যান্ডার্ড হিসেবে নিলাম। যা করতে আমি নিজেও হয়ত পারি নি এর প্রমাণ আমার এইচ এস সি এর ফলাফলের মত অনেক কিছুতেই আমি খুঁজে পাই। আমার করা ভুলগুলো তুমি যেন আর না কর তাই এই লেখাটি লিখলাম। আশা করি তোমাদের সকলেরই কাজে আসবে।
পরিশেষে বলব জীবন যুদ্ধের প্রতিটি ক্ষেত্রেই সাহসের, একাগ্রতার, অধ্যবসায় এবং ধৈর্যের সাথে এগিয়ে যাও সফলতা তোমার কাছে আসবেই। আজ যে আড্ডাবাজী তোমার মধুর লাগছে কাল তুমি যখন বিফল হবে এই আড্ডার সঙ্গীদের খোঁচা তোমাকে হজম করতে হজমুলা খেতে হবে এইটুকুন নিশ্চিত জেনে নাও। তাই এই সময়টুকুন খুব গুরুত্বের সাথে মূল্যায়ন করে সঠিক ভাবে প্রস্তুতি নিয়ে তোমারা যুদ্ধে নামবে এই আশাবাদ ব্যাক্ত করছি।
১৮ ই জুন, ২০১৫ সকাল ১১:০৬
শেখ এম উদ্দীন বলেছেন: ধন্যবাদ। তবে এই লেখা পড়ে কেউ যদি উপকৃত হইত তাহলে অনেক ভালো লাগবে।
২| ১৮ ই জুন, ২০১৫ সকাল ১০:০৬
রিভানুলো বলেছেন: সহমত
১৮ ই জুন, ২০১৫ সকাল ১১:০৭
শেখ এম উদ্দীন বলেছেন:
৩| ১৪ ই মে, ২০১৬ রাত ৮:০৪
গ্রেট কাফী বলেছেন: আমি ২০১৬ সালের রেসাল্ট প্রাপ্ত একজন ছাত্র..।আপনার লেখা পডে খুব ভালো লাগলো।বর্তমানে ভর্তি হওয়া নিয়ে খুব টেনশানে আছি...plz..একটু হেল্প করুন.
২৩ শে জুলাই, ২০১৬ সকাল ১১:০৬
শেখ এম উদ্দীন বলেছেন: দুঃখিত আমি নিজের ব্যাস্ততার জন্য নিয়মিত আসতে পারিনি।
কি ধরনেরর হেল্প দরকার আপনার?
©somewhere in net ltd.
১|
১৮ ই জুন, ২০১৫ ভোর ৬:৩০
আমি বলব বলেছেন: ঠিক কথা।