নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কথা নয় কাজকে ভালবাসি। মানুষকে যেটা শিখাবেন সেটা যেন কাজে লাগে।

শিমুল খান

আমি বলার থেকে শুনতে ভালবাসি। আমি কথাই না কাজে বিশ্বাসী।

শিমুল খান › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাংলাদেশের নির্বাচনের মাঠে স্বচ্ছ রাজনৈতিক নেতাদের পদার্পণ শুরু হয়েছে এ এস এম হুমায়ুন তেমনি একজন

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১:২৪


যশোর সদর উপজেলা নির্বাচনের আওয়ামীলীগের প্রবীণ স্বচ্ছ নেতা নির্বাচনের মাঠে নতুন এ. এস. এম. হুমায়ুন কবীর কবু বঙ্গবন্ধু কন্যা মানবতার মা দেশ রত্ন মাননীয় প্রধানমন্রী শেখ হাসিনার বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের হয়ে নির্বাচনের মাঠে নামার বিষয়ে বাংলাদেশর সুনাম ধন্য কয়েকজন সাংবাদিকের প্রশ্ন ছিল আপনি যশোরের প্রাচীনতম ঘোপ নওয়াপাড়া রোড জামে মসজিদের সাধারন সস্পাদক হিসেবে খেদমত করছেন, আপনি যশোর কেন্দ্রীয় কারাগারের বেসরকারী পরিদর্শক হিসেবে ২০১৪ সাল থেকে অধ্যবধি দায়িত্ব পালন করে আসছেন, আপনি দেশের অন্যতম বৃহৎ উন্নয়ন সংস্থা জাগরনী চক্র ফাউন্ডেসনের সাধারন পরিষদের সদস্য হিসেবে কাজ করছেন, আপনি যশোরের সর্ববৃহৎ কারবালা জামে মসজিদের নির্মান কমিটির যুগ্ন আহব্বায়ক হিসেবে কাজ করছেন,আপনার নিজ উদ্যেগে প্রতিষ্ঠিত কে এল ফাউন্ডেশন থেকে এতিম, প্রতিবন্ধি, অসহায় মুক্তিযোদ্ধা, অসহায় আওয়ামীলীগ পরিবার, গরীব মেধাবী ছাত্র ও সুবিধা বঞ্ছিতদের বিভিন্নভাবে সহয়তা করেছেন, আপনি ২১ বছর ধরে হসপিটাল ব্যবসার সাথে জড়িত আছেন আপনার প্রতিষ্ঠান যশোর কুইন্স হসপিটাল যেখানে যশোর জেলার গরীব অসহায় রুগীদের জন্য বিনামূ্ল্যে চিকিৎসা সেবা প্রদান করছেন যার জন্য গঠন করেছেন আলাদা ফান্ড আপনি কেন উপজেলা নির্বাচন করতে আসলেন উত্তরে বলেন যশোর বাংলাদেশের প্রথম ডিজিটাল জেলা, দেশের অন্যতম স্থলবন্দরের শহর হওয়া সত্ত্বেও যশোর কে সবাই চেনে মাদক এবং সন্রাসীর শহর হিসাবে, আমি চায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দেওয়া প্রত্যেকটি সূযোগ সুবিধা সরাসরি সাধারন মানুষের হাতে তুলে দিতে সবাইকে নিয়ে এই সদর উপজেলাকে মডেল হিসাবে গড়ে প্রধান মন্ত্রীর উপহার হিসাবে সমগ্র দেশের সামনে তুলে ধরতে। সন্ত্রাস মুক্ত শতভাগ আধুনিক ডিজিটাল সদর উপজেলা হিসাবে গড়ে তুলতে।
গুরুত্বপূর্ণ কিছু প্রশ্নের মধ্য থেকে অন্যতম কঠিন প্রশ্ন ছিল দেশের বেশির ভাগ শিল্প পতির রাজনৈতিক দলের সাথে কিছুটা সম্পর্ক থাক্লেও বেশিভাগ সমায় দেখা যায় তাদের পরিবার রাজনীতি এবং দেশ ও মানুষের সাথে সম্পৃক্ত না। আপনার পরিবার বাংলাদেশ আওয়ামীলীগে সাথে কত টুকু সম্পৃক্ত???
উত্তরে এ. এস. এম. হুমায়ুন কবীর কবু বলেন আমার পিতামহ, আমার পিতা, আমার চাচা ও ফুফুরা, আমার ভাই ও বোনেরা, এমনকি চাচাতো ভাই বোনেরাও সকলেই জাতীর পিতা বঙ্গবন্ধুর আদর্শের রাজনীতির সাথে সরাসরি সম্পৃত্ত ছিলেন এবং আছেন। অদ্যবদি আমাদের পরিবারের কেহই আওয়ামী রাজনীতি ও আদর্শথেকে বিচ্যুত হয়নি। আমার মাতামহ, আমার মাতা, আমার মামা ও খালারা, এমনকি আমার মামাতো ভাই বোনেরা সকলেই আওয়ামী রাজনীতি ও আদর্শের সাথে সম্পৃক্ত ও একাত্ব।আমার সহধর্মিনীর বাবা, মা, ভাই, বোন ও সকলেই আওয়ামীলীগের রাজনৈতিক আদর্শে দৃঢ় বিশ্বাসী। আমি ১৯৮৪ সাল থেকে ১৯৯১ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সংঙ্গে জড়িত ছিলাম।এরশাদ বিরোধী আন্দোলনে ঢাকা ও যশোরের রাজপথে সক্রিয় ছিলাম।১৯৯২ সাল থেকে অধ্যবধি আওয়ামীলীগের রাজনীতি, বঙ্গবন্ধু ও শেখ হাসিনার আদর্শের সাথে সক্রিয় আছি।এই কাজের স্বীকৃতি স্বরুপ দল আমাকে ২০০৪ সালথেকে অধ্যবধি যশোর জেলা আওয়ামীলীগের শিল্প ও বানিজ্য বিষয়ক সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব দিয়েছে। আওয়ামীলীগের একজন প্রতিনিধি হিসেবে যশোর জেলার সকল ব্যবসায়িদের সুবিধা অসুবিধা নিয়ে প্রতিনিয়ত কাজ করে চলেছি।২০০১ সাল থেকে ২০০৮ সাল পর্যন্ত যশোর আওয়ামীলীগের পক্ষথেকে পদযাত্রা সহ সকল বড় বড় কর্মসুচির জন্য তহবিল সংগ্রহ ও ব্যয় ব্যবস্থাপনার দায়িত্ব সততা ও নিষ্ঠার সাথে কাজ করে সকল নেতা কর্মীদের আস্থা অর্জনে সক্ষম হয়েছি।যশোর জেলা আওয়ামীলীগ,যুবলীগ, শ্রমিকলীগ, স্বেচ্ছাসেবকলীগ, মহিলা আওয়ামীলীগ, ছাত্রলীগ, মুক্তিযোদ্ধা কমান্ড, বিভিন্ন পেশাজীবী সংগঠনের সাথে ব্যক্তি স্বার্থ ও দলীয় অন্ত:কলহের উর্ধ্বে থেকে সকলের সাথে সুসম্পর্ক রেখে কাজ করে যাচ্ছি।
এইপর তার কাছে রাজনৈতিক জীবন বৃত্তান্ত চাওয়া হয় তার দেওয়া জীবন বৃত্তান্ত হুবুহ আপনাদের সামনে তুলে ধরলাম।


মন্তব্য ২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১:৩১

অনল চৌধুরী বলেছেন: যতদিন পৃথিবীতে খারাপ লোক থাকবে,ততদিনই ভালো লোক থাকবে।
কিন্ত সত্য হচ্ছে এদেশের ৯৯% নেতা খারাপ,যেমন খারাপ এদেশের জনগণ।
ঠগ বাছতে গা উজাড়-প্রবাদটা এজন্যই হয়েছে।

২| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৭:৩৮

রাজীব নুর বলেছেন: দেশের খাতিতে এখন আমাদের ভালো লোকজন লাগবে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.