![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
জাপানে অবস্থিত এই ছোট ছোট ঘরগুলো ব্যবহার করা হয় ধূমপান কক্ষ হিসেবে। চিমনী দিয়ে ক্ষতিকর ধোঁয়া সংশোধিত হওয়ার পর সরাসরি আকাশের উঁচু স্তরে পাঠিয়ে দেয়া হয় যেন তা পরিবেশের ক্ষতি না করতে পারে।
এটি বর্তমান হযরত শাহ জালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের দৃশ্য। ১৯৬৪ সালে তোলা হয় এই ছবিটি। সে সময় এই জায়গাটিতে মানুষ পিকনিক করার জন্য যেতো।
ইতিহাসের সবচেয়ে জঘন্য এক স্থান এই দ্বীপটির নাম ফ্রেঞ্চ গায়ানা। ১৮৫৪ সালে নেপোলিয়ন-৩ এখানে বন্দিশালা প্রতিষ্ঠা করেন। মোট চারটি বন্দীশালা ছিল এ দ্বীপে। এখানে প্রায় ৮০ হাজার ফরাসি নাগরিককে অন্তরীণ রাখা হয়। এই দ্বীপকে শুকনো গিলোটিন বলা হতো। ১৯৩৮ সালে বন্দিশালাগুলো বন্ধ করে দেওয়া হয়। প্রায় ৫০ হাজার বন্দীকে খুন করা হয় বন্দিশালাগুলোতে। এই দ্বীপে বন্দী ছিলেন হেনরি শ্যারিয়ার। ১৯৬৮ সালে লেখা তাঁর প্যাপিলন বইটি প্রকাশের পরপরই বিক্রির তালিকায় শীর্ষে স্থান করে নেয়। পরে এই বই থেকে সিনেমাও তৈরি হয়।
পৃথিবীর অন্যতম বিতর্কিত গুপ্তধন হচ্ছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অ্যারিজোনার The lost Dutchman mine বা [লস্ট ডাচম্যান মাইন]। এটি বিশ্বব্যাপী সুপারস্টিশন বা কুসংস্কার পর্বত হিসেবে পরিচিত। একটি সোনার খনি হিসেবেও এর পরিচিতি ছিল ব্যাপক। এই খনি নিয়ে শোনা যায় ৬০টির মতো গল্প । সবগুলো গল্পই বেশ তাৎপর্যপূর্ণ এবং রহস্যমণ্ডিত।
এটি একটি ট্রেনের ভিতরের ছবি। এটি নরওয়ের বার্গান শহরের টুরিস্ট ডিপার্টমেন্ট পরিচালনা করে। মুলত নরওয়ের মত একটি সুন্দর দেশকে টুরিস্টদের কাছে আরো আকর্ষণীয় করার জন্য এই রেলওয়েটি ব্যাবহার করছে বার্গান রেইলওয়ে। এই রেলে ভ্রমনে আপনার খরচ পরবে প্রতি জনে ৪৫০০ ডলার বা বাংলাদেশের টাকায় প্রায় সারে তিনলক্ষ টাকার মত।
১৯৬৭ সালের সুইডেনের রাস্তায় গাড়ি বাম দিক থেকে ডান দিকে চালানো শুরুর প্রথম সকালের দৃশ্য।
এনি এডিসন টেইলর, তিনি ১৯০১ সালে সর্বপ্রথম ব্যারেলে করে নায়াগ্রা ফলস পাড়ি দিয়েছিলেন।
১৮৮৭ সালে ঢাকার উপর দিয়ে বয়ে যায় ভয়াবহ এক টর্নেডো ঝড়। সেই ঝড়ের পর ঢাকার দৃশ্য।
* আরও অসাধারণ সব ছবির সংগ্রহ রয়েছে এই লিংকটিতে
২| ১২ ই জুলাই, ২০১৪ দুপুর ১২:৫১
মদন বলেছেন: ++++++++
৩| ২০ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৪:৩৩
অহন_৮০ বলেছেন: অসাধারন হয়েছে ভাই ++++++
©somewhere in net ltd.
১|
১২ ই জুলাই, ২০১৪ দুপুর ১২:৪৮
ইমাম হাসান রনি বলেছেন: ছবি গুলো দেখে অনেক ভাল লাগল ।