নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ছোট্ট শহরের সাধারণ ছেলে । পড়তে ভালোবাসি, নতুন কে ভালোবাসি আর ভালোবাসি জ্ঞানচর্চা ।

মোঃ মেহেদী হাসান সজীব

1 2 3 Start

মোঃ মেহেদী হাসান সজীব › বিস্তারিত পোস্টঃ

ইসলামে একাধিক বিয়ের কারণ কি?

২৮ শে জুলাই, ২০২২ দুপুর ২:২৩

আমি বেশকিছুদিন থেকে মুমিন মুসলমানদের সাথে ইসলামে একাধিক বিয়ে নিয়ে আলোচনা করেছি এবং তাদের আলোচনা শুনেছি। তাদের অধিকাংশই (বিশেষ করে পুরুষরা) একাধিক বিয়েকে পুরুষদের যৌন শক্তির সাথে সংযুক্ত করে অর্থাৎ যেসকল পুরুষদের যৌন শক্তি বেশী থাকে তাদের অসুবিধা নিরসনের জন্যই পুরুষদের একাধিক বিয়ের অনুমতি দেওয়া হয়েছে।

কিন্তু বিষয়টি কতোটুকু যৌক্তিক?
একাধিক বিয়ে কি শুধুই বেশী যৌন শক্তির ফল?
আমরা জানি যে প্রাচীন যুগে পুরুষরা তাদের বৌদের সংখ্যা নিয়ে গর্ববোধ করতো। তারা যার যতো বেশী স্ত্রী তাকে ততো শক্তিশালী হিসেবে ধরতো। তার একটা উদাহরণ আমরা ইসলামের নবীর ভিতরেও দেখি যে, নবী তার সাহাবীদের মধ্যে তার স্ত্রীর সংখ্যা ও তাদের সাথে সেক্স করার ক্ষমতা এবং তার শরীরে ৩০ জন পুরুষের শক্তি ইত্যাদি নিয়ে বড়াই করতেন।

তাহলে স্ত্রী কি শুধুই নিজের যৌন শক্তি দেখানো আর ক্ষমতা বোঝানোর বস্তু?
আবার, একাধিক বিয়ের কারন যদি শুধু সেক্সুয়াল পাওয়ারই হয় তাহলে হাইপারসেক্সুয়্যালিটি যে শুধু পুরুষদের মধ্যে থাকে তা তো না। হাইপারসেক্সুয়ালিটি মেয়েদের মধ্যেও থাকে। তাহলে মেয়েরা কেনক ৪টা বিয়ে করতে পারবে না?

আপনাদের কি মতামত এ বিষয়ে

মন্তব্য ২১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২১) মন্তব্য লিখুন

১| ২৮ শে জুলাই, ২০২২ দুপুর ২:৩৫

নতুন বলেছেন: যারা সেক্সুয়াল ফ্রাস্ট্রেসনে ভোগে তারা এই বিষয়ে কি কি ধর্মীয় বিধান আছে সেটা নিয়ে বেশি আলোচনা করে।

তারা নিজেরা করতে না পারলেও এই বিষয়ে আলোচনা করে একটা তৃপ্তি পায়।

৪ বিয়ে করতে হলে যে তাদের কি কি অধিকার দিতে হবে সেটা নিয়ে তারা ভাবে না।

আর যেই পুরুষ তার স্ত্রীকে ভালোবাসে তবে সে কখনোই ৪ বিয়ের কথা মনে করবেনা।

২| ২৮ শে জুলাই, ২০২২ দুপুর ২:৪০

নতুন বলেছেন: এই পোস্টা মুঝে দেন, দুইবার আসছে।

২৮ শে জুলাই, ২০২২ বিকাল ৫:২৭

মোঃ মেহেদী হাসান সজীব বলেছেন: ইমেজ ঠিক করতে গিয়ে দুইবার পোস্ট হয়ে গেছে। তবে মোছার আগেই ওখানে অনেকে কমেন্ট করে ফেলেছেন, তাই আর মুছলাম না।

৩| ২৮ শে জুলাই, ২০২২ দুপুর ২:৪৯

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: ৪ বিয়ের কথা ইসলামে আছে কিন্তু যে শর্ত আছে তাতে কেউ ৪ বিয়ে করতে পারবেনা।

২৮ শে জুলাই, ২০২২ বিকাল ৫:২৮

মোঃ মেহেদী হাসান সজীব বলেছেন: কি শর্ত আছে? কেউ করতে পারবে না তাহলে নবীর সাহাবীরা করলো কিভাবে? আবার মদের দেশের মামুনুল হোক সাহেব, আবু তোহা আদনান এনারা করলেন কিভাবে?

৪| ২৮ শে জুলাই, ২০২২ দুপুর ২:৫৯

অগ্নিবেশ বলেছেন: নুরু চাচায় ত বলেই দিয়েছেন যে যেইহারে মুমিনাদের সংখ্যা বাড়ছে সেখানে ইসলাম মোতাবেক করনীয় কি?
মুমিনারা সংখ্যায় বাইড়া গেলে মুমিনদেরই এগিয়ে আসতে হবে তাদের বিবাহ করে সেই সব মুমিনাদের ভরন পোষন, যৌনক্ষুদা ইত্যাদি মেটাতে হবে। মুমিনদের অনেক চাপ। তাদের কাম এখানেই শেষ নহে, এর পর সারা জাহানে শান্তি ফেরানোর জন্য ইসলাম কায়েম করার লক্ষ্যে কাফের দেশ আক্রমন করতে হবে, অবশ্য এটাকে জেহাদ বলে, জাহান্নামী কাফের পুরুষদের হত্যা করতে হবে, এতে করে তাদের বৌ বেটিরা অসহায় হয়ে যাবে, তারা কোথায় যাবে? দেখেন ইসলামের সৌন্দর্য, তাদের সবাইকে নিয়ে ঘরে আসতে হবে। সেই সব কাফেরদের বৌ বেটিদের ত আর বসায়ে বসায়ে খাওয়ানো যায় না, তাই তাদের দিয়ে বাসাবাড়ির কিছু কাম কাজ করাতে হবে। কিছু দুষ্ট লোক ইহাকে দাসপ্রথা বলে। যাই হোক দুষ্ট চরিত্রের লোকেরা ত অনেক কিছুই বলে। এর পর সেই সব কাফের বৌ বেটিদের যখন বাই উঠবে তখন তাদের শান্ত করতে আমাদের মুমিনদেরই এগিয়ে আসতে হবে, নিজের চার বিবিকে ঠাণ্ডা করা চাট্টিখানি কথা না, তার পরেও এই সব দাসীদের কাম ও ঠান্ডা করতে হবে। সাহাবীরা সেই সময় আজল করত যাহাতে বেবি টেবি না নয়। এতবার উঠবস করলে মুমিনদের কাহিল হয়ে যাওয়ার কথা, কিন্তু মুনিনদের ভেঙ্গে পড়লে চলবে না, পরকালে আরো উঠবস করতে হবে, তখন কাতারে কাতারে যৌনলোভী হুরদের ঠাণ্ডা করতে হবে। হে ব্লগীয় মুমিনরা ইসলামের রাহে আসেন, বিবি গ্রহন করেন, দাসী গ্রহন করেন, আপনাদের বসে থাকা চলবে না, আপনাদের উঠবস করতে হবে। বলেন সুভানল্লাহ।

৫| ২৮ শে জুলাই, ২০২২ বিকাল ৩:০৬

অগ্নিবেশ বলেছেন: সহীহ বুখারী (ইসলামিক ফাউন্ডেশন)
৫/ গোসল
পরিচ্ছেদঃ ১৮৫। একাধিকবার বা একাধিক স্ত্রীর সাথে সংগত হওয়ার পর একবার গোসল করা।
২৬৬। মুহাম্মদ ইবনু বাশ্‌শার (রহঃ) …. আনাস ইবনু মালিক (রাঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেনঃ নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাঁর স্ত্রীগণের কাছে দিনের বা রাতের কোন এক সময় পর্যায়ক্রমে মিলিত হতেন। তাঁরা ছিলেন এগারজন। বর্ণনাকারী বলেন, আমি আনাস (রাঃ)-কে জিজ্ঞাসা করলাম, তিনি কি এত শক্তি রাখতেন? তিনি বললেন, আমরা পরস্পর বলাবলি করতাম যে, তাঁকে ত্রিশজনের শক্তি দেওয়া হয়েছে। সা’ঈদ (রহঃ) কাতাদা (রহঃ) থেকে বর্ণনা করেন, আনাস (রাঃ) তাঁদের কাছে হাদীস বর্ণনা প্রসঙ্গে (এগারজনের স্থলে) নয়জন স্ত্রীর কথা বলেছেন।
হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ আনাস ইবনু মালিক (রাঃ)

৬| ২৮ শে জুলাই, ২০২২ বিকাল ৩:৩৪

ইমরোজ৭৫ বলেছেন: পরকীয়া থেকে বিয়া ভালো।

২৮ শে জুলাই, ২০২২ বিকাল ৫:৩০

মোঃ মেহেদী হাসান সজীব বলেছেন: ঠিক আছে... তাহলে দাসী সেক্স এবং মূতা বিয়ে? এগুলোও কি পরকীয়া থেকে ভালো?

৭| ২৮ শে জুলাই, ২০২২ বিকাল ৩:৩৮

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: একই বিষয় নিয়ে ২ টা পোস্টের দরকার কি বুঝলাম না?

২৮ শে জুলাই, ২০২২ বিকাল ৫:৩১

মোঃ মেহেদী হাসান সজীব বলেছেন: ভুলে পোস্ট হয়ে গেছে। ইগনোর করেন...

৮| ২৮ শে জুলাই, ২০২২ বিকাল ৩:৪২

অগ্নিবেশ বলেছেন: ইমরোজ ভাই সবচেয়ে ভালো দাসী সহবত করা, বিয়েও করা লাগে না আর প্রয়জন ফুরিয়ে গেলে আবার বিক্রিও করে দেওয়া যায়।
নবী সাহাবীরা আগে কি সুন্দর দিন কাটাইতেন!

৯| ২৮ শে জুলাই, ২০২২ বিকাল ৫:৫২

সোনাগাজী বলেছেন:



ততকালীন বেদুইনদের মাঝে বহু বিয়ে প্রচলিত ছিলো, সেইদিক থেকে ইহা ইসলামের অংশ হয়ে গেছে। যৌনতা আরবদের জীবনে বড় প্রভাব রাখে।

১০| ২৮ শে জুলাই, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:২৭

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
দরবেশ মিয়া সব সময় একজনকে কটাক্ষ করে
তার বাণী প্রদান করেন। তার দলভূক্ত আরো
কয়েক জনের এই মহৎ গুণ রয়েছে। মনে হয়
তারা সবাই একই পীরের মুরীদ। সে যা হোক
ইসলাম ধর্ম সবাইকে চার বিয়ের অনুমতি দেয় না।
কিছু বিশেষ কারণ ও শর্ত সাপেক্ষে এই অনুমতি
প্রদান করে। যেমন বউ অসুস্থ্য হলে, বা মারা গেলে।
তবে একসাথে যদি কেউ চার বিয়ে করতে চায় তা
হলে সবার সাথে সমান ভাবে তাদের প্রয়োজন মিটাতে
হবে। কাউকে ডান আর কাউকে বাম চোখে দেখা যাবেনা।
কেউ যেন তার কথা, কাজ ও ব্যবহারে কষ্ট না পায় তা
নিশ্চিত করতে হবে। ভণ্ড পীরের মতোবড় বউকে দূরে
ঠেলে ছোট বউকে নিয়ে মউজ করা চলবেনা।

২৯ শে জুলাই, ২০২২ রাত ৩:২২

মোঃ মেহেদী হাসান সজীব বলেছেন: ব্যাপারটা বলতে বলতেই গেছি... কিছু মুমিন ৪টা বিয়ে করতে নিজেদের বানানো কাল্পনিক কিছু নিয়মে বিশ্বাস করে এবং বিশ্বাস করে যে ৪টা বিয়ে করতে এই নিয়ম গুলো এতো জটিল যে কারো পক্ষেই ৪টা বিয়ে করা সম্ভব না। কিন্তু আদোতে এই নিয়ম গুলোর কোনো ভিত্তি বা প্রমাণ কিছুই নেই। যদি থেকে থাকে তাহলে দেখানোর অনুরোধ জানাচ্ছি... বাকি কথা তার পরে।

১১| ২৮ শে জুলাই, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৩৮

মেহেদি_হাসান. বলেছেন: দ্বিতীয় বিয়েতে প্রথম স্ত্রী যদি দ্বিমত না করে আর যাকে বিয়ে করবে সে যদি জেনেশুনে রাজি হয় তাহলে বিয়ে করবে সিম্পল

১২| ২৮ শে জুলাই, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৩৮

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন: দরবেশের পরে আবার আপনাকে বলছিঃ
একাধিক বিয়ের বিষয়টি ইসলামই প্রথম বিশ্বের সামনে নিয়ে আসেনি। এর নজির বিশ্বে বহু আগে থেকে রয়েছে। পূর্ববর্তী জাতিগুলোর মধ্যেও প্রচলিত ছিল। আগের আসমানি কিতাবগুলোতে একাধিক বিয়ের কথা আছে। কয়েকজন নবী একাধিক নারী বিবাহ করেছিলেন। হজরত সুলাইমান (আ.)-এর ৯০ জন স্ত্রী ছিলেন। রাসুল (সা.)-এর সময় এমন কিছু ব্যক্তি ইসলাম গ্রহণ করেছিলেন, যাঁদের আটজন অথবা পাঁচজন স্ত্রী ছিলেন। রাসুল (সা.) তাঁদের চারজন স্ত্রী রেখে বাকিদের তালাক দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছিলেন।

ইসলামী শরিয়তে পুরুষের জন্য একসঙ্গে একাধিক স্ত্রী গ্রহণের সুযোগ রাখা হয়েছে। কিন্তু এটি কিছুতেই শর্তহীন নয়। বরং ভরণপোষণ, আবাসন ও শয্যাযাপনের ক্ষেত্রে শতভাগ সমতাবিধান নিশ্চিত করা না গেলে একসঙ্গে একাধিক স্ত্রী গ্রহণ বৈধ নয়। তবে হ্যাঁ, স্ত্রী বা নারীদের ক্ষেত্রে এই অবকাশ রয়েছে যে তিনি আগের স্বামীর সঙ্গে বিচ্ছেদের পর ইদ্দত শেষে অন্য স্বামী গ্রহণ করতে পারবেন।
পুরুষের ক্ষেত্রে একসঙ্গে একাধিক স্ত্রী গ্রহণের বৈধতা প্রসঙ্গে কোরআনের বক্তব্যঃ
"তোমরা বিবাহ করবে নারীদের মধ্যে যাকে তোমার ভালো লাগে—দুই, তিন অথবা চার। আর যদি আশঙ্কা করো যে সুবিচার করতে পারবে না, তাহলে একজনকে (বিয়ে করো)" (সুরাঃ :নিসাঃ আয়াতঃ ৩)
তবে একটি বিষয় এখানে পরিষ্কার হওয়া দরকার যে শর্ত সাপেক্ষে হলেও ইসলাম পুরুষের জন্য একসঙ্গে একাধিক স্ত্রী রাখার বৈধতা দিয়েছে। এই বৈধতার পেছনে কী কী
কারণ বা যুক্তি রয়েছে তার কয়েকটি বর্ণনা করা হলোঃ

১। একাধিক বিয়ে মুসলিম জনগোষ্ঠীর সংখ্যা বৃদ্ধি করতে সহায়তা করে। এটি জানা কথা যে শুধু বিয়ের মাধ্যমেই সংখ্যা বৃদ্ধি করা যায় এবং একাধিক বিয়ের মাধ্যমে প্রাপ্ত বংশধরদের সংখ্যা একজন স্ত্রীকে বিয়ের মাধ্যমে প্রাপ্ত বংশধরদের সংখ্যার চেয়ে বেশি হবে।
আর বংশধরদের সংখ্যা বৃদ্ধির মাধ্যমে মুসলিম উম্মাহকে শক্তিশালী করা যায় এবং উম্মাহর কর্মীদের সংখ্যা বৃদ্ধি করা যায়, যা তাদের অর্থনৈতিক মান উন্নয়ন করতে সক্ষম, যদি রাষ্ট্র মানবসম্পদের উন্নয়নে যথাযথভাবে কাজ করে। আর হ্যাঁ, জনসংখ্যা বৃদ্ধিতে কখনো কখনো কিছু সংকট দেখা যায়। এটি মূলত রাষ্ট্রের অপব্যবস্থাপনার কারণে এবং সম্পদের সুষম বণ্টন না থাকার কারণে। উদাহরণস্বরূপ চীন দেশ। চীনের বাসিন্দাদের সংখ্যা অনুপাতে এটি পৃথিবীর সবচেয়ে বড় জাতি এবং এটিকে বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী দেশগুলোর অন্যতম হিসেবে বিবেচনা করা হয় এবং অন্য দেশগুলো চীনকে বিপর্যস্ত করার আগে কয়েকবার চিন্তা করতে বাধ্য। আর এটি বিরাট শিল্পোন্নত দেশগুলোর মধ্যে একটি। এর কারণ হলো, তারা তাদের জনসংখ্যার আধিক্য দেখে ভয় পায়নি, বরং মানবসম্পদ উন্নয়নে সর্বোচ্চ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
২। গোটা বিশ্বের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, নারীদের সংখ্যা পুরুষদের সংখ্যার চেয়ে বেশি। যদি প্রত্যেক পুরুষ শুধু একজন নারীকে বিয়ে করে, তাহলে তার অর্থ এই দাঁড়াবে যে কিছু নারীকে স্বামী ছাড়াই থাকতে হবে, যা তার ওপর এবং সমাজের ওপর ক্ষতিকর প্রভাব বিস্তার করবে। এটি তার জীবনকে সংকীর্ণ করার পাশাপাশি তাকে বিপথগামিতার দিকে পরিচালিত করতে পারে। এবং এর মাধ্যমে সমাজে অনাচারের পথ প্রশস্ত হতে পারে।
৩। পুরুষরা এমন অনেক ঘটনার সম্মুখীন হয়, যা তাদের জীবননাশের কারণ হয়ে থাকে, কারণ তারা সাধারণত বিপজ্জনক পেশায় কাজ করে থাকে। কখনো কখনো যুদ্ধ ক্ষেত্রে লড়াই করে। এবং এতে নারীদের তুলনায় পুরুষরা বেশি সংখ্যায় নিহত হয়ে থাকে। এটি হলো স্বামীবিহীন নারীদের সংখ্যা বৃদ্ধির অন্যতম কারণ। আর তার একমাত্র সমাধান হলো একাধিক বিয়ে।
৪। পুরুষদের মধ্যে এমন কিছু ব্যক্তি রয়েছে, যাদের মধ্যে প্রবল শারীরিক চাহিদা বিদ্যমান, যাদের জন্য একজন স্ত্রী যথেষ্ট নয়। যদি এমন একজন ব্যক্তির জন্য একাধিক স্ত্রী গ্রহণের দরজা বন্ধ করে দেওয়া হয় এবং তাকে বলা হয় যে তোমার জন্য একাধিক স্ত্রী রাখা অনুমোদিত নয়, তাহলে এটি তার জন্য কঠিন কষ্টের কারণ হবে এবং তার জৈবিক চাহিদা তাকে হারাম পথে পরিচালিত করবে।
আজ এ পর্যন্ত থাক! আরো কারণ জানতে চাইলে আওয়াজ দিয়েন।

১৩| ২৮ শে জুলাই, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৫৬

মোগল সম্রাট বলেছেন: বর্তমান দুনিয়ায় কোন কোন দেশ পুরুষকে ৩/৪টা বিয়ে করতে আইন করে নিষেধাজ্ঞা জারি করে রাখছে? পরিসংখ্যান থাকলে দিয়েন পড়ে দেখবো।

আর বিয়েতো এখন শুধু ধর্মীয় ব্যাপরের মধ্যে সীমাবদ্ধ নাই। সরকার রেভিন্যুও কালেকশন করে এখাত থেকে। এবং বিয়েকে কেন্দ্র করে যে বানিজ্য গড়ে উঠেছে তার অর্থিক বাজার কতো জানেন?

কমিউনিটি সেন্টার, গয়নার মার্কেট, ফার্নিচার, খাবার, ক্যাটারিং চাকরি সহ বিয়ের ব্যাকওয়ার্ড লিংকেজ অনেক ব্যবসা জড়িত। সুতরাং বিয়ের বিষয়ে কোন ধর্মে কয়টা বিয়া করতে বলছে এটা আলোচনা করার অতো দরকার আছে বলে মনে হয় না।

হ্যাপি ব্লগিং।

১৪| ২৮ শে জুলাই, ২০২২ রাত ৮:২৬

কামাল৮০ বলেছেন: মেয়ে শিশুদের জীবন্ত কবর দিয়ে দিতো।তাহলে বিয়ে করার জন্য এতো মেয়ে পেতো কোথায়।আমার মনে হয় এটা মিছা কথা।

১৫| ২৯ শে জুলাই, ২০২২ ভোর ৬:৩৪

অগ্নিবেশ বলেছেন: নুরু চাচাকে ধন্যবাদ ভালোভাবে বুঝিয়ে দেওয়ার জন্য। আসলে এই সব উটকো নাস্তিকেরা ইসলামের সৌন্দর্য বুঝতে চায় না। অতৃপ্ত নারীকুলকে ভরন পোষণ দিয়ে তাদের যৌনতৃপ্তি দেওয়াই মুমিনদের কাজ। মুমিনা নারীদের বিবাহের মাধ্যমে এবং কাফের নারীদের বন্দী বানিয়ে তাদের যৌনতৃপ্তি দেওয়া প্রতি মুমিনের কর্তব্য। এখন কোনো মুমিন যদি একজন নারীর বেশী লোড নিতে না পারে সে একজনকেই নিয়েই থাকবে, আর যার নাকি প্রবল চাহিদা সে চার বিবাহ করার পরেও তার নিজ দাসীদেরও তৃপ্তি দেবে।
মহানবী ত্রিশ জনের শক্তির অধিকারী ছিলেন, তার পরেও তিনি মাত্র এগারো বিবি আর কিছু দাসীদের তৃপ্তি দিয়েছিলেন। তিনি চাইলে আরো চাইতে পারতেন কিন্তু তিনি এযুগের নারীলোভী পুরুষ ছিলেন না যারা পরকিয়া করে যেনা করে। নারীদের পণ্য মনে
করে। নুরু চাচায় ঠিকই বলেছেন, নারীরা পণ্য হতে পারে না নারীরা শস্য ক্ষেত্র, একাধিক বিয়ে মুসলিম জনগোষ্ঠীর সংখ্যা বৃদ্ধি করতে সহায়তা করে। অচিরেই ইসলামের বিজয় হবেই।

১৬| ২৯ শে জুলাই, ২০২২ সকাল ১১:২৪

নতুন বলেছেন: যারা এখানে বহু বিবাহের উপকারিতা প্রিসক্রাইব করেতেছে তারা কতজন আসলে বহুবিবাহ করেছেন?

এতো উপকার হলে কেন তারা নিজেরা এই উপকার নিচ্ছেন না?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.