![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নিজে যারে বড় বলে বড় সে নয়,লোকে যারে বড় বলে বড় সে হয়।নিজের সম্পর্কে আলাদা করে তাই কিছুই বলব না, আমি কিরকম মানুষ তা আমার লেখা পড়েই বিবেচনা করতে পারবেন। তবে কিছু কথা না বললেই নয়, আমি খুবি শান্ত একজন মানুষ যে সবসময় একে থাকতে পছন্দ করি। লেখা-লেখি করার অভ্যাস খুব ছোট থেকেই ছিল, এখনো আছে। মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে লিখতেই আমি বিশি পছন্দ করি। মাঝে মাঝে ছোট খাটো কবিতা লেখার চেষ্টা করি। আর কিছু মাথায় নেই, আশা করি ভবিৎষতে আরো কিছু অ্যাড করতে পারব :D
ইংল্যান্ডে একটা সিরিয়াস গবেষনা হয়েছে। গবেষনাটা পরিচালনা করে ছে ব্রিটিশ অ্যাসোসিয়েশন ফর দি অ্যাডভান্সমেন্ট অব সায়েন্স। তারা ইন্টারনেটের মাধ্যমে বিভিন্ন দেশের প্রায় ২০ লাখ সমালোচকের মধ্যে জরিপ চালিয়েছে কৌতুক নিয়ে। ৪০,০০০ কৌতুক এই গবেষনার আওতায় এসেছিল। যদিও এতে বাংলাদেশের কোন কৌতুক নেই বা কোন বাংলাদেশী সমালোচকের আগ্রহ নিয়ে ইনারা কোন জরিপ চালান নি, তারপরেও আমি সেই জরিপ সম্পর্কে কিছু তথ্য এখানে তুলে ধরতে যাচ্ছি।
এই ৪০ হাজার কৌতুকের মাঝে সেরা কৌতুক নির্বাচিত হয়েছিল নিচের কৌতুকটি ঃ
নিউ জার্সির দুজন শিকারি বনে গেছে শিকার করতে। একজন হঠাৎ মাটিতে পড়ে যায়। তার চোখ বন্ধ, শ্বাস-প্রশ্বাসের লক্ষন নেই। দ্বিতীয় শিকারিটা তখন তার মোবাইল ফোন বের করে কল দিল ইমার্জেন্সি সার্ভিসে।
অপারেটর বলে, হ্যালো।
'আমার বন্ধু মনে হয় মারা গেছে, আমি এখন কি করব?'
অপারেটর বললেন, আপনি শান্ত হন, আমি আপনাকে অবশ্যই সাহায্য করব। কিন্তু তার আগে নিশ্চিত করতে হবে, আপনার বন্ধু মারা গেছে তো?
অপারেটর তখন ফোনে শুনল একটা গুলির শব্দ। তারপর শুনতে পেল দ্বিতীয় বন্ধুর কন্ঠস্বর। হ্যাঁ, এখন আমি নিশ্চিত যে সে মারা গেছে। তারপর কি করব?
যে জ্যকটা দ্বিতীয় হয়েছে, সেটা হল ঃ
শার্লক হোমস এবং ড ওয়াটসন বনের ধারে তাঁবুতে থাকার জন্যে গেছেন। কয়েকদিন পর এক রাতে ঘুম ভেঙ্গে গেলে শার্লক হোমস ওয়াটসনকে ডেকে বললেন, আকাশের দিকে তাকাও। কি দেখতে পাচ্ছ?
ওয়াটসন বলল, আমি দেখতে পাচ্ছি আকাশ জুড়ে লক্ষ লক্ষ তারা।
এর মানে কি? শার্লক হোমস জানতে চাইলেন।
ওয়াটসন বললেন, আবহাওয়াবিদদের দৃষ্টিতে দেখলে আগামিকাল রোদ হবে, দার্শনিকের দৃষ্টিতে দেখলে এই বিশাল মহাকাশের তুলনায় আমরা কত ছোট, আর ওই যে নীহারিকা, এখন বাজে রাত তিনটা… আর আপনি কি বুঝেছেন?
'আহাম্মক। আমরা যে তাঁবুটায় ছিলাম, সেটা চুরি হয়ে গেছে।
যা হোক, পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ কৌতুকগুলি পড়ে যারা হাসতে পারেন নি, তাদের জন্যে সান্তনা হল, একেক দেশে একেক রকম কৌতুক মজার বলে গন্য হয়। আমেরিকা-যুক্তরাষ্ট্রে যে কৌতুকটা প্রথম হয়েছে সেটা হল ঃ
দুই লোক গলফ খেলছে। একজন যখন বল মারতে যাবে, তখন সামনে তাকিয়ে দেখে রাস্তা দিয়ে বিশাল এক শবযাত্রি যাচ্ছে। লোকটা তখন খেলায় বিরতি দিয়ে মৃতের জন্যে প্রার্থনা করল।
তার সঙ্গী খেলোয়াড়টা বলল, তুমি হলে আমার দেখা সবচেয়ে দয়ালু মানুষ, মানুষের জন্যে তোমার এত শ্রদ্ধা!
প্রথম লোক তখন বলল, আসলে আমাদের বিয়ে হয়েছে ৩৫ বছর আগে। অনেকদিন পাশা-পাশি থাকলে মায়া জমে কিনা.…
স্কটল্যান্ডে যে কৌতুকটা প্রথম হয়েছিল ঃ
'আমি আমার দাদার মত ঘুমের মধ্যে শান্তিতে মরতে চাই, তার প্যাসেন্জারদের মত চিল্লাচিল্লি করে মরতে চাই না।'
এবার ইংল্যান্ডে প্রথম হওয়া জোকটা শুনুন ঃ
দুই বেজি একটা আরে টুলে পাশাপাশি বসে আছে। একটা বেজি আরেকটা বেজিকে খুঁচাতে লাগল। বলল, তোমার মার সঙ্গে আমি ঘুমিয়েছি।
সমস্ত বারটা চুপ হয়ে গেল। সবাই শুনতে চায় অপর বেজিটা তার জবাবে কি বলে।
সে বলল, "বাবা, তুমি মাতাল হয়ে গেছ। বাসায় যাও।"
এবার একটা এডিটিং মার্কা কৌতুক বলি ঃ
আমেরিকানরা দেখল তাদের বলপয়েন্ট পেন মহাশূন্যে কাজ করে না। কারন সেখানে মহাকর্ষ বল শূন্য। ফলে তারা ৫ কোটি মিলিয়ন বিলিয়ন ডলার খরচ করে এমন একটা কলম আবিষ্কার করল, যার দ্বারা মহাশূন্যের পাশাপাশি পানির নিচেও ব্যাবহার করা যায়।
একজন বাঙালিকে মহাশূন্যে যাবার আমন্ত্রন জানিয়ে বল হল, এরকম একটা কলম কিনে আনতে পারলে তাকে সাথে নেয়া হবে। আমেরিকানরা জানত, এটা বাঙালির পক্ষে কখনোই সম্ভব না। কিন্তু বাঙালিটাকে তারা মহাকাশে নিতে বাধ্য হয়েছিল। কেন??
কারন সে তার সঙ্গে এনেছিল একটা কাঠপেন্সিল।
©somewhere in net ltd.