![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নিজে যারে বড় বলে বড় সে নয়,লোকে যারে বড় বলে বড় সে হয়।নিজের সম্পর্কে আলাদা করে তাই কিছুই বলব না, আমি কিরকম মানুষ তা আমার লেখা পড়েই বিবেচনা করতে পারবেন। তবে কিছু কথা না বললেই নয়, আমি খুবি শান্ত একজন মানুষ যে সবসময় একে থাকতে পছন্দ করি। লেখা-লেখি করার অভ্যাস খুব ছোট থেকেই ছিল, এখনো আছে। মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে লিখতেই আমি বিশি পছন্দ করি। মাঝে মাঝে ছোট খাটো কবিতা লেখার চেষ্টা করি। আর কিছু মাথায় নেই, আশা করি ভবিৎষতে আরো কিছু অ্যাড করতে পারব :D
স্বাধীনতার ঘোষক, দেশের একমাত্র মুক্তিযুদ্ধা বীরবিক্রম খেতাবপ্রাপ্ত প্রথম প্রেসিডেন্ট শহীদ জিয়াউর রহমানে প্রথম, শেষ ও একমাত্র স্ত্রী, তিন তিন বারের স্বশিক্ষিত প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া গুলশান অফিসের কার্যালয়ে ৬ দিন ধরে না খেয়ে আছেন, তা নিয়ে কি কোন সুশীল, সাংবাদিক, রাষ্ট্রদূতেরা কিছু বলেছে? কোন বিবৃতি দিয়েছে? দেশের একজন সাবেক প্রধানমন্ত্রীকে খাবার খেতে দেয়া হচ্ছে না, অথচ সবাই চুপ করে আছে! কেউ জিজ্ঞেস পর্যন্ত করছে না, উনি কিভাবে বেচে আছেন না খেয়ে!
উনার ছেলে তারেক জিয়া পর্যন্ত এবিষয়টা নিয়ে চুপ করে আছে, তারমানে সবাই কি চায় খালেদা জিয়া মারা যাক? কয়েকদিন আগে খালেদা জিয়ার প্রাইভেট সচিব শিমুল বিশ্বাস বলেছিলেন, কার্যালয়ে নাকি মুড়ি ছাড়া আর কিছু নেই, ম্যাডামকে মুড়ি খেয়েই বেচে থাকতে হচ্ছে। এরপর নতুন করে আর খাবার ঢুকতে না দেয়ায় মুড়িও নাকি শেষ হয়ে গেছে। এই সরকার কেন এত পৈচাশিক হয়ে উঠেছে? এই সরকার কি মনে করেছে যে খালেদা জিয়া মারা গেলেই বিএনপি শেষ হয়ে যাবে, তারা সারাজীবন ক্ষমতায় থাকতে পারবে? না, তা কিছুতেই হবে না। কারন আমাদের আছে বিশ্ববিখ্যাত ইতিহাসবিদ, লন্ডনে অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটিতে অধ্যয়নরত দেশের একমাত্র স্বইতিহাস রচিয়তা ম্যাডামের বড় পুত্র ও শহীদ আরাফাত রহমান কোকোর শ্রদ্ধেয় বড় ভাই তারেক রহমান। ম্যাডাম খালেদা মারা গেলেও তারেক জিয়ার হাত থেকে রেহাই পাবে না বাংলাদেশ।
এদিকে খালেদা জিয়ার না খেয়ে বেচে থাকা অভূতপূর্ব ঘটনায় দেশে বিদেশের সুশিল সমাজ, সাংবাদিক ও মানবাধিকার কর্মীরা কিছু না বললেও গিনেজ বুক অভ ওয়ার্ল্ড রেকর্ড কর্তৃপক্ষ এবিষয়ে যঠেষ্ট উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। গতকাল তারা নিউইয়র্কে এক সংবাদ সম্মেলনে জানিয়েছে, বিশ্বের ইতিহাসে এই প্রথম কোন মহিলা প্রধানমন্ত্রী টানা ছয়দিন কোন ধরনের দানাপানি না খেয়ে বেচে আছে, যা একেবারেই অসম্ভব। তাই তারা খালেদা জিয়াকে আয়রন লেডি উপাধিতে ভূষিত করে ও খুব শীঘ্রই বাংলাদেশে এসে খালেদা জিয়ার একটি সাক্ষাতকার নিতে আগ্রহী। তবে সরকার তাদের ভিসা বা দেয়াই এমুহুর্তে তারা আসতে পারছে না। এব্যাপারে তারা শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্র আদালতে মামলা করবে বলেও হুমকি দিয়েছে।
এদিকে বিরোধী দলের আন্দোলনকে দমানোর জন্যে সরকার একটার পর একটা বাকশালি আচরন কায়েম করে যাচ্ছে। গতকাল নিজেদের পরিচালিত হাইকোর্ট থেকে হরতাল নিষুদ্ধ করে রায় প্রদান করেছে, যা সম্পূর্নভাবে গনতন্ত্রের পরিপন্থি। আমি যখন ইচ্ছা হরতাল করব, যখন ইচ্ছা নির্বাচন করব, এখানে সরকার বা আদালত বাধা দেয়ার কে? পৃথিবীর আর কোথাও আইন করে হরতাল নিষিদ্ধ করার ইতিহাস আর কোন দেশে নেই, যেমনটা এই বাকশালি সরকার করেছে। এছাড়া প্রতিটি টিভি চ্যানেলকে নির্দেশ দেয়া হয়েছে যেন ম্যাডাম খালেদা জিয়ার খবর কম করে দিয়ে বার্ন ইউনিটের পোড়া মানুষগুলোর ছবি বেশি করে দেখানো হয়। এটাও সরকারের একটি চাল, আন্দোলন থেকে মানুষের চোখ সরিয়ে নেয়ার জন্যে। আপনারাই বলেন, বাংলাদেশের সাবেক তিন তিন বারের প্রধানমন্ত্রী, শহীদ পরিবারের প্রথম শহীদ বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানে দশটা না, পাচটা না একমাত্র স্ত্রী খালেদা জিয়ার খবরের চেয়েও কি ঐ বার্ন ইউনিটের পোড়া মানুষগুলোর খবর বেশী গুরুত্বপূর্ন? কোন ভাবেই না।
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১৯
স্পাইক্র্যাফট বলেছেন: ধন্যবাদ
২| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৪:৪৮
ডিজ৪০৩ বলেছেন: এই ভাবে না খেয়ে থেকে সুপার হিউম্যান খেতাব পাবেন অচিরেই ।
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২০
স্পাইক্র্যাফট বলেছেন: গিনেজ বুক কর্তৃপক্ষ খুব শীগ্রই আসছে…
৩| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩৫
জুলিয়ান সিদ্দিকী বলেছেন: পুতের বউরা বাড়িতে থাকে না বইল্যা তিনি না খাইয়া থাকবেন এ কেমন কথা? সরকারের কি কোনোই দায়-দায়িত্ব নাই? আমাদের বর্তমান প্রধানমন্ত্রীর পুতের বউও তার বাড়িতে থাকে না, তাই বইল্যা তো তিনিও না খাইয়া থাকার কথা।
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫৬
স্পাইক্র্যাফট বলেছেন: ম্যাডামরে হাতে তুইলা খাওয়ানোর দায়িত্বটাও হয়তো প্রধানমন্ত্রীর নিজের নেয়া লাগবে…
©somewhere in net ltd.
১|
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৪:২৭
কাজী রায়হান বলেছেন: প্রথম, শেষ ও একমাত্র স্ত্রী !! মজা পাইছি ভাই