![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
প্রথম পার্টে বাংলাদেশের গে'দের সম্পর্কে সাধারণ ধারনা দিয়েছিলাম।যে ধারনা আমি দিয়েছি সেটা ১০০% সঠিক।
প্রথম পার্ট এখানে
এবার তাদের গে হয়ে উঠার কারন গুলো বলি,(তাদের ইন্টার্ভিউ এর ভিত্তিতে)
কথিত প্রগতিশীল রা বলে সমাকামীতা মানুষের জিন এ থাকে।যার কোন বৈজ্ঞানিক সত্যতা নেই।কিছু তত্ত্ব রয়েছে।তত্ত্ব আর বৈজ্ঞানিক সত্যের মাঝে আকাশ-পাতাল তফাৎ।সে যাইহোক আমি বেশ কয়েকজনের সাথে কথা বলে গে হওয়ার যে কারন গুলো পাই তা হল:
১।লাজুকলতা:৯০% গে রা বলেছে
,তাদের গে হওয়ার প্রধান কারন তাদের লাজুকলতা।লাজুক হওয়ার কারনে তারা সহজে কারো সাথে মিশতে পারে না।ফলে অন্য ছেলেদের সাথে তাদের একধরনের দূরত্ব তৈরি হয়।ফলে একধরনের আকর্ষণ তৈরি হয় অন্য ছেলেদের প্রতি।
২।একাকীত্ব: গে হওয়ার অন্যতম কারন নাকি একাকীত্ব।এটাও লাজুকলতারর সাথে সম্পর্কযুক্ত।লাজুক হওয়ার ফলে তাদের মাঝে স্বাভাবিক ভাবেই একাকীত্ব চলে আসে।একা থাকতে থাকতে তদের মাঝে অন্য ছেলেদের জন্য ভাবনা উদ্বেগ হয় যা গে হওয়ার প্রথম ধাপ।
৩।ফ্যামিলিরর কড়াকড়িঃ অনেক পরিবারেই দেখা যায় সন্তানদের অতিরিক্ত কড়াকড়িরর মধ্যে রাখে।বাইরের মানুষদের সাথে খুব একটা মিশতে দেয়না।ফলে সন্তানের গন্ডি তৈরি হয় ছোট্ট পরিবারেরর মধ্যেই।এবং অন্যসব সাধারণ ছেলের কর্মকান্ডের প্রতি একধরনের আগ্রহ,ভাবনা তৈরি হয়।গে রা এটাকেও তাদের গে হওয়ার অন্যতম প্রধান কারন হিসেবে বলেছে।
৪।মেয়েলীভাব:কিছু ছেলের মাঝে হরমনজনিত কারনে মেয়েলী ভাব দেখা যায়।যেটা তাদের গে হওয়ার প্রেরণাদায়ক।
উপরোক্ত চারটি কারনের মাঝে লাজুকলতা ও মেয়েলীভাব আল্লাহু প্রদত্ত।এখানে ওদের কি করার আছে।গে'রা বলে "আমাদের কি দোষ?"
প্রথমত বলি,আল্লাহ মানুষকে বিভিন্ন ভাবে পরীক্ষা করেন,ধন দিয়ে,ধন নিয়ে,দারিদ্র দিয়ে,কাউকে প্রতিবন্ধী করে,কাউকে রাগী করে,কাউকে লাজুক করে।তাই বলা মেয়েলী ভাব বা লাজুকতা আল্লাহর একটা পরীক্ষা।এই পরীক্ষাটায় সফল হওয়াটা অনেক কঠিন কিন্তু সফল হলে আল্লাহ নিশ্চয় তাদের জন্যে অনেক বড় পুরষ্কার রেখেছেন। আল্লাহ ভাল জানেন।
তবে স্বাভাবিক ভাবে দেখলে এই চারটি কারনের সমাধান সম্ভব।
নেক্সট পার্ট এ সমাধান নিয়ে বলতে পারব আশাকরি।
চলবে............
৩০ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:০৮
ভাবছি কি হতে পারে বলেছেন: যারা এসব ফেস করে এগিয়ে যায় তারাই জয়ী।
২| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:০৩
শরণার্থী বলেছেন: একদম বাজে কথা, এসব তত্ত্ব পান কোথায়। যারা গে এরা কেই লাজুক আমাকে দেখান।
৩০ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:০৮
ভাবছি কি হতে পারে বলেছেন: আমি গে'দের সাথে কথা বলে যা পেয়েছি তাই লিখেছি।
৩| ০১ লা মে, ২০১৬ রাত ৮:০৩
আরণ্যক রাখাল বলেছেন: বাজে কথা। আবিষ্কার করেছেন এসব?
ধরেই যদি নেই, সমকামীরা অস্বাভাবিক তারপরও কি আপনি তাকে অধিকার বঞ্চিত করতে পারেন? এটা শুধু সেক্সুয়াল কোন বিষয় নয়। গেদের মধ্যেও ভালোবাসা থাকে। আর তারা শুধু তাদের সাথেই মিলিত হয়, যারা আগ্রহী।
সুতরাং সমকামীদের তাদের মতো থাকতে দিন।
০২ রা মে, ২০১৬ সকাল ১০:৫৭
ভাবছি কি হতে পারে বলেছেন: যদি ধরে নিই তারা অস্বাভাবিক, তাহলে তো অধিকারের প্রশ্নই আসে না।তাদের স্বাভাবিক করার ট্রিটমেন্ট এর ব্যবস্থা করতে হবে।
৪| ০১ লা মে, ২০১৬ রাত ৮:৪৩
মীর তানিম আহমেদ বলেছেন: কেউ যদি অসুস্থ হয় তাহলে তাকে তার মতো থাকতে দেওয়া যায় না।আমার মতে সমকামীতা হলো একটা মানসিক সমস্যা।এর অবশ্যই সমাধান করা উচিত।
০২ রা মে, ২০১৬ সকাল ১০:৫৮
ভাবছি কি হতে পারে বলেছেন: সহমত
৫| ০১ লা মে, ২০১৬ রাত ৯:১৩
রোষানল বলেছেন: নোংরা কিছু নিয়ে যত কম ঘাটা ঘাটি করা যায় ততই সমাজ তথা সমগ্র পৃথিবী দুষন মুক্ত থাকবে।
০২ রা মে, ২০১৬ সকাল ১১:০১
ভাবছি কি হতে পারে বলেছেন: ঘাটাঘাটি না করলে দূষণ মুক্ত করা সম্ভব নয়।
৬| ০১ লা মে, ২০১৬ রাত ১০:৫৫
শাহারিয়ার ইমন বলেছেন: ভুল তথ্য । বিকৃত যৌন ইচ্ছা , অধিক যৌন আগ্রহ,লিপ্সা, সমকামি বন্ধুদের সাথে মিশে সমাকামিতা সৃষ্টি হয়
০২ রা মে, ২০১৬ সকাল ১১:০৮
ভাবছি কি হতে পারে বলেছেন: এগুলো সহ-কারন হতে পারে।
৭| ০১ লা মে, ২০১৬ রাত ১১:১৫
কর্কট জাতক বলেছেন: সল্টলেকের কাছাকাছি কেউ আছো?
হাহ! মজা করলাম। যাইহোক, বিষয়টা আরো গভীর। তাই হুট করেই কোন বিষয়ে মন্তব্য করা উচিত না।
০২ রা মে, ২০১৬ সকাল ১১:১১
ভাবছি কি হতে পারে বলেছেন: সমাধানের পথ খুঁজতে হবে।
৮| ০১ লা মে, ২০১৬ রাত ১১:২০
রাঙা মীয়া বলেছেন: সমকামিতা (ইংরেজি: Homosexuality, হোমোসেক্সুয়ালিটি) একটি যৌন অভিমুখীতা, যার দ্বারা সমলিঙ্গের ব্যক্তির প্রতি যৌন আকর্ষণ বোঝায়। এইরূপ আকর্ষণের কারণে এক লিঙ্গের মানুষের মধ্যে যৌনসম্পর্ক ঘটতে পারে। প্রবৃত্তি হিসেবে সমকামিতা বলতে বোঝায় মূলত সমলিঙ্গের ব্যক্তির প্রতি "স্নেহ বা প্রণয়ঘটিত এক ধরনের যৌন প্রবণতা"। এই ধরনের সম্পর্কের ভিত্তিতে গড়ে ওঠা ব্যক্তিগত বা সামাজিক পরিচিতি, এই ধরনের আচরণ এবং সমজাতীয় ব্যক্তিদের নিয়ে গঠিত কোনো সম্প্রদায়কেও এই শব্দটি দ্বারা নির্দেশ করা হয়।
উভকামিতা ও বিপরীতকামিতার সাথে সমকামিতা বিপরীতকামী-সমকামী অনবচ্ছেদের অন্তর্গত যৌন অভিমুখীতার তিনটি প্রধান ভাগের অন্যতম বলে স্বীকৃত। ব্যক্তির মনে কেমন করে কোনো নির্দিষ্ট যৌন অভিমুখীতার সঞ্চার হয় সেই ব্যাপারে বিজ্ঞানীদের মধ্যে মতৈক্য নেই। অনেক বিজ্ঞানী মনে করেন জিনগত, হরমোনগত এবং পরিবেশগত কারণ একত্রে যৌন অভিমুখীতা নির্ধারণের জন্য দায়ী।জীববিদ্যা-নির্ভর কারণগুলোকে বেশি সমর্থন করা হয়।এর অন্তর্গত হল জিন, ভ্রূণের ক্রমপরিণতি, এই দুই প্রভাবের মেলবন্ধন অথবা এই সব কিছুর সাথে সামাজিক প্রভাবের মেলবন্ধন
সূত্র- উইকপিডিয়া
০২ রা মে, ২০১৬ সকাল ১১:১৩
ভাবছি কি হতে পারে বলেছেন: এইসব তথ্য তত্ত্বের উপর নির্ভর করে।বৈজ্ঞানিক সত্যতা নেই।
৯| ০২ রা মে, ২০১৬ দুপুর ১২:৩৫
রাঙা মীয়া বলেছেন: হুমমম।আপনার তত্বের সত্যতার ভিত্তি কি ? একটু ডিটেইলসে বলবেন
০২ রা মে, ২০১৬ দুপুর ১:২৪
ভাবছি কি হতে পারে বলেছেন: ভিত্তিটা শুরুতেই বলেছি।দেশীয় গে'দের ইন্টার্ভিউ।
১০| ০২ রা মে, ২০১৬ দুপুর ১:৩৭
রাঙা মীয়া বলেছেন: কয়জন গে'র ইন্টারভিউ নিয়েছেন ? আর ফ্যামিলির কড়াকড়িতে গে হয় , এইটা কি বললেন !
০২ রা মে, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১৩
ভাবছি কি হতে পারে বলেছেন: More than ২০ Gay।
কড়াকড়ি হল,সন্তানদের নিজস্ব গন্ডীর মধ্যে রাখা।গণ্ডিরর বাইরে যেতে না দেওয়া।
এটা অবশ্য ওদের মত
১১| ০২ রা মে, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১৫
ভাবছি কি হতে পারে বলেছেন:
©somewhere in net ltd.
১|
৩০ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:৫৮
ডার্ক ম্যান বলেছেন: লাজুকতা, একাকীত্ব আর ফ্যামিলির কড়াকড়ির কারণে গে হবে, এটা কোন ধরণের কথা।
এই তিনটি আমি ফেস করে দুঃসময় পিছনে ফেলেছি। আমার কাছে কখনো মনে হই নি একজন ছেলে আমার নিঃসঙ্গ সময়ের সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য সঙ্গী হবে। বরং একজন নারীকেই চেয়েছি