নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি গর্বিত কারন আমাকে নিয়ে বলার কিছু নেই !!

ডি এম শফিক তাসলিম

ধর্মকে মেনে চলি,মুক্তিযুদ্ধকে বিশ্বাস করি।ধর্মদ্রোহি কে ঘৃণা করি ,মুক্তিযুদ্ধে অবিশ্বাসীদের ঘৃণা করি।

ডি এম শফিক তাসলিম › বিস্তারিত পোস্টঃ

"আমি আল্লাহকে সব বলে দেব "

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:৩১

"আমি আল্লাহ্‌কে সব বলে দেবো"



সিরিয়ায় মৃত্যুপথযাত্রী ৩ বছর বয়সী এক ছোট্ট শিশুর এই কথাটি পুরো বিশ্বের মানুষের বিবেক জাগ্রত করার জন্য যথেষ্ট । বিবেক যদি তাতেও ঘুমন্ত থাকে,তবে আমার কিছু বলার নাই !! কারন অপদার্থদের কিছুই বলার নাই !! সিরিয়ায় বোমা হামলায় মারাত্বক আহত শিশুটি কে যখন হাসপাতালে আনা হয় ,তখন সে মৃত্যুর আগে শুধু এটুকুই বলে যায় "আমি আল্লাহর কাছে সব বলে দেব "। ছোট্ট বাচ্চাকে যখন কেউ বকা দেয় তখন দেৌড়ে মায়ের কাছে যায় । কারন, তার বিশ্বাস তার মায়ের কাছে থাকলে কেউ কিচ্ছু করতে পারবে না,,,মাকে বিচার দেয় ,,,কে তাকে মারল বা বকা দিল । আর ােই শিশুটি অন্তত এটা বুঝে গিয়েছে ,,,তার "রক্ত ঝড়ানোর" বিপদ থেকে তার মা তার জন্য কিচ্ছু করতে পারবে না.."রক্ত ঝড়া" থেকে বাচতে তাকে নিয়েইতো তার মা এখানে সেখানে পালিয়েছে !!!..তাকে "যা বলার "আল্লাহ কেই বলতে হবে। ।।।।।।।

মন্তব্য ১৩ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১৩) মন্তব্য লিখুন

১| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:৩৯

শামীম মুসতফা বলেছেন: আমি চিৎকার করে কাদিতে চাহিয়া করিতে পারিনি চিৎকার বুকের ব্যাথা বুকে চাপায়ে নিজেকে দিয়েছি ধিক্কার।

২| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:৪৪

পাঠক১৯৭১ বলেছেন: আমি '৭১ সালের মতো যুবা হলে, সে শিশুর জন্য আবার যুদ্ধে যেতাম।

৩| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:৪৫

জনাব মাহাবুব বলেছেন: "আমি আল্লাহকে সব বলে দেব "

৪| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:৪৬

খেয়া ঘাট বলেছেন: ছবিটা যখন ফেসবুকে দেখি তখন বুকের মাঝে থেকে হু হু করে কান্না বের হয়ে এলো। এই দুনিয়া এতো দুঃখের কেনো?????
আল্লাহ তুমি কই???????

৫| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:৪৭

খেয়া ঘাট বলেছেন: শামীম মুসতফা বলেছেন: আমি চিৎকার করে কাদিতে চাহিয়া করিতে পারিনি চিৎকার বুকের ব্যাথা বুকে চাপায়ে নিজেকে দিয়েছি ধিক্কার।
++++++++++++++++++++++++++++++++++

৬| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:৫৫

মোঃ আনারুল ইসলাম বলেছেন: বর্তমানে জালিমদের অত্যাচার বেড়েই চলেছে।

৭| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:২৪

গ্রাম্যবালক বলেছেন: নির্বাক, বোবা হয়ে গেলাম এই অবুজ শিশুর আল্লার উপর বিশ্বাস দেখে। আল্লাহ তার নালিশ কবুল করুন।।

৮| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১:৫৩

বেলা শেষে বলেছেন: Assalamualikum, All SistersBrothers- whole over the world torture on Muslims .........then also we have to remain: "এর পুর্বে অনেক নবী এমন এসেছিলেন যাদের সাথে মিলে বহু আল্লাহওয়ালা লোক লরাই করেছেন। আল্লাহর পথে যত বিপদই তাদের উপর পড়েছিল সেজন্য তারা হতাশ হয়নি। দুর্বলতা দেখায়নি (বাতিলের সম্মুখে) মাথা নত করেনি। বস্তুত এরকম ধর্যশীলদের - সবরকারীদেরকে আল্লাহ পছন্দ করে থাকেন" - (আল-ইমরান ১৪৬)


িড এম শফিক তাসলিম:To much thanks & congratulation for super post.Thenk you very much.


৯| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১:৫৪

বেলা শেষে বলেছেন: "আমি আল্লাহকে সব বলে দেব "

১০| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৯:৪২

দাম বলেছেন: দাম বলেছেন: পাথর মারতে মারতে ফিলিস্তিনি যুবকদের ডান হাত এখন বাম হাত থেকেও লম্বা। বরফের ওপর শুয়ে শুয়ে রাশান সেনাবাহিনীকে পর্যুদস্ত করতে করতে চেচেন তাতারদের বুক এখন অনেক শক্ত। মরুভূমিতে খালিপায়ে দৌড়ে যুদ্ধ করতে করতে ইরাক, ইয়েমেনের যুবকদের পাগুলোও মনে হয় এতদিনে অনেক শক্ত হয়েগেছে । সমুদ্র তীরে স্পীডবোটের হুইল নিয়ন্ত্রণে রেখে কুফফারদের আক্রমণ করতে করতে সোমালিয়ার যুবকদেরও হাতের কবজি এখন অনেক বেশি শক্তিশালী।পশ্চিমাদের দুঃস্বপ্ন বনে যাওয়া তোরাবোড়া পাহাড়ের বাসিন্দা আফগান যুবকদেরও ফুসফুসের শক্তিমাত্রাও অনেক বেড়ে গেছে কম অক্সিজেনে দিব্যি যুদ্ধ করে যাচ্ছে। পৃথিবীর জান্নাত খ্যাত কাশ্মীরকে জাহান্নাম বানানো ভারতের রামসেনাদের লাঠির আঘাতে শক্ত হয়ে গেছে এখানকার যুবকদের পিঠ। শত নির্যাতনের পরও নামাজ ছাড়েনি চীনের সিনজিয়াং প্রদেশের উইঘুরুরা।জন্মলগ্ন থেকে আমেরিকার ন্যাংটা দালাল পাক আর্মির কিলিং মিশনে এখন ওজারিস্থানের বাসিন্দারা মৃত্যুকে চল্লিশ বাড়ির প্রতিবেশীই ভাবে। ভারতের কুকুরের চাইনিজ রাইফেলের বুলেটকে এখন বাংলাদেশের যুবকেরা আশীর্বাদ ভাবে। শান্তিপ্রিয় বৌদ্ধ ভিক্ষুদের ছুরির নীচে নির্দ্বিধায় বসে যাচ্ছে রোহিঙ্গারা, এবার বাপু শসার মত পিচ পিচ করে গৌতম বুদ্ধকে শান্তি দাও। হাজার বছরের সংগ্রাম এখনো শেষ করতে পারেনি ফিলিপিনো মুসলিমরা। কারিমভ এখনো উজবেক যুবকদের গরম পানিতে সিদ্ধ করে জীবাণুমুক্ত করে।

মালি , সিরিয়ার কথা বলবো না। আরব অনারবরা যে লুকোচুরি খেলছে এক তিন বছরের সিরিয়ান শিশু কিভাবে যেন বুঝে গেল। হতচ্ছাড়াটা শেষমেশ মৃত্যুর আগে হুমকিই দিয়ে বসল। বলে কিনা আল্লাহর কাছে গেলে সব বলে দিবে। বলেনতো, এটা কি কোন কথা হল? ঐ পিচ্চিটা এভাবে বলল কেন? হাশরের ময়দানে আঙ্গুল তুলে দেখাই দিবে নাতো?
(Collected)

১১| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:১৪

ইছামতির তী্রে বলেছেন: বলে দিও বেটা, আল্লাহকে বলে দিও। এই অমানুষ, পাষন্ড, ও নিষ্ঠুরতায় ভরা দুনিয়াতে ফুলের মত পবিত্র তোমার মত বাচ্চাদের রক্ষা করার কেউ নেই।

আল্লাহকে তুমি বলে দিও। তোমায় যারা কস্ট দিয়েছে, তোমায় যারা রক্তাক্ত করেছে তাদের আল্লাহ অবশ্যই কঠিন সাজা দিবেন।

তুমি বলেই দিও...

১২| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:৪৭

ডি এম শফিক তাসলিম বলেছেন: আমি আর কি বলব ভাই??? বলার কিছুই নেই !! আমার দেশেই ক্ষমতালোভীদের কামড়া কামড়িতো কত শিশু প্রান হারাল......তার ইয়ত্তা নেই....!!!

১৩| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:১৫

জাহিদ ২০১০ বলেছেন: বলে দিবা অবশ্যই। সব মজলুমের ফরিয়াদ তুমি অবশ্যই আল্লাহকে বলে দিও। জালিমদের শাস্তি আল্লাহ দিবেন এ বিশ্বাস রাখো তুমি।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.