![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ধর্মকে মেনে চলি,মুক্তিযুদ্ধকে বিশ্বাস করি।ধর্মদ্রোহি কে ঘৃণা করি ,মুক্তিযুদ্ধে অবিশ্বাসীদের ঘৃণা করি।
নামাজের আহকাম অনুযায়ি সাতটি বিষয়ের মধ্যে নামাজের স্থান বা নামাজের জায়গা হতে হবে পবিত্র ,কারন সেখানে সর্বশক্তিমাণ আ্লাহ কে সিজদা দেয়া হবে ।। এবং সঙ্গত কারনে আমরা পবিত্র এ জায়গাকে সহজ ভাবে জায়নামাজ দিয়ে ব্যবহার করি অথবা জায়নামাজ নামাজ পড়ার কাপর মুসলিমদের এক পবিত্র বস্তু । এ নিয়ে কোনও মুসলিমদের কোনও তর্ক বিতর্ক নেই । প্রিয় পাঠক ! আপনারা হয়তো বুঝে গেছেন আমি কেন শিরোনামের সাথে আজকের লেখাটি লিখছি । গত বাংলাদেশের -দ:আফ্রিকা ম্যাচের সময় এক ব্যক্তি যখন নামাজের সময় হয়েছে দেখে মনে করে তার কাছে নামাজের জন্য অথবা মাথা নুয়ে সিজদা করার মত পবিত্র বস্তু কে হিসেবে জাতীয় পতাকাকে বেছে নেয় । সঙ্গত কারনে আমি আগেও বলেছি আজও বলছি অন্য কোনও কিছু থাকলে আমি সেখানেই নামাজ পড়তাম ,, বা তিনি নামাজ পড়তেন ।কিন্তু অপারগ হয়ে তিনি জাতীয় পতাকার উপর নামাজ পড়েছেন ।। আমার দৃষ্টিতে অপারগ হয়ে বা যেভাবে হোক না কেন তিনি জাতীয় পতাকার অমর্যাদাতো করেন নাই উপরন্তু জাতীয় পতাকা কে পবিত্র জা য়নামাজ বানিয়ে সেখানে সর্বশক্তিমাণকে সেজদা করে তিনি জাতীয় পতাকার সম্মান ভিন্ন উচ্চতায় নিয়ে গেছেন ।
..........
কিন্তু আমার খটকা লাগে অন্য জায়গায় !! সেটা হল যে বাপ্যদিত্য বসু ২০০৬ এ লাশের উপর লাফিয়ে রাজনের খুনিদের পথ দেখিয়ে গেছেন,,তিনি হঠাৎ জাতীয় পতাকার সম্মানার্থে এত সরব হওয়াতেই ।
খটকা লাগে যখন পিযুষ বন্দোপাধায় এর বিবি সাহেবা “কুত্তার বাচ্চার” গায়ে জাতীয় পতাকা পেচিয়ে আদর করে রাখে এবং তৎক্ষণাৎ বাপ্যদিত্যের “কিঁউ কিঁউ নিরবতায় ”!!
অথবা খটকা লাগে যখন দেখি শাহবাগে মলদ্বারের নিচে পতাকা বিছিয়ে বসে “বাপ্যদিত্যের” সাগরেদ দের চেতনার বুলি আওরাতে কিংবা ভারতীয় চ্যানেলে পতাকার উপর দাড়িয়ে পারফর্ম করতে আর সেই ”চেতনা ওয়ালার “ নিরবতায় ।
সর্বেোপরি, খটকা লাগে সেই চেতনাবাজের এমন দেশপেমে
----------------------------------------
আমার কথায় আপনাদের অনেকের আতে ঘা লাগতে পারে সেটা ভিন্ন কথা তবে খন্ডনকরার যোগ্যতা নিয়েই আশাকরি সবাই মতামত দিবেন ।।
©somewhere in net ltd.