![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অনেক দিন ইলেকট্রনিক্স নিয়ে ব্লগ দেয়া হয়না। লেখালেখির আগ্রহটা কেন যেন কমে গেছে। তার উপর সময় এর বড় অভাব। তবে ভাবছি আবার একটু একটু করে শুরু করব। আপাতত আজকে কিছু দরকারী এবং বহুল ব্যাবহৃত পার্টস এর পরিচিতি দিয়ে শুরু করলাম। আশা করি সবার ভাল লাগবে।
১। রেজিস্টর (রোধক)
এই জিনিসটা এর ভেতর দিয়ে প্রবাহিত বিদ্যুতকে বাধা দেয়। কোন সার্কিটে বিদ্যুত প্রবাহ নিয়ন্ত্রন করতে এটা কাজে লাগে। রেজিস্টর সাধারনত কার্বন দিয়ে তৈরি করা হয়।
রেজিস্টর এর মান বের করার জন্য দরকারি কালার কোড
বাম থেকে প্রথম ২ বা ৩ টা দাগ অনুযায়ী নম্বর পাশাপাশি বসিয়ে যে সংখ্যা পাওয়া যাবে তাকে গুনক দিয়ে গুন করলে মান বের হবে। টলারেন্স দিয়ে বুঝায় তাপমাত্রাভেদে মান শতকরা কতখানি বদলাতে পারে।
আরও কয়েক ধরনের রোধক
২। ক্যাপাসিটর (ধারক)
ক্যাপাসিটর জিনিসটা বৈদ্যুতিক চার্জ জমা রাখতে কাজে লাগে। এটা বানানো খুবই সোজা। যেকোন ২ টা বিদ্যুৎ পরিবাহী পদার্থকে কোন অপরিবাহী পদার্থ দিয়ে আলাদা করে রাখলেই তা ক্যাপাসিটর হিসাবে কাজ করে। সেই হিসাবে আমাদের চারপাশের মোটামুটি অনেক বস্তুই ক্যাপাসিটর এর মত কাজ করে।
বাসায় বড় ধাতব থালা থাকলে ২টা থালা নিয়ে মাঝে কাগজ রেখে দিলেই তা ক্যাপাসিটর হয়ে যাবে। এমন কি বাসায় ক্যাপাসিট্যান্স (চার্জ জমা রাখার ক্ষমতার একক) মাপার সুবিধা সহ ডিজিটাল মিটার থাকলে তা দিয়ে মেপেও দেখতে পারেন।
হরেক রকমের ক্যাপাসিটর। উপরের গুলা ভেরিএবল ক্যাপাসিটর যা দিয়ে রেডিও টিউনিং করা হয়। নিচের দিকে ডানের গুলা সিরামিক ক্যাপাসিটর, এগুলার মান কম হয়ে থাকে। ডানের দিকের গুলা ইলেক্ট্রোলাইটিক ক্যাপাসিটর। এরা অনেক ছোট প্যাকেজে অনেক বড় মানের ক্যাপাসিটর।
আরও একটা ইলেক্ট্রোলাইটিক ক্যাপাসিটর। খেয়াল করুন এর ছোট পা টা বা যেদিকে ব্যান্ড আঁকা থাকে সেই পা টা নেগেটিভ। এই ক্যাপাসিটর কিন্তু নেগেটিভ পজেটিভ ঠিক করে লাগাতে হয়।না হলে সমস্যা করবে।
৩। ইন্ডাকটর (আবেশক)
ইন্ডাক্টর হল এমন একটা যন্ত্রাংশ যা কিনা বিদ্যুত প্রবাহ পেলে তড়িতচৌম্বকক্ষেত্র তৈরি করে তাতে শক্তি জমা করে রাখতে পারে।
উল্লেখ্য যে যেকোনো তড়িৎবাহী পদার্থই ইন্ডাক্টর হিসাবে কাজ করে।
তবে সোজা তারের ইন্ডাকট্যান্স (তড়িতচৌম্বকক্ষেত্র তৈরির ক্ষমতা) খুবই কম হয়। তাই এই ক্ষমতা বাড়াতে তারকে পেঁচিয়ে কুন্ডলি বানানো হয়। এ সময় আসলে এটা একটা তরিতচুম্বক হিসাবে কাজ করে।
তারের পেঁচান কুন্ডুলি
অল্প যায়গায় বড় মানের ইন্ডাক্টর পেতে হলে তখন কুন্ডুলির ভিতরে ফেরোম্যাগ্নেটিক পদার্থের কোর ব্যাবহার করতে হয়। এটা তড়িতচৌম্বকক্ষেত্র কে শক্তিশালী করে।
৪। ট্রান্সফর্মার (দুঃখিত এটার সঠিক বাংলা জানিনা)
ট্রান্সফর্মার হল একে অপরের চৌম্বকক্ষেত্রের নাগালে থাকা ২ টা তারের কুন্ডুলি। সোজা কথায় ২ টা ইন্ডাকটরের ভিতরে মিউচুয়াল ইন্ডাকট্যান্স ঘটলেই তাকে ট্রান্সফর্মার বলা চলে। এই জিনিশ এমন কোন সার্কিট নাই যেখানে ব্যাবহার হয়না। কি পাওয়ার লাইন, কি রেডিও টিভি, আন্টেনা, কি কম্পিউটার সবখানেই। এটার কাজ হল, এক সার্কিট থেকে আরেক সার্কিটে কারেন্ট আর ভোল্টেজ এর মান পরিবর্তন করে বিদ্যুৎ শক্তি প্রবাহিত করা।
দুঃখের বিষয় হল গুগলে এটার ছবি খুজতে যেয়ে আমার গলদ ঘর্ম অবস্থা। শুধু সিনেমার ছবি আসে। অনেকক্ষন পর সত্যিকারের ট্রান্সফর্মার খুজে পাইছি।
--------------------------------------
আজকের মত এইটুকুই। পরের পর্বে আরও নতুন পার্টস এর সাথে পরিচয় হবে।
--------------------
----------------------------------------
যারা আমার ইলেকট্রনিক্স এর খুঁটিনাটি সিরিজ টা পড়েন নি, তাদের জন্য নিচে রইল লিঙ্ক--------------
ইলেকট্রনিক্স এর খুঁটিনাটি - পর্ব ১(সূচনা সাথে ভোল্টেজ ও কারেন্ট এর ধারনা। )
Click This Link
ইলেকট্রনিক্স এর খুঁটিনাটি পর্ব ২( ভোল্টেজ -কারেন্ট শেষ পর্ব + রেজিস্টর নিয়ে আলোচনা )
Click This Link
ইলেকট্রনিক্স এর খুঁটিনাটি পর্ব ৩( রেজিস্টর কালার কোড + আপেক্ষিক রোধ)
Click This Link
ইলেক্ট্রনিকসের খুঁটিনাটি - পর্ব ৪ (সিরিজ - প্যারালাল আলোচনা)
Click This Link
ইলেক্ট্রনিক্সের খুঁটিনাটি -পর্ব ৫(ভোল্টেজ ডিভাইডার + কারেন্ট ডিভাইডার)
Click This Link
ইলেক্ট্রনিক্সের খুঁটিনাটি –পর্ব ৬ ( কার্শফ’স কারেন্ট ল )
Click This Link
ইলেক্ট্রনিক্সের খুঁটিনাটি –পর্ব ৭ ( কার্শফ’স ভোল্টেজ ল )
Click This Link
ইলেক্ট্রনিকসের খুঁটিনাটি - পর্ব ৮ (ওয়াই-ডেল্টা কানেকশন)
Click This Link
ইলেকট্রনিক্সের খুঁটিনাটি – পর্ব ৯ (সার্কিট সলভ - নোডাল এনালাইসিস)
Click This Link
ইলেকট্রনিক্সের খুঁটিনাটি – পর্ব ১০ (সার্কিট সলভ - মেশ এনালাইসিস)
Click This Link
০৮ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১:৫০
জাওয়াদ তাহমিদ বলেছেন: ধন্যবাদ নাইম ভাই। আবার নিয়মিত শুরু করার ইচ্ছা আছে।
২| ০৮ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১:৪৮
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: জটিল ব্যাপার স্যাপার
০৮ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১:৫৬
জাওয়াদ তাহমিদ বলেছেন: ক্যান রে কুনো ভাই? সবই তো সোজা।
৩| ০৮ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ২:০২
েনহ।ল বলেছেন: ++++
০৮ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ২:০৬
জাওয়াদ তাহমিদ বলেছেন: ধন্যবাদ নেহাল ভাই।
৪| ০৮ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৩:৩৭
মিনহাজুল হক শাওন বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ দিতে এলাম। আপনার আগের এনালাইসেস নোটগুলো পড়ে পাশ করেছি।
অশেষ কৃতজ্ঞতা ভাই।
০৮ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:১৭
জাওয়াদ তাহমিদ বলেছেন: ধন্যবাদ নিলাম ভাইয়া। কেমন আছ?
৫| ০৮ ই মার্চ, ২০১৩ ভোর ৪:১৩
একজন আরমান বলেছেন:
ভালো।
যদিও আগ্রহ নাই, কারণ কিছুই বুঝি না।
তবুও পড়িলাম এবং কিঞ্চিত বুঝিলাম।
কথায় আছে -
জানার কোন শেষ নাই,
জানার চেষ্টা বৃথা তাই !
০৮ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:২২
জাওয়াদ তাহমিদ বলেছেন: ধন্যবাদ আরমান ভাই।
তবে ইলেকট্রনিক্স খুব মজার বিষয়। আমার সিরিজ টা পড়ে দেখতে পারেন। ওখানে আমি চেষ্টা করেছি এমন ভাবে লিখতে যেন নন-ই্লেকট্রিক্যাল ব্যাকগ্রাউন্ডের মানুষ রাও বুঝতে পারে।
আপনাদের জানার আগ্রহ সৃষ্টি করেতে পেরেছি এটাই আমার সার্থকতা।
৬| ০৮ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ৯:০৭
আমিভূত বলেছেন: আচ্ছা পিএলসি নিয়ে কোন গবেষণা মূলক পোস্ট দেয়া যায় না ? যদি আপনার ভালো জ্ঞান থাকে তবে আমি ছাত্র হইতে আগ্রহী
০৮ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:৪৭
জাওয়াদ তাহমিদ বলেছেন: এই তো আপু ঝামেলায় ফেলে দিলেন।
পিএলসি নিয়ে কোন পড়াশুনা এখনও পর্যন্ত করি নাই।
আমি কাজ করি মাইক্রোকন্ট্রোলার নিয়ে।
আপনি চাইলে এইটা শিখাতে পারি।
৭| ০৮ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ৯:১৯
অন্ধকারের রাজপুত্র বলেছেন: কিছুই বুঝলাম না !
তবে অত্যন্ত দরকারী আর উপকারী পোসট.. এইটুকু বুঝছি !
+++++++++
০৮ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:৪১
জাওয়াদ তাহমিদ বলেছেন: এই টুকু বুঝলেই চলবে রাজপুত্র ভাইয়া।
প্লাসের জন্য ধন্যবাদ।
৮| ০৮ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ৯:৪৯
ভিটামিন সি বলেছেন: ভালো হইছে। আমি আগের পোষ্ট গুলি পড়েছি। তবে ছাত্রজীবনতো অনেক আগেই শেষ। তখন কতো বাংলা বই খুজেছি, পাইনি। পড়তে হইছে ইন্ডিয়ার দুই ভাই রচিত ইংরেজি বই। নামটা যেন কি ভুলে গেছি।
০৮ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:৪৪
জাওয়াদ তাহমিদ বলেছেন: ধন্যবাদ ভিটামিন সি ভাইয়া।
ইন্ডিয়ান রাইটারের বই অসহ্য।
কি যে লেখে ওরা নিজেরাই ঠিক মত জানে না।
বই তো না যেন একেকটা চোথা।
৯| ০৮ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:৪২
তন্দ্রা বিলাস বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই আপনার পোস্টের জন্য। ট্রান্সফর্মার এর বাংলা পরস্পরিক আবেশ। কিছুদিন আগে ইলেক্ট্রনিকস নিয়ে একটা পোস্ট দিয়েছিলাম। কিন্তু পাঠক সংখ্যা খুব কম।
আবারও ধন্যবাদ।
০৮ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:৫৩
জাওয়াদ তাহমিদ বলেছেন: আপনারটাও পড়লাম। দারুন লিখেছেন।
১০| ০৮ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:১৩
bakta বলেছেন: Transformer:
Who Transform that is Transformer : পরিবর্তনকারী ব্যক্তি বা বস্তু ( এক অবস্থা বা মান থেকে অন্য অবস্থায় বা মানে পরিবর্তন কারি কে Transformer বলা হ্য় )
লেখা ভালো লাগল ।
০৮ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:৫৯
জাওয়াদ তাহমিদ বলেছেন: ট্রান্সফর্মার এর বাংলা বলে দেয়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ বক্তা ভাই।
১১| ০৮ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:১৬
সবুজ মহান বলেছেন: গুড পোস্ট । +++
ভাল লেগেছে, আরও লিখুন ।
০৮ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:০৩
জাওয়াদ তাহমিদ বলেছেন: ধ্ন্যবাদ ভাইয়া। সাথে থাকুন।
১২| ০৮ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৫
একজন আরমান বলেছেন:
আচ্ছা ঠিক আছে।
সময় করে পড়ে নিবো।
০৮ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৭
জাওয়াদ তাহমিদ বলেছেন: ধ্যন্যবাদ ভাইয়া। আশা করি উপকৃত হবেন ।
১৩| ০৮ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:২৭
আমিভূত বলেছেন: আমি এমন একটা ডিভাইস বানাতে চাই যেটা আমি যে কমান্ড দিব তাই করবে।
যেমন ধরেন আমি চাই আমার বাসার রাইস কুকারে রান্না হবার পর আমাকে একটা মেসেজ দিবে সেই মেসেজ কোন টুং টাং আওয়াজ হবে না আমার রেকর্ড করা মেসেজ ! সম্ভব কি ?এমন কি সম্ভব যে আমার রান্না করা খাবার পাসের বক্সে চলে যাবে যদি আমি কুকারে সেইরকম চেম্বার রাখি ?
০৮ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৫:১১
জাওয়াদ তাহমিদ বলেছেন: আপনি তো আপু পুরা অটোমেটেড সিস্টেম এর কথা বলতেছেন।
জি আপু চেষ্টা করলে মাইক্রোকন্ট্রোলার দিয়ে এটা করা যেতে পারে। পিএলসি আসলে অনেক বড় বড় যেমন ইন্ডাস্ট্রিয়াল কাজে ব্যাবহার করা হয়।
১৪| ০৮ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:০৮
লিংকন১১৫ বলেছেন: হুম ভালো লাগলো
তয় ক্যাপাসিটর এর মান লইয়া কিছু কথা লিখলে ভালা হইত
যেমন পিকো ফ্রাড , মাইক্রো ফ্রাড ইত্তাদি
০৮ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৫:০৭
জাওয়াদ তাহমিদ বলেছেন: ভাই এইটা আসলে ফটো ব্লগ হিসাবে লিখছিলাম। তি বিশদ বর্ননা দেই নাই। আমার ইচ্ছা ক্যাপাসিটর আর ইন্ডাক্টর নিয়ে আলাদা করে ডিটেইলড পোস্ট দিব।
১৫| ০৮ ই মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৩
রাসেল ভাই বলেছেন: জটিল....
০৮ ই মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০০
জাওয়াদ তাহমিদ বলেছেন: আমার ব্লগের আসার জন্য অনেক ধন্যবাদ রাসেল ভাই
১৬| ০৮ ই মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২০
গ্রাম্যবালিকা বলেছেন: ট্রান্সফরমার এর বাংলা দিতে পারি স্থানান্তরী ( স্থানান্তরকারী থেকে স্থানান্তরী)
ছোট ভাইয়ের কাছে এইগুলা দেখতে দেখতে কিছু ধারনা হইছিল। আজ ক্লিয়ার হলাম। জানি আমার কোন কাজেই আসবে না
০৮ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:৪৭
জাওয়াদ তাহমিদ বলেছেন: জটিল বাংলা দিয়েছ আপু। অনেক ধন্যবাদ।
আরও ক্লিয়ার হবা। ধিরে ধিরে।
সমস্যা না। মানুষ কখনই জানেনা কোন সময় কোন জ্ঞান কাজে দিবে।
১৭| ০৮ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:৫৬
আমিভূত বলেছেন: হুম ,আসলে আমি একটা অটোমেটেড সিস্টেম ডিজাইন করেছি সেটা আমার ধারনা পিএলসি দিয়ে বা মাইক্রোকন্ট্রোলার দিয়ে করা যাবে !
আমার জন্য যদি পারেন একটা টিঊটোরিয়াল দেন এই নিয়ে
আপনার জন্য বহুত দোয়া থাকবে টা ভাই ২০১১ তে ৪র্থ বর্ষে ছিলেন এখনও কি চাকুরিতে ঢুকেন নাই ?
০৯ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:৩৪
জাওয়াদ তাহমিদ বলেছেন: অলরেডি করে ফেলেছেন? !! ওয়াও!! ইউ আর জিনিয়াস।
আপু আমার সাথে মেইলে একটু কন্ট্যাক্ট করতে পারবেন?
[email protected]
আর হ্যাঁ আমি কিন্তু গত বছর এর মাঝামাঝি থেকে ফাইনাল ইয়ার এ আছি। এখনও শেষ হয়নাই। সেশন জট এ পইড়া গেছি শেষ বছরে এসে।
১৮| ০৯ ই মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৪
জাহিদুল হাসান বলেছেন: জটিল ভালো লেগেছে ভাই। চালিয়ে যান। চারিপাশের বৈরাগ্য ভর করিয়াছে, কিছুই ভালো লাগে না।
০৯ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:৩৬
জাওয়াদ তাহমিদ বলেছেন: কি যে বলেন না ভাই, কাজ শুরু করে দেন দেখবেন আবার ভাল লাগবে।
১৯| ১০ ই মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৯
মওদুদ মোমেন মিঠু বলেছেন: আমনে অনেক ভালা মানুষ। কামের একটা পোস্ট পোস্টাইছেন। আল্লায় আমনের প্রসেসর আরও আপগ্রেড করুক...........
১০ ই মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৫
জাওয়াদ তাহমিদ বলেছেন: অনেক অনেক অনেক ধইন্যবাদ আমনেরে মিঠু ভাই।
এইরাম পুস্ট সিরিজ আকারে চলতেই থাকবে।
সাথে থাইকেন।
২০| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:১৫
এম. হাবীব বলেছেন: অনেক ভালো লাগলো; অনেক কিছু জানার আছে; আপনাকে অনেক ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য
০১ লা অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১১:১৩
জাওয়াদ তাহমিদ বলেছেন: ধন্যবাদ। সাথে থাকুন।
২১| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪১
শামির শাকির বলেছেন: বেশ ভাল। ইলেক্ট্রনিক্স নিয়ে যন্ত্রপাতি ডট কম সাইটটি দেখতে পারেন। আশা করি ভাল লাগবে।
০২ রা জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:৪০
জাওয়াদ তাহমিদ বলেছেন: দেখেছি। ভাল লেগেছে।
২২| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৪
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: জটিল ব্যাপার স্যাপার
আমার কাছেও জটিলই মনে হল।
০২ রা জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:৪১
জাওয়াদ তাহমিদ বলেছেন: এই দুনিয়ার সবই জটিল, তবে বুঝলে সবই সোজা।
২৩| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:২৮
ইলি বিডি বলেছেন: গুড পোস্ট । +++
ভাল লেগেছে, আরও লিখুন ।
২৪| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ২:১৬
রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ । অনুসরণে নিলাম।চালিয়ে যান। ++++
২৫| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ২:২৭
আবু শাকিল বলেছেন: কামের পোষ্ট ।
পোষ্ট প্রিয়তে নিলাম...
২৬| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৪
কস্কি বলেছেন: R L C একসাথে দেখলেই সিরিজ বা প্যারারাল RLC ckt এর বিশাল বিশাল ম্যাথগুলা চোখে ভাসে
২৭| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪২
নিশি মানব বলেছেন: এইটার ব্যাপারে কিছুই জানিনা আমি। তবুও অনেক কিছু জেনে গেলাম আপনার পোস্টের কল্যানে। এ ধরনে আর কিছু লিখবেন আহা করি....
২৮| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১১:৫০
নাজমুল ইসলাম রনি বলেছেন: অনেক তথ্যবহুল একটা লেখা। পার্টসের পরিচিত সহ বর্ণনা। আরো কিছু কমন পার্টস রাখলে ভালো হতো। ইলেকট্রিক্যালও ইলেকট্রনিক্স ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য প্রয়োজনীয় লেখা।
ধন্যবাদ ভাই।
২৯| ২৬ শে জুলাই, ২০২০ রাত ২:০৭
[email protected] বলেছেন: আপনার এই কধা টি আমার নজর কেরে নিলো। ধন্যবাদ এমন একটি তথ্য দেয়ার জন্য।
©somewhere in net ltd.
১|
০৮ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১:৪৬
নিশাচর নাইম বলেছেন: দারুন লেখা। অনেকদিন পর লেখা পেলাম। ট্রান্সফরমার এর বাংলা মনে হয় ট্রান্সফরমার।
ধন্যবাদ।