নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

Tanuj82

Tanuj

Tanuj 82

Tanuj › বিস্তারিত পোস্টঃ

রোহিঙ্গাদের অনুপ্রবেশে বাংলাদেশ ভুল করেনি তো?

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৩:৫৬

রোহিঙ্গাদের অনুপ্রবেশে বাংলাদেশ ভুল করেনি তো?

ধীরে ধীরে আরাকান তথা রোহিঙ্গা ইস্যুর নেপথ্য জট খুলছে। আরাকানে হামলা কারা করেছে কেনো করেছে সেই তথ্য গুয়েন্দারা পেয়ে গেছে। এখন কথা হলো এই রোহিঙ্গা সংকটে তাদের বাংলাদেশে অনুপ্রবেশে নিকট ভবিষ্যতে কি ঘটতে যাচ্ছে তার সরল অংকের বাঁকা হিসেব।
১) পাকিস্তানের জঙ্গি সংঘটন গুলো তাদের জঙ্গিদের দিয়ে মিয়ানমারের রোহিঙ্গা সংকট সৃষ্টি করে থাকতে পারে তাদের পরিকল্পনা মোতাবেক। এতে পাকিস্তানের লাভ তো কিছু আছেই, একই সাথে বাংলাদেশের গুটি কয়েক রাজনৈতিক দল ও জঙ্গি সংঘটনের লাভ আছে বৈ কী!
২) রোহিঙ্গারা বাংলাদেশে প্রবেশ করার সময় শতশত পাকিস্তানী জঙ্গিরা প্রবেশ করে ছডিয়ে ছিটিয়ে আত্মগোপনে চলে যেয়ে থাকতে পারে এবং দেশীয় জঙ্গিদের সাথে যোগাযোগ স্থাপন করে শক্তি বৃদ্ধি করে থাকতে পারে।
৩) পাকিস্তানের এই সব জঙ্গিদের সাথে সেখানে প্রশিক্ষণ নেয়া দেশীয় বিপুল জঙ্গিরা তিনটি পর্যায়ে বিভক্ত হয়ে তিন দিকে যেতে পারে। বাংলাদেশ, ভারত ও একটা অংশ মিয়ানমারে রয়ে যেতে পারে।
৪) পাকিস্তান থেকে প্রশিক্ষণ নেয়া জঙ্গিদের মধ্যে রোহিঙ্গা (কিছু রোহিঙ্গা নাগরিক) বাংলাদেশ ও ভারতের নাগরিক এরা মিলিতভাবে প্রশিক্ষণ নিয়ে থাকতে পারে। যেসব রোহিঙ্গা বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে তাদের মধ্য থেকে সমমনা লোক গুলোকে নিয়ে প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত রোহিঙ্গা জঙ্গিরা প্রশিক্ষণ দেবে। এবং এই রোহিঙ্গা জঙ্গিরা বাংলাদেশে বিশেষ কর্তা ব্যক্তি কতৃর্ক নির্দেশ মোতাবেক দেশীয় জঙ্গিদের নিয়ে তৎপরতা চালাতে পারে।
৫) এইসব কিছুর অর্থ যোগান আসবে পাকিস্তান ও ইস্রাইল গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই ও মোদস থেকে, সাথে দেশীয় একটি এজেন্ট থাকার সম্ভবনা উডিয়ে দেয়া যায় না।
৬) স্বামী, পিতা-মাতা, সন্তান হারানো রোহিঙ্গা নারীদেরকেও জঙ্গি কাজে ব্যবহার করাতে পারে বিশেষ দুইটি দল। এর লক্ষণ হলো: সম্প্রতি রোহিঙ্গা বিধবা নারীদের বাংলাদেশে বিশেষ কিছু মানুষ বিয়ে করতে চাচ্ছে(এদের পত্নী থাকা সত্বেও)। অর্থাৎ ধারনা বা সন্দেহ করা যেতে পারে, এইসব নারীদের অশুভ কাজে ব্যবহার করবে।

উদ্দেশ্য, বাংলাদেশের সাথে পুরানো শক্রতার জের, জঙ্গিদের সমমনা কাউকে বা কোনো দলকে ক্ষমতায় বসানো, বাংলাদেশের উর্ধ্বমুখি উন্নতিকে নিন্মমুখি করা, ক্ষমতাসীন প্রধানের প্রাণ নাশ ও একক শাসন প্রতিষ্ঠা করা। গুটি কয়েক মানুষের ক্ষমতার লোভ ও উচ্চবিলাশিতা। জঙ্গি বিষয়ে মিয়ানমার সরকার অবগত থাকতেও পারে, কারণ পাকিস্তান মিয়ানমারকে অস্ত্র সরবরাহ করছে, জঙ্গি সরবরাহও কোনো ব্যপার না। বন্ধু ভাব সামনে পেছনে পিঠে চাকু ঠেকিয়ে রাখার মত পাকিস্তান একটি দেশ। আর মিয়ানমারের অন্তরে দুইটি ক্ষোভ বাংলাদেশের জন্য পুষে রেখেছে। একটি হলো যুদ্ধে তাদের ছয়শত সৈন্যের মৃত্যু অন্যটি হলো সমুদ্রসীমা হারানো। এসবের প্রতিশোধ নেয়ারও কারণ থাকতে পারে।

অতএব, বাংলাদেশকে খুব সতর্ক থাকা চাই, নচেৎ বিরাট ক্ষতির সম্মুখীন হতে হবে।
ক্যাটেগরি: রাজনীরোহিঙ্গাদের অনুপ্রবেশে বাংলাদেশ ভুল করেনি তো?


ধীরে ধীরে আরাকান তথা রোহিঙ্গা ইস্যুর নেপথ্য জট খুলছে। আরাকানে হামলা কারা করেছে কেনো করেছে সেই তথ্য গুয়েন্দারা পেয়ে গেছে। এখন কথা হলো এই রোহিঙ্গা সংকটে তাদের বাংলাদেশে অনুপ্রবেশে নিকট ভবিষ্যতে কি ঘটতে যাচ্ছে তার সরল অংকের বাঁকা হিসেব।
১) পাকিস্তানের জঙ্গি সংঘটন গুলো তাদের জঙ্গিদের দিয়ে মিয়ানমারের রোহিঙ্গা সংকট সৃষ্টি করে থাকতে পারে তাদের পরিকল্পনা মোতাবেক। এতে পাকিস্তানের লাভ তো কিছু আছেই, একই সাথে বাংলাদেশের গুটি কয়েক রাজনৈতিক দল ও জঙ্গি সংঘটনের লাভ আছে বৈ কী!
২) রোহিঙ্গারা বাংলাদেশে প্রবেশ করার সময় শতশত পাকিস্তানী জঙ্গিরা প্রবেশ করে ছডিয়ে ছিটিয়ে আত্মগোপনে চলে যেয়ে থাকতে পারে এবং দেশীয় জঙ্গিদের সাথে যোগাযোগ স্থাপন করে শক্তি বৃদ্ধি করে থাকতে পারে।
৩) পাকিস্তানের এই সব জঙ্গিদের সাথে সেখানে প্রশিক্ষণ নেয়া দেশীয় বিপুল জঙ্গিরা তিনটি পর্যায়ে বিভক্ত হয়ে তিন দিকে যেতে পারে। বাংলাদেশ, ভারত ও একটা অংশ মিয়ানমারে রয়ে যেতে পারে।
৪) পাকিস্তান থেকে প্রশিক্ষণ নেয়া জঙ্গিদের মধ্যে রোহিঙ্গা (কিছু রোহিঙ্গা নাগরিক) বাংলাদেশ ও ভারতের নাগরিক এরা মিলিতভাবে প্রশিক্ষণ নিয়ে থাকতে পারে। যেসব রোহিঙ্গা বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে তাদের মধ্য থেকে সমমনা লোক গুলোকে নিয়ে প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত রোহিঙ্গা জঙ্গিরা প্রশিক্ষণ দেবে। এবং এই রোহিঙ্গা জঙ্গিরা বাংলাদেশে বিশেষ কর্তা ব্যক্তি কতৃর্ক নির্দেশ মোতাবেক দেশীয় জঙ্গিদের নিয়ে তৎপরতা চালাতে পারে।
৫) এইসব কিছুর অর্থ যোগান আসবে পাকিস্তান ও ইস্রাইল গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই ও মোদস থেকে, সাথে দেশীয় একটি এজেন্ট থাকার সম্ভবনা উডিয়ে দেয়া যায় না।
৬) স্বামী, পিতা-মাতা, সন্তান হারানো রোহিঙ্গা নারীদেরকেও জঙ্গি কাজে ব্যবহার করাতে পারে বিশেষ দুইটি দল। এর লক্ষণ হলো: সম্প্রতি রোহিঙ্গা বিধবা নারীদের বাংলাদেশে বিশেষ কিছু মানুষ বিয়ে করতে চাচ্ছে(এদের পত্নী থাকা সত্বেও)। অর্থাৎ ধারনা বা সন্দেহ করা যেতে পারে, এইসব নারীদের অশুভ কাজে ব্যবহার করবে।

উদ্দেশ্য, বাংলাদেশের সাথে পুরানো শক্রতার জের, জঙ্গিদের সমমনা কাউকে বা কোনো দলকে ক্ষমতায় বসানো, বাংলাদেশের উর্ধ্বমুখি উন্নতিকে নিন্মমুখি করা, ক্ষমতাসীন প্রধানের প্রাণ নাশ ও একক শাসন প্রতিষ্ঠা করা। গুটি কয়েক মানুষের ক্ষমতার লোভ ও উচ্চবিলাশিতা। জঙ্গি বিষয়ে মিয়ানমার সরকার অবগত থাকতেও পারে, কারণ পাকিস্তান মিয়ানমারকে অস্ত্র সরবরাহ করছে, জঙ্গি সরবরাহও কোনো ব্যপার না। বন্ধু ভাব সামনে পেছনে পিঠে চাকু ঠেকিয়ে রাখার মত পাকিস্তান একটি দেশ। আর মিয়ানমারের অন্তরে দুইটি ক্ষোভ বাংলাদেশের জন্য পুষে রেখেছে। একটি হলো যুদ্ধে তাদের ছয়শত সৈন্যের মৃত্যু অন্যটি হলো সমুদ্রসীমা হারানো। এসবের প্রতিশোধ নেয়ারও কারণ থাকতে পারে।

অতএব, বাংলাদেশকে খুব সতর্ক থাকা চাই, নচেৎ বিরাট ক্ষতির সম্মুখীন হতে হবে।
ক্যাটেগরি: রাজনী

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.