![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
তসলিমা নাসরিন ও আসিফ মহিউদ্দিন একবার টেবিলের উপর থাকা কোরান শরীফের উপর চায়ের কাপ রেখেছিল। অনলাইনে সেই ছবিটি আসার পর মুসলমানদের নুনুভূতি তাড়নায় ওদের ১৪ গোষ্ঠী উদ্ধার করেছিল। খবরে দেখলাম, এ পর্যন্ত কয়েকবার কোরান শরীফের ভিতরে করে ইয়াবা পাচারকালে আটক হয়েছে রোহিঙ্গা মুসলমানেরা, গতকালকেও দেখলাম ৩ জনকে আটক করা হয়েছে। আফসোস এবার আর কোন মুসলমানের ধর্মানুভূতিতে আঘাত লাগে নাই। অবশ্য মুসলমানদের কথিত ধর্মানুভূতির বাওতাবাজী নতুন কিছু না। ধর্মানুভূতির অজুহাতে হিন্দু গ্রাম পর পর জ্বালিয়ে দেওয়া, সম্পত্তি লুট করা মুসলমানদের স্বভাব। অথচ কাবার উপর শিব মূর্তি বসিয়েছিল জাহাঙ্গীর আলম, কুমিল্লায় হাবিবুর রহমান ১৬ টি কোরান শরীফের উপর পায়খানা করেছিল এবং সেই সঙ্গে ২০১৬ সালে চট্টগ্রামের সাতকানিয়ায় কোরান শরীফের পাতা ছিঁড়ে ফেলায় ৩ শিবির কর্মী গ্রেফতার হন। কোন মুসলমান কোরানে হাগু করলে, কাবার উপর মূর্তি বসালে, কোরানের পাতা ছিঁড়ে ফেললে কিংবা কোরানের ভিতর নেশাদ্রব্য ইয়াবা মদ ক্যারি করলে, তখন সম্ভবত মুসলমানদের ধর্মানুভূতিতে কনডম লাগানো থাকে।
©somewhere in net ltd.