![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
কওমি মাদ্রাসার সনদের সরকারি স্বীকৃতি এবং হাইকোর্টের মূর্তি অপসারণের পক্ষে মত দিয়া আওয়ামী সরকার পাঁঠাদের এমন হতাশ করিয়াছেন যে তাহাদের বিচি প্রক্রিয়াকরণ ছাড়াই ছোট হইয়া যাইতেছিলো ! তাহাদের আহাজারিতে আকাশ , বাতাস কালো হইয়া যাইতাছে দেখিয়া সবচেয়ে বড় বিচিওয়ালা পাঁঠা ইবলিশের কাছে সমাধান প্রার্থনা করিলেন ! ইবলিশ তাহার যোগ্য শিষ্যবৃন্দ মেও , লেলিন , স্তালিন , হোজ্জাকে ডাকিয়া মর্তে পাঠাইলেন ! মর্তে নামিয়া তাহারা দেখিলেন কুস্তি প্রতিযোগিতা চলিতেছে ।
প্রথম রাউন্ড থেকেই দশাসই এক জার্মান সবাইকে হারাইতেছে । কেউ তার সাথে লড়িয়া জিতিতে পারিতেছে না। এক সময় সবাইকে হারাইতে হারাইতে সে পৌঁছিয়া গেলো ফাইনালে।
সেইখানে মগাচীপও গিয়াছে লড়িতে! মগাচীপও ফাইনালে উঠিয়াছে ।
ফাইনাল শুরুর আগে মগাচীপের বয়ফ্রেন্ড বলিল , “ডার্লিং মগাচীপ! ফাইনালে উঠিয়েছো, তাহাতেই আমরা খুশী। জার্মানটার সাথে ত পারিবেনা। হারামজাদার ” মাইনকা চিপা” থেইকা দূরে থাইক্যা ফাইট করিও”
মগাচীপ রিংয়ে ঢুকিয়াছে । কিছুক্ষন দূরে দূরে থাকিয়া নিজের পশ্চাৎদেশ বাচাইয়াছে । কিন্তু শেষ পর্যন্ত পারে নাই।
জার্মানটার হাতে খাইয়াছে ধরা। জার্মানটা মাইনকা চিপা দিয়ে ধরিয়াছে । মগাচীপের বয়ফ্রেন্ড কহিল , আরে মগাচীপ কি কহিলাম তোমারে …দুরে দূরে থাক। এইটা বলে বেচারা মাথা নিচু করিয়া ফেলিয়াছে । হার এখন সময়ের ব্যাপার মাত্র । একটু পরেই বিকট এক চিৎকার। বয়ফ্রেন্ড অবাক হইয়া মাথা তুলিল । কি হইয়াছে ?
হইয়াছে জবর কান্ড। মগাচীপ জার্মানটারে চাপিয়া ধরিয়াছে । জার্মানটা একটু ধাপাধাপি করিয়া হার মানিয়া লইলো।
পুরষ্কার নেয়া শেষে বয়ফ্রেন্ড মগাচীপরে জিগাইলো, রিং এ কি হইয়াছিল প্রিয় ? জিতিলে কেমন করিয়া ?
মগাচীপ কহিল- ডার্লিং ! তোমার কথা শুনিয়া দূরে দূরেই থাকিতে চাহিয়াছিলাম । কিন্তু ক্যামনে জানি মাইনকার চিপায় পড়িয়া গেলাম। চিপার চোটে মনে হইতেছিলো দম বন্ধ হইয়া যাইবে …জ্ঞান হারানোর ঠিক আগে আগে দেখিলাম মুখের সামনে দুইটা বিচি ঝুলিতেছে …আমি ভাবিলাম হারিয়া ত যাইতাছি…দেই শালার বিচি কামরাইয়া। গলাটা বাড়াইয়া দিলাম একটা কামড়। তুমি বিশ্বাস করিতে পরিবেনা , নিজের বিচিতে নিজের কামড় পড়িলে কি দানবের মত এনার্জি পাওয়া যায় !
স্তালিন কহিলেন ইউরেকা ! পাইয়াছি !
পাঁঠাসকল ! তোমরা সবাই নিজের বিচিতে কামড় দাও !
২| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ৮:০৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
পোস্টে সব পাঠকের জন্য কিছু না কিছু থাকা দরকার।
১৩ ই এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ৯:১৪
টারজান০০০০৭ বলেছেন: আস্তে আস্তে শিখিব আংকেল ! আপনাদের গাইডেন্সের প্রয়োজন আছে।
৩| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ১০:১৯
আখেনাটেন বলেছেন: হা হা হা...আপনার মনে হয় পাঁঠা খুব প্রিয় প্রাণী। এ নিয়ে আপনার বিস্তর গবেষণা দেখে ভালোই লাগে। এট লিস্ট সারাদিনের কর্মব্যস্ত দিনের শেষে এক চিলতে হাসি তো হাসা যায়।
চলুক এই পাঁঠা ও বিচির কাহিনিকাব্য নিরন্তর...।
১৩ ই এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ১০:২৭
টারজান০০০০৭ বলেছেন: ছাগু এবং পাঁঠা বাঙালি জাতির কাছে বিশেষ আদরণীয়।উহাদের কারণে ব্লগে বিনুদুনের অভাব নাই। কচি পাঁঠা আবার আমাদের সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের কাছে বিশেষ কদর পায়।
জাতির বৃহত্তর কল্যাণের স্বার্থে আমি আবার উহাদের বিচি ফালানোর মহান দায়িত্ব কাঁধে নিয়াছি ! (পয়সা নাই , কাবিখা হইলেও চলতো !
)
৪| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ১০:৩৬
রওশন জমির বলেছেন:
এখনই অন্ধ বন্ধ করো না- অনুসারে ক্ষান্তি দেওয়ার পক্ষে নই। বরং ষাঁড়ের বিচি নিয়েও এমন একটি লেখা পড়তে চাই। তবে এখন নয়, আরো পরে, অনেক পরে। কারণ, দিল্লি হনুজ দুরস্ত!
১৩ ই এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ১০:৪২
টারজান০০০০৭ বলেছেন: আপনি একটা লেখেন না ভাইছাব ! আপনার লেখা নিঃস্বন্দেহে গবেষণা ধর্মী হবে।পাঁঠার কদর আরো বাড়িবে !
৫| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ২:৩৫
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
১৬ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১০:০৪
টারজান০০০০৭ বলেছেন: ধন্যবাদ আলী ভাই।
৬| ২০ শে এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ১১:০৮
লেখা পাগলা বলেছেন: ভালা হইছে
২০ শে এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ১১:২৩
টারজান০০০০৭ বলেছেন: ধন্যবাদ ! পাগলের কাছ থেইকা বিরাট কমপ্লিমেন্ট !
©somewhere in net ltd.
১|
১২ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১১:০১
টারজান০০০০৭ বলেছেন:
