![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বাবাকে একা রাখিয়া আসিয়াছি বেশ কিছুকাল। একা একা থাকেন, খোঁজ-খবর রাখিতে পারি না। তাই ভাবিলাম, সুযোগ যখন পাইয়াছি , দেখিয়া আসি। নিজের সাহেবজাদাকে লইয়া দিলাম ছুট !
পথে পথে .........
পথে পথেইএএএএএএ , দিলাম ছড়াইয়ারে সেই দুঃখে চোখেরও পানি..................
হে সূর্য! শীতের সূর্য!
হিমশীতল সুদীর্ঘ রাত তোমার প্রতীক্ষায়
আমরা থাকি
যেমন প্রতীক্ষা করে থাকে কৃষকের চঞ্চল চোখ
ধানকাটার রোমাঞ্চকর দিনগুলির জন্যে।
দেখা হয় নাই চক্ষু মেলিয়া,
ঘর হইতে শুধু দুই পা ফেলিয়া
একটি ধানের শীষের উপর একটি শিশির বিন্দু !!!
মর্নিং ওয়াক !!!
ও নদীরেএএএএএএএ .....................
গ্রাম দেখা শেষ হইলো। অনেকদিন পরে ভাবিতে বসিলাম, গ্রামেতো বহুকাল হইতেই আসি। শৈশবের লক্ষ্-কোটি স্মৃতি মনে জাগরুক। গ্রামের কি কি বিবর্তন হইয়াছে তাহার উপরে আলোকপাত করা যাইতে পারে।
১. গ্রামের অভাব দূর হইয়াছে। কর্মক্ষম কোন মানুষ বেকার নাই শিক্ষিত ছাড়া।
২. কামলা/রাখাল পাওয়া যায় না, কাজের লোকও পাওয়া যায় না। শ্রমের উচ্চমূল্যের কারণে গৃহস্তের অবস্থা ত্রাহি ত্রাহি।
৩. বহু কৃষক বর্গাদার হইয়া গিয়াছে। চাষাবাদের উপায় নাই। লোক নাই। ফসল ফলাইয়া লাভ হয় না।
৪. কর্মক্ষম প্রজন্মের বেশিরভাগ পুরুষই দেশের বাহিরে কামলা দিতেছে। দুয়েকজন , বৃদ্ধ-বৃদ্ধা বাড়ি পাহারায়। জামাই বাহিরে বিধায় বাড়ির বৌ বাবার বাড়িতে থাকে।
৫. অর্থের সমাগমের সাথে সাথে গৃহবিবাদ বাড়িতেছে। পৃথক বাড়ি করার প্রবণতাও বাড়িতেছে। ফসলের জমি আশংকাজনকহারে কমিতেছে !
৬. সকলের হাতেই অর্থ আছে , খরচও করে। "ঋনং কৃত্যা , ঘৃতং পিবেৎ" ঋণ কইরা হইলেও ঘি খাওয়ার প্রবণতা লক্ষ্যণীয়।
৭. গ্রূপিং , দলাদলি , গলাগলির অবস্থা ভয়াবহ। এক গ্রূপের লোকজনের অন্য গ্রূপের কাহারো জানাজায়, বিবাহ-শাদীতে যাওয়াটাও বুঝি বারণ।
৮. গ্রামের রাজনীতি গ্রূপ কেন্দ্রিক, এখানে জাতীয় রাজনীতির বিভক্তিও গ্রূপিং এর কারণে।
৯. জালেম আর জুলুমের পোয়াবারো। নিরাপত্তাহীনতা নিত্যদিনের। যন্ত্রনায় ভিটা-বাড়ি বিক্রয় করিয়া অন্যত্র হিজরত খুব স্বাভাবিক ব্যাপার।
১০. ভয়াবহ সুদের কারবার ! দরিদ্র মানুষও টাকা গুছাইয়া সুদে টাকা খাটাইতেছে ! ক্ষুদ্রঋণ প্রকল্প এখন ঘরে ঘরে !!
১১. আত্মীয়তা, প্রতিবেশীর হকের ভয়াবহ অবস্থা। একান্নবর্তী পরিবারে ব্যাপক ভাঙ্গন। বৃদ্ধ, অক্ষম মানুষগুলোর খুব কষ্ট ! ভাইয়ে-ভাইয়ে দ্বন্দ্ব !
১২. উগ্রতা লক্ষ্যণীয় , শালীনতাবোধ , নম্রতা বিদায়ের পথে।
১৩. ভালো , সাধাসিধা মানুষ এখনও অনেক , তবে অনেক চাপে।
১৪. দ্বীনদারীর অবস্থা ভয়াবহ। তবে মসজিদে মুসুল্লি বাড়িয়াছে।
১৫. সংস্কৃতির পরিবর্তন আসিয়াছে। শহরের মতন হইবার প্রানান্তকর চেষ্টা !
১৬. জমি লইয়া মারামারি, ঝগড়াঝাটি নিত্যদিনের ! বোনদের সম্পত্তি হইতে বঞ্চিত করা এবং ইহার পক্ষে সমর্থন ব্যাপক !!
১৭. নোংরা, কুটিল, পয়সাওয়ালারা সমাজের মুরুব্বি বনিয়া গিয়াছে !!
১৮. পরিবেশে আধুনিকতার ছোঁয়া। বিদ্যুৎ, বিদ্যুৎচালিত যানবাহন, শয়তানের বাক্সর কারণে গ্রাম এখন ঘুমায় না !
১৮. রাস্তা-ঘাটের আধুনিকায়নে মেঠোপথ আর নাই বলিলেই চলে !
১৯. তবুও সবুজের ছোঁয়া, চোখে-মুখে লেগে থাকে, পাখিদের ডাক কানে মধু বর্ষণ করে।
২০. সবচেয়ে কষ্ট লাগে নদীর দিকে তাকাইলে। কবে যেন দেখিলাম , বাংলাদেশ নদী -মৃত্যুর দেশ ! গ্রামে গিয়া তাহাই মনে হইলো। যেসব নদীতে আগে বড় লঞ্চ দেখিতাম এখন কচুরিপানায় ভরা !
২১. তবুও শহরের চেয়ে গ্রাম ভালো লাগে, অন্ততঃ দম ফেলানোর ফুসরত আছে।
গ্রাম দেখিয়া মন ভরে নাই , হাহাকার নিয়াই ফিরিয়া আসিয়াছি ! মনে শান্তি পাই নাই ! বাবাকে একা রাখিয়া আসিয়াছি। আবারো যাবো। একেবারেই হয়তো !!
(ছবি আপলোড হইতেছে না। সকাল হইতে চেষ্টা করিয়া মাত্র এই কয়খানা লোডাইতে পারিয়াছি !)
২৫ শে এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ১:০৪
টারজান০০০০৭ বলেছেন:
ধন্যবাদ। মনটা খুব খারাপ হয়েছে ! প্রকৃতির সাথে সাথে মানুষগুলোও কেমন জানি হয়ে গেছে। শান্তির জায়গা গ্রামের এমন পরিবর্তন মন মানাতে চায় না !
২| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ১:০২
পবিত্র হোসাইন বলেছেন: অনেক সুন্দর
২৫ শে এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ১:০৭
টারজান০০০০৭ বলেছেন: আসলেই অনেক সুন্দর। সবগুলো ছবি দিতে পারিলে বুঝিতেন গ্রামে কেন যাওয়া উচিত ! আমাদের গ্রামগুলোতেই কত টুরিস্ট স্পট ! দেখিয়া মনের আশ মেটে না !
৩| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ১:১৪
আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: টারজান তবে বন ছাড়িয়া গ্রামে, বন থুক্কু গ্রামভোজন করিলেন
২৫ শে এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ১:৩১
টারজান০০০০৭ বলেছেন: দুধের স্বাদ ঘোলে মেটানো আর কি !
আমার বনভোজনতো প্রতিদিনিই হয় , গ্রামভোজনও মন্দ হয় নি !
অংক দিয়া মাথা গোলাইয়া ফেলিয়াছিলেন , তাই গ্রামের পোস্ট দিয়া ঠিক করিলাম !!! হে হে হে !
৪| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ১:৩৬
জুন বলেছেন: গ্রাম আর সেই গ্রাম নেই টারজান যে গাছে উঠে হারে রে রে করে একটু ঝুল খেয়ে নিবেন
জেন আপনাকে পাত্তা না দিয়ে গ্রামের মেয়েদের সাথে মোবাইল হাতে জি বাংলার সিরিয়াল দেখতে ব্যস্ত হয়ে পড়বে ।
পিঠে পুলি দিয়ে আপ্যায়নের দিন শেষ । এখন হয়তো নাস্তা দেবে কেক, নুডলস আর কোক দিয়ে
আফসোস
২৫ শে এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ১:৪৬
টারজান০০০০৭ বলেছেন: সত্যি ! ঝুল খাওয়ার জায়গা কমিয়া গিয়াছে , মনটা এখনও আছে !
জেন্ আমার চেয়ে বেশি পাকনা , নাকে দড়ি দিয়া ঘোরায়। আমিও লাট্টুর মতন পাক খাইতে থাকি !! সেইরাম মজা !! ভাগ্য ভালো, সিরিয়ালে তাহার মন নাই ! টারজান এন্ড কোম্পানি শাসন করিতেই তাহার দিন যায় !
সত্যি, গ্রামের সংস্কৃতির পরিবর্তন আমাকে বিস্মিত করিয়াছে ! একসময় ময়মনসিংহের প্রত্যন্ত গ্রামে বাড়িতে গেলে পান খাইতে দিতো। এখন কি করে কে জানে ! আপ্যায়নের সংস্কৃতিইতো বিলুপ্তির পথে !
৫| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৪:৩১
আমি মুক্তা বলেছেন: সত্যিই অসাধারণ আপনার পর্যবেক্ষণ, পুরোপুরি বাস্তবতার চিত্র কালির আঁচড়ে ফুটিয়ে তুলেছেন।
আর মনোলোভা ছবিগুলো দিয়ে আবার হৃদয়ে ভ্রমণের তৃষ্ণা জাগিয়ে তুলেছেন।
২৫ শে এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৪:৪০
টারজান০০০০৭ বলেছেন: ধন্যবাদ। মনে কষ্ট নিয়েই লিখেছি। আজ সারাদিন ছবি আপলোড করতে চেয়েও পারছি না। নাহলে দেখিতেন আমাদের গ্রামগুলোতেও কত টুরিস্ট স্পট লুকিয়ে আছে !
৬| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৪:৩৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
যাহারা বিদেশে চাকুরী করে, তাদের বউগুলো কি এখন সরকারী সম্পত্তি?
২৬ শে এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ১২:০২
টারজান০০০০৭ বলেছেন: জি না ! এতো সস্তা নহে। আমাদের মেয়েরা এখনো মূল্যবোধ রাখে। ভারতের মতন প্রতি দশজনের সাতজন এখনো পরকীয়াতে লিপ্ত নহে।ফ্রান্সের মতন পরকীয়া সংস্কৃতি নহে। পশ্চিমা অপসংস্কৃতি, মূল্যবোধ এখনো প্রতিস্থাপিত হয়নি। তবে তাহাদের পরিবারে কষ্ট। বিষয়টা পছন্দ হয় না।
মিডিয়াতে নেতিবাচক খবরই হাইলাইট হয় বিধায় বিরাট মনে হয় !
৭| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৪:৩৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
এই অর্থনীতির ফলে জাতি ও পরিবার ভেংগে যাচ্ছে; অমানুষ সৃষ্টি হচ্ছে।
২৫ শে এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৪:৪৯
টারজান০০০০৭ বলেছেন: এটা সত্যি ! আমি খুবই শংকিত, অবস্থা ভালো নহে , গ্রামের দিকে কাহারো নজর নাই। শুধুই অর্থনীতির উন্নতি দিয়া কি হইবে , যদি মানুষের মনুষত্বই নষ্ট হইতে থাকে !!!
৮| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৪:৩৮
ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: নাইছ....।
লাইক লন +
২৫ শে এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৪:৫৬
টারজান০০০০৭ বলেছেন: লইলাম ভাইডি ! ভাবছি গ্রাম লইয়া ব্লগারদের নজর নাই কেন ?
৯| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৩৩
ঢাবিয়ান বলেছেন: ছবিগুলো ক্লিয়ার আসে নাই। নদীর কাহানি শুইনা দুঃখিত হই্লাম। দুই চোখ বন্ধ করলে উত্তাল মেঘনার কথা মনে পড়ে। কিন্ত শুনেছি সেই মেঘনা নাকি আর নাই।
২৬ শে এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ৯:১২
টারজান০০০০৭ বলেছেন: টারজানের মোপাইল আর কত ভালো হইবে !
নদী দেখিলে কান্না আসে !
নদীতে গোসল আমার খুব প্রিয় ! বর্ষা ছাড়া এখন নদীতে ডোবা যায় না !
মেঘনাতেও ভরা বর্ষায় ডুব দিয়াছি , অনেক গভীর !!
১০| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৮:২০
মাহমুদুর রহমান বলেছেন: মন ছুঁয়ে গেল।
২৬ শে এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ৯:১৫
টারজান০০০০৭ বলেছেন: ধন্যবাদ ! গ্রাম নিয়ে ব্লগারদের নজর কম কেন তাহাই ভাবিতেছি !
১১| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৮:৩৫
ঢাকার লোক বলেছেন: আপনার পর্যবেক্ষণ নিখুত! আরো কিছু উল্লেখযোগ্য বিষয় যোগ করতে পারতেন, আগে গ্রামের বাজারে না গেলে চা মিলত না, চায়ের কাস্টমারও ছিল হাতে গো, এখন রাস্তার মোড়ে মোড়ে চায়ের দোকান, কাস্টোমারও অনেক। গ্রামের লোকও এখন হাঁটে না, রিক্সা করে হাটে বাজারে যায়। ধান পাট মাথায় বয়ে নেয় না, ভ্যান গাড়িতে নিয় যায়।
২৬ শে এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ৯:৩৫
টারজান০০০০৭ বলেছেন: আরে সাবাস !! আপনি আমার গ্যাপগুলোও উল্লেখ করিয়াছেন। সত্যি , মোড়ে মোড়ে চায়ের দোকান আর আড্ডা ! আগে দেখিতাম পুরুষদের সময়ই নাই ! এখন এতো সময় এরা কেমনে বাহির করে কে জানে ! একারণেই বুঝি অন্যের ইয়েতে ইয়ে দিতে তাহাদের অফুরন্ত সময় !!
বাবুয়ানা এখন নতুন চল ! হাঁটিলে পরিশ্রম হয় বিধায় উহাও বাদ , ফলাফল একেকটা রোগের ডিপো !! ইহাতে অবশ্য নসিমন, করিমন চালকদের পোয়াবারো !!
১২| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ৯:২২
আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: আপনার পোস্টে আবার এলুম।
ভাবছি গ্রামে একবার ঢু মারতে হবে। তবে জেনের ন্যায় সংগীর অভাব।
২৬ শে এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ১:৫৪
টারজান০০০০৭ বলেছেন: একাকী বেড়ানো সবচেয়ে আনন্দের !! জেন্ থাকিলে বিরাট দায়িত্ব , হাত-পা খুলিয়া বেড়ানো যায় না !
যাহারা লাড্ডু খায় নাই , তাহাদের হাহাকার দেখিলে ওই কথাটা মনে পরে যায় -------------------------"বিবাহিত হইলো সেইজন যাহার কাঁধে আছে , মাথায় নাই ; আর অবিবাহিত হইলো সেইজন যাহার , যাহার মাথায় আছে কাঁধে নাই !!"
কি সে জিনিস ?------------ লাড্ডুউউউউউউ !!!
জলদি খান ! খাইয়া পস্তান !
তবে গ্রামে যান ! ব্লগারদের গ্রাম সম্পর্কে আরও লেখা উচিত।
১৩| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ১২:৩৫
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: সারাদেশেই একই চিত্র। বাস্তবিকই গ্রাম আর গ্রাম নেই।
২৬ শে এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৩:১৮
টারজান০০০০৭ বলেছেন: ঠিকই ! ব্লগাররা এতো বিষয় নিয়ে ভাবে , গ্রাম নিয়ে ভাবছে না কেন বুঝছি না ! অবস্থার উন্নতি না হইলে গ্রামগুলো জনশূন্য হইয়া যাইবে, কর্মক্ষম মানুষের অভাবে কৃষিকাজ বন্ধ হইয়া যাইবে, আমাদেরকে শ্রমিক আমদানি করিতে হইবে !
কিছুদিন আগে সংবাদে দেখিলাম, সিলেটের পাথর কেয়ারির কাজ বন্ধ করিয়া দিয়াছে প্রশাসন , কারণ , ধানকাটার শ্রমিক নাই ! আগে অন্য অঞ্চলকে হইতে আসিত, এখন তাহাও আসে না। এই অশনি সংকেত খুবই গুরুত্বের সাথে নেওয়া উচিত।
১৪| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৪:০৮
আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: ভায়া লাড্ডু বড্ড মিষ্টি
২৬ শে এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৪:১৯
টারজান০০০০৭ বলেছেন: জি, মিষ্টিও পরিমিত খাইতে হয়, নইলে বিছানা ভাসানোর সম্ভাবনা আছে !!
©somewhere in net ltd.
১|
২৫ শে এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ১:০১
এম.জে. রহমান বলেছেন:
অসাধারণ পর্যবেক্ষণ।