![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আপনারা জানেন যুক্তরাষ্ট্র ও ভারতের সৈন্যদের বীরত্বের কাহিনী সবার মুখে মুখে। ইহার মূল কারণ হইলো যুক্তরাষ্ট্রের সৈন্যরা যেমন হলিউডে প্রশিক্ষণ পাইয়া দক্ষ সৈন্যে পরিণত হয় , তেমনি ভারতের সৈন্যরাও বলিউডে প্রশিক্ষণ পাইয়া একেকজন সুইপারম্যানে পরিণত হয় ! একারণেই তাহাদের বহুল আলোচিত সংলাপ "মারব এখানে , লাস পড়বে ওখানে" অনুসরণ করিয়া উহারা বাংলাদেশের সীমান্তে গুলি করিয়া থাকে যেন এই সীমান্তে গুলি ফুটাইলে চীন সীমান্তে লাশ পড়ে ! কিন্তু গালওয়ানে লাশ ফেলানো নিষেধ করিয়া উভয় দেশের মধ্যে চুক্তি হওয়ায় ঐখানে আর লাশ পড়িতেছিল না ! বলিউডে প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত সৈন্যদের ইহা সহ্য হইলো না , সহ্য হইলো না রাজনৈতিক-সামরিক নেতৃবৃন্দেরও ! ইয়ে কান্ধে ওঠায় উহারা চীন সীমান্তে বীরত্ব দেখাইয়া পুরস্কার পাইলো ! তবে কেহ কেহ তিরস্কারও পাইয়াছিল ! গ্যালাওয়ানে ইয়ে মারামারি শুরু হওয়ার আগেই আমেরিকা আর ভারতের মধ্যে মাখামাখি পিরিত চলিতেছিল। ইহারই এক পর্যায়ে মারামারির আগেই তাহাদের প্রশিক্ষণ কেমন বিশ্বমানের তাহা দেখিতে হলিউডের রাম্বো পাঁঠা সিল্ভারস্টার স্ট্যালোন আসিলেন ভারতীয় সৈন্যদের ক্যাম্পে। আমেরিকার রাজা ট্রাম্প তাহাকে পরিদর্শনে পাঠাইয়াছিলেন, আমেরিকান সৈন্যরা যদি বলিউড থেইকা শিখিয়া কুনু কাজে লাগাইতে পারে ! সম্প্রতি আমেরিকান সৈন্যরা খুব একটা সুবিধা করিতে পারিতেছে না কিনা ! স্ট্যালোন সাথে করিয়া কয়েকজন আমেরিকান সৈন্য লইয়া আসিয়াছিলেন যৌথ মহড়ার জন্য ! তিনি দেখিলেন গ্যালোয়ানে এক থা টাইগার সোলেমান খান সৈন্যদের প্রশিক্ষণ দিতেছে !স্ট্যালোনকে দেখিয়া সোলেমান খান আউগাইয়া আসিলেন ! কুশল বিনিময়ের পরে চাপা মারা শুরু হইলো !
স্ট্যালোন সোলেমানের সাথে হাত মিলাইয়া কহিলেন , “তো বন্ধু, কি অবস্থা? দিনকাল কেমন চলিতেছে ? সৈন্য-সামন্ত কেমন সামলাইতেছো ?”
“দারূণভাবে।” সোলেমান বুকের ছাতি ৫৬ ইঞ্চি ফুলাইয়া কহিলেন। “একেকটারে এমন অকুতোভয় করিয়া গড়িয়াছি যে একাই দুয়েকটা প্লাটুনকে গুঁড়িয়ে দিতে পারিবে ।”
শুনিয়া স্ট্যালোন তব্দা খাইলেন। “তাই নাকি! অবশ্য আমার লোকেরাও কম সাহসী নহে । তাদেরকেও আমি অনেক যত্নের সাথেই গড়িয়াছি। জলে নামিয়া হাঙরের সাথে কুস্তি লড়িতে পারে।”
“কিন্তু আমারগুলো সাহসিকতায় অদ্বিতীয়। নিঃসন্দেহে।” সোলেমান কম জাননা !
“নমুনা দেখাইতে পারিবে দোস্ত ?” স্ট্যালোন জিগাইলেন।
'আগে তুমি দেখাও ' !
স্ট্যালোন একজন সৈন্যকে ডাক দিলেন, “জেমস । এদিকে আসো তো ।”
জেমস দৌড়াইয়া আসিল।
জেমস , ঐ যে যাচ্ছে ট্যাঙ্কটা, ওটাকে হাত দিয়ে থামিয়ে দিয়ে আসো তো।
জেমস আদেশ শোনামাত্রই দৌড়াইয়া ট্যাংক থামাইতে গেল ! অতঃপর ট্যাঙ্কের নিচে ভর্তা হইয়া গেল ! স্ট্যালোন উঠিয়া হ্যাট খুলিয়া সৈন্যকে সম্মান জানাইলেন ! মহান আমেরিকার জন্য তাহার আত্মত্যাগ বৃথা যাইবে না বলিয়া শপথ করিলেন !
এবার সোলেমানের পালা ! তিনিও একজন সৈন্য ডাকিলেন ! অমিত , এদিকে আসোতো !
অমিত দৌড়াইয়া আসিল।
অমিত , ঐ যে যাচ্ছে ট্যাঙ্কটা, ওটাকে হাত দিয়ে থামিয়ে দিয়ে আসোতো।
“আপনার আক্কেলে কি কুত্তায় মুতেছে!” সপাটে বললো অমিত । “ওটার সামনে গিয়ে দাঁড়াই, আর ওমনি চ্যাপ্টে চাপাতি হয়ে যাই। মর্কট কোথাকার!” বলেই হনহনিয়ে ফেরৎ গেলো অমিত।
যেন ঘোরের মধ্যে সবকিছু দেখছিলেন স্ট্যালোন। হা করে সোলেমানের দিকে তাকাইয়া থাকিলেন !
সোলেমান বলিলেন , “দেখলে বন্ধু। কলজে তে কতটা সাহস থাকলেই না একজন কমান্ডারের মুখের উপর কথাগুলো এমনভাবে বলতে পারে!!”
স্ট্যালোন চমৎকৃত হইলেন ! সত্যিই তো ! কমান্ডিং অফিসারের মুখে উপরে এমনভাবে কথা বলিতে সাহস লাগে বৈকি ! ভারতীয় সৈন্যরা আসলেই সাহসী !
ইতোমধ্যে গ্যালোয়ানে যুদ্ধ বাঁধিয়া গেলো ! ভারতের ২০ জন সৈন্য মারা পড়িল। চীনেরও ৪৩ জন্য সৈন্য হতাহত হইলো ! তবে কতজন নিহত আর কতজন আহত তাহা জানা গেলো না ! সংঘর্ষের পরে নতুন সৈন্য আসিয়া পুরোনদের জায়গা লইল। সোলেমান তাহার বন্ধু স্ট্যালোনরে লইয়া দিল্লির হেডকোয়ার্টারে গেলেন ! সেখানে সৈন্যদের সাহসিকতার জন্য পুরস্কার দেওয়া হইবে ! একই সাথে পলায়ন করার জন্য দুয়েকজনের কোর্ট মার্শাল হইবে ! প্রথমে পুরস্কারের পালা আসিল !
ঠিক হইলো তিনজনকে বীরত্বের জন্য পুরস্কার দেওয়া হইবে ! পুরস্কার দিবেন চিফ অফ ডিফেন্স স্টাফ বা প্রতিরক্ষা প্রধান জেনারেল বিপিন রাওয়াত।
“তোমাদের কাজে ডিপার্টমেন্ট বেজায় খুশি।” বললেন জেনারেল বিপিন। “তবে, বুঝলেতো, যেহেতু কোন গোলাগুলি হয়নি , তোমরা কোন ভূখণ্ডও জেতোনি তাই কোন মেডেল দেয়ার প্রোটোকল এখানে নেই। তোমরা তোমাদের শরীরের দুটো পয়েন্ট নির্দেশ কর। ডিপার্টমেন্ট সিদ্ধান্ত নিয়েছে, পয়েন্ট দুটোর মধ্যে দূরত্ব যত হবে, প্রতি ইঞ্চি ১০০০ রুপি ধরে তোমাদের অর্থ পুরস্কার দেয়া হবে।”
প্রথম সেনা বললো, “স্যার! আমার মাথার আগা থেকে পায়ের বুড়ো আঙুল পর্যন্ত। স্যার!”
“বেশ, বাছা” বলেই মাপতে ধরলেন জেনারেল। “হুম, সত্তর ইঞ্চি। এই নাও তোমার পুরস্কার বাবাদ সত্তর হাজার রুপি।”
প্রথমজনের অর্থপ্রাপ্তির পর এবার দ্বিতীয় জনের দিকে ফিরলেন জেনারেল । “এবার তুমি বলো।”
“স্যার! আমার খাড়া উত্তোলিত হাতের ডগা থেকে পায়ের বুড়ো আঙুল পর্যন্ত। স্যার!”
জেনারেল রাওয়াত মাপিলেন । “অষ্টাশি ইঞ্চি। এই নাও, তোমার পুরস্কার বাবদ অষ্টাশি হাজার রুপি।”
এবার তৃতীয়জনের পালা। “তোমার পয়েন্ট দুটো কি ঝটপট বলো দেখি?”, বললেন জেনারেল রাওয়াত ।
“স্যার! আমার কুঁচকিদেশ থেকে আমার প্রাইভেট পার্টের আগা পর্যন্ত। স্যার!”
জেনারেল সাব আন্দোলিত হইলেন । “হুম। ফেয়ার চয়েস। কি আর করা…”
জেনারেল সাহেব মাপা শুরু করিলেন। গজফিতার আগা সৈন্যটার কুঁচকিতে ধরলেন তিনি। “একী, তোমার ওটা কোথায়?”
“স্যার! গ্যালাওয়ানে, স্যার!”
কত টাকা দিতে হইবে ভাবিয়া জেনারেল বিপিন জ্ঞান হারাইলেন !!
অতঃপর কোর্ট মার্শালের বিষয় আসিল ! যুদ্ধ শুরু হইতেই সিপাহী হরভাজন পলাইয়া গিয়াছিলেন! বিচারক জিজ্ঞাসা করিলেন, শেষ পর্যন্ত তুমি তাহলে ভয়ে কাপুরুষের মত পালিয়ে চলে এলে।
সৈনিকের উত্তর: ঠিক তা নয় স্যার ! আমার যুক্তি শুনিলেই আপনি বুঝিতে পারিবেন -
----আচ্ছা বল দেখি কি তোমার যুক্তি ?
স্যার, দেয়ার আর টু পসিবিলিটিস ইন ফ্রন্ট। যুদ্ধে আমি শত্রুকে মারব, নয়ত শত্রু আমাকে মারবে। আমি শত্রুকে মারলে নো প্রবলেম। কিন্তু শত্রু আমাকে মারলে এগেন দেয়ার আর টু পসিবিলিটিস। হয় আমি আহত নতুবা নিহত হব। আহত হলে নো প্রবলেম। কিন্তু নিহত হলে দেয়ার আর টু পসিবিলিটিস। হয় ওরা আমাকে জ্বালিয়ে দেবে নয়ত কবর দেবে। জ্বালিয়ে দিলে নো প্রবলেম। কিন্তু কবর দিলে দেয়ার আর টু পসিবিলিটিস। হয় আমার কবরের উপর বড় বড় গাছ জন্মাবে, নয়তো ঘাস জন্মাবে। ঘাস জন্মালে নো প্রবলেম। কিন্তু বড় গাছ জন্মালে দেয়ার আর টু পসিবিলিটিস। গাছের কাঠ দিয়ে হয় ফার্নিচার তৈরী হবে নতুবা কাগজ তৈরী হবে। ফার্নিচার তৈরী হলে নো প্রবলেম। কিন্তু কাগজ হলে দেয়ার আর টু পসিবিলিটিস। ভাল কাগজ হলে তা দিয়ে প্রেমপত্র লেখা হবে কিন্তু বাজে কাগজ হলে তা দিয়ে টয়লেট পেপার তৈরী হবে। লোকজন টয়লেটে তাদের বটম সাফ করার জন্য আমাকে ব্যবহার করবে। যা আমি একজন সৈনিক হয়ে কিছুতেই সহ্য করতে পারবনা। তাই আমি যুদ্ধ করতে আগ্রহী নই।কারো পায়ুর জন্য আমি আমার আয়ু বিসর্জন দিতে রাজী নই।
বিচারক বেকসুর খালাস দিয়া দিলেন !! আর যাইহোক কোন সৈন্যের পক্ষে অন্যের বটম সাফ করার কাগজ হওয়া কিছুতেই সাজে না !
সবকিছু দেখিয়া স্ট্যালোন এতই মুগ্ধ হইলেন যে নগদে বলিউডে প্রশিক্ষণের জন্য নাম লিখাইলেন ! ট্রাম্পকেও আরও সৈন্য বলিউডে পাঠানোর জন্য তার করিলেন ! সৈন্যরা এখন সানি লিওনি , মল্লিকা , প্রিয়াঙ্কার ছবি লইয়া বলিউডের পথে !
সবশেষে একখানা প্রশ্ন : ভারতের বিমানসেনা কে বায়ুসেনা বলা হয় কেন ?
ক. উহারা বায়ুভেদ করিয়া যায় একারণে।
খ. উহারা যুদ্ধে বায়ুত্যাগ করিয়া বিপক্ষ দলকে পরাস্ত করিতে চেষ্টা করে বিধায়।
গ. উহারা বায়ু সেবন করিয়া যুদ্ধ করে বিধায়
ঘ. বিপক্ষ দলের বায়ুত্যাগেও ইহারা যুদ্ধক্ষেত্র ত্যাগ করে না বিধায় !
সঠিক উত্তর দাতাকে জেনারেল বিপিন পুরস্কৃত করিবেন ! (পাঠকের উবগারার্থে উত্তর কিভাবে দিতে হইবে তাহা উপরে ফাঁস করিয়া দেওয়া হইলো !)
২৪ শে জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৩৫
টারজান০০০০৭ বলেছেন: মিঞা বাই !!!
২| ২৪ শে জুন, ২০২০ দুপুর ১:১৯
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: সেনারা বোধয় ভুলে গেছিল, ফিলমে ডিরেক্টর সাব যারে মারে সেই মরে...
ফিলিমে সোলেমান সাব অগ্নিকুন্ড হইতে হাইটা আসতে পারলেও
গালওয়ানে যে কেচকি মাইর হপে, তা বুঝতে পারে নাইক্যা
নেপালেও দিতেছে দু ঘা
হায়! এই সময়েও আমাগো বর্ডারে হত্যার প্যাকটিস চলে।
অবশ্য কারন আর চেতনাটাতো বলেই দিছেন পোষ্টে
২৪ শে জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৪৮
টারজান০০০০৭ বলেছেন: হেতেরা বুঝে নাই যে গালাওয়ানে ডিরেক্টর বেডায় আছিল চাইনিজ। তাই ইন্ডিয়ানরা খরচের খাতায় চইল্যা গ্যাছে !
বাংলাদেশ বর্ডারে ডিরেক্টর থাকে বলিউড থেইকা কিনা ! তাই দেহা যায় বাংলাদেশীগো বাজি ফুটে না ! ভাবতাছি নিজেই ডিরেক্টর হমু নাকি ? ছাকিপ খানরে নামাইলে কেমুন হয় ?
৩| ২৪ শে জুন, ২০২০ দুপুর ১:৫১
রাজীব নুর বলেছেন: সৈন্য এর চেয়ে আমাদের দেশের মানুষ বেশি ক্ষমতা রাখে। ৭১ এ দেশের সাধারন জনগন পাকিদের কলিজা কাপিয়ে দিয়েছে। অথচ দরিদ্র অতি সাধারন লোকদের ছিলো না কোনো ট্রেনিং।
২৪ শে জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৫৪
টারজান০০০০৭ বলেছেন: সত্য কথা। মোটিভেশন সাংঘাতিক জিনিস।অসম্ভবরে সম্ভব করিতে মোটিভেশনের জুড়ি নাই ! বাঙ্গালীরে মোটিভেশন দেওয়ার কেহ এখন আর নাই ! নইলে যেই পাকিদের উষ্ঠা মারিতে বাঙালি এতো পারঙ্গম হইলো তাহারাই সীমান্তে বাজি ফুটানোর আগুন পায় না ! ডিরেক্টর ভারতীয় বইল্যাই বুঝি !!
৪| ২৪ শে জুন, ২০২০ দুপুর ১:৫৯
কল্পদ্রুম বলেছেন: সিপাহী হরভাজনের যুক্তিতে যুক্তি আছে।
২৪ শে জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৫৮
টারজান০০০০৭ বলেছেন: অবশ্যই আছে ! এজন্যইতো স্ট্যালোন আইস্যা বলিউডে ভর্তি হইয়াছে ! আরও আসিতেছে !!
কে হায় কাগজ হইয়া বটম সাফ করিতে ভালোবাসে !
৫| ২৪ শে জুন, ২০২০ দুপুর ২:১৮
পদ্ম পুকুর বলেছেন: আপনি একটা চিজ বটে! তৃতীয় সৈন্যর উত্তর শুনিয়া স্থান কাল ভুলে হঠাৎ হো হো করে হেসে ওঠাতে ফ্লোরের সবাই দাঁড়িয়ে আমার দিকে তাকিয়ে পড়লো.... এর মধ্যে দুজন উর্ধ্বতন নির্বাহীও ছিলেন, এখন আমার যদি কোনো সমস্যা হয়, তার দায় আপনার। আপনার কোর্ট মার্শাল হওয়া উচিৎ...
নিজে বনে জঙ্গলে থাকনে বলে শহুরে নিয়মকানুন জানেন না, এ রকম পোস্ট দিনের বেলায় আর দিবেন না অথবা প্রথমেই সতর্কীকরণ দিয়ে দেবেন যে 'সকাল ৯টা - বিকাল ৫টা+, অফিসে পড়ার জন্য নয়'। না হলে 'ওইটা' খুঁজতে আপনাকে গালওয়ানের পাঠানো হবে। মনে রাইখেন বিষয়টা।
২৪ শে জুন, ২০২০ রাত ৮:০৬
টারজান০০০০৭ বলেছেন: আপনি একটা চিজ বটে! তৃতীয় সৈন্যর উত্তর শুনিয়া স্থান কাল ভুলে হঠাৎ হো হো করে হেসে ওঠাতে ফ্লোরের সবাই দাঁড়িয়ে আমার দিকে তাকিয়ে পড়লো.... এর মধ্যে দুজন উর্ধ্বতন নির্বাহীও ছিলেন, এখন আমার যদি কোনো সমস্যা হয়, তার দায় আপনার। আপনার কোর্ট মার্শাল হওয়া উচিৎ...
ম্যায় চিজ বড়ি হ্যায় মাস্ত মাস্ত , ম্যায় চিজ বড়ি হ্যায় মাস্ত !
ইহার নিদান হইলো , উর্ধতন কর্মকর্তাদের আগে পড়াইয়া তারপরে পড়িবেন ! তাইলে আর কোর্ট মার্শালে বিচারক হওয়ার কেহ থাকিবে না ! হে হে হে !
নিজে বনে জঙ্গলে থাকনে বলে শহুরে নিয়মকানুন জানেন না, এ রকম পোস্ট দিনের বেলায় আর দিবেন না অথবা প্রথমেই সতর্কীকরণ দিয়ে দেবেন যে 'সকাল ৯টা - বিকাল ৫টা+, অফিসে পড়ার জন্য নয়'। না হলে 'ওইটা' খুঁজতে আপনাকে গালওয়ানের পাঠানো হবে। মনে রাইখেন বিষয়টা।
আমি বাসায় কামলা দিতাছি , আর আফনে অফিসে মৌজ-মাস্তি করিবেন ! তাহা হইবে না ! এইজন্যে সকল অফিস করনেওয়ালাদের ইয়ে মারার জন্যই অফিস টাইমেই এইরাম পোস্ট দিমু , পারলে ঠেকান !
তয় গ্যালোয়ানে আমারে পাঠাইলে ডিরেক্টর বানাইয়া পাঠাইয়েন ! হে হে হে !
৬| ২৪ শে জুন, ২০২০ রাত ১১:৩৭
নতুন নকিব বলেছেন:
আপনার রম্যগুলো ভিন্ন স্বাদের। পোস্ট আদ্যোপান্ত পাঠ করিলাম। +
২৫ শে জুন, ২০২০ সকাল ১১:৪১
টারজান০০০০৭ বলেছেন: নতুন বোতলে পুরোন মদই ! একটু এদিক ওদিক কইরা কেকা আপার নুডুলসের বিরিয়ানি বানাইছি ! ধন্যবাদ ভাইজান !
৭| ২৫ শে জুন, ২০২০ রাত ১২:২০
আবদুল মমিন বলেছেন: কাহারও পায়ুর জন্য আয়ু বিসর্জন করিতে পারিবনা , বানীতে ইন্ডিয়ান আর্মি
২৫ শে জুন, ২০২০ সকাল ১১:৪৩
টারজান০০০০৭ বলেছেন: ঠিকই ! বিজেপির পায়ুর জন্য আয়ু বিসর্জন দেওয়া অনর্থক !
৮| ২৫ শে জুন, ২০২০ ভোর ৬:১৮
সোহানী বলেছেন: হাহাহাহাহাহা.......................
২৫ শে জুন, ২০২০ সকাল ১১:৪৩
টারজান০০০০৭ বলেছেন: হে হে হে !
৯| ২৫ শে জুন, ২০২০ রাত ৯:০৩
পদ্ম পুকুর বলেছেন: এই পোস্টে এত কম মন্তব্য কেন ঠিক বুঝলাম না... সবাই কি গালওয়ানে কুতকুত খেলা দেখতে গেছে?
২৬ শে জুন, ২০২০ রাত ১২:০৩
টারজান০০০০৭ বলেছেন: মনে হয় ! গ্যালাওয়ানের কুতকুত আইপিএল ছাইড়া ব্লগে পড়ার কষ্ট কে করিবে কন !
যাই হউক গ্যালাওয়ানে সৈন্যদের বর্তমান সতর্ক অবস্থা লইয়া একখানা ছবিযুক্ত করিলাম !
১০| ২৬ শে জুন, ২০২০ রাত ১:৪৩
পুকু বলেছেন: অনেক দিন পরে একখান সুন্দর ছাগল ব্লগে খুজিয়া পাইলাম।
২৬ শে জুন, ২০২০ সকাল ৮:৪৯
টারজান০০০০৭ বলেছেন: অতিকায় ছাগুরা লোপ পাইয়াছে , পাঁঠারা টিকিয়া আছে !!
মা.হাসান বলেছেন: ভাই পুকু, আপনি আয়নায় নিজের চেহারা দেখিয়া আনন্দ পাইয়াছেন জানিয়া ভালো লাগিলো। কিন্তু বহুদিন পরে কেন দেখিলেন বুঝিলাম না। চায়না হইতে ভারত কি আয়না আমদানী করে না?
১১| ২৬ শে জুন, ২০২০ রাত ২:৫২
মা.হাসান বলেছেন: ভাই পুকু, আপনি আয়নায় নিজের চেহারা দেখিয়া আনন্দ পাইয়াছেন জানিয়া ভালো লাগিলো। কিন্তু বহুদিন পরে কেন দেখিলেন বুঝিলাম না। চায়না হইতে ভারত কি আয়না আমদানী করে না?
২৬ শে জুন, ২০২০ সকাল ৮:৫৪
টারজান০০০০৭ বলেছেন: চাইনিজ পণ্য বর্জনের আন্দুলনের জেরে সব চাইনিজ আয়না আধাঘন্টায় বিক্রয় হইয়া গিয়াছে ! আয়না না পাইয়াই নিজেরে চিনিতে সমস্যা হইতেছে !!
১২| ২৬ শে জুন, ২০২০ রাত ২:৫৪
মা.হাসান বলেছেন: বনের রাজা, আপনি লতা ধরিয়া ঝুলাঝুলির সময়ে সতর্ক থাকিবেন, জিনিস পত্র বিভিন্ন স্থানে ছড়াইয়া গেলে জঙ্গলে খুঁজিয়া বাহির করা পীড়াদায়ক হইতে পারে।
২৬ শে জুন, ২০২০ সকাল ৯:০৩
টারজান০০০০৭ বলেছেন: বিলক্ষণ ! যা দিনকাল পড়ছে ! প্রয়োজনে বাইন্ধা লকডাউনে রাখমু !
১৩| ২৬ শে জুন, ২০২০ সকাল ১০:১৬
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ছবিটাতো আগে ছিলনা!
অশ্লীলতা বর্জনীয় । ছবিটা ব্লার করে দিন বা সরিয়ে দিন।
২৬ শে জুন, ২০২০ সকাল ১০:৪১
টারজান০০০০৭ বলেছেন: দিলাম ভাইজান ! ঠিকই কইছেন, অশ্লীলতা বর্জনীয় ! ধন্যবাদ !
১৪| ২৬ শে জুন, ২০২০ সকাল ১১:০৮
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: হাঃ হাঃ হাঃ। চমৎকার রম্য লিখেছেন।
২৬ শে জুন, ২০২০ দুপুর ১২:২১
টারজান০০০০৭ বলেছেন: ধন্যবাদ ! হেনা ভাই , ভালো আছেন ? অনেকদিন পরে দেখিলাম ! সুস্থ আছেন তো ?
১৫| ২৬ শে জুন, ২০২০ দুপুর ১২:৩২
মনিরা সুলতানা বলেছেন:
২৬ শে জুন, ২০২০ রাত ১০:৪৯
টারজান০০০০৭ বলেছেন: উরিব্বাস ! মহারথীর আগমন , শুভেচ্ছা স্বাগতম !
১৬| ২৬ শে জুন, ২০২০ দুপুর ১:০৪
নীল আকাশ বলেছেন: আপনার শেষ প্রশ্নের উত্তর ঠিক হয়নি। এটার আসল উত্তর হবে-
- ইহারা বিপক্ষ দলের সৈন্য দেখিলে সর্বদাই ক্রমাগত বায়ুত্যাগ করিয়া যুদ্ধক্ষেত্র থেকে পলায়ন করে বিধায়...
চৈনিক সৈন্য হতাহত কিংবা নিহতের সংখ্যা বলিউডি নিউজের মতোই ভুয়া। ভারতীয় পত্র পত্রিকা সম্ভবত আকাশবানী থেকে অথবা আনন্দবাজার থেকে এই সব ভুয়া নিউজ বানিয়েছে।
খুব শীঘ্রই বলিউডে হাজার দশেক মুভি বানাবে এই পশ্চাতদেশে চৈনিক লাথি খাওয়া নিয়ে। তবে লাথি হবে মুভিতে উল্টোদিকে।
লেখা বরাবরের মতোই মজাদার হয়েছে।
অফ টপিকঃ আপনাকে ফেবুতে কিভাবে খুজে পাবো জানালে বাধিত হতাম।
০৩ রা জুলাই, ২০২০ বিকাল ৩:৫৫
টারজান০০০০৭ বলেছেন: আপনার উত্তর সঠিক হয়েছে ! পুরস্কার দিবেন জেনারেল বিপিন রাওয়াত ! তয় মাপজোকের বিষয়ডা আগেই ঠিক কইরা লইয়েন ! পুরস্কারের কয় পার্সেন্ট আমারে দিবেন আগেই কইয়া লন !!
লেখাজোকায় গিয়া টারজান রে পাত্তা লাগান , পাইবেন আশা করি ! B
©somewhere in net ltd.
১|
২৪ শে জুন, ২০২০ দুপুর ১:১৮
ভুয়া মফিজ বলেছেন:
