![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পেশাজীবী সংগঠনের নামে সবাই দোকান খুলে বসেছে।
প্রেস ক্লাব! মানুষের আস্থার জায়গা হারিয়ে এক পক্ষ নেত্রী, আর এক পক্ষ ম্যাডামের সাফাই গাইছে, মিছিল, মিটিং করছে, যে দেশে শওকাত মাহমুদ কিংবা মাহমুদুর রহমানদের মতন নষ্ট মস্তিষ্কের মানুষরা সোসাইটি থেকে গুনির কদর পান সেই দেশে সাংবাদিক পরিচয় কতটা সন্মানের তা নিয়ে প্রশ্ন করার সময় এসেছে।
রাতে টিভি খুললেই যে সম্পাদক টিভিতে নিজের সততার ডালা সাজান, তাকে কেউ জিজ্ঞেস করে দেখতে পারেন, ভাই আপানার জেলা প্রতিনিধিদের ইনকাম সোর্স কি? যতদূর যানি ২/৪ টা প্রত্রিকা ও হাতে গোনা কয়েকটা টিভি চ্যানেল তাদের জেলা প্রতিনিধিদের নিয়মিত বেতন প্রদান করেন, বাকিরা যা করেন তাতে ঢাকার মুল অফিস কে চোখ বন্ধ করে কালেকশন অফিস বলা যায়।
ডাক্তাররা ব্যাতিক্রম না, জীবনে যত ডাক্তার দেখেছি তাতে ইহা যে একটি মহৎ পেশা তা বলার উপায় নেই। ডাক্তারদেরও দুই পক্ষিয় সংগঠন আছে, নেত্রী আর ম্যাডামের ঈসারা ইংগিতে চলেন ওনার।
বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকরাও তাই সাদা, কালো, নীল, হলুদ। এই রং মেখে সং সাজার কারন একটাই ক্ষমতা আর ভোগ, ভিসি কিংবা প্রো ভিসির চেয়ারে পশ্চাৎদেশ রাখাই মুল ইচ্ছা।
আর এদের পাপ কে বৈধতা দেওয়ার মুল কাজ করে পেশাজীবী সংগঠন।
ওনাদের অপরাদের বিচার চাওয়া একটা অপারাধ!!
আপনি কোন পক্ষের ডাক্তার? নেত্রী না ম্যাডামের? আপনি কোন পক্ষের শিক্ষক? নেত্রী না ম্যাডামের? আপনি কোন পক্ষের সাংবাদিক? নেত্রী না ম্যাডামের?
দুর্ভাগ্য বাংলাদেশের পক্ষে কাউকে খুঁজে পাওয়া যাবে না!
এখানে শিক্ষিতরা পৃথীবির যে কোন ভয়ংকর প্রানীর থেকেও বেশি ভয়ংকর।
সত্যি এমন দেশটি কোথাও খুঁজে পাবে না কো তুমি...
©somewhere in net ltd.