![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সাধারন মানুষ, অতিসাধারন হতে চাই।
ইদানীং কেন জানি সে প্রেমে পরিতে চায়| রূপকথা চায় না কিন্তু তার মন চায়| তাই না শুনে বিবেক তারে কয়- যাও যাও পাশের বাড়ির জলিলরে তোমার মনের কথা কও| মন তাহার জলিলের কাছে যায়| জলিল কয়- যেই না চেহারা করতে আইছে পেয়ারা| যাও যাও আমার বন্ধু রহিমরে কও| রূপকথা রহিমের কাছে যায়| রহিম হেসে কয়- আমার দুইডা চলে তুমি হইলে তিন সংখ্যাটা পুরা হয়| একথা শুনিয়া তাহার মরিবার স্বাদ হয়| কাঁদিয়া কাঁদিয়া রূপকথা জলের ঘাটে যায়| তাহার কাঁন্দন দেইখা জলের ব্যাঙেরও হাসি পায়| ব্যাঙের হাসি দেইখা তাহার শরীর জ্বলিয়া যায়| মরিবার স্বাদ ভুলিয়া ব্যাঙের হাসি নকল করিতে যায়| হাসি নকলের ছল করিয়া প্রতিদিনই সে জলের ঘাটে যায়| এভাবেই তাহার ব্যাঙের সাথে ভাব হইয়া যায়| ব্যাঙ-মানুষের ভালবাসা কি মানুষ মানিতে চায়? না, না হইবে না, এ ভালবাসা কিছুতেই মেনে নেওয়া যাইবে না| মানুষেরা তখন ব্যাঙের হাত-পা কাটিয়া দেয়| হাত-পা বিহীন ব্যাঙ একদিন ডুবিয়া মারা যায়| এই শোকে রূপকথার মন ভাঙিয়া যায়| আর বলিব না| একটি অসম প্রেমের গল্প এখানেই অসমভাবে অসমাপ্ত|
(রূপকথার রূপক কল্পনা অবলম্বনে)
||বিঃ দ্রঃ রূপকথা, জলিল ও রহিম শুধু রূপক অর্থে ব্যবহারিত| জাস্ট ফর ফান, ডোন্ট টেক ইট আদার ওয়ে||
...........................................................................................-স্পর্শনীল
©somewhere in net ltd.