নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ভবিষ্যত

ভবিষ্যত › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমদানিকারকদের কারসাজি কি না দেখা উচিত: প্রধানমন্ত্রী (যর্থাথই বলেছেন)

৩১ শে জুলাই, ২০১৯ ভোর ৪:২২

আমি তো পুরাই অবাক, ভ্যাবাছ্যাকা খেয়ে গেলাম... মাননীয় প্রধানমন্ত্রী যেখানে বলছেন . দুধের মধ্যে কোন ভেজাল নাই... একটু আকটু এন্টিবায়েটিক থাকতেই পারে...

সেখান কত বড় সাহস " হঠাৎ করে একজন প্রফেসর সাহেব কী পরীক্ষা করে বলে দিলেন, দুধ ব্যবহারযোগ্য নয়। তা নিয়ে আদালতে রিট করা হয়। বলে দেওয়া হয় দুধ ব্যবহার করা যাবে না।"

প্রফেসার সাহেব আপনি যতই পরীক্ষা নিরীক্ষা করেন না কেন -জাতিকে দুধ খাওয়া থেকে বঞ্চিত করতে পারবেন না....


প্রথম আলোর খরবটি নিম্নে রেফারেন্স এর জন্য দেওয়া হল....

https://www.prothomalo.com/bangladesh/article/1607054/আমদানিকারকদের-কারসাজি-কি-না-দেখা-উচিত



পাস্তুরিত দুধ নিয়ে দেশে চলমান পরিস্থিতি প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, এর পেছনে গুঁড়া দুধ আমদানিকারকদের কোনো কারসাজি আছে কি না, সেটি দেখা উচিত।

মঙ্গলবার সকালে লন্ডন থেকে টেলিকনফারেন্সে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে এসব কথা বলেন শেখ হাসিনা। এ সময় ঢাকাসহ সারা দেশে ডেঙ্গুর বিস্তার ও গণপিটুনি নিয়েও কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী।


পাস্তুরিত দুধ নিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমি জানি না হঠাৎ করে একজন প্রফেসর সাহেব কী পরীক্ষা করে বলে দিলেন, দুধ ব্যবহারযোগ্য নয়। তা নিয়ে আদালতে রিট করা হয়। বলে দেওয়া হয় দুধ ব্যবহার করা যাবে না।’ তিনি বলেন, একটা সিদ্ধান্ত নেওয়ার ফলে প্রকৃত ফলাফল কী হবে, তা চিন্তা করা হয় না। দুধ বিক্রি করে যে মানুষটা তার জীবিকা নির্বাহ করে, দুধ বিক্রি করে ওই গরুর খাবারও কেনা হয়। যদি দুধ বিক্রি করতে না পারে, গরুকেই বা কী খাওয়াবে, নিজেরাই বা কীভাবে চলবে। এ বাস্তবতা চিন্তা করা একান্ত দরকার। দেশে উৎপাদিত প্রতিটি খাদ্যপণ্য আন্তর্জাতিক মানদণ্ড অনুযায়ী পরীক্ষা করা হয় এবং বাজারজাত করা হয়।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমি জানি না, যিনি দেশের দুধ পরীক্ষা করেছেন, তিনি কখনো বিদেশ থেকে আমদানি করা দুধ পরীক্ষা করেছেন কি না। আমার তো মনে হয়, করেননি। সেগুলো একটু পরীক্ষা করে দেখেন। আমরা আমদানিনির্ভর থাকতে চাই না, নিজেরা উৎপাদন করতে চাই। তাই গুঁড়া দুধ আমদানিকারকদের কোনো কারসাজি এখানে আছে কি না, সেটিই এখন দেখা উচিত।’

প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, গবাদিপশুকে রোগমুক্ত রাখতে অনেক সময় অ্যান্টিবায়োটিক খাওয়ানো হয়। সে ক্ষেত্রে দুধে কিছুটা অ্যান্টিবায়োটিকের উপস্থিতি থাকতে পারে। একজন মা যদি অ্যান্টিবায়োটিক খান, মায়ের দুধেও অ্যান্টিবায়োটিক থাকতে পারে। তা ক্ষতিকর পর্যায়ের না হলেই হয়।

মন্তব্য ২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৯ রাত ১১:১৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



প্রধানমন্ত্রীর একটা সমস্যা হলো, অন্য দোষ নিজের ঘাঁড়ে নিয়ে বসে থাকেন।

২| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৯ রাত ১১:১৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



ব্লগে স্বাগতম

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.