![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
১৩ জানুয়ারী দুপুর একটায় মোনাজাতের মাধ্যমে শেষ হল ৪৭তম বিশ্ব ইজতেমা । লাখো মুসলমানের উপস্থিতিতে টইটুম্বুর ছিল ইজতেমা ময়দান । বাংলাদেশ সহ সারা পৃথিবীর লাখো মুসলমান শরিক হয় এখানে । উদ্দেশ্য মহান আল্লাহপাকের সন্তুষ্টি অর্জন ।
বিশ্ব ইজতেমার উদ্দেশ্যঃ
কি এর উদ্দেশ্য ? কেন বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে মানুষ ছুটে আসে এখানে ? প্রচন্ড শীতে গাদাগাদি করে উন্মূক্ত আকাশের নিচে শয্যা পাতে ?
এর উদ্দেশ্য হচ্ছে জিন্দেগীর মাকসাদকে বোঝা । অন্তরের গভীরে উপলব্ধি করে সেই মোতাবেক জিন্দেগী কাটিয়ে অভীষ্টে পৌঁছান ।
মানুষ নিজে নিজে তৈরী হয়নি, তাকে আল্লাহপাক তৈরী করেছেন । সে নিজে নিজে দুনিয়াতে উপনীত হয়নি, আল্লাহপাক তাকে পাঠিয়েছেন । সে নিজের ইচ্ছায় ধনী কিংবা দরিদ্রের ঘরে জন্মায় নি, আল্লাহপাকই তাকে ধনী বা দরিদ্রের সন্তান বানিয়েছেন । সে নিজে বাংগালী/ ইংরেজ/ আরব হয়নি , আল্লাহপাকের ইচ্ছেতেই হয়েছে । সে তার ইচ্ছা বা যোগ্যতায় উন্নত/ দরিদ্র দেশের নাগরিক হয়ে জন্মায়নি, আল্লাহপাকই তাকে সেভাবে পাঠিয়েছেন । সে পুরূষ বা নারী হয়নি আপন ইচ্ছায়, হয়েছে আল্লাহপাকের ইচ্ছায় । সে বিকলাংগ, অন্ধ বা সুস্থ যেভাবেই জন্মাক তাও হয়েছে আল্লাহপাকের ইচ্ছায় । সে নিজের যোগ্যতায় ধনী , বড় ব্যবসায়ী, সমাজপতি, বড় ডিগ্রীধারী হয়নি , আল্লাহপাকই তাকে তা বানিয়েছেন । সে নিজের অযোগ্যতায় দরিদ্র, ব্যর্থ ব্যবসায়ী, দিন মজুর হয়নি, আল্লাহপাকই তাকে বানিয়েছেন । আমাদের জীবনের সব হালত আল্লাহপাকের দেয়া । একশোতে একশো । তাহলে মানুষের কাজ কি ? তার কাজ হল দীনের উপর চলা । দীন হল আল্লাহপাকের হুকুম আর নবী (সাঃ) এর তরিকা । এটি হল দুনিয়া ও আখিরাতে কামিয়াবীর একমাত্র রাস্তা । যে কোন হালতে দীনের উপর অটল থাকাই হল কামিয়াবীর তরিকা । এর বাইরে যে কোন তরিকায় শতভাগ না কামিয়াবী ।
কথা হল দীনের উপর কিভাবে অটল থাকা যাবে ? মৌখিক প্রতিজ্ঞা ও অন্তরে সাধারন ইচ্ছা পোষন করলেই কি পারা যাবে ? বিষয়টা এত সহজ ? এতটা সহজ না হলেও অবশ্যই সহজ । দুনিয়া হাসিলের চেষ্টা বরং কঠিন । লক্ষনীয় যে , দুনিয়া বোঝা সহজ কিন্তু হাসিল করা কঠিন, দীন বোঝা কঠিন বটে তবে হাসিল করা সহজ ।
দীনের উপর চলার জন্য এর চর্চা জারি রাখা জরুরী । তাই একে জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে জারি রাখার জন্য দীনকে বুঝা এবং আত্বস্থ রাখার ফিকির জরুরী । এই ফিকির ও চেষ্টা অর্জনের জন্য মজবুত ইমান হাসিল প্রয়োজন । আল্লাহর নেয়ামত, কুদরত ও বড়ত্বকে বোঝার ক্রমাগত চেষ্টা এবং হৃদয়ের গভীরে উদ্বেলিত আবেগ , ইমানী পরিবেশ , ইমানের আলোচনা ইমানকে সংহত করে তোলে ।
ইমান হচ্ছে এমনি এক দৌলত যা মানু্ষকে আল্লাহর দেয়া জান, মাল ও সময়কে একশোতে একশো আল্লাহর রাস্তায় কোরবানী দিয়ে জিন্দেগীর মাকসাদকে পুরা করতে সহায়তা করে । ইমান হল সেই প্রেরণা , যা হযরত বেলাল (রাঃ) কে উত্তপ্ত বালু রাশিতে পাথর চাপা দিয়ে ফেলে রাখার পরও তাঁর কন্ঠে ধ্বনিত হচ্ছিল ‘আহাদ আহাদ’ । ইমান হল সেই প্রতিজ্ঞা আর শক্তি যার কারনে আল্লাহর হুকুমে হযরত ইব্রাহিম (আঃ) আপন সন্তানের গলায় ছুড়ি চালাতেও কুন্ঠিত হননি । এসবই হল সর্বোচ্চ মাত্রার হাসিলকৃত ইমানের প্রতিফলন । ইমান যত মজবুত হবে দীনের উপর চলা তত সহজ হবে । দুনিয়া ও আখিরাতের কামিয়াবী তত নাগালে চলে আসবে । আল্লাহপাক তার উপর রাজী খুশি হয়ে যাবেন । এর চেয়ে বড় সাফল্য মানুষের জিন্দেগীতে কিছুই নাই ।
দায়িত্বপালন ও কামিয়াবী অর্জনঃ
আখেরি নবী হযরত মোহাম্মদ (সঃ) এর উম্মত হল শ্রেষ্ঠ উম্মত । সেতো আর এমনি এমনি নয় । তাঁর পরে আর নবী আসবেনা । সেই কাজ, নবীর কাজ কি তবে শেষ ?
না মোটেই শেষ নয় । নবীওয়ালা কাজ চলতেই থাকবে । কে করবে ? করবে আখেরি নবীর উম্মত । তারা নবী নয় তবে নবীওয়ালা মেহনতের জিম্মাদার । দীনের জন্য দাওয়াত জরুরী । এটি তেমন জরুরী যেমন দেহের জন্য মাথা । নবী(সঃ) তাঁর বিদায় হজ্জের ভাষনে দাওয়াতের জিম্মাদারী উম্মতের উপর ন্যস্ত করে গেছেন । তিনি বলেছেন,’ যারা এখানে উপস্থিত আছো তারা, যারা উপস্থিত নেই তাদের কাছে আমার কথা পৌঁছে দাও ।‘
আল্লাহপাক পাক কোরানে বলেছেন,’ তার চেয়ে উত্তম কথা আর কার হতে পারে যে মানুষকে আল্লাহর দিকে ডাকে, নিজে নেক আমল করে আর বলে যে, আমি মুসলমানদের মধ্য হতে একজন । ‘(সুরা হা-মিম সিজদাহ, আয়াতঃ ৩৩)
আল্লাহপাক পাক কোরানে আরো বলেছেন,’ হে নবী, আপনি বলে দিন , আমি জেনে বুঝে মানুষকে আল্লাহর দিকে ডাকি, এটিই আমার কাজ এবং যারা আমার উম্মত এটি তাদেরো কাজ ।‘ (সুরা ইঊসুফ, আয়াতঃ১০৮)
আল্লাহপাক সুরা আলে ইমরানের আয়াতঃ১০৪ এ বলেছেন,’ তোমাদের মধ্য হতে একটি জামাত এমন হওয়া জরুরী ; যারা মংগলের দিকে আহ্বান করবে, সৎ কাজে আদেশ করবে ও অসৎ কাজে নিষেধ করবে, তারাই পূর্ণ কামিয়াব হবে ।‘
সুতরাং নিজের সংশোধন ও দীনের উপর অটল থাকার জন্য দাওয়াত জরুরী । আল্লাহর দেওয়া জান , মাল ও সময় আল্লাহর রাস্তায় ব্যয় করার জন্য তৈরী হওয়া চাই । মুমিনের জান , মাল ও সময় আল্লাহপাক জান্নাতের বিনিময়ে খরিদ করেছেন । তাই আখেরি নবীর উম্মতের কামিয়াবীর সঠিক পথ অবলম্বন করে মাকসাদ হাসিলের জন্য সর্বোচ্চ ফিকিরবান হওয়া জরুরী এই আওয়াজ বিশ্বের আনাচে কানাচে পৌঁছানোর আহ্বানই জানায় বিশ্ব ইজতেমা । আল্লাহপাক এর নেক উদ্দেশ্যকে কবুল করুন, আমীন ।
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৫৩
ওয়াসেত সাহিন বলেছেন: ভাই আনু মোল্লাহ, আপনাকে ধন্যবাদ । ভাই, তর্কের বিষয় এটি নয়। এটি হল একিন ও বিশ্বাসের কথা । বিশ্ব ইজতেমার মেসেজ হচ্ছে দীন পূর্নাংগ অনুসরণের জন্য আল্লাহর রাস্তায় বের হওয়া জরুরী । তাই আল্লাহর কাছে তৌফিক চাই । শুভ কামনা জানবেন । ভাল থাকবেন ।
২| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:২২
দাদুভাই বলেছেন: ata ak ta bondami chara r kichu na. dowail nobi daowat decn for kaper musrik. ara nake. muslolman der hadayet kore. tongite kichu balu khaowa chara r kichu e hoi na. bangladesh a joto bar ejtama hoice. to to bar hoi pochur bristy na hoi durjok dakha day. ara sob bideshi der dalal. ader utporte ke vabe sata janen. ara israel er hoia kaj kore
৩| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৭
িসয়াদ বস বলেছেন: @আনু মোল্লাহঃ আপনি ইজতেমার মাকসাদ ই বুঝেন নি।ইজতেমার মাকসাদ হচ্ছে বেশি থেকে বেশি মানুষ যাতে আল্লাহর রাস্তায় বের হতে পারে। যখন মানুষ মসজিদের পরিবেশে বেশি থেকে বেশী ঈমানি আলোচনা শুন্তে থাকবে ,তত ঈমান তাদের মজবুত হতে থাকবে।আর ঈমানদার মানুষ যাবতীয় অনাচার থেকে দূরে থাকারই চেস্টা করে থাকেন।
রাসূলুল্লাহ সাঃ এ জন্যই বন্দিদেরকে মসজিদের পরিবেশে রাখতেন।যাতে তারা ঈমানী কথা বার্তা শুনে ইসলামের দিকে ফিরতে পারে। এর ফলে তারা ইসলাম কবুল করতেন।
তাই আমাদের উদেশ্য হচ্ছে মানুষকে আল্লাহর রাস্তায় বের করে মসজিদের পরিবেশে তাদেরকে ঈমান ও আমলের দাওয়াত এবং দ্বীনের মউলিক বিষয় শিক্ষা দেয়া। আর এজতেমায় তাদেরকে দিক নির্দেশনা দিয়ে দোয়া করে বিভিন্ন সময়ের জন্য বের করা।
এ ছাড়া নিছক শুধু দোয়ার জন্য গণ জমায়েত আমাদের উদ্দেশ্য নয়।
আর আল্লাহর রাস্তায় সময় লাগানোর ফসল হিসেবে অনেক মানুষ খারাপ মানুষ তাদের জীবনে পরিবর্তন এনেছে। আমাদের আশে পাশে এর প্রচুর উদাহরণ রয়েছে।
আল্লাহ আমাদের সবাইকে দ্বীনের সহিহ বুঝ দান করুন।ঈমানের সাথে চলার তাওফিক দান করুন
(এ ব্যাপারে যে কোন কিছু জানতে কাকরাইল মসজিদে যোগাযোগ করতে পারেন )
৪| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:১৩
ওয়াসেত সাহিন বলেছেন: ধন্যবাদ । আপনি খুবই সঠিক বলেছেন । আসলে আমি আপনার কথাটিই বলতে চেয়েছি । যথাযথ বলতে না পারাটা আমার ব্যর্থতা, আল্লাহ ক্ষমা করুন । আল্লাহর রাস্তায় বের হবার তৌফিক দিন, আমীন ।
৫| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৯
সকাল>সন্ধা বলেছেন: এই বার আমি ইস্তেমা যাইনাই তবে একজন বলল। সে জুমার নামজ পরতে গিয়েছিল কিন্তু মিস করছে। তার পর তিনি চিন্তা করেছিল জুমা মিস করলেও মুনাজাত তো মিস হয় নাই। কিন্তু আস্চর্য বিষয় নামাজের পর মুনাজাত হলনা.... লোকটি আফসোস করল। তবে আমার কথা হল জুমার নামজের পর মুনাজাত করলেন না কিন্তু আখেরী মুনাজাত নিয়ে এত প্রচারনা করলেন। এর মানে কি? আমি মেশকাত শরীফে নামাজের পর হাত তুলে দোয়া করার স্পস্ট হাদিস শরীফ দেখেছি। আপনারা আসলে কি করতে চাচ্ছেন......!
৬| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:০২
িসয়াদ বস বলেছেন: @দাদু ভাইঃ আপনি এটাকে ভন্ডামী বলেন কীভাবে? লাখো মানুষ আল্লাহ তা'লার সন্তুটির জন্যই প্রচন্ড শীত উপেক্ষা করে ময়দানে ছিলেন। এই প্রচন্ড শীত তো খন্দকের যুদ্ধের দিনেও ছিল।
বস্তুত আল্লাহ তা'লা এর দ্বারা তার বান্দাদেরকে পরীক্ষা করেন।
যেমন ভাবে স্বর্ণকে আগুন দ্বারা এর বিশুদ্ধতা যাচাই করা হয়,তেমনি আল্লাহ তা'লা মানুষকে বিভিন্ন হালত দ্বারা পরীক্ষা করে দেখেন।
আর ইজতেমায় ভাল ভাল খাবার খাওয়ার যে কথা বললেন তা হচ্ছে, আল্লাহ তা'লা যাকে যেমন সার্ম্থ্য দিয়েছেন সে অনুযায়ী খাচ্ছে।
৭| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:০৯
িসয়াদ বস বলেছেন: @সকাল>সন্ধাঃ হ্যাঁ ভাই।নামাজের পর দোয়া করার কথা হাদিসে রয়েছে।তাছাড়া ফরয নামাযের পরে দোয়া কবুল করা হয়।কিন্তু ইজতেমায়ী (সম্মিলিত )ভাবে দোয়া করার কথা নেই।বরং ব্যক্তিগত ভাবে দোয়া করতে পারে।
পুনশ্চঃ আখেরী মুনাজাত ইজতেমার মাকসাদ নয়।
৮| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৩
সকাল>সন্ধা বলেছেন: দেখেন সম্মিলিত দোয়া করার কথা হাদীস শরীফ বর্ননা কারি উল্লেখ করেন নি হয়ত, তখন এমন বিষয় নিয়ে কেউ নামজের সম্মিলিত দোয়া মুনাজাত ছেড়ে দিবে কথার ফাক ফোকর দেখিয়ে... আইন প্রেকটিসের ক্ষেতে দেখবেন পূর্বথেকে চালু আছে এমন আইনের খেলাফ কোন রায় হলে একে নজির বীহিন বলে উল্লখ করা হয়।
কুরআন সুন্নার এমন অনেক বিধান আছে যা ব্যবহারিক দিক গুলো শরা শরী কুরআন সুন্নায় পাওয়া দুরহ।
এতদিন যে আমল হয়ে আসছে তার খেলাফ দলিল পেশ না করে কিয়াসী মাসালার উপর নিরর্ভর করা মূর্খতা নয় কি?
৯| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৮
বাঙাল শিক্ষক বলেছেন: হুজুর সল্লাল্লাহু আলাইহিস সালাম নামজের পরে কখনো সম্মিলিত ভাবে মুনাজাত করেছেন আবার কখনো মুনাজাত ছেড়েও দিয়েছেন। দুইদিকেই দলিল আছে। মুফতি সাহেবদের কাছে গেলে জানতে পারবেন। আর মুনাজাত নামজের অংশ নয়। এটা অপশনাল ব্যপার।
আখেরী মুনাজাত নিয়ে তাবলীগের সাথে জড়িত কেউই কোন প্রচারনা চালায় না। মিডিয়া নিজ দায়ীত্বেই প্রচারনা চালায়। ইজতিমা সম্পর্কে ভাল ভাবে জেনে নিয়ে মতামত প্রকাশ করুন।
১০| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:০৩
সকাল>সন্ধা বলেছেন: এইতো একটা কথা বলেদিলেন।
আখেরী মুনাজাত নিয়ে তাবলীগের সাথে জড়িত কেউই কোন প্রচারনা চালায় না। মিডিয়া নিজ দায়ীত্বেই প্রচারনা চালায়।
আমার কাছে এইকথা আগে বল্লে মোবাইল কেমেরা দিয়ে আপনাদের সাথী দের মাইকিং এর দৃস্ব ধারন করে আপনাকে দেখাতাম।
আমি ইজতেমার বিপক্ষে বলছিনা আমি মুনাজাত নিয়ে বলছি। কারণ আমি জানি যখন একটি বেদাত জন্ম নেয় তখন একটি সুন্নতের আমল হাড়িয়ে যায়।
নামাজের পর আমল যদি ও নামাজের সাথে মিলাতে আপনি নারাজ কিন্তু ভেবে দেখেছেন কি একজন সন্তান তার পিতা মাতার জন্য নামাজের পর পাচ ওয়াক্তে যে দোয়া করার প্রথা চালু ছিল তা আপনাদের প্রচরের কারণে বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। এর দায় ভার পানি নিবেন?
©somewhere in net ltd.
১|
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:১১
আনু মোল্লাহ বলেছেন: বাংলাদেশের টংগীতে ইজতেমা করতে হবে এটা হাদীস - কোরআনের কোথায় বলা আছে? এখানে ইজতেমা করলে কিভাবে আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন হবে?