![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
প্রতি, রাজনীতিবিদ আমলা থানা-পুলিশ হাইকোর্ট-সুপ্রীমকোর্ট ..আমাদের চোখ খোলা আছে!!!
উন্নত বিশ্ব হলে এ নিয়ে হৈ চৈ পরে যেত। ইলেকট্রনিক ও প্রিন্ট মিডিয়ার শিরোনাম হয়ে রাষ্ট্রের ভীত কাঁপিয়ে দিত। কিন্তু সব সম্ভবের দেশ বাংলাদেশে আমরা উলটা পথে হাটতে অভ্যস্ত । যা নিয়ে কথা না বললেই নয় তা ঠেলে দেই শেষ পৃষ্ঠায়। তাই এ নিয়ে কোথাও কোন উচ্চবাচ্য হবে আশা করছিনা। ভিটামিন ’এ’ ক্যাপসুল নিয়ে তুঘলকি কারবারের খবরটা কোন পৃষ্ঠায়ই ঠাঁই পেতনা যদিনা বিশ্বব্যাংক বাগড়া দিত। একই ব্যাংকের অর্থায়নে আড়াই কোটি শিশুকে এই ক্যাপসুল খাওয়ানোর প্রকল্প হাতে নিয়েছিল স্বাস্থ্য মন্ত্রনালয়। নিয়মমাফিক টেন্ডার হয়েছিল এবং দেশীয় টেন্ডারের সব শর্ত পূরণের মাধ্যমে ভারতীয় কোম্পানী অলিভ হেলথ কেয়ারের প্রডাক্টকে নির্বাচিত করেছিল বাছাই কমিটি। কথায় বলে ন্যাড়া একবারই বেলতলা যায়। কিন্তু কোম্পানী যদি হয় বিশ্বব্যাংক বোধহয় বার বার যেতে আপত্তি করেনা। কারণ ন্যাড়া হলেও তাদের মাথার খুলি অসম্ভব শক্ত। এক পদ্মাসেতু দিয়ে তাদের কাবু করা গেছে এমনটা যারা ভেবেছিলেন তারা নড়েচড়ে বসতে পারেন। বাংলাদেশের কোন প্রকল্পই যে বিশ্বব্যাংকের ব্লাইন্ড চেক পেতে যাচ্ছেনা তার প্রমাণ এই ক্যাপসুল প্রকল্পে। আয়োজন শেষে তারিখ পর্যন্ত ঘোষনা করেছিল মন্ত্রনালয়। কথা ছিল ৫ই জানুয়ারী শুভ উদ্ধোধন হবে। হয়ত প্রধানমন্ত্রীকে দিয়েই ফিতা কাটা হত প্রচারণার ঢোল। কিন্তু হায়, অর্থ ছাড় করার আগে বিশ্বব্যাংক বলল, নট সো ফাষ্ট! নির্বাচিত ক্যাপসুলের সেম্পল নিজ উদ্যোগে ল্যাবে পাঠায় এবং বের করে আনে স্বাস্থ্য মন্ত্রনালয়ের কালো বিড়াল। বের হয়ে আসে অলিভ হেলথ কেয়ারের ক্যাপসুল কেবল নিম্ন মানেরই নয়, তা শিশুদের স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর।
স্বাস্থ্য মন্ত্রনালয়ের বিড়াল রেলের বিড়ালের মতই তাগড়া এবং দেখতে কালো। আমরা স্বদেশীরা না চিনলেও আর্ন্তজাতিক সংস্থা গুলো ধীরে ধীরে চিনতে শুরু করেছে বাংলাদেশি বিড়ালের আসল চেহারা। পদ্মা সেতুর মতই ভারতীয় কোম্পানিকে কাজ পাইয়ে দিতে মন্ত্রনালয়ের কতিপয় ব্যক্তি উঠে পড়ে লেগেছিলেন। এমনকি বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থার সনদপ্রাপ্ত পরীক্ষাগার ভারতীয় এসজিএস প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানিকে প্রভাবিত করেছিলেন ক্যাপসুলের মানের পক্ষে প্রত্যায়ন পত্র লিখতে। কিন্তু সবাইকে ফাঁকি দেয়া সম্ভব হলেও সম্ভব হয়নি বিশ্বব্যাংককে। জাতি হিসাবে আমদের বোধহয় কৃতজ্ঞ থাকা উচিৎ দুই আবুল, উপদেষ্টা মশিউর আর কানাডায় বাসরত অদেখা কালো বিড়ালদের কাছে। এরা পদ্মার পানি ঘোলা না করলে একদল লুটেরা রাষ্ট্রীয় খাজাঞ্জিখানা লুটের পাশাপাশি আড়াই কোটি শিশুর মুখে তুলে দিত স্লো পয়েজনিং মৃত্যু।
একটা সমাজ কতটা কলুষিত হলে তার আড়াই কোটি শিশুর স্বাস্থ্য নিয়ে জুয়া খেলতে পারে? জাতীয় চরিত্রের এই পশুত্বকে কি আমরা স্বাভাবিক জীবন হিসাবে মেনে নিয়েছি? কতিপয় দুর্নীতিপরায়ন ব্যক্তিতে দায়ী করে দায়মুক্তির রাস্তা খোঁজা কি যথেষ্ট হয়নি? এরা কি আসলেই কতিপয় ব্যক্তি মাত্র? পদ্মাসেতু, সোনালী ব্যাংক, ডেসটিনি উপাখ্যান, শেয়ার বাজার সুনামী, কুইক রেন্টাল স্ক্যাম, বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট প্রতারণা কি প্রমাণ করেনা কতিপয় ব্যক্তি নয়, বরং রাষ্ট্রের উদ্যোগে সুপরিকল্পিত ভাবে আয়োজন করা হয় এসব লুটপাট? এক বছর পর অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে দেশের সংসদ নির্বাচন। হাজার হাজার কোটি টাকা হাত বদল হবে এই নির্বাচনে। সংসদ প্রার্থীরা বিনিয়োগ করবেন এমন সব অংক যার জরায়ুতে জন্ম নেবে হত্যা, খুন, গুম আর দানবীয় শক্তির অদেখা পশুত্ব। একটা প্রশ্নের উত্তর পাওয়া আমাদের জন্য জরুরি, কেন এই বিনিয়োগ? হয়ত সুশীলদের উত্তর হবে জনসেবা, রাজনীতিবিদরা বলবেন গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা। জনসেবার জন্য সাংসদ হওয়াটা কি একান্ত বাধ্যতামূলক? দেশকে ভালবাসতে চাইলে ক্ষমতা কি খুবই জরুরি? এসব প্রশ্নের উত্তরই হয়ত উন্মোচন করতে পারে ক্যাপসুল কলঙ্কের আসল অধ্যায়। আমরা বছরের পর বছর ধরে দেখছি ক্ষমতা দেশীয় রাজনীতিবিদদের হাতে তুলে দেয় রাষ্ট্রীয় খানাজাঞ্জিখানার সিসিম ফাঁক মন্ত্র। এ মন্ত্র বলেই তেনারা খুলে থাকেন আলীবাবা চল্লিশ চোরের গুহা। এর পরের ইতিহাস আমাদের সবার জানা। এসব গুহাতেই জন্ম নেয় পদ্মাসেতু, হলমার্ক, ডেসটিনি, স্টক মার্কেট, কুইক রেন্টাল, ব্যাংক, বীমা, মিডিয়া, টেন্ডার, খুন, গুম, ক্রসফায়ার, লীগ, দল, শিবির এবং অবশ্যই ভিটামিন ‘এ‘ ক্যাপসুল প্রকল্প। সব একসূত্রে গাথা। গঙ্গালুটের মহাপরিকল্পনা। এক আবুল, তানভীর আর মশিউরকে শাস্তি দিয়ে জাতির শরীর হতে এসব ক্যান্সার দূর করা যাবে এমনটা যারা ভাবেন তারা বোধহয় দলীয় ব্রান্ডের দুধকলা খেয়ে পিতা অথবা স্বামীর রাজ্যে বাসবাস করছেন।
পদ্মা সেতুর মলমূত্র নিষ্কাশনে ইউনূস ড্রেন স্থানীয় পর্যায়ে বেশ ভাল কাজ দিয়েছিল। সরকার প্রধান এ কাজে বেশ নিপুণতা দেখিয়েছিলেন। অবস্থাদৃষ্টে মনে হচ্ছে গোটা বাংলাদেশকে ড্রেন বানালেও সরকারের আবর্জনা দূর করার জন্য যথেষ্ট হবেনা। অন্তত যতদিন বিশ্বব্যাংকের চোখ খোলা থাকবে।
http://www.amibangladeshi.org/
২| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৩:১৬
মনে নাই বলেছেন: এই না হলে আমাদের স্বপ্নের বাংলাদেশ!!!
বোরকা না পড়ার জন্য দেশে ধর্ষন হয় বলে যারা ধর্ষনকারীদের পক্ষে সাফাই গেয়ে বেড়ান, তারা দয়া করে বলবেন কি ৫ বছরের শিশুকে কোন বোরকা পড়ালে ওরা আপনাদেরমত নোংরাদের হাত থেকে রক্ষা পাবে!!
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৩:২১
ওয়াচডগ৫৭ বলেছেন: সংবাদটা হজম করতে খুব কষ্ট হচ্ছে। জানি কিছু করতে পারবো না...মাথায় কেবল একটা প্রশ্ন ঘুরপাক খাচ্ছে, কি হবে এ দেশের?
৩| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৩:১৬
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: একটা সমাজ কতটা কলুষিত হলে তার আড়াই কোটি শিশুর স্বাস্থ্য নিয়ে জুয়া খেলতে পারে?
কিচ্ছু বলার নাই। আমাদের বিবেক মনুষ্যত্ব সব হারিয়ে গিয়েছে লুট, জোচ্চুরি আর দলীয় লেজুরবৃত্তির যাতাকলে।
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৩:২২
ওয়াচডগ৫৭ বলেছেন: জাতিগত পরিচয় নিয়ে লজ্জা হচ্ছে। এ কোন সমাজের বাসিন্দা আমরা?
৪| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৩:২৮
রৌহান খাঁন বলেছেন: কি আর কমু - কিচ্ছু বলার নাই -
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৩:৩২
ওয়াচডগ৫৭ বলেছেন: বলার দরকার নেই, বোবার মত কেবল দেখে যানঃ
বিদ্যুৎ ও জ্বালানি মন্ত্রণালয়ে ১৩শ’ কোটি টাকার অনিয়ম
মিজান চৌধুরী
পত্রিকায় জাল টেন্ডার বিজ্ঞাপন প্রকাশ দেখিয়ে কাজের চুক্তি করা, বা¯-বে কাজ না করেই বিল তুলে নেয়া ও নিুমানের মিটার কেনাসহ বিভিন্ন কৌশলে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজসম্পদ মন্ত্রণালয়ে ১ হাজার ৩০০ কোটি টাকার আর্থিক অনিয়ম ও দুর্নীতি হয়েছে। বিদ্যুৎ বিভাগ, বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম কর্পোরেশন, পেট্রোবাংলা, ডেসকো ও বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের কার্যক্রম খতিয়ে আর্থিক অনিয়ম ও দুর্নীতির সন্ধান পায় বাংলাদেশের কম্পটোলার অ্যান্ড অডিটর জেনারেল (সিএজি) বিভাগ। সিএজির তৈরি করা সর্বশেষ অডিট রিপোর্টে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি মন্ত্রণালয়ের এই আর্থিক অনিয়মের বিষয়টি উঠে এসেছে। আর্থিক অনিয়মের ব্যাপারে সিএজির অডিট আপত্তির রিপোর্ট প্রধানমন্ত্রীর কাছে জমা দেয়া হয়েছে।...http://www.jugantor.us/2013/01/14/news0470.htm
৫| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৩:৩৪
রৌহান খাঁন বলেছেন: জি ভাই বোবার মত দেখা ছাড়া কি করমু কিচ্ছু কইলে কেউ কি কিছু শুনবে?
৬| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৩:৩৬
রাফা বলেছেন: আবুল ,মশিউর,তানভির ওরা সাস্তি পাচ্ছে কোথায়?এত কিছুর পরও শুধু নোংরা রাজনিতীর খেলায় সব কিছুকে অস্বিকার করার প্রবনতা বৃদ্ধিই পাচ্ছে!
আমরা বড়ই অভাগা জাতি।আমরা নিস্তার পেতে চাই রাজনৈতিক দুর্বৃত্তদের হাত থেকে।প্রয়োজনে আরেকটা ৭১-এ ফিরে যেতে চাই।
ধন্যবাদ
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৭:৩৩
ওয়াচডগ৫৭ বলেছেন: ক্ষমতা হতে সাময়িক বিরতিই তাদের জন্য শাস্তি। এই দুঃক্ষে অনেকে বনবাসী হতে চাইছেন।
৭| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৫:৪৪
মেহেদী_বিএনসিসি বলেছেন: রাজনীতিবিদেরা (বিশেষকরে সরকারদলীয়) সংসদকে বলেন পবিত্র সংসদ......স্পীকারকে বলাহয় অভিভাবক.......তাকে বলাহয়.......মাননীয় স্পীকার.......। এভাবেই নাকি সংসদীয় গনতন্ত্র চলে....। তবে আমাদের দেশের আসল সংসদীয় গনতন্ত্রের আসল চেহারা বোঝাযাবে আজকের একখবরে........। এই মহামান্য স্পীকাররা মেয়াদ শেষ করে সরকারীভাবে তাকে ব্যাবহারের জন্য দেওয়া টিভি-ফ্রিজ-এসি-ওভেন-ফ্যান-কম্পিউটার-ষ্ট্যাবিলাইজার-আইপিএস-সোফা........এমনকি জানালার পর্দাটাও খুলেনিয়ে গেছেন......
এবং বারবার নোটিশের পরেও উনারা এগুলো ফেরতে অনীহা দেখাচ্ছেন...... এইটা স্রেফ গনতন্ত্রের অভিভাবকের চেহারা........এদের সন্তানদের কাছথেকে আর কি আশাকরেন আপ্নারা.....??
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:০০
ওয়াচডগ৫৭ বলেছেন: আলী বাবা ৪০ চোরের দল যা বলে সবই সিসিম ফাক মন্ত্র!
৮| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৬:১৪
প্রকৌশলী আতিক বলেছেন: ২য় ভাললাগা। আমার ফেসবুকে শেয়ার করলাম লেখাটা।
১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৭:১৭
ওয়াচডগ৫৭ বলেছেন: থ্যাংক্স...
৯| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:৩৯
আহসান২০২০ বলেছেন: আমি তো ভাবতাম আমি (নিন্ম আয়ের লোকজন) চুরি করি। এখন তো দেখি বড়লোকেরা চুরি করে। আমি তো করি পেটের দায়ে। ওরা কিসের জন্য চুরি করে? আমি চুরি করে ধরা পড়লে পাবলিক পিটাইয়া আমারে মাইরা ফেলে, ওরা ধরা পড়লে কি হয়????
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:০৮
ওয়াচডগ৫৭ বলেছেন: ওরা আলীবাবা ৪০ চোর...শুধু সিমসিম ফাঁক বললেই সব ফাঁক হয়ে যায়...
১০| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৩৩
তিক্তভাষী বলেছেন: খাবারে কার্বাইড, রাসায়নিক রং, ফরমালিন মেশায় ব্যক্তিখাতের অসাধু ব্যবসায়ীরা। এখন সরকারী প্রতিষ্ঠানগুলো স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর ক্যাপসুল খাওয়নোর বন্দোবস্ত করে তাদের চরিত্রও জাতির সামনে উম্মোচন করেছে। আমাদের আর যাওয়ার জায়গা নেই!
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:০৯
ওয়াচডগ৫৭ বলেছেন: বাংলায় বলে "সব রসুনের এক..."
১১| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৬
শ্রাবণধারা বলেছেন: সংবাদটা প্রথম আলোয় দেখলাম না। খুব সম্ভব সরকার এখন বেপরোয়া ভাবে ডাকাতি গুলো করবে, তা কোটি কোটি শিশুদের মেরে ফেলে হোক আর বিকাশের মত সন্ত্রাসীকে মুক্তি দিয়ে হোক....। এরই নাম বাংলাদেশ.।
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:১০
ওয়াচডগ৫৭ বলেছেন: এরই নাম বাংলাদেশ...সব সম্ভবের দেশ!!!
১২| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৩
নুসরাতসুলতানা বলেছেন: সব সম্ভবের দেশ বাংলাদেশ।লিখতে থাকুন।মানুষ অন্তত জানুক।
১৩| ১৩ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ৮:৪৯
নাম তার সজীব বলেছেন: Urge to make the blog sticky. It's an wonderful reflection of the rotten mentality of our thinktanks.
©somewhere in net ltd.
১|
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:৫৩
ওয়াচডগ৫৭ বলেছেন: ধর্ষণের চেষ্টা মামলায় জামিন পেয়ে সেই শিশুকে ধর্ষণ ও হত্যা
রাজবাড়ীতে শিশুকে ধর্ষণচেষ্টার মামলায় জামিন পাওয়া তরুণ একই শিশুকে গতকাল রোববার ধর্ষণ ও হত্যা করেছেন বলে পুলিশ জানিয়েছে। এ ঘটনায় রইচ শেখ নামের ওই তরুণকে আটক করে পুলিশে দিয়েছে এলাকাবাসী।
সদর উপজেলার মূলঘর ইউনিয়নের গোপালপুর গ্রামে গতকাল রোববার সকালে ধর্ষণ ও হত্যার ঘটনাটি ঘটে। মেয়েটি (৫) স্থানীয় একটি ব্র্যাক স্কুলের শিশু শ্রেণীর ছাত্রী।
পুলিশ ও এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায়, মেয়েটি সকাল ১০টার দিকে স্কুল থেকে বাড়ি ফিরছিল। এ সময় গ্রামের মৃত আশরাফ আলী শেখের ছেলে রইচ শেখ (১৮) তাকে পাশের একটি বাঁশবাগানে নিয়ে গিয়ে ধর্ষণের পর শ্বাসরোধে হত্যা করেন। এর আগে ওই শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টার ঘটনায় রইচ শেখকে গত বছরের ১৫ জুন গ্রেপ্তার করা হয়। ওই দিনই শিশুর বাবা আফজাল মৃধা বাদী হয়ে রইচের বিরুদ্ধে নারী ও শিশু নির্যাতন আইনে থানায় মামলা করেন। ওই মামলা বিচারাধীন অবস্থায় তিনি হাজতবাস করেন। গত ডিসেম্বর মাসের প্রথম সপ্তাহে তিনি জামিন পান।
পুলিশের হেফাজতে থাকা অবস্থায় রইচ শেখ মেয়েটিকে হত্যার কথা স্বীকার করেন। তিনি প্রথম আলোকে বলেন, ‘ওর (মেয়েটির) জন্য আমি ছয় মাস জেল খাটছি। এ সময়ে আমার বাবাও মারা গেছে। আমি ওকে বাঁশবাগানে ডেকে নিয়ে পেটে লাথি মেরে হত্যা করেছি...
http://www.prothom-alo.com/detail/date/2013-01-14/news/321202